Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

গান ও গল্প- অল অ্যালং দ্য ওয়াচটাওয়ার

ওডিন এর ছবি
লিখেছেন ওডিন (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/০৬/২০১১ - ২:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গানটা প্রথম শুনি তিরানব্বই এর গ্রীষ্মে। ছায়াচ্ছন্ন, পুরোনো একটা মফস্বল শহরের মায়াবী এক দুপুরে। স্কুল গরমের ছুটি। (হ্যাঁ, সেইসময়কার স্কুলগুলোতে গরমের ছুটি বলে একটা ব্যপার ছিলো।) আমি সকাল থেকেই ঘাঁটি গেড়েছি এক বন্ধুর বাসায়। ওদের বাসা শহরের একেবারে মধ্যিখানে হলেও বাসার সামনে একটা আর পেছনে দুইটা পুকুর ছিলো। আর পেছনে প্রায় অন্ধকার জঙ্গলের মতো একটা বাগান। তাই পুরো সকাল আর দুপুরবেলা কেটেছে ওদের বাগান


ফটোব্লগঃ নায়াগ্রা এবং আশপাশ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০১/০৬/২০১১ - ৭:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাড়ির কাছেপিঠে দারুন কোন জায়গা থাকলে আপনি চান বা না চান আপনার অনেকবার সেখানে যেতেই হবে। আর সেটি যদি হয় বিশ্ববিখ্যাত কোন কিছু তাহলে তো কথাই নেই। আমি যেখানে থাকি সেখান থেকে দুই-আড়াই ঘন্টা দূরে নায়াগ্রা ফলস। দেশ থেকে তো বটেই একটু দুরের শহর থেকে কেউ বেড়াতে এলেই নায়াগ্রা ফলস যেতেই হয়। গোটা ১৫/২০ বার দর্শন হয়ে গেছে বোধহয়। প্রতিবারই ভাবি ধুর “ফরফর” করে পানি পড়ে, এইটা দেখতে আর ভাল লাগবেনা। কিন


আফ্রিকায় বৃষ্টি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ৩১/০৫/২০১১ - ১০:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আফ্রিকায় বৃষ্টি
- সুমাদ্রি শেখর
গতরাতে বৃষ্টি হল পাগলের প্রলাপের মত অবিশ্রান্ত।আফ্রিকার আকাশ বাংলার আকাশের মত সুনীল হলে কি হবে,এর অভিধানে অভিমান শব্দটি নেই।তাই এখানের বৃষ্টি দেখে একবার ও মনে হয়না আকাশের আজ মন খারাপ। মনে আছে যখন আসি এখানে তখন এক কাল বন্ধুকে বেশ গর্বভরে বলেছিলাম আমি বর্ষার দেশের মানুষ। বৃষ্টির জল আমাদের হৃদয়ের ভাষা বোঝে।কি জানি কি ভেবে বন্ধুটি আমার হেসে বলেছিল আফ্রিকার বর্ষা অতোটা রোমান্টিক নয়।এখানের প্রকৃতির সাথে আমাদের শ্যামলিমার অনেক মিল থাকলেও বৃষ্টি-প্রেমের অতীব গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ কদম ফুলের গাছ কোথাও চোখে পড়লনা এ কমাসে।আহা কদম ফুল!পৃথিবীতে অমন সুন্দর ফুল কটি ফোটে বর্ষাকালে।মনে পড়ে, বিশ্ববিদ্যালয়ের দিনগুলোতে চারপাশের পাহাড় থেকে যখন ভেসে আসত বুনো কদমের মায়াবী গন্ধ তখন জন কীটস পড়াতে আসা শিক্ষকটি ও হঠাৎ যক্ষের মত বিরহী হয়ে উঠতেন।পৃথিবীর অন্য ভাষায় বর্ষাবন্দনা অমন করে কি হয়েছে কোনকালে?


ড্রিম জব!!!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ৩১/০৫/২০১১ - ৪:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই এলাকায় নুতন বাড়ী কিনে গৃহ প্রবেশের পরের সপ্তাহেই দশ বছরের পুত্র এসে জানালো আগামী কাল তার ‘জব ইন্টারভিউ’। পরের দিন সকালে ঢ্যাংগা মতন একজন রাশান ভদ্রলোক এলেন আমাদের বাসায়। ফ্লায়ার ফোর্সের এরিয়া ম্যানেজার। এখানকার প্রায় প্রতিটি দোকানেই প্রতি সপ্তাহেই কিছু কিছু জিনিসের দাম কমিয়ে ব্যাবসা করার এদেশি নিয়ম। যে যে জিনিসের দাম কমলো, তার ছবিসহ নুতন দামের লিস্ট চমৎকার রঙ্গীন পেপারে ছাপিয়ে মানুষের বাড়ীতে বা


মসনবী থেকে

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: সোম, ৩০/০৫/২০১১ - ৫:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
[justify]এক পথিক আশ্রয়ের জন্য তার এক বন্ধুর বাড়ির দরোজায় আঘাত করলো। ভেতর থেকে বন্ধু জিজ্ঞেস করলো,
- কে? পরিচিত কেউ?
- আমি।
- চলে যাও, তোমার আসার জন্য এটা ঠিক সময় না। আমার ঘরে তোমার মতো অসংস্কৃত লোকের জায়গা নেই।


জ্বিনের বাদশা

আশালতা এর ছবি
লিখেছেন আশালতা (তারিখ: শনি, ২৮/০৫/২০১১ - ৪:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের পাড়ায় কুখ্যাত এক বকুল গাছ ছিল । ঝাঁকড়া ডাল পালাওলা বিরাট চেহারা । বড়রা বলত 'দাগী গাছ' । দাগী চোরের মত দাগী গাছ । দুষ্টু জ্বিনের বাদশা সেটায় বাস করত বলে এমন নামকরণ । জ্বিনের বাদশার সাথে আমাদের ছোটদের কোন বিরোধ ছিলনা, বরং মনে হত উনি আমাদের একটু প্রশ্রয়ই দেন । কাজেই এত বড় তথ্য জানা থাকলেও ওইসব আমরা আমল দিতাম না ।


‘মুখ ঢেকে যায় বিজ্ঞাপনে’

তিথীডোর এর ছবি
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: শুক্র, ২৭/০৫/২০১১ - ৮:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

'ইতাক তুকে মানাইছে না গ, ইক্কেবারে মানাইছে না গ’

''লিখে লিখে এইসব; আর যদি নাই লিখি---
নিত্যদিনের অর্থহীন এই প্রাত্যহিকী?
না-ই বা যদি লিখি আর যা কিছু বেদনার ও বিষাদের,
বিজন ব্যথা তোমার-আমার, আমাদের.....''

শ্রীমান ভজহরি মুখুজ্যে বলেছিলেন ‘তত্ত্বাবধান মানে জীবে প্রেম!’ হাসি


একটি অন্যরকম দিন আর একটি ঘটনা

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ৯:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ দিনটি ভালো-মন্দের মিশেলে পার হচ্ছে।
সকালে উঠেই মনটা ভালো হয়ে গিয়েছিল যেটা দুপুর পেরোতে না পেরোতেই খারাপ লাগায় ভরপুর হয়ে উঠেছে। মন খারাপ


আম্রিকা গমন বৃত্তান্ত

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ১২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটবেলায় অনেকের মত আমারো মনে বড় আশা ছিল বড় হয়ে আম্রিকা যামু, কিন্তু বড় হওয়ার সাথে সাথে সে আশা এক্সপোনেন্সিয়ালি কমতে থাকে। বুয়েটে ভর্তি হওয়ার পরে আবার সে আশার পালে একটুখানি হাওয়া-বাতাস লাগে বড়ভাইদের আম্রিকা যাওয়ার আগ্রহ/সুযোগ দেখে।


আবোল তাবোল-২

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ১২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অন্য সবার মতই আমারো আকাশ ভালো লাগে। এখন তো আরো বেশি, কারণ সব বদলে যাওয়ার মাঝে আকাশটাই শুধু একই রকম রয়ে গেছে। ঢাকার মত দিগন্ত আটকে দেয়া ইমারত নেই বলে কখনো কখনো হয়তো একটু বেশিই মন কাড়ে। আর তাই বিকালে বা মাঝ রাতে হেঁটে বাসায় ফেরার সময় কিংবা উড়তি পথে হোস্টেসের চোখ এড়িয়ে আইফোনের দায়সারা গোছের ক্যামেরা তাক করে একের পর এক আকাশের ছবি তুলে যাই। আকাশের ছবি তুলার ঝক্কি কম, কোনরকমমে কিছু মেঘ একটা ফ্রেমে ঢুকিয়ে শুট করে ফেললেই হলো।