Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

অ্যামেরিকা ভ্রমণঃ লিবার্টি ও এলিস আইল্যান্ড

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০৭/২০১১ - ৮:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঢাকা শহরে বেড়াতে আসলে মিরপুর চিড়িয়াখানায় ঘুরতে যাওয়া ফরজ, নিউইয়র্কের ক্ষেত্রে সেটা স্ট্যাচু অফ লিবার্টি। ভ্রমণের দ্বিতীয় দিনকে তাই এইজন্য বরাদ্দ রাখা হলো। প্রথম দিন অনেক রাত পর্যন্ত শহর ঘুরা হয়েছে, তাই সকালে ফেরি ছাড়ার আগে ঘুম থেকে উঠতে পারব কিনা ব্যাপারটা সম্পূর্ণ অনিশ্চিত ছিলো। প্রসিদ্ধ গবেষক মাহদি ব্যাপারটা থেকে ননডিটারমিনিজম পুরোটা মুছে ফেলতে, সকাল হতে না হতেই তার বিদঘুটে অ্যালার্ম বাজিয়ে সবাই


বড় হয়ে আমি ইতালি যাব এটা আমার “ এইম ইন লাইফ”

মাহমুদ.জেনেভা এর ছবি
লিখেছেন মাহমুদ.জেনেভা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০৭/২০১১ - ৩:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঘটনা একঃ
সুইজারল্যান্ড থেকে গতবছর দেশে গিয়েছিলাম বেড়াতে, গ্রামের বাড়ির দোকানে চা খাওয়ার সময় এক লোক আমার কাছে প্রশ্ন করে ‘ভাই আপনে কুন দেশে থাকেন?’, আমি বললাম সুইজারল্যান্ড, তারপর লোকটা আবার প্রশ্ন করে ‘ঐটা কি ইতালির লগে?’ আমি বললাম কাছাকাছি , তারপর সে আমাকে বলে ‘ভাই পলাইয়া ইতালি যানগা, তাড়াতাড়ি কাগজ পাইবেন, ইতালি হইল বড়লোকের দেশ’, সে আমাকে একটা দালান দেখাইয়া বলে ‘ঐযে বাড়িটা দেখতাছেন ঐটা মোবারকের পোলা ইতালির টাকা দিয়া বানাইছে’ ,


হায়রে ‘ছেলে’ মানুষ...(৩)

দিহান এর ছবি
লিখেছেন দিহান [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৫/০৭/২০১১ - ৯:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একবার এমিরাটসের ফ্লাইটে একা যাচ্ছি। আমি আলাপী, আড্ডাবাজ মানুষ। নতুন কাউকে পেলে আলাপ জমানোর জন্য জিহবা সুড়সুড় করে। কিন্তু আমার পাশের সীটে বসেছেন খুব ই গম্ভীর এক মহিলা। কোথায় যাবেন, কার কাছে যাবেন এইসব জিজ্ঞেস করে যুত করতে না পেরে মুভি দেখতে লেগে গেলাম। মাঝখানে একবার খেয়াল করলাম উনি টয়লেট থেকে ঘুরে এলেন। এর পাঁচ মিনিট পর উনি খুব উত্তেজিত ভাবে আমেকে ধাক্কা দিয়ে বললেন ‘ঐ যে নীল টি-শার্ট পরা লোক, সে খুব লাকি’।


বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৫/০৭/২০১১ - ১০:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লক্ষ্মীপুরের মেয়র আবু তাহের ছাত্রজীবন থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। জন্মের আগে থেকে এই রাজনীতিতে যোগদানের সুযোগ থাকলে তিনি সুযোগ মিস করতেন না। কিন্তু তার ছেলে এএইচএম বিপ্লবের কেসটি আলাদা। জন্মের আগে থেকেই সে আওয়ামী লীগ করছে। তার রাজনৈতিক ত্যাগ তিতিক্ষা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নাই তার বাবার। আবু তাহের একজন গর্বিত বাবা।


ফেসবুকিয়ান দিনপঞ্জি

তারাপ কোয়াস এর ছবি
লিখেছেন তারাপ কোয়াস [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৫/০৭/২০১১ - ১২:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সকালে উঠেই ফেসবুকে ঢু মারি। চারিদিকে সুখী আমেজ। জি.দাসের পেজে 'লাইক' দেয়া আছে। উৎকৃষ্ট কোটেশন গুলা তুলে নিয়ে আসে। চট করে পড়ে নিয়ে আরেকবার দায়সারা 'লাইক' দেই। বন্ধুবান্ধবদের কারও মন খারাপ, কেউ চমৎকার সব ছবি তুলে সবার সাথে ভাগ করে নিচ্ছে, ভেতরে একটু হিংসা ভাব চাড়া দিয়ে উঠলেও তা দমিয়ে লাইক বোতাম খুঁজি দ্রুত।


কৃতজ্ঞতা প্রকাশেঃ রানা আপু এবং সচলায়তন পরিবার

সাবরিনা সুলতানা এর ছবি
লিখেছেন সাবরিনা সুলতানা (তারিখ: রবি, ২৪/০৭/২০১১ - ১১:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচল পরিবারের স্বনামে স্বীকৃত একজন হয়ে আজ আমার প্রথম লেখা।


গল্প অপচেষ্টা

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: রবি, ২৪/০৭/২০১১ - ৯:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নোনতা বিস্কুট তিতিনের পছন্দ। একটু একটু পছন্দ নয়, অনেক পছন্দ। একটুখানি খেলেই অনেক্ষণ জিভে লেগে থাকে! বিস্কুটের প্যাকেটগুলো কেবল বাজে। সহজে ছেঁড়া যায় না। মা অবশ্য ঝট করে ছিঁড়ে ফেলতে পারেন। আর মা থাকলে তাকে খাবার ঘরে এসেও খেতে হয় না। মা-ই তার ঘরে খাবার নিয়ে যান। ঠিক ঠিক নিয়ম করে। মা যে কিভাবে টের পান তিতিনের কখন খিদে লাগবে তা কে জানে! অথবা হয়তো মা খাবার নিয়ে ঢুকলেই তিতিনের খিদে পেয়ে যায়!


একটি চাল-চিনি বিষয়ক গাল-গল্প

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: রবি, ২৪/০৭/২০১১ - ৪:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কোথাও ভাত নেই। সাদা কালো লাল হলুদ কোন রকমের চাল বাজারে নেই। মানুষ রাস্তায় রাস্তায় হন্যে হয়ে ঘুরছে একমুঠো ভাতের জন্য। কেউ পকেটে টাকা নিয়ে, কেউ হাতে ভিক্ষার থালা নিয়ে। ধনী-দরিদ্র-ফকির-মিসকিন সব এক হয়ে গেছে, কেউ ভাত খেতে পারছে না। চালের আড়ত থেকে উধাও হয়ে গেছে চালের বস্তাগুলো। চাল বণিক আড়ত বন্ধ করে বাড়ি চলে গেছে।


আদৌ কোন নামের প্রয়োজন নেই

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৪/০৭/২০১১ - ৬:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আদৌ কোন নামের প্রয়োজন নেই
---------------------------- প্রখর রোদ্দুর

এভাবে বসে থাকলে হবেনা বুঝলে? এ তোমাদের পৈত্রিক বাড়ি তা আমিও মানি; তারও চেয়ে বড় কথা এ বাড়ি আমার আর তোমার মায়ের হাতেই গড়া তাই তোমাদের থেকে আমার মায়া কোন অংশে কম নয়। কিন্তু...... বলেই থেমে গেলেন তিনি। ঘরের এক কোনে বড় ছেলে আর আরেক কোনে মেজ বউমা পাতলা আদ্দির পঞ্চটা ভাঁজ করতে করতে তার কথা শুনছিলো। শোবার ঘরের কোথাও কোথাও পলেস্তরা খসে গেছে। দেখলে অনেকটা দগদগে ক্ষত চিহ্নের মতোই লাগে কার্নিশে জমে ওঠা শেওলার ঘরবসতি গুলো।


প্রারম্ভ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৪/০৭/২০১১ - ৬:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জীবনে কখন্ও বড় স্বপ্ন দেখিনি যে ভবিষ্যতে এটা হব সেটা হব।সময় আর ঘটনাপ্রবাহ যেদিকে আমাকে ধাবিত করছিল ওদিকেই আমি ছুটছিলাম।স্কুল-কলেজের দুরন্ত সময় পেরিয়ে যখন ভবিষ্যৎ নির্ধারণী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার সম্মুখীন হলাম বুঝতে পারলামি এই অসম্ভব প্রতিযোগীতার জন্য আমি প্রস্তুত না।যাই হোক মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান আমি,নিজের ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে পাত্তা দেই বা না দেই মধ্যবিত্ত মানসিকতা জিইয়ে রাখতে হবে।দেশব্যাপী