কাল মুশফিকা মুমুর “ক্যার্নস ট্রিপ” লেখাটি পড়ে এবার নিজেকে নিয়ে একটু দুঃখ হচ্ছে । সচলের উপর একটু অভিমান দেখা দিচ্ছে যে লিখবো না ভেবেও বসে গেলাম আবার লিখতে। আমরা কি অতিথি লেখক বলে আমাদের প্রতি সচলের এত অনীহা ! মুমুর মত আমিও কিছুদিন আগে একটি ভ্রমণ অভিজ্ঞতা সচলে জমা দিয়েছিলাম কি কারণে জানিনা সেটি সচলে অচল হয়ে পড়ে থাকলো। পরবর্তীতে আরো কিছু লেখা দিয়েছি সেগুলোর কোনটাই যে সচলে আসেনি তা...
বাংলা হরফে লিখতে হলে,
কন্ট্রোল + অল্ট + পি চাপলে ফোনেটিক লেআউট সক্রিয় হবে। এখানে ami লিখলে বাংলায় "আমি" লেখা হবে।
ইউনিজয় লেআউটে অভ্যস্ত কেউ থাকলে কন্ট্রোল + অল্ট + ইউ চাপতে পারেন।
সচলায়তনে সবাই খেটেখুটে বাংলায় লেখেন। তাদের পরিশ্রমটুকুকে অন্তত সম্মান করতে পারি আমরা, রোমান হরফে বাংলা না লিখে, কিংবা ইংরেজিতে না লিখে।
রোমান হরফে লেখা বাংলা মন্তব্য প্রকাশিত না-ও হতে পারে...
এক.
হুমায়ূন আহমেদ ৯৮ সালে একটা মজার কথা বলেছিলেন আমাদেরকে । উপন্যাসিক আর ইঞ্জিনিয়ারের মাঝে পার্থক্য । ধরা যাক , একটা টেবিল , টেবিলের উপর এককাপ চা , পিরিচের উপর দুটো বিস্কিট আর একটা সিগারেট রাখা । একজন ইঞ্জিনিয়ার সেটাকে বর্ণনা করবেন এভাবে - টেবিলের উপর সাদা কাপে চা রাখা । সিগারেটটি বেনসন ব্র্যান্ডের , এর পুরুত্ব এতো মিলিমিটার । বিস্কিটের ব্র্যান্ড নাবিস্কো , এতো ডিগ্রী এঙ্গেলে তা ...
মানুষটা মুখ ভ্যাংচাইতাসে এদিক চায়া। কোতকোঁতায়া হাইসা উইঠা বদমাইশ পুলাপানের মতন চোক টিপি দ্যায় একটা। সামনে ঝুঁইকা ফিসফিসায়া কয়, " তর সব জানি, তুই ধরা "। অর কথাডি আমার কানের ছ্যাদার মইধ্যে দিয়া মোচরাইতে মোচরাইতে নাইমা গিয়া কইলজা ছুঁইয়া চইলা আসে তল প্যাডের কাছে। তল প্যাডে এ্যামন চিরিক লাগে মনে হয় সাত মাইসা পোয়াতির না বিয়াইত্যা পুলার জোড়া পায়ের লাত্থি। ছুইটা পলায়া যাইতে গিয়াও খাড়...
এ ঘর ও ঘর করে করেই বেলা গেলো
এখন ভীষণ অবেলা-
অভিধানের অভিব্যক্তি, কেমন আছো?
অসংজ্ঞায়িত ভালো-মন্দের সহাবস্থানে
সর্বানুভূত আত্মস্থকরণ বেছে নিয়েছি।।
ঘটনা ১
আন্তর্জাতিক ভাষা দিবস আর মহান একুশে ফেব্রুয়ারী উপলক্ষ্যে কানাডিয়ান রক্ত কেন্দ্রে আয়োজিত রক্তদান অনুষ্ঠানে গিয়েছি। প্রাথমিক নিবন্ধনের পরে একজন নার্সকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে আরো কিছু তথ্য সংগ্রহের জন্য, বিশেষ করে রক্তদানের নিয়ম কানুন এবং ঝুকি নিয়ে আলোচনা করার জন্য। মাঝবয়সী নার্সের প্রথম উক্তিঃ
‘তুমিত ডাক্তার সুতরাং এসব বিষয়ে তোমার ধারনা আছে’
আমি কিছুটা বিষ্মিত, বাব...
[চলমান সতর্কবাণী ঃ এই সিরিজের পর্বে পর্বে বর্ণিত চরিত্রে কিংবা ঘটনা প্রবাহে কেউ কোনরূপ সাদৃশ্য বা মিল খুঁজিয়া পাইলে তাহা ব্যক্তির স্বেচ্ছাকল্পিত অতি সৃজনশীলতা বলিয়া গণ্য হইবে]
বেশ দীর্ঘ লাইন দিয়েই মেলায় ঢুকলাম সেদিন। ভীড়ও প্রচুর। অন্যদিনের চেয়ে বেশিই হবে। তবে নানান রঙ ও বয়েসী তরুণ-তরুণীদের সরব আধিক্য চোখে পড়ার মতো। জাতির গর্বিত না...
অনেকদিন কিছু লেখা হয়না সচলে। আসলে লেখার মত কিছু পাচ্ছিলামও না। আগে অফিসে সচল, ফেসবুক সব সারাদিন খোলা থাকতো। সারাদিন ইউটিউব দেখে, ব্লগ পড়ে, গেম খেলে, ফেসবুকে এর ছবি ওর ছবি দেখে মহা আরামে আমার দিন কেটে যাচ্ছিল। মাসের শেষে ভালো একটা এমাউন্টও ব্যাংকে এসে জমাও হচ্ছিল। এর চেয়ে আরামের চাকরি কি আর হতে পারে? আর এখন অফিসে ইমেল চেক করারই সময়ই পাইনা। যাইহোক, ভাবলাম আজ সুযোগ যখন পেলাম তখন রিস...
ইংরেজী "হোয়াট দি ফ?ক" এর যুতসই বাংলা ধরা যাক, "কস কী মমিন!" নিউজ.কমের একটা বিভাগ হচ্ছে এই "কস কী মমিন"। সেখান থেকে এবং আরো ভিন্ন উৎস থেকে সংগৃহীত খবরের সার নিয়ে লেখা এ সিরিজ।
সতর্কতা: এ লেখার বিষয়বস্তু স্থূল, অশ্লীল কথাও আছে। পড়ার জন্য লগইন করতে হবে। লেখা/অংশ রেফারেন্স/কোটেশন হিসাবে উল্লেখ করা যাবে না।
মেজাজ ধরে আছে, জিমেইল চ্যাটে আরেক প্রাচীন অর্বাচীন ( ) সেটা খিঁচে দিল...
আমার নিজের উপর আস্থার কোন অভাব নাই তাই ভার্সিটি পরীক্ষার জন্য যখন শুধু মাত্র একটা ফরম কিনলাম তখন বাসার সবাই খুব চেচামেচি করলেও আমি তেমন একটা পাত্তা দিলাম না। ভাবখানা এমন যে এইটা আর এমন কঠিন কি? কিন্তু ব্যাপার টের পাইলাম পরীক্ষা দিয়ে, বুঝলাম অবস্থা সুবিধার না। তাই পরীক্ষার কয়েকদিন পর যখন পত্রিকার পাতায় রেজাল্ট খুজে পাইলাম না তখন খুব একট আশ্চার্য হলাম না।
আমি আশ্চার্য না হইলে ...