সন্ধ্যায় ৪ ঘন্টা ঘুমিয়ে রাত বারোটায় উঠলাম শুধুমাত্র বাংলাদেশের খেলা দেখব বলে। দেখি, আজ আয়ারল্যান্ডকে হারাতেই হবে। শুরুটা তো ভালোই হচ্ছে মনে হয়।
আমার মতো যারা দেশের বাইরে বসে আছেন, তারা লিংক শেয়ার করতে পারেন। আমি দেখছি
www.cricvid.com -এ। ল্যাপটপের সাথে টিভির সংযোগ দিয়ে এই রাত সাড়ে তিনটায় বসে আছি সামনে।
নজরুল ভাই নাই দেখে আমিই পোস্ট দিলাম। দরকার হলে সরিয়ে দেবো।
দশ বছর আগে, ১৫ই ফেব্রুয়ারি ২০০১ তারিখে, নেচার পত্রিকায় প্রচুর আলোড়নের সঙ্গে বের হয়েছিল সমগ্র মানব-জিন লিপিবদ্ধ করার ঘোষণা সম্বলিত পেপারখানা। আমেরিকা সরকারের অর্থায়নে করা এই প্রকল্পের সাফল্যের ঘোষণা সাংবাদিক সম্মেলন ডেকে প্রেসিডেন্ট ক্লিন্টন করে ফেলেছিলেন আরো এক বছর আগেই, ২৫য়ে জুন ২০০০’এ। সে সময় এই নিয়ে কত হইচই, কত আশা, কত স্বপ্ন। তার দশ বছর পর কতদূর এগিয়েছি আমরা?
[justify]আঁধারের পরে যে অন্ধকারে নিয়ে যায় আপনাকে
ক্রমাগত ক্ষয়ে যাওয়া অতীত, চেতনার মুখ
পূর্বাশার আলোতে ধরা পড়ে ছায়ার নিদারুণ আকুতি
কখনওবা উপেক্ষায় প্রাপ্তির সবটুকু সুখ।
নির্বিকার পদচিহ্নে ক্রমশ অস্পষ্ট হয়ে যেতে থাকে
ধুঁকে ধুঁকে এগিয়ে আসা গন্তব্য,
অনুভূতিতে আঁকড়ে থাকে হারানোর ইতিহাস
আর শূণ্যতার স্বরচিত মৃতকাব্য।
সিলেটের ভারুয়ারা জানে ভারের ব্যালেন্স। দাঁড়িয়ে কথাবার্তা বলতে হলে তারা দুপাশে ওজন সমান করে কাঁধ ঠেকায় বাঙের মধ্যখানে। সমতলে হাঁটার সময় তারা বাঙের সামনের দিক ছোট রেখে পেছনে বাড়তি ওজনের সাথে ভারসাম্য করে হাঁটার গতির। আর পাহাড়ে উঠা কিংবা ঢালু বেয়ে নামার সময় তারা দুই কাঁধে বাঙ নিয়ে আড়াআড়ি আগায়...
(এই বিষয় নিয়ে যখন লেখা শুরু করি তখনও সচলায়তনে এই বিষয়ে কোন পোস্ট পড়েনি, অথচ এখন পোস্ট করতে এসে দেখি এরই মধ্যে এই বিষয়ে দু'দুটি পোস্ট হয়ে গিয়েছে। তারপরও নিজের লেখাটি প্রকাশ না করার লোভ সামলাতে পারলামনা। কারো বিরক্তির উদ্রেক করে থাকলে আগেভাগেই ক্ষমা চাচ্ছি।)
৮ই জানুয়ারি,২০১০। মিরপুর স্টেডিয়ামে ভারতের সাথে বাংলাদেশের দিবারাত্রির খেলা। টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিলেন সাকিব। ভারতের শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনআপের বিরুদ্ধে সেটা হঠকারিতা কিনা সেটা নিয়েও জল্পনা কল্পনা শুরু হয়ে গেল। অবশ্য প্রথম ভাগে সাকিবের সিদ্ধান্ত প্রশ্নের সম্মুখীন হলনা। বাংলাদেশ ২৯৬ রানের একটা "ফাইটিং" (ভারতের দুর্দান্ত লাইনআপের কথা মাথায় রাখলে উইনিং না বলে ফাইটিং বলাটাই সমীচীন ) স্কোরও
মেয়েটির নাম আশামনি, ইস্কাটন গার্ডেন সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ে। তার ভাই ইয়াছিন, সেও পড়ে একই স্কুলে। থাকে ইস্কাটনের পাশেই কোনো এক ঘুপচি ঘরে। বাবা কাজ করে এক ফুলের দোকানে।
ঝাকায় রাখা পায়রাগুলা জোড়া ১০০ টাকা। মরাইট্টা টাইপ পায়রা তাও এত দাম। পায়রার গায়ে তো মাংস থাকে না, খালি হাড্ডি। তবে ঝোলটা খুব উপকারী। ছোট্ট মেয়েটা দুলকি চালে যাইতেসিল। ফট কইরা ঝাকার পাশে থামলো। গাদাগাদি কইরা ফালায় রাখা ময়লা পায়রাগুলার মাথায় হাত বুলায় দিয়া দৌড়াইলো সামনে।
[justify]একুশে ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে ২০০০ সাল থেকে। বাহান্নর ভাষা শহীদদের আত্মত্যাগের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে এই দিবস, একজন বাংলাভাষী মানুষ হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি সেইজন্য। আমরা বাংলাদেশী যারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছি তারা নানা ভাবে সাংস্কৃতিক বা সামাজিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই দিবসটিকে পালন করার চেষ্টা করে থাকি। কিন্তু এর ব
সুন্দরবন গ্যাছো কখনো
না
আবদুল ওয়াহাবকে চেনো?
কিছুটা চিনি। ফটোগ্রাফার মুস্তাফিজ ভাইয়ের ছবিব্লগে আর লীলেন্দার সাকিন সুন্দরবনে তার কথা শুনেছি। অসম্ভব সাহসী সে। বাঘের সাথে লড়েছে। ডাকাতদলকে বন্দুক যুদ্ধে হারিয়ে দিয়েছে। পচাব্দি গাজীর পাশের গ্রামের বাড়ি।
সালাউদ্দিন বাপ্পীকে চেনো?