[justify]
।১।
কত্তা আইছেন? গরমের মইদ্দে বাসে কষ্ট হয়নাই তো।
[justify]তেজস্ক্রিয়তার বিপদ
জাপান ভয়াবহ ভূমিকম্প এবং সুনামির পর এখন মোকাবেলা করছে পারমাণবিক বিপর্যয়ের হুমকি। নানা গুজব, মতামত চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ছে। কোনটা সত্যি, কোনটা মিথ্যা নির্ধারণ করা কঠিন। মূলত প্রচারমাধ্যমে আসা তথ্যগুলি একসাথে করে বাংলায় লিখে রাখছি। পোস্টে যারা তথ্য এবং মন্তব্য করে আপডেট জানাচ্ছেন, তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ফুয়েল কি করে সুরক্ষিত থাকেঃ
এই কিলিনিকে রুগী আসে কতকগুলান এক্সটেনশন লয়া, তার মইধ্যে .NEF-ই বেশি। তয় অনেক .JPEG-ও আসে মাগার এট্টু কম আরকি! আরে ভাই, একেকজনের একেক পরবলেম, কেউ লাইট লয়া গিয়াঞ্জামে পড়ছে, কেউ দল-বল লয়া মিল্লা-মিশ্যা একটা HDR হইতে চায় আবার কারু কারু শরিল্লের রঙ সব উদাম কইরা ব্লিচ মাইরা সাদা-কালু করতে চায়। এইসব লয়া মহা ফ্যাসাদে আছে এই কিলিনিকের ডাগদর-এ-আলা। তয় আইজ নিকি এক রুগীর উড়পে কামরুপকামাক্ষা থিকা আগত নয়া একটা চাক্কু-মাক্কু অপারেশন হইবো। এই বুলুগে হেইটা এখন আমরা লাইভ পড়ুম!!! কি মজা ... কি মজা ...
[justify]
একটা না-লেখা ভ্রমণকথা
জালিয়ানওয়ালা বাগ থেকে হরমন্দির সাহিব ১০ মিনিটের পথও না। গিয়েছিলাম ২০১০ এর এপ্রিলে। এপ্রিল নিষ্ঠুর মাস, মৃত জমিনে সে লাইলাক ফোঁটায়, স্মৃতি আর আকাঙ্ক্ষার মিশেলে … এলিয়টকে মনে পড়ে, গরমে। জালিয়ানওয়ালা বাগে ডায়ারবাহিনীর বুলেট গেঁথে আছে দেয়ালে। বাঁধিয়ে রাখা সেই দেয়াল। অসংখ্য মানুষ যায় আসে। আমি ঘাস দেখি, বেল গাছ দেখি আর ঐ কুয়াটার কাছে যাই।
আমি রাজাকারদের বিচার চাই। আমার বয়সী তেইশ চব্বিশ বছর বয়সের প্রায় সবাই তাই চায়। যার প্রতিফলণ গত নির্বাচনেই দেখা গেছে। জামাতে ইসলামী ভোট না পেয়ে মাটিতে গড়াগড়ি খেলো।
তারা দুই বন্ধু।
দুইজনেরই জীবনে অনেক কিছু করার শখ ছিলো, শেষমেশ সেসব শখের কিছুই করতে না পেরে তারা ছকে বাঁধা জীবনে অভ্যস্ত হয়ার চেষ্টা করে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত অফিস করে, বাসায় ফেরে তারপর ঘুমায়। আবার পরের দিন যায় অফিসে। তাই প্রতি সপ্তাহ শেষে দুই বন্ধু এই নিরামিষ জীবনের হতাশা দূর করতে বার-এ যায় চিবিয়ে একদম ছিবড়ে করে ফেলা জীবনটায় সাময়িক উত্তেজনা আনতে।
এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের কাছে প্রত্যাশা ছিল অন্তত তিনটি জয়। বাংলাদেশ দলকে ধন্যবাদ, আস্থার প্রতিদান দেবার জন্য। যারা দলের দুঃসময়েও পাশে থাকার মত প্রকৃত সমর্থন যুগিয়েছেন তাদের জন্য এই প্রতিদান আরো বিশেষ কিছু।
ভাল খেলছে বাংলাদেশ। খুব আত্মবিশ্বাসী মনে হচ্ছে দলের সবাই কে। হল্যান্ডের ইনিংস যে মাত্র ১৬০ রানে গুটিয়ে গেল তার জন্য বোলারদের পাশাপাশি ফিল্ডারদেরকে অনেক ক্রেডিট দিতে হয়। বিশেষ করে চারটা রান আউট এর জন্য। অবশ্য মিসফিল্ডিংও হলো কয়েকটা। তার মধ্যে চোখে লেগেছে শেষ ওভারে রাজ্জাকের ক্যাচ মিসটা। এর আগেও রাজ্জাকের ফিল্ডিং বাকিদের মতো ইম্প্রেসিভ মনে হয় নি। আগের খেলাগুলোতেও তার মিসফিল্ডিং এ বেশ কিছু রান আটকানো