মেঘেদের দস্যিপনায় কাল রাত ভর লোপাট হল জোছনার আলো । বোশেখ পূর্ণিমার মেঘরাতে চাঁদ ছিলনা । ঘোলা জোছনায় ঘর ছেড়ে জীবনের সত্যি খুঁজবার ডাক না পেয়ে আবার কোন অতীশ বুদ্ধ হয়ে উঠতে পারেনি । কলিকাল বুঝি প্রাণ পেল তাই ।
[justify]আমেরিকার ঔপন্যাসিক ফিলিপ রথ পেলেন এই বছরের ম্যানবুকার আন্তর্জাতিক পুরস্কার। প্রতি বছর দেয়া ম্যানবুকার পুরস্কার থেকে এই প্রাইজ কিছুটা ভিন্ন। এটা দেয়া হয় প্রতি দুই বছর পরপর। জীবিত কোনো ফিকশন লেখক এই সম্মানে ভূষিত হন, তবে সেটা একটা কোনো নির্দিষ্ট বইয়ের ওপর ভিত্তি করে নয়; এটা দেয়া হয় পাঠকের ওপর লেখকের সার্বিক প্রভাবকে গণনায় ধরে। এই পুরস্কার প্রথম পান আলবেনিয়ান লেখক ইসমাইল কাদেরে (২০০৫ সালে)।
ধুলো ওড়া মেঠো পথে হেঁটে যাই দূরে, বহু দূরে। একা ? উঁহু ! আমি পথ হাঁটি আর সাথে থাকে আমার শূন্যতা । অন্তহীন অসীম এক শূন্যতা। সেই ধুলো পথে গরু গাড়ি যায় লাল ধুলো উড়িয়ে। পথের পাশের বাবলা গাছের পাতারা সেই ধুলোয় মলিন বিবর্ণ হতে হতে ভাবে, ইস কবে যে বৃষ্টি নামবে। বৃষ্টির জলে নেয়ে ধুয়ে প্রান ফিরে পাবে আবার। আবার নতুন হবে ওরা। এ আর খুব কি !
ঐ যে বন্দরের ভিতরে একটা মাছের বাজার, কি নাম যেনো?
-লাল বাজার?
-হুম লালবাজার। লালবাজারের তখন মাংস ও বিক্রী হতো। কিন্তু ঐ সময় বাজারে মানুষ আসতো খুব কম। দুএকজন এলে ও মাছ-মাংস নিয়ে ঘরে ফেরার উপায় ছিলোনা কুকুরগুলোর যন্ত্রনায়।
বিদেশেই জন্ম, শিক্ষিত, এক প্রজন্ম বিদেশেই বিয়ের বন্দোবস্ত কি ভাবে করছেন তারা, তাদের প্রবাসী পিতামাতা, বন্ধু বান্ধব? কিভাবে বর কনে পরিচিত হচ্ছে, বাকদান, ঘটকালি, বিয়ে দেশের মতই কি সেসব অনুসঠান?
অবেলার ঘুমের পর বিষণ্ণতায় অবশ বেমানান আমি নীরবতায় ডুব দেই,
আমার চারিদিকের নানা কোলাহল কমতে কমতে একসময় মিলিয়ে যায়।
ধীরে ধীরে নৈঃশব্দ্য দীর্ঘতর হতে হতে অনুভব করি
ক্ষীণকায় জীর্ণ নিঃস্ব আমি...
নিঃশব্দতার অবুঝ জাতক।
সিগারেটের আগুনে সময় পুড়ে পুড়ে ছাই হয়ে জমতে থাকে অ্যাস্ট্রেতে।
হঠাৎ হঠাৎ উদয় হয় এলোমেলো ভাবনা।
টুকরো টুকরো মুখ, ঘটনা আর অস্থির সময়ের ছবি।
বোকা জনগন। জানে না তথ্য জানা মৌলিক অধিকার। সরকারকে তাই পয়সা খরচ করে SMS পাঠাতে হয় দুইদিন পরপর। অধিকার বজায় রাখতে গিয়ে আজকে গেলাম তথ্য মন্ত্রনালয়ে।
ওয়েবসাইট খুলেই প্রথমে দেখি দুই বছরের অর্জন জ্বলজ্বল করছে একটা লিংকে
১.
কাল থেকেই আমার মালিকের মেজাজে আগুন। আমাকে দেখলেই কেমন উস্কে উঠছে সেটা। আমি তাই আড়ালে আছি আপাততঃ। দু'জনারই নাওয়া খাওয়া হয়নি কাল দুপুরের পর থেকে। অফিসের কাজ শেষে ফিরতে ফিরতে মালিকের সন্ধ্যে গড়িয়ে যায়। আমি তখন একাই থাকি বাড়িতে। সকালে অফিসে বের হবার আগে আমার দুপুরের খাবার বন্দোবস্ত করে তবেই অফিসের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়েন মালিক।