Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

হায়রে ‘ছেলে’ মানুষ...(২)

দিহান এর ছবি
লিখেছেন দিহান [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৪/০৭/২০১১ - ৬:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]একটা পরিসংখান আমার খুব জানার ইচ্ছা –ইনসমনিয়ার রোগীদের কতো পার্সেন্ট বিবাহিত পুরুষ?


'আনন্দ - বেদনার কাব্য'

তিথীডোর এর ছবি
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: শনি, ২৩/০৭/২০১১ - ৫:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

'এর থেকে ঢের ভালো ছোট হয়ে থাকা, শুধু ঘুম, শুধু গান, খেলা আর আঁকা।
অথবা হঠাৎ কোনও মন্ত্রের বলে.. একেবারে মিশে যাওয়া বড়দের দলে।
দুপুরে গল্প-ঘুম, সন্ধেয় টিভি, কেমন ভাবনাহীন মজার পৃথিবী!
ওগো ঈশ্বর, ওগো অন্তরতর-- হয় দাও ছোট করে, নয় খুব বড়!'
# টুপুরের প্রার্থনা: প্রণবকুমার মুখোপাধ্যায়
_______________________________________________


তোরই ইচ্ছা ইচ্ছাময়ী---

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: শনি, ২৩/০৭/২০১১ - ৩:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নজরুল তার সৃষ্টিশীল পর্যায়ে প্রায় তিনহাজারের মত গান লিখেছিলেন।
নানান ভাবের, নানান রসের।
অসাম্প্রদায়িকতার জন্যে যে লোকটি তার জীবনপাত করেছিলেন--উত্তরকালে সেই নজরুলের সাহিত্যকর্ম ভাগাভাগি হয়ে গেল হিন্দু-মুসলিমের মাঝে। হিন্দু-মুসলমানের 'গালাগালি'-কে তিনি 'গলাগলি'-তে রূপান্তরিত করতে চেয়েছিলেন। নজরুলের নিজের ভাষায়ঃ


এমিলি ও জাহিদদের জন্যে প্রার্থনা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২২/০৭/২০১১ - ১০:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রার্থনার শক্তি ও সামর্থে আমি মোটামুটি আস্থাশীল। আমার মনে আছে, বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের সাথে ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে এসে গোটা বাঙালীর সমস্ত আবেগ আর ভালোবাসা যেন কেন্দ্রীভূত হয়েছিলো ১১টি দামাল ছেলের মাঝে। নিজের অজান্তেই আমরা সবাই সেদিন এই ছেলেগুলোর জন্য প্রার্থনা করেছিলাম। চোখের জলে হয়তো ভিজে গেছি আমরা, কিন্তু শেষ বলটি না হওয়া পর্যন্ত আমরা প্রার্থনা করে গেছি। বাংলাদেশ ফুটবল দলের জন্য কিংবা দেশীয় কোন ক্ল


অনুচ্চারিত...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২২/০৭/২০১১ - ৩:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার ওই তিনটে বিকেল আমি ফেরত চাই
সেই স্পর্শগুলো'
যা ছুঁয়েছিল তোমার চোখ চিবুক ঠোঁট।
চাই, সেই ভেঙ্গে পড়া মূহুর্তগুলোও,
যেখানে নিজেকে হারিয়েছিলাম তোমার
শক্ত পেশীতে - আঙ্গুলে।
ওই ঘ্রানটাকেও ফেরত চাই
যা ছিল আমার বুকে -
যে এখন নিরুদ্দেশ ক্রমাগতঃ অবহেলার অভিমানে ।

অনেকদিন ধরেই চেষ্টা করছি লিছু লেখার। লিখে টিখে পোস্ট করি


পথ-শিশুদের জন্য ভালোবাসা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২২/০৭/২০১১ - ৩:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(একটি মানবতা মূলক পোস্ট)

আম বোঝাই করে ব্যস্ত রাস্তা ধরে ছুটছে দুটি পিকআপ। একটির যাত্রীরা বৃষ্টিতে ভিজে ঠান্ডায় হিহি করে কাঁপতে কাঁপতে উড়ে যাচ্ছে, আরেকটি পিকআপের অদম্য তরুণেরা রোদের তাপে ঘেমে-নেয়ে একাকার। একটি পিকআপ চলছে চট্টগ্রামের পথে, অন্যটি ঢাকার রোদজ্বলা রাস্তায়। উদ্দেশ্য একটাই—পথশিশুদের আম খাওয়ানো। যে তরুণেরা একই পিকআপে যাচ্ছেন, তাঁদের অনেকেই কিন্তু একে অপরকে আগে থেকে চেনেন না। সবাই একটা ফেসবুক গ্রুপের সঙ্গে জড়িত। গ্রুপটির নাম ‘আমরা খাঁটি গরিব...’। সূত্র


ফেরা

ফকির লালন এর ছবি
লিখেছেন ফকির লালন (তারিখ: শুক্র, ২২/০৭/২০১১ - ১২:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের জোস্ন্যালোকিত মফস্বলে এখন জোনাকিদের ভিড়, কুপির আলোয় দূর থেকে ভেসে আসে শিউলীর ঘ্রাণ, তার দমে বুক ভরে অচেনা আভায় আমি দেয়ালের সাথে তোমার অবয়বহীন ছায়ার রহস্য খুঁজে ফিরি।

আমাকে তাড়া করে আমাদের রৌদ্র-দিন, আমাদের জোস্ন্যা-দিন, বর্ষা-দিন, আমাদের সব-দিন-হারানো-দিন।


আলো

আশালতা এর ছবি
লিখেছেন আশালতা (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/০৭/২০১১ - ৯:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পর্বতপ্রমাণ হোমটাস্ক না করার বাহানা করলেই এক একদিন বৃদ্ধ পণ্ডিতমশায় কাঁপা তর্জনী তুলে বলতেন, বুঝলি, শরীরের নাম মহাশয়, যাহা সওয়াবি তাহাই সয়। আমরা সন্ধি-সমাসের গোলক ধাঁধায় ব্যস্ত হয়ে মাথা ঝাঁকিয়ে ওসব কথা বাতাসে উড়িয়ে দিতাম। এখন বুঝি অভ্যাসের ব্যাপারে তিনি কি নিদারুন সত্যি কথা বলতেন । তাইতেই ছোট্ট মিতিন নানুর বাড়ি গিয়ে প্রথমবার একখানা হারিকেন দেখে জুলজুলে চোখে ভারী মন দিয়ে দেখল নানু কি


হায়রে ‘ছেলে’ মানুষ...

দিহান এর ছবি
লিখেছেন দিহান [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/০৭/২০১১ - ৯:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify][justify]মেয়েদের মন কতো জটিল এই নিয়ে ছেলেরা অনেক চর্চা করেছে,লিখেছে। ছেলেদের মন ও যে এক আজব বস্তু, মেয়েরা তার নাগাল পায়না সে কথাটা মেয়েরা লিখেনি কখনো।


গাচ্ছাতা

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/০৭/২০১১ - ৯:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি: