[justify]
একটা ছোট্ট,পুরনো সংবাদ
২০০৫ সালের জানুয়ারীর প্রথম সপ্তাহ।যুক্তরাজ্যের উইটশায়ারের কোন এক জায়গায় একটি জন্মদিনের পার্টি।পার্টির থিম পোষাক ‘কলোনিয়াল এন্ড নেটিভ’।বন্ধুর জন্মদিনের পার্টিতে হাজির হলেন কনিষ্ঠ রাজপুত্র হ্যারি- জার্মান ‘ডেসার্ট’ পোশাক পড়ে,বাহুতে আটকানো নাৎসী স্বস্তিকা চিহ্ণ।
[justify]একটা সময় ছিল যখন ভারতবর্ষের রাজাদের কেউ কেউ বৃদ্ধ বয়সে বানপ্রস্থ অবলম্বন করতেন। লিখিত ইতিহাসের প্রায় সবটাই রাজা-রাজড়াদের কাহিনী বলে সাধারণ মানুষদের কেউ তখন বানপ্রস্থ অবলম্বন করতেন কিনা সেটা সম্পর্কে আমরা নিশ্চিত হতে পারিনা। বানপ্রস্থ অবলম্বন যেহেতু একটা ধর্মীয় বিধান তাই ধারণা করা যায় সাধারণদের কেউ কেউও নিশ্চয়ই বানপ্রস্থ অবলম্বন করতেন। রাজারা যে সব কারণে বানপ্রস্থ অবলম্বন করতেন তার প্রথম ক
কিয়দ্কাল পূর্বে সচলের মডুরামগণ প্রবীণ সচলদের নিন্দার বিশেষরূপ ভাগী হইয়াছেন। তাঁহাদের প্রতি এতদ্পরিমাণ কোপবর্ষণের হেতু, তাঁহারা নেতাজী সুভাষচন্দ্রের জন্মদিবস উদ্যাপনের নিমিত্ত কতিপয় সুহৃদ্কে স্বাধীনতা দান করিয়াছেন, হাচলত্বের নিগড় হইতে মুক্তি প্রদান করিয়া। অভিজ্ঞ সচলমাত্রেই জানেন, এই মুক্তি সহজে আসে নাই – দীর্ঘ দিন ধরিয়া দীপ্ত সংগ্রামের পথে গড়ে সাড়ে উনত্রিশটি পোস্ট করিয়া তবেই এই উদ্যমী ব্যক্তিবর
[justify]টম হেইনম্যানের তথ্যচিত্র ‘ক্ষুদ্রঋণের ফাঁদে’(কট ইন মাইক্রো ডেট) প্রচারের পরপরেই প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের ভাবমূর্তিতে চিড় ধরে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর ওপর যে প্রসন্ন নন সেই সময়ে তাঁর বক্তব্য থেকে বোঝা যায়। ইউনূসকে তিনি দুর্নীতিবাজ আর গরীবের রক্তচোষা বলে অভিহিত করেন। নরওয়ের রাষ্ট্রীয় প্রচারমাধ্যমে প্রচারিত সেই তথ্যচিত্রে ইউনূসের বিরুদ্ধে অর্থের অবৈধ স্থানান্তরের অভিযোগ আনা হয়। কিন্তু
১) গত মঙ্গলবার রাতে গ্রামীণফোনের মার্কেটিং শাখা কমিউনিকেশন ডিভিশন থেকে রিফাত এবং আমি জরুরী ফোন পাই। গ্রামীণফোন ফেসবুক থেকে একটা এন্ডোর্সমেন্ট চেয়েছিল, সেটা পেতে যাচ্ছে এবং তার প্রেক্ষিতে ফেসবুক বাংলা লোকালাইজেশনের কাজ বড় আকারে করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে আমাদের ভূমিকা কী জানতে চাইলে বলা হয়, এখানে অভ্র ব্যবহার করলে আমাদের আপত্তি বা কোন ধরনের দাবী আছে কিনা সে নিয়ে ছোট একটা মিটিং-এ বসত
ঘড়িতে বাজে নয়টা নয়। সকাল। একটু আগে মশাড়ির ভেতর থেকে হামাগুড়ি দিয়ে বের হয়ে হাঁটু মুড়ে বসেছি একটা কাঠের চেয়ারে। সামনে খোলা ল্যাপটপ। লিখতে হবে কিছু-মিছু। শেষ রাতের দিকে যে মশকীরা আমাকে রীতিমত চ্যাংদোলা করে উড়িয়ে নিয়েছিলো মশাড়ির ভিতরে তারা এখন বাড়ি ফিরেছে। অলস ভঙ্গিতে ডিমে তা দিচ্ছে মনে হয়। কাঠের চেয়ারটা মাঝে মাঝেই বাতের ব্যাথ্যায় কেমন যেন কট কট করছে। বৃদ্ধ চেয়ার। আমার চেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ। আমি হিসাব করে দ
“আমরা সবাই জেতার সুখে আজকে পাগলপারা,
জেতার মত দেশ কি আছে আমার এ দেশ ছাড়া?
নিজের দিনে কাউরে এখন আর করিনা ভয়-
ঠিক ‘ধরে দেই’; দিনের শেষে আমরা করি জয়!!
***************************************************
‘পরিসংখ্যান একটা গাধা’- কথাটা ক্রিকেট রিপোর্টে অনেকবার পড়েছি এবং সন্দেহাতীতভাবেই আরো অনেকবার নিশ্চিতভাবে পড়তে হবে। কিন্তু তাতে করে এর আবেদন একটুখানি কমেনি আর মনে হয় না সহসাই কমবে।
[justify]আজকে ওয়েবে বাংলার যে রূপটা দেখা যায় সেটা মোটা দাগে বললে ওপেন সোর্সভিত্তিক। মোস্তফা জব্বারের প্রোপ্রাইটারি বিজয় সফটওয়্যার পাবলিকেশনের কাজের বাইরে আর কোন ব্যবহার হয়না বললেই চলে। কম্পিউটারে বাংলা প্রচলনের এই কর্মযজ্ঞের একটা অংশ হলো বিভিন্ন ওয়েবসাইট, সফটওয়্যারের বাংলা অনুবাদ। এই প্রচেষ্টার ফল হিসেবে আজকে আমরা সফটওয়্যার থেকে শুরু করে অপারেটিং সিস্টেম পর্যন্ত বাংলায় পাচ্ছি। এইসব অনুবাদ প্রচেষ্ট
১