৪
[এ পর্যায়ে এসে ক্রাইটন কিছুটা বিরক্তই হলেন। তিনি দেখতে পাচ্ছিলেন জিনিসটা কোনদিকে যাচ্ছিলো।]
[ডক্টর গেলারকে] "আপনি কি বলতে চান? Do you think that I, uh, want to have sex with her?"
গেলার: "আমি জানি না। তুমি আমাকে বলো।"
"না। আমি চাই না।"
"তাহলে তোমার চিন্তার কি আছে?"
"আমি চিন্তিত না তো কিছু নিয়ে।"
"তুমি মাত্র আমাকে বললে তুমি নিশ্চিত না তুমি ওকে সামলাতে পারবে কি না।"
[justify]জীবনের প্রথম চিঠিটা পেয়েছিলাম যখন ক্লাস ফোরে পড়ি। ঠিক পেয়েছিলাম বলা উচিত না। চিঠিটা আমার শ্রদ্ধেয় ছোট মামাজানের হাতে পড়েছিলো, তিনি সেই সময় বিশেষ ক্ষমতাবলে আমাদের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতেন। তো যাই হোক, পাড়ার একটা ছেলের কোন কারণে আমার মত ডানপিটে বান্দর মেয়েটাকে খুব মনে ধরেছিলো কেন যেনো। বলার সাহস না পেয়ে, একদিন মেলা সাহস করে একখান একপাতার চিঠি লিখে বসে। তারপর দুরুদুরু বুকে ছুড়ে দিয়েছিলো আমাদের
১
মাইকেল ক্রাইটন ডাক্তারি পড়তে চাননি। ডাক্তারি পড়ার সময়ই ছদ্মনামে উপন্যাস লিখে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। বোঝাই যাচ্ছিলো বেশিদিন ডাক্তারি পড়া হবে না। লেখাতেই টান। শেষদিকে বলে শেষ করার একটা আগ্রহ কেবল।
হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের বিভিন্ন রোটেশন করানো হতো। ক্রাইটনের একটা রোটেশন পড়েছিল ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালের সাইক ওয়ার্ডে।
২
সচলায়তনে প্রকাশিত আমার অন্য সব লেখা ফাইজলামিমুলক, আমার এক বন্ধু ফোন দিয়া বলে কি সব ফাইজলামি মুলক লেখা লেখছ, ভালো কিছু একটা লিখ, ভালো কিছু কি লিখব দোস্ত জানতে চাইলে সে বলে অনেক কিছুই হতে পারে, এই ধর শিক্ষামূলক কিংবা গভেশনা মূলক,[মনে মনে বললাম খাইছে আমারে!
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ক্লাস করতে যাবো।কেমন যেন একটা মিশ্র অনুভূতি টের পাচ্ছিলাম ভেতরে ভেতরে।প্রথম বার স্কুলে যাওয়ার সেই অনুভূতিটা ফিরে ফিরে আসছিল।দশটায় ক্লাস।তখন শান্তিনগরে ফুপুর বাসায় থাকতাম।প্রথম ক্লাস করতে যাবো সেই খুশিতে একটা রিক্সা চড়ে রওনা দিলাম।কলাভবনের সামনে এসে দাড়াতেই বুকের ভেতর কেমন যেন করে উঠলো।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বো কখনো ভাবিনি,আজ সেখানে আমি ছাত্র হিসেবে উপস্থিত।কলাভবনের বিরাট
সে অনেক চাঁদ আগেকার কথা। রুশদেশের এক উপত্যকায় ছিল এক ছোট্ট গ্রাম। আর সেই গ্রামে ছিল এক ছোট্ট মেয়ে। সেথায় সবাই তাকে ডাকত কালিস্কি বলে। তিনকূলে কেউ ছিল না মেয়েটির, তবে তা নিয়ে গ্রামের কারোরই ভাবনা ছিল না – সূর্যের মত তেজী ছিল সে, আর ছিল ঝর্ণার মত উচ্ছ্বল। ওইটুকু বয়সে সে একাই নিজের চুল বাঁধতে পারত, জল আনতে পারত, রুটি গড়তে পারত।
জগা কিভাবে খিচুড়ি রান্না করেছিলো জানিনা কিন্তু আমি কিভাবে করেছিলাম সেটা অবশ্যই জানি। সেটা খেয়ে ওশিলভ্ হারামজাদার পেট নেমে গিয়েছিলো সেটাও জানি। কিন্তু সেটা যত না আমার খিচুড়ির গুনে তার চেয়ে অনেক বেশী ওর পেটের দোষে। তুর্কীই হোক আর তাজাক্ই হোক (ব্যটা এই দুটোর খিচুড়ি), এদের পেটে গরম মশলা পড়লেই পেট নেমে যায়।
নাসিম তালেবের 'দ্য ব্ল্যাক সোয়ান' বইখান পড়ে আমার মনে হয়েছে, ব্যাটা যদি দু'লাইন পর পর অর্থনীতিবিদদের গালি না দিতো, আর নোবেল পুরষ্কারকে 'নো বেইল' পুরষ্কার না বলে বেড়াতো, পুরষ্কারখানা তার নিজের হলেও হতে পারতো!
[justify]
ইসলামের সাথে সন্ত্রাস অচ্ছেদ্য হয়ে জুড়ে বসেছে অনেকদিন। সুশীল শান্তিকামী মানুষদের কিছু একটা প্রতিপক্ষ প্রয়োজন। এই সুযোগে জিহাদি জোশে বলিয়ান আল-কায়েদাকে ইসলামের আইকন সাজানোর পালা শুরু হয় নাইন ইলেভেনে। এডোয়ার্ড সায়ীদ, তালাল আসাদ, ইব্রাহিম আবু লুগদ, লীলা আবু-লুগদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই ইসলামোফোবিয়া তৈরির সমালোচনা করেছেন তাঁদের অনেক লেখাতে। তাঁরা জাতি কিংবা ধর্মবৈরিতা থেকে মানুষের দৃষ্টি সরাতে চেয়েছেন। টেরোরিজমের সাথে ইসলামকে জুড়ে দেয়ার মতো বৈরি দৃষ্টিভঙ্গির একটা কাজ বিশ্বের বড়ো বড়ো মিডিয়া গত দশ বছর ধরে বিশ্বস্ততার সাথে পালন করেছে। তাই সম্প্রতি নরওয়েতে ঘটা বোমা হামলা আর শুটিং এর সাথে ইসলামিক আইকন আল-কায়েদাকে যুক্ত করতে তাদের বেশি সময় লাগেনি।