Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

স্মৃতিভ্রষ্টতা একটি ব্যাধি

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/০৩/২০১১ - ১১:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


১৮৫৭, বৃটিশ ভারত। দাবানলের মত সিপাহী বিদ্রোহ ছড়িয়ে পড়েছে মীরাট থেকে দিল্লী পর্যন্ত। অনেক দিনের জমা হওয়া বঞ্চনা আর ক্ষোভের আগুন সিপাহীদের ব্যারাকের বাইরে এসে বিদ্রোহ করতে উদ্ধুদ্ধ করে। তবে পরিকল্পনাহীন বিদ্রোহ মুখ থুবড়ে পড়ে স্বল্প সময়ে। নানা সাহিব সহ কয়েকজনের হঠকারিতায় জিম্মি কয়েকশ ইয়োরোপীয় নারী ও শিশুদের হত্যা করে নিক্ষেপ করা হয় কূপে। প্রতিশোধে উন্মত্ত ব্রিটিশরা এর প্রতিশোধ নেয় দশ বছর ধরে কয়েক লাখ সামরিক-অসামরিক ভারতীয়কে নির্মমভাবে হত্যা করে। [১]


সূর্যের আলোয় পৃথিবীতে মোটর বাইক চালনা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৮/০৩/২০১১ - ১২:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]মফিজ সাহেব প্রথম আলোতে সূর্যের আলোতে চালিত মোটর বাইক চালানোর খবর পড়ে অনেক উল্লসিত হলেন। চিন্তা করলেন তাহলে প্রতিদিন উত্তরা থেকে মতিঝিলে যেতে তাহলে আর পয়সা খরচ করে তেল কিনতে হবে না। ওই মোটর বাইকের মূল্য পড়ে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললেন এই মোটরবাইকে তাঁকে কিনতেই হবে যে করে হোক।


অপবর্তন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৮/০৩/২০১১ - ১২:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই সময়ের প্রতিটি নগরে কৃত্তিমতা জমে ওঠে
দীর্ঘশ্বাস ছাপিয়ে যখন স্বপ্নরা মৃতজন্মে
আস্তে আস্তে গড়ে জীবনের পরমায়ু;
হেঁটে চলা অনিশ্চয়তায় অবাধ্য দৃষ্টি,
বিষাক্ত নিলয়ের গভীরতা,
অনাহুত সম্পর্কের বুনট আর
স্থবির কিছু সন্দেহ।


মার্চ স্পেশাল নাটক

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৭/০৩/২০১১ - ১১:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

'আমার বন্ধু রাশেদ' আমার অসম্ভব প্রিয় একটা বই। যতবার পড়েছি প্রত্যেকবার হেসেছি, এ্যাডভেঞ্চারের গন্ধ পেয়েছি, শিহরিত হয়েছি, ভয় পেয়েছি, কাঁদতে চেয়েছি, ইবুর মতো চিৎকার করে পৃথিবীটাকে টুকরো টুকরো করে দিতে চেয়েছি।


দ্বিখণ্ডিত স্বপ্নতালুক

মাহবুব লীলেন এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: রবি, ২৭/০৩/২০১১ - ৫:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ত্রিপুরা রূপকথা অনুযায়ী পশুপাখির দৃষ্টিতে মানুষ হলো ফালিফালি করে কাটা এক অদ্ভুত প্রাণী। হাতির ঠ্যাঙের মতো একটা মাংসখণ্ডকে প্রথমে নিচের দিক থেকে অর্ধেক ফেড়ে বানানো হয়েছে তাদের পা। পাশ থেকে ধারালো ছোরা দিয়ে লম্বালম্বি দুইফালি মাংস ফেড়ে বানানো হয়েছে হাত। তারপর মুগুরে থেঁতলানো হাতপায়ের চ্যাপ্টা মাথা কেটে কেটে বানানো হয়েছে পাঁচফালি আঙুল...


অপাংক্তেয় প্রাণ

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: রবি, ২৭/০৩/২০১১ - ৩:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চাঁদের আলো নিয়ে জন্মেছিল সে। হতদরিদ্র পরিবারেও উজ্জ্বলতা আর আনন্দের হাওয়াই মিঠাই উড়িয়েছিল। কচুঘেচু খেয়েও ফর্সা সুন্দর স্বাস্থ্যবান শরীরের শিশু। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে সমস্যার উৎপত্তি। চার পাঁচ বছরে এসেও বুদ্ধি শুদ্ধির লক্ষণ নেই। দশ বছর পেরিয়ে গেলেও অবুঝ শিশু রয়ে যায়। মায়ের কোলে কোলে ঘুরতে চায়। ডাক্তার বৈদ্য দেখানোর পর বিষন্ন পিতামাতা জেনে যায় ছেলে জন্ম প্রতিবন্ধী, চিকিৎসায় ফল নেই।


অভিযোগ

আজমীর এর ছবি
লিখেছেন আজমীর (তারিখ: শনি, ২৬/০৩/২০১১ - ১২:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১। "এই পুচ্চুন, সত্যি করে বল দেখি তোর কারও সাথে প্রেম আছে নাকি। তোর বয়সী মানেইতো টুকটুক করে প্রেম করে বেড়াবে। নাইলেতো আবার পেটের ভাত হজম হয় না।" কথা নাই বার্তা নাই আম্মুর সকাল সকাল নাস্তার টেবিলে সরাসরি আক্রমন। নিজের কাজ করেই সময় পাইনা, তার আবার প্রেম-পিরিতি। ধুর, এত সময় পাব কোথায় বলুন দেখি। তার উপর গা জ্বালা করা ঐ "পুচ্চুন" ডাকটা আরও বিরক্তিকর। এসব আমার একেবারেই ভাল লাগেনা। তাই রাগ হচ্ছে, "তোমরা


দুই পিতা

সিরাত এর ছবি
লিখেছেন সিরাত (তারিখ: শনি, ২৬/০৩/২০১১ - ১০:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ক্রিস্টোফার হিচেনস-এর আত্মজীবনী 'হিচ-২২' এর প্রথম অধ্যায়টি প্রারম্ভিকাবিশেষ; দ্বিতীয়টি মা'কে নিয়ে (Yvonne); তৃতীয়টি বাবাকে নিয়ে (The Commander)। এরপর বোর্ডিং স্কুল 'মাউন্ট হাউস' আর কেমব্রিজকে নিয়ে আলোচনা।


মধ্যবয়সের বিড়ম্বনা

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৫/০৩/২০১১ - ৭:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একুশের বইমেলায় ইত্যাদির স্টল থেকে কিনতে হবে বইটি। সাবধানে, সতর্কতার সাথে। পাছে কেউ আবার ভেবে না বসে ভীমরতি হলো নাকি। না, আদিরসের সেরা কাহিনী নয়, চটুল প্রেমের উপন্যাসও নয় কোনো, একগুচ্ছ সনেট। এবার প্রথম দিন যখন বইমেলায় গেলাম, আমার নয় বছরের মেয়েটিকে সংগে নিয়ে, ও যখন স্টলের সামনে দাঁড়িয়েই গোয়েন্দা ঝাকানাকাতে ডুবে গেল, সেই ফাঁকেই একনজর দেখে নিয়েছিলাম ওটা। ‘সোনালি কাবিন’ পড়ার পর তেমন মন লাগিয়ে সনেট আর প


আমি ও সচলায়তন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৫/০৩/২০১১ - ৭:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সন্ধ্যায় কেমিস্ট্রি ওয়ান-ও-ওয়ান বইটা খুলে ধরলাম চোখের সামনে। ভদ্রতা, সৌজন্য, লৌকিকতা- ইত্যাদি বলেও তো কিছু ব্যাপার আছে। সার্কিটের ক্লাসটেস্টে দুদুটো পর্যায়ক্রমিক শূন্য হাঁকানোর পরও যদি বইপত্তর খোলা না হয় তাহলে ব্যাপারটা শালীনতাবোধকে অতিক্রম করে যায়। বিকেলভর অযথা আঁকিবুকি করে শরীরও কিছুটা ক্লান্ত। মেকানিকাল ড্রয়িঙের উদার ক্যানভাসে, হরিনাম জপতে জপতে একটা অর্থোগ্রাফিক ভিউ এঁকেছিলাম, সেটায় মার্কস দেওয়ার সময় মাষ্টার মশায়ের চোখ দুটো এমনভাবে ছানার বড়ায় রুপ নিল যেন অর্থোগ্রাফিক নয়, পেন্সিলের গ্রাফাইট উজিয়ে পর্নোগ্রাফিক ভিউ এঁকে এসেছি। কালবিলম্ব না করে কাগজের উপর সপাটে ‘রিপিট’ লিখে হাতে ধরিয়ে দিয়েছিলেন স্যার। এমতাবস্থায়, পড়াশুনোয় গতিবিধানের নিয়্যতে চোথাপত্রপটে চিত্ত নিবেশিত করে তাপরাসায়নিক রাশিমালার রসাস্বাদনে ব্রতী হলাম মাত্র, ঠিক এমন সময়টাতেই শুনি সেই বজ্রনিনাদ, “মুহাহাহাহাহাহাহা”