Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

দ্য গার্ল হু সেডিউসড এভরিবডি - ২

সিরাত এর ছবি
লিখেছেন সিরাত (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ৯:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[এ পর্যায়ে এসে ক্রাইটন কিছুটা বিরক্তই হলেন। তিনি দেখতে পাচ্ছিলেন জিনিসটা কোনদিকে যাচ্ছিলো।]

[ডক্টর গেলারকে] "আপনি কি বলতে চান? Do you think that I, uh, want to have sex with her?"

গেলার: "আমি জানি না। তুমি আমাকে বলো।"

"না। আমি চাই না।"

"তাহলে তোমার চিন্তার কি আছে?"

"আমি চিন্তিত না তো কিছু নিয়ে।"

"তুমি মাত্র আমাকে বললে তুমি নিশ্চিত না তুমি ওকে সামলাতে পারবে কি না।"


মার্কিন মুল্লুকে-৬: ঘাতক ট্রাক

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ৪:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের ছোটবেলাতে ঢাকার রাস্তাঘাটে ছিল ট্রাকের দাপট। সময়ে অসময়ে রাস্তায় প্রবল বেগে চলত রাগী রাগী চেহারার সব ট্রাক। ওদের ডিজেল ট্যাংকে লেখা থাকতো জন্ম থেকে জ্বলছি আর পেছনে থাকতো মায়ের দোয়া। ট্র্যাফিক আইন থেকে পদার্থবিদ্যার আইন সবাইকেই অমান্য করত ওরা। চলার পথে রিকশা, গাড়িসহ আর যা যা ছোটখাটো যানবাহন ছিল তাদের সবাইকেই তুচ্ছজ্ঞান করত মহামান্য ট্রাক। শোনা যায় আশির দশকের কোনো এক মাঝরাতে নাকি স্বৈরাচারের পশ্চাৎদেশে (মানে ওই ব্যাটার গাড়ির আর কি) আঘাত হানতে বসেছিল এই মহাশক্তিধর প্রাণীটা। নিউজ মিডিয়াতে ট্রাককে বলা হতো ঘাতক ট্রাক। আমরা নাদান জনগন রাস্তায় নামলেই চোখ-কান খোলা রাখতাম, কখন কোত্থেকে উড়ে এসে প্রাণপাখির ডানা খামচে দেবে সে।


স্মৃতি জাগানিয়া কিছু চিঠি

বন্দনা এর ছবি
লিখেছেন বন্দনা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৭/২০১১ - ১০:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]জীবনের প্রথম চিঠিটা পেয়েছিলাম যখন ক্লাস ফোরে পড়ি। ঠিক পেয়েছিলাম বলা উচিত না। চিঠিটা আমার শ্রদ্ধেয় ছোট মামাজানের হাতে পড়েছিলো, তিনি সেই সময় বিশেষ ক্ষমতাবলে আমাদের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতেন। তো যাই হোক, পাড়ার একটা ছেলের কোন কারণে আমার মত ডানপিটে বান্দর মেয়েটাকে খুব মনে ধরেছিলো কেন যেনো। বলার সাহস না পেয়ে, একদিন মেলা সাহস করে একখান একপাতার চিঠি লিখে বসে। তারপর দুরুদুরু বুকে ছুড়ে দিয়েছিলো আমাদের


দ্য গার্ল হু সেডিউসড এভরিবডি

সিরাত এর ছবি
লিখেছেন সিরাত (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৭/২০১১ - ৯:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাইকেল ক্রাইটন ডাক্তারি পড়তে চাননি। ডাক্তারি পড়ার সময়ই ছদ্মনামে উপন্যাস লিখে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। বোঝাই যাচ্ছিলো বেশিদিন ডাক্তারি পড়া হবে না। লেখাতেই টান। শেষদিকে বলে শেষ করার একটা আগ্রহ কেবল।

হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের বিভিন্ন রোটেশন করানো হতো। ক্রাইটনের একটা রোটেশন পড়েছিল ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালের সাইক ওয়ার্ডে।


পরিবেশ নিয়ে উচ্চ শিক্ষাঃ কোথায় আছে স্কলারশিপ?

মাহমুদ.জেনেভা এর ছবি
লিখেছেন মাহমুদ.জেনেভা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৭/২০১১ - ১০:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলায়তনে প্রকাশিত আমার অন্য সব লেখা ফাইজলামিমুলক, আমার এক বন্ধু ফোন দিয়া বলে কি সব ফাইজলামি মুলক লেখা লেখছ, ভালো কিছু একটা লিখ, ভালো কিছু কি লিখব দোস্ত জানতে চাইলে সে বলে অনেক কিছুই হতে পারে, এই ধর শিক্ষামূলক কিংবা গভেশনা মূলক,[মনে মনে বললাম খাইছে আমারে!


প্রথম পাঠ আর কিছু অপ্রাসঙ্গিক প্রাসঙ্গিকতা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৭/০৭/২০১১ - ৮:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ক্লাস করতে যাবো।কেমন যেন একটা মিশ্র অনুভূতি টের পাচ্ছিলাম ভেতরে ভেতরে।প্রথম বার স্কুলে যাওয়ার সেই অনুভূতিটা ফিরে ফিরে আসছিল।দশটায় ক্লাস।তখন শান্তিনগরে ফুপুর বাসায় থাকতাম।প্রথম ক্লাস করতে যাবো সেই খুশিতে একটা রিক্সা চড়ে রওনা দিলাম।কলাভবনের সামনে এসে দাড়াতেই বুকের ভেতর কেমন যেন করে উঠলো।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বো কখনো ভাবিনি,আজ সেখানে আমি ছাত্র হিসেবে উপস্থিত।কলাভবনের বিরাট


দেশবিদেশের রূপকথা – রাশিয়া

কৌস্তুভ এর ছবি
লিখেছেন কৌস্তুভ (তারিখ: বুধ, ২৭/০৭/২০১১ - ৫:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সে অনেক চাঁদ আগেকার কথা। রুশদেশের এক উপত্যকায় ছিল এক ছোট্ট গ্রাম। আর সেই গ্রামে ছিল এক ছোট্ট মেয়ে। সেথায় সবাই তাকে ডাকত কালিস্‌কি বলে। তিনকূলে কেউ ছিল না মেয়েটির, তবে তা নিয়ে গ্রামের কারোরই ভাবনা ছিল না – সূর্যের মত তেজী ছিল সে, আর ছিল ঝর্ণার মত উচ্ছ্বল। ওইটুকু বয়সে সে একাই নিজের চুল বাঁধতে পারত, জল আনতে পারত, রুটি গড়তে পারত।


জগা খিচুড়ি - ০১

চরম উদাস এর ছবি
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: বুধ, ২৭/০৭/২০১১ - ২:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জগা কিভাবে খিচুড়ি রান্না করেছিলো জানিনা কিন্তু আমি কিভাবে করেছিলাম সেটা অবশ্যই জানি। সেটা খেয়ে ওশিলভ্‌ হারামজাদার পেট নেমে গিয়েছিলো সেটাও জানি। কিন্তু সেটা যত না আমার খিচুড়ির গুনে তার চেয়ে অনেক বেশী ওর পেটের দোষে। তুর্কীই হোক আর তাজাক্‌ই হোক (ব্যটা এই দুটোর খিচুড়ি), এদের পেটে গরম মশলা পড়লেই পেট নেমে যায়।


আপডেটেড: ব্ল‌্যাক সোয়ান ইভেন্ট

সিরাত এর ছবি
লিখেছেন সিরাত (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০৭/২০১১ - ১০:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নাসিম তালেবের 'দ্য ব্ল‌্যাক সোয়ান' বইখান পড়ে আমার মনে হয়েছে, ব‌্যাটা যদি দু'লাইন পর পর অর্থনীতিবিদদের গালি না দিতো, আর নোবেল পুরষ্কারকে 'নো বেইল' পুরষ্কার না বলে বেড়াতো, পুরষ্কারখানা তার নিজের হলেও হতে পারতো! হাসি


খ্রিস্ট কায়েদা!

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০৭/২০১১ - ১:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
ইসলামের সাথে সন্ত্রাস অচ্ছেদ্য হয়ে জুড়ে বসেছে অনেকদিন। সুশীল শান্তিকামী মানুষদের কিছু একটা প্রতিপক্ষ প্রয়োজন। এই সুযোগে জিহাদি জোশে বলিয়ান আল-কায়েদাকে ইসলামের আইকন সাজানোর পালা শুরু হয় নাইন ইলেভেনে। এডোয়ার্ড সায়ীদ, তালাল আসাদ, ইব্রাহিম আবু লুগদ, লীলা আবু-লুগদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই ইসলামোফোবিয়া তৈরির সমালোচনা করেছেন তাঁদের অনেক লেখাতে। তাঁরা জাতি কিংবা ধর্মবৈরিতা থেকে মানুষের দৃষ্টি সরাতে চেয়েছেন। টেরোরিজমের সাথে ইসলামকে জুড়ে দেয়ার মতো বৈরি দৃষ্টিভঙ্গির একটা কাজ বিশ্বের বড়ো বড়ো মিডিয়া গত দশ বছর ধরে বিশ্বস্ততার সাথে পালন করেছে। তাই সম্প্রতি নরওয়েতে ঘটা বোমা হামলা আর শুটিং এর সাথে ইসলামিক আইকন আল-কায়েদাকে যুক্ত করতে তাদের বেশি সময় লাগেনি।