রাশেদ দেখলো কোলকাতার ঠাকুরবাড়ীর লোকটা যিনি নোবেল পেয়ে বিরক্তিতে নাকমুখ কুঁচকে নিয়েছিলেন বেশ করে, যিনি দু দেশেকে জাতীয় সঙ্গীতময় করেছিলেন কলমের একআধটু খোঁচায়, সেই তিনি- ধর্ষিত হচ্ছেন।
তাঁর শুভ্র কেশ লাল হয়ে পড়ছে। তাঁর শুভ্র বসনে লাল গড়িয়ে যাচ্ছে। তাঁকে বেদম ধর্ষাণো হচ্ছে। মাঠে ঘাটে পথে প্রান্তরে উঁচুতলা কি নিচু তলা কিংবা তলাহীনতায় তাঁকে ওয়ান টু এর মধ্যেই ধর্ষিয়ে দেওয়া হচ্ছে অনেক করে।
[justify]দূর থেকে দেখলে হঠাৎ হঠাৎ অপূর্ব লাগে, আপন প্রতিচ্ছবির প্রতিফলনে জ্বলতে থাকে সূর্যের পরিষ্কার আলোতে। মনে হয় কোনো অমূল্য রতন হয়তোবা। কিংবা নাগরিক বর্জ্যস্বরূপ বাস্তুহারা মানুষের মতো শৈল্পিক, বিত্তের ছোঁয়ায় বেড়ে ওঠা সুকোমল চিত্তের কল্পনায়। কিন্তু কাছে যাওয়া যায়না। কাছে গেলে স্বপ্নটা কুৎসিত হয়ে ওঠে, গা ঘিনঘিন করে। কোনোমতে চোখ ফিরিয়ে, দাঁতে দাঁত চেপে এবং নাক বন্ধ করে সরে যেতে হয়, সুসজ্জিত, সুরক্ষিত, সুবাসিত প্রাডো কিংবা পাজেরোর মধ্যে থাকলেও। ডানলপ কিংবা ব্রিজস্টোন প্রাণপণে চক্কর খেয়ে অবাঞ্ছিত কদাকার উপস্থিতি পিষে সামনে এগিয়ে যায়। সামনে কোনো ডুপ্লেক্সের খোলামাঠে খেলা করে শুভ্রমেঘে পরিবেষ্টিত নীলাকাশ। অন্যদিকে সে অনেকটা ওইরকম উদ্বাস্তু কোনো টোকাই এর মতো; স্বাধীন, ভবঘুরে, চিন্তাহীন, অমূল্য ইত্যাদি ইত্যাদি। দূরে থেকে দেখলে সেও জ্বলে, তাকে ঘিরে লক্ষ্য রাখা মানুষগুলোর কল্পনাও জ্বলে। কারও কারও কাছে সে কিংবা তার উপস্থিতি পরম আরাধ্য, শুষ্ক নির্জীব এই শহরের মধ্যে।
সবাই বাড়িতে যা আছে তাই দিয়ে দ্রুত রন্ধন বিষয়ক পোস্ট দিচ্ছে, আমারও একটু আগ্রহ হল রেসিপি ব্যাপারটা ক্যাম্নে কী একটু ট্রাই করতে। কয়দিন আগে এক বন্ধুর অনুরোধে তাকে একটা রেসিপি লিখে দিয়েছিলাম, তাতে আবার জরুরি দুই তিনটা উপকরণ লিখতে ভুলে গিয়েছিলাম, তো আবার পুনঃ মেইল করে জানালাম যে, ভাইরে, এইটা এইটা না দিলে কিন্তু কোন লাভ নাই। তো সেটা ছিল জীবনের দ্বিতীয় রেসিপি লিখন, প্রথমটা লিখেছিলাম ক্লাস সেভেনের গার্হস্থ্য পরীক্ষায় এবং তা ছিল ব্যাপক জটিল একটি রেসিপি – ‘সালাদ’!!
[justify]
ছেলেবেলায় ছোড়দার নেশা ছিল ডাক টিকেটে।
বড়মামা তখন বিলেতে থাকতেন। কী যেন পড়তেন সেখানে, আফিসিফিয়াস--বলতে গিয়ে আমি গুলিয়ে ফেলতাম।
এক্ষুনি খবর পেলাম বিন লাদেনকে আমেরিকান সৈন্যরা হত্যা করেছে। এব্যাপারে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ওবামা একটি জরুরী বক্তব্য রাখবেন কিছুক্ষণের মধ্যে। বিস্তারিত পাবেন সিএনএন এ। এব্যাপারে আরো আপডেট দিচ্ছি শিঘ্রী।
[justify](মুখবন্ধঃ এই লেখাটা নিছক একটা ভূমিকাসম্বলিত কৌতুক। সুক্ষ্ম, মার্জিত এবং পরিশীলিত রুচিবোধসম্পন্ন পাঠক এটা নিজ দায়িত্বে পড়বেন। পাঠশেষে নাসিকাকুঞ্চন শিরোধার্য)।
Dear Sir, I did not come here to disturb you, look I am really helpless.. এই হল বাসে-ট্রেনে একশ্রেণির ভিক্ষুকের ভিক্ষার ভাষা। পুরোটাই ইংরেজি। তাতে কিছু ভুলভালও থাকে। তবে খুব কম। উচ্চারণের আড়ষ্টতাও প্রায় নেই । ঢাকার স্বনামধন্য ইংলিশ কোচিং সেন্টার থেকে কোর্স-করা-ছাত্র পরিচয় দিয়ে ভিক্ষা করতে গিয়ে বাসের যাত্রীদের প্রশ্নবাণে জর্জরিত হতেও দেখেছিলাম একবার এক কেতাদুরস্ত যুবককে। তার আবেদনের ভাষ
[justify]সযত্নে প্লেটের ভাতগুলো ময়লার ঝুড়িতে ফেলে দিলাম। প্রায় রাতেই এভাবে খাবার নষ্ট করছি।তারপর সবকিছু ধুয়ে গুছিয়ে, বিছানায় শুতে চলে এলাম।কোনও একটা গল্পের বই পড়তে পড়তে ঘুমানোর অভ্যেসটা কেমন করে যেনো রপ্ত হয়ে গেছে। গল্পের বই হাতে নিয়ে ও আজ নামিয়ে রাখলাম।মাঝেমাঝে আমার ঘরের জানালা দিয়ে তাঁরাভরা রাত দেখা যায়।কিংবা পূর্ণিমার ভরা চাঁদ যেদিন আমার জানালা দিয়ে উঁকি দিয়ে আলোয় ভরিয়ে ফেলে ছোট্ট রুমটা, ব