আমি কেবল বলতে এলাম...

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০১/২০১০ - ১১:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(১)

হেমন্তের বইমেলা চলছিল পাবলিক লাইব্রেরীতে। শাহবাগে আড্ডা মারতে যাই রোজ। নাকের ডগার বইমেলা বলে নাক না গলিয়ে পারিনি। কয়েকটা মাত্র স্টল। ব্যবসার চাইতে বোধহয় বই নিয়ে বসে থাকার আগ্রহ বেশি প্রকাশকদের। নাহলে আর এই ক'জন মিলে মেলা দিয়ে বসে! পাঠকও সব আমার মতো। দর্শকশ্রেণীর। ক্রেতা শ্রেণীর নেই বললেই চলে। মেলায় ঢুকে অনেকটা "সামনে তাকা জলদি চল" নীতিতে এমাথা ওমাথা করে বের হয়ে যাব, তখন ডাক দিলেন টুটুল ভাই।

- অনার্য, আপনার সঙ্গে কথা ছিল। বসেন। চা খান।

বেশি বিনয় না করে বসে পড়ি চায়ের লোভে। আমার ঠোট গলে চা ঢোকে পাকস্থলীতে। হালকা শীতের ঠান্ডায় আরো বেশি ঠান্ডা হয়ে যাওয়া চায়ের স্বাদ নিতে হলে শরীরের সব স্নায়ুকে সম্মিলিতভাবে পরিশ্রম করতে হয়। আমিও তা-ই করতে মনোসংযোগ করি। কিন্তু স্নায়ু সেই চায়ের স্বাদ নিতে পারেনা। শরীরের সব স্নায়ু কানে ঢোকা শব্দগুলো শুনতে মন দেয়। নিউরন তার মর্মোদ্ধারের চেষ্টা করে। টুটুল ভাই এসব কি বলছেন!

- সচলে যেরকম লেখেন, সেরকম দশ বারোটা লেখা কি লেখা যায়? ধরেন একটা বই করা যেতো...

আমার পাকস্থলির দাঁত বের হয়ে পড়ে। নিউরনগুলোও খলবল করতে থাকে। মুখের দাঁতগুলোও স্বাধীনতা ঘোষনা করতে চায়। আমি অনেক কষ্টে সে বিদ্রোহ সামলাই। চুড়ান্ত নির্বিকার আর বিনয়ী থাকার চেষ্টা করতে করতে বলি, এভাবে তো কখনো ভাবিনি ভাই। আচ্ছা, আমি দুয়েকটা লেখা লিখি, আপনে পড়ে দেখেন চলবে কিনা।

আমার স্বাভাবিক বোধ-বুদ্ধি ফিরে আসে পাবলিক লাইব্রেরি চত্ত্বর থেকে বেরোনোর পর। নিশ্চিত হই, এ টুটুল ভাইয়ের বিনয়। তিনি নিশ্চয়ই সেরকম সিরিয়াস নন। বেশ একটা শান্তি শান্তি ভাব আসে। সত্যি সত্যি বই বেরোলে কী রকম লোক হাসাহাসি হতে পারত তা আন্দাজ করে শিউরে উঠি। ভাবি, এটাই সবচে ভাল হল। এখন অন্তত দুয়েকটা আপনজনকে বলে বেড়াতে পারব, বই লেখার প্রস্তাব পেয়েছি। খুশি হয়ে উঠি। ছবির হাটের আড্ডায় বসে সামাজিক-অসামাজিক আলোচনায় বই মাথা থেকে উধাও হয় এর ঠিক আধাঘন্টার মধ্যেই। আমার রোজকার আলসেমি ভরা জীবন চলতে থাকে।

সপ্তাহখানেক পর টুটুল ভাইয়ের এসএমএস।

- আমার খবর কী?

আমি বলি, সর্বনাশ! এখন!

বাধ্য হয়ে ফোন দেই ওনাকে। বলি, আসলে মা ঢাকায় এসেছেন তো। ওনাকে নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে হচ্ছে। তাই লেখা এগোয়নি। আমি দু'তিন দিনের মধ্যেই লেখা নিয়ে আসব।" মা তখন আসলেই ঢাকায়। তবে ওনাকে নিয়ে আমার মোটেই দৌড়াদৌড়ি করতে হচ্ছেনা। বরং মা থাকলে আমি এখনো আমাকে নিয়ে দৌড়াদৌড়ির ভার মায়ের উপর চাপিয়ে দেই। মনে মনে মাকে একটা ধন্যবাদ দেই। সব সময়ের মতো এবারও তিনিই আমাকে বাঁচালেন।

সত্যিই কি লিখব? বড়ো রকমের লোক হাসানো হবে না? কী যোগ্যতা আছে আমার একটা আস্ত বই লেখার? ব্লগ আর বই কি এক হল? এরকম নানা চিন্তা আর আমার লোভের মধ্যে যুদ্ধ চলতে থাকে তখন। সব সময়ের মতো লোভেরই জয় হয়। আমি লিখতে বসি। একঘন্টা ৩২ মিনিটের মধ্যে আধঘন্টা সচলে গুতাই, একঘন্টা করে গেইম খেলি আর বাকি সময় লিখি। লেখা আগায়। তিনদিন পরে আবিষ্কার করি, তিনপাতার মতো লেখা হয়েছে। খুব ভুলভাল গুনলেও বারোশো শব্দের বেশি হবেনা। সেটা নিয়েই হাজির হই টুটুল ভাইয়ের দরজায়।

পেনড্রাইভ থেকে সেই লেখা নিতে নিতে উনি বলেন, "সব লেখা ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে দিতে হবে।" আমি কাঁইকুঁই করি। বলি, সামনেই তো ঈদ। বাড়ি যাব, ফিরব। দেরি হয়ে যাবে বোধহয়! উনি বলেন, সেজন্যেই তো সময় বাড়িয়ে দিলাম। আমি আড্ডায় ফিরি। সামনে নভেম্বর মাস। তারপর ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ। সব মিলিয়ে আমার হাতে দেড়মাস সময়। আস্তে-ধীরেই লেখা যাবে।

দু-তিনদিন পর ছবিরহাটে আড্ডা দিচ্ছি। আগামী মাসে নতুন চাকরিতে যোগ দেয়া উপলক্ষ্যে আমাদের কী কী খাওয়ানো উচিত, কোরান ও হাদীসের আলোকে তা বুঝিয়ে বলছি একটা বন্ধুকে। হঠাৎ আমার মাথা থেকে কোরান হাদীস গায়েব হয়ে যায়। আমি আমার বন্ধুটিকে জিজ্ঞাসা করি, কি বললি?

- দোস্ত একমাস পর বেতন পেয়ে খাওয়াবো।
- একমাস পর মানে কবে?
- কেন জানুয়ারি!

আমি বুঝতে পারি হার্টফেল করলে কেমন অনুভূতি হয়! আমার হিসেব থেকে একমাস গায়েব করে দিল নিষ্ঠুর সময়। যেটিকে আমি অক্টোবর মাস ভাবছিলাম, সেটি আসলে অক্টোবরের ছদ্মবেশে নভেম্বর মাস ছিল। ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ শেষ হতে আর ১৪/১৫ দিন বাকি। তার উপর পরের দিন গাড়ির টিকিট কাটা। ঈদে বাড়িতে যাচ্ছি।

বাড়িতে গিয়ে বলি, আমাকে বই লিখতে বলেছে। মা বলেন, লেখ। আপু বলে, লেখ। আমি বলি, বুঝতেছিনা লিখতে পারব কিনা! এবার আপু আর মা যৌথভাবে আমাকে মৌখিক নির্যাতন করতে থাকে। মনে যদিও আমার লেখার ইচ্ছেটাই বেশি, তারপরও আমি নির্বিকার থাকি। ভাবখানা যেন, ধূর! বই লিখে কী হবে! আপু*** অন্য পথেও চেষ্টা চালায়। বলে, বই জমা দিলে একটা গিফট পাবি। আর বই ছাপা হলে পাবি আরো একটা। আমি খুব একটা উৎসাহিত হওয়ার ভাব দেখাইনা। আমার ঢাকায় ফেরার দিন চলে আসে।

আমার লেখা শুরু হয় ডিসেম্বরের এক তারিখে। ধর্মগ্রন্থের চাইতে বিজ্ঞানের বই লেখা কঠিন। বিজ্ঞানের বইতে কোন ভুলভ্রান্তি থাকলে তা আধ্যাত্মিক ভাবে এড়িয়ে যাওয়া যায়না। একলাইন লিখতে গেলে তাই আমাকে পড়তে হয় দশটা বইয়ের বিশ পাতা। এর মধ্যে আবার আমাকে বাধ্যতামূলক ভাবে সচলে সময় দিতে হয়। কিছুক্ষণ পরপর মাথা ফ্রেশ করার জন্য গেইম খেলতে হয়। আরো নানা ব্যস্ততা চলে আসে। আমার মতো(!) মানুষ যেগুলোকে এড়িয়ে যেতে পারেনা।

বইয়ের পান্ডুলিপি দিয়েছি ডিসেম্বরের শেষাংশে। এরপর কি হয়েছে জানে শ্যামলাল।

(*** কবিতার কাছ থেকে বহুদূরে সরে যাওয়া আমার এই বোনটি ২০০৫ সালে কাগজ সাহিত্য পুরষ্কার পেয়েছিল তার প্রথম কবিতার বইয়ের জন্য)

(২)
ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস নিয়ে লিখতে শুরু করেছিলাম কারণ আমার দৌড় ওই পর্যন্তই। লিখতে শুরু করা মনেই আবার লেখা হয়ে ওঠা নয়। লেখার প্রচেষ্টা হতে পারে বরং। সচলের পাঠকেরা বোধহয় ভালোবাসতে কার্পণ্য করেন না। আমার লেখার মন্তব্যে তাই উৎসাহ আর পরামর্শ পেয়েছিলাম অঢেল। অনেকেই, জানিনা কেনো, আমাকে বলেছিলেন বই লিখতে। শুনতে ভালো লেগেছে তা অস্বীকার করব না। তবে আপনাদের উৎসাহ আর পরামর্শ আমার বরং ক্ষতিই করেছে। কৃতজ্ঞতায় আমার মাথা নিচু হয়ে গেছে প্রতিবার। আরো দ্বায়িত্ব চেপেছে কাঁধে। যা ইচ্ছে করার, যা ইচ্ছে লেখার স্বাধীনতা হারিয়েছি আমি। ভাল লাগুক না লাগুক, সভ্য আমাকে হতেই হয়েছে প্রতিদিন। এখনো সেই প্রক্রিয়া থামেনি। বোধহয় থামবেও না কোনদিন। আপনাদের জন্যেই।

যে দু'চারজন আমার বই প্রকাশের খবর জানতেন, তাদের মধ্যে নজরুল ভাই একজন। প্রথমবার শুনেই জাপটে ধরেছিলেন। দ্রোহী'দা খ্রাপ লুক। টুটুল ভাই খালি একবার আমাকে জিজ্ঞাসা করেছেন, "নিয়ে এসেছেন?"। দ্রোহী'দা কেবল সেটুকু শুনেই জিজ্ঞাসা করলেন, "কি? বই বোরোচ্ছে?"। লীলেন্দা, রণ'দা, অভিজিৎ'দা, পাণ্ডব'দা, সিমন্ভাই, সবজান্তা, এন্কিদু, হীম্ভাই সহ আর আরো অনেককে জ্বালিয়েছি বইয়ের নাম দিয়ে দেয়া সহ আরো নানা প্রয়োজনে। জার্মান নামের বাঙলা সংস্করণের জন্য জ্বালিয়েছি হীম্ভাইকে। হুট করে দোস্ত হয়ে ওঠা নির্জন স্বাক্ষরকে অফিস কামাই করতে বাধ্য করেছি বইয়ের ফ্ল্যাপে যোগ করা ছবিটি তুলে দেয়ার জন্য। কঞ্চিপায় আমাদের মাশ্রুমাড্ডার সব লুলই নানা সহযোগীতায় বই প্রকাশের জন্য আমার জেহাদী জোশ ধরে রাখতে সাহায্য করেছে। আরো অনেকে...

অসুস্থ শয্যাশায়ী অবস্থাতেও আমার পাশে ছিলেন মান্না ভাই। কেউ কেউ অন্যের মেরুদন্ড হয়ে উঠতে পারে। তবে হাজার মাইল দূরে থেকেও মেরুদন্ডের মতো সঙ্গে থাকার ক্ষমতা কেবল দুয়েকজন মানুষের মাঝেই দেন ঈশ্বর। আমি এরকম একজনকেই দেখেছি। অর্জুন মান্না।

বই লেখার কথা, বিশেষত এরকম বিজ্ঞান বিষয়ক বই লেখার কথা ভাবিওনি কখনো। লেখা আমার হাত দিয়ে বেরোলেও বইটি আসলে টুটুল ভাইয়ের। আমাকে দিয়ে বইটি লিখিয়ে নিয়েছেন তিনি। অজানা অচেনা কোথাকার কোন এক অতিথি ব্লগারকে দিয়ে বই লিখিয়ে এই বাজারে সেটা প্রকাশ করা আমার স্বল্প বুদ্ধিতেও নির্বুদ্ধিতা বলে মনে হয়। তবে কেউ কেউ মনে হয় জেনেবুঝেই নির্বুদ্ধিতা করতে চান। কেন করতে চান তা কেবল তাঁরাই জানেন...

আপনারা আমার এই বোকা প্রকাশককে চেনেন। তিনি শুদ্ধস্বরের প্রকাশক আহমেদুর রশীদ চৌধুরী। আমাদের টুটুল ভাই।

কৃতজ্ঞতা জানানো সম্ভব নয়। আমি কেবল বলতে এলাম, "আমি অকৃতজ্ঞ নই..."


মন্তব্য

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি

ওই রতন, তোরে এই এত্ত বড় অভিনন্দন। বহুদিন তোর লগে সাজ্জাদের চা খাওয়া হয়না।

বইটা পাওয়ার অপেক্ষায় রইলাম !

----------------------------------------------------------------------------

ডানা ভাঙ্গা একলা কাক, পথ শেষে থাক...একলাটি থাক

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

নাহয় একদিন অফিস কামাই করাইছি আর একটা ছবি তুইলা দিছস, তাই বইলা তুই আস্ত ব-ই চাস!!! (ধন্যবাদ দোস্ত হাসি )
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

অনেক অনেক অভিনন্দন! বইয়ের ভেতরের মাল-মশলা সম্পর্কেও জানতে চাই। আরও চাই বইটির ইবুক রূপ। খাইছে

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ। বইয়ের মালমশলা ব্যাকটেরিয়া আর ভাইরাস দেঁতো হাসিইবুক রূপ কেমনে কি করে তা তো আমি জানিনা মন খারাপ আস্তা বই পোস্ট করতে পারি বরং হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

জুয়েইরিযাহ মউ এর ছবি

অনেক অনেক অনেক
অভিবাদন.... অভিনন্দন.... শুভেচ্ছা....... শুভকামনা....... হাসি
ভাইয়া, অটোগ্রাফ প্লিজ....... দেঁতো হাসি

----------------------------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....


-----------------------------------------------------------------------------------------------------

" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

ধন্যবাদ। নাটক দেখাইলে আর বাঁধাই করে রাখার জন্য আপনার সঙ্গে ছবি উঠাইতে দিলে অটোগ্রাফ দিব। নইলে না দেঁতো হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

মাহবুব লীলেন এর ছবি

যাক
আগে থেকে নাম চিন্না লইলাম
নাইলে বইমেলায় হঠাস করে রতন স্যাররে দেখলে টাসকি খাইতাম

০২

অভিনন্দন

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

আমার (বদ)নামটা ফাঁস হয়ে গেল মন খারাপ
ধন্যবাদ লীলেন্দা হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

যুধিষ্ঠির এর ছবি

দারুণ এক্সাইটিং খবর! অভিনন্দন আর শুভকামনা রইলো অনেক অনেক।

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

ধন্যবাদ যুধিষ্ঠির'দা। আপনার সঙ্গে আরেকবার দেখা না হওয়ার কষ্টটা যায়নি এখনো মন খারাপ
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

আমিও কেবল অভিনন্দন জানাতে এলাম হাসি

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

আমাকে আবার আসতে হল। আপনাকে ধন্যবাদ জানানোর জন্য হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

তিথীডোর এর ছবি

শুভকামান ছুঁড়ছি... ঢিশুম ঢিশুম!!
আনলিমিটেড অভিনন্দনও রইলো..

--------------------------------------------------
"আমি তো থাকবোই, শুধু মাঝে মাঝে পাতা থাকবে সাদা/
এই ইচ্ছেমৃত্যু আমি জেনেছি তিথির মতো..."
*সমরেন্দ্র সেনগুপ্ত

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

বাংকারের আড়াল থেকে আনলিমিটেড ধন্যবাদ দিলাম। হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

নিবিড় এর ছবি

চলুক


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

মাশ্রুমাড্ডার সকল লুলের পক্ষ থেকে অবিনন্দন ... দেঁতো হাসি

...আরেকজন ব্লগারকে লেখক হয়ে যেতে দেখে দারুণ লাগছে। তায় আবার বিজ্ঞানের বই (বাপ্রে !!)। শুভেছা থাকলো বস।

_________________________________________

সেরিওজা

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

থ্যাঙ্কো। হাসি
মাশ্রুমাড্ডায় নির্লুল কেউ আছে নাকি!!!
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

অনিন্দিতা চৌধুরী এর ছবি

অভিনন্দন অনার্য্য সঙ্গীত।

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ।
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

অতিথি লেখক এর ছবি

অভিনন্দন রইল।
-স্নিগ্ধা করবী

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- "রতনে রতন চিনে", আগে এরকম একটা কথা প্রচলিত ছিলো। তারপর সেটা বিবর্তিত হয়ে হলো "জহুরী হীরা চিনে"। আর এবার সবকিছুকে ছাড়িয়ে যে কথাটা প্রচলিত হওয়ার অপেক্ষায়, তা হলো- "টুটুল ভাই রতনকে চিনে!"

প্রথম বই, মানে সুদীর্ঘ পথচলার শুরুটা হলো এখানে। এই পথচলা শুধু দীপ্ত না, সুদীপ্ত হবে, দ্যুতিময় হবে- এটা আমার বিশ্বাস। আর আমার বিশ্বাস সহজে মিথ্যে হয় না, সেটাই আরেকবার প্রমাণিত হতে দেখার অপেক্ষায় থাকবো।

অনেক অনেক শুভকামনা। চলুক
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

কি বলব আপনার কথার জবাবে !!!

আমার সক্ষমতা কেবল ধন্যবাদ দেয়াতেই...
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

ওডিন এর ছবি

নতুন বইয়ের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা থাকলো ভাই! হাসি

______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

ওরে...এইবার দেখি গরীব আমাকে ফতুর করে দেবার জন্য সক্কলে বই বাইর করা ইশটার্ট করলো! ইয়ে, মানে...

-------------------------
ওলো সুজন আমার ঘরে তবু আইলোনা
এ পোড়া মনের জ্বলন কেন বুঝলোনা!

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয়না... চোখ টিপি দেঁতো হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

রানা মেহের এর ছবি

ভাইয়া
একটা কপিতে অটোগ্রাফ দিস
সাথে একটা ছবিও তুলতে দিস
বইয়ের দামও কিছু কম রাখিস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

লইজ্জা লাগে খাইছে দেঁতো হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

তানবীরা এর ছবি

আমিতো শুধু রতনকে শুভ কামান দাগাতে এলাম।

বড় হও আর লেখক হও

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

ধন্যবাদ আপু হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

হিমু এর ছবি

সন্দেশের পোস্টে ডিটেইলগুলি জানিয়ে দিন, প্রচ্ছদ ফ্লিকারে তুলে এমবেড কোডসহ।



বুকে BOOK রেখে বন্ধু চলো আজ যাবো বরাহশিকারে মোরা ধার ধার ধার দিও বল্লমে ♪♫

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

ফ্লিকারে তুলতে মনেহয় একটু জটিলতার মুখোমুখি হব। একাউন্ট করতে হবে। আজ-কালের মধ্যেই দিচ্ছি।
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

দ্রোহী এর ছবি

রতনের জন্য শুক্না কাঁথার শুভেচ্ছা! auto

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

লইজ্জা লাগে দেঁতো হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

রাহিন হায়দার এর ছবি

ভাগ্যিস এবার দেশে নাই। সচলদের বই কিনতে কিনতে ফতুর হওয়া লাগতো।

অভিনন্দন আপনাকে। প্রচণ্ড ঈর্ষা হচ্ছে।
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ। ঈর্ষা করার দরকার নেই। আমার লেখা, বই, সবের সমান ভাগীদার আপনিও হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

আশরাফ মাহমুদ এর ছবি

শুভকামনা, অভিনন্দন.......... (ইত্যাদি মঙ্গলজনক শব্দ বসিবে)।
তবে একটা আবদার করি। যারা কিনতে পারব না স্থানিক জটিলতার কারণে তাদের জন্য অনলাইনে ব্যবস্থা করা যাবে? নিদেনপক্ষে ইমেইলে এটা ঠেলা দেয়া? দেঁতো হাসি

==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ।
ব্যবস্থা করা খুব জটিল বলে তো মনে হচ্ছেনা। তবে দেশে ফেরার সময় চকলেট আনতে ভুললে চলবে না। খাইছে দেঁতো হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

তুলিরেখা এর ছবি

আরে!!!! এরকম একটা কিছুর অপেক্ষাতেই ছিলাম!
খুব ভালো হলো। অনেক অভিনন্দন আর শুভেচ্ছা নিন।
-----------------------------------------------
কোন্‌ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

হাসি
অনেক ধন্যবাদ হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

গৌতম এর ছবি

অভিনন্দন, চরম অভিনন্দন!
যারা যারা বই কিনবে, তাদেরকে সাথে করে কিছু ভাইরাস-ব্যাকটেরিয়াও দিয়ে দিয়েন। হাসি

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

আস্তা বই ভঅইরাস ব্যাকটেরিয়ায় ভরা। সঙ্গে "এক্সট্রা" চাইলে দাম বেশি পড়বে দেঁতো হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

অভিনন্দন!
..................................................................

আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

থ্যাঙ্কিউ পান্থ'দা। (আপনার হাঁড়িটা ভাঙ্গবেন না? দেঁতো হাসি )
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

নৈষাদ এর ছবি

অনেক অনেক অভিনন্দন অনার্য্য সঙ্গীত!

অভিনন্দন টুটুল ভাইকেও, একজন লেখককে লেখক হয়ে উঠার জন্য অনুপ্ররণা দেবার জন্য...।

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

শুভাশীষ দাশ এর ছবি

আপনে বিজ্জান নিয়া লেখেন। বিজ্জান বড় ভয় পাই। দেঁতো হাসি

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

হেহে দেঁতো হাসি । এই বইটা আপনার মতো ভীতুদের খাইছে জন্যই লেখা দেঁতো হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

অভিনন্দন আবু রোগাণু!

বই বের হবে সেতো জানি বহু আগে থেকেই, বইয়ের নাম দিতে হবে সেই ভয়ে কোঞ্চিপার আড্ডাও এড়িয়ে গেছি দুইদিন, ভ্রাতুষ্পুত্রের মুখ দেখার মত প্রচ্ছদটা দেখার অপেক্ষায় ছিলাম শুধু। আবারো অভিনন্দন!!

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান বিষয়ক বইয়ের বড়ই অভাব। অণুজীববিজ্ঞান নিয়ে বাংলা বই খুঁজতে তো মাসুদ রানা বা শার্লক হোমসের সাহায্য লাগবে। সেখানে এমন বিষয়ের লিখতে, বই বের করতে বিশাল কলিজা লাগে। কাছ থেকে দেখা রতন বা টুটুল ভাইয়ের বুকের ভিতর কলিজার সাইজটা যে এত বড় তা ভাবতেও ভালো লাগছে।



তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

আমরা জানি, আপনার উৎসাহের জন্যেই আপনার আশেপাশের মানুষের কলিজা বড় হয়ে যায়...
অনেক কৃতজ্ঞতা পান্ডব'দা।
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

মামুন হক এর ছবি

অভিনন্দন রজিউদ্দীন সাহেব হাসি
অটোগ্রাফসহ এক কপি আমার চাইই চাই!

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

হেহে দেঁতো হাসি । অটোগ্রাফ দেয়ার জন্য একডজন কলম কিনতে হবে বলে মনে হচ্ছে দেঁতো হাসি । আমার বই আর আমার ভাইস্তা/ভাতিজি'রা মনে হয় একই দিনে আলোর মুখ দেখবে হাসি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

অতিথি লেখক এর ছবি

অনেক অনেক অভিনন্দন|
-আতিউর

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

রায়হান আবীর এর ছবি

আমার এখনও মাথায় ঢোকেনা, মানুষ কীভাবে একটা আস্ত বই লিখে ফেলে? এতো ধৈর্য্য তারা কোথায় পায়? ধর্মগ্রন্থ তাও ভাং খেয়ে ভুংভাং লেখা যাবে, কিন্তু বিজ্ঞানের বই লিখতে গেলে তো আসলেই এক পৃষ্ঠা লেখার জন্য বিশ পৃষ্ঠা পড়তে হবে।

আপনার লেখা পড়ে এইসব প্রশ্নের উত্তরের ধারমা পাইলাম। বুঝলাম, এইসব প্রশ্ন আমাদের মতো নাবালদের জন্য, বস লোকেরা একমাসেই যা করার করে দিতে পারেন। বিশাল অভিনন্দন নেন। আমি আপনার লেখার ভক্ত।

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

বুজছি! এলা চুপ জান। ফাইট্টা জামু তো!!!

বলি দুয়েকদিন আড্ডা মারতে আইলে কী হয়!!!
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

রায়হান আবীর এর ছবি

আড্ডায় আসলে আমারও তো ভালু লাগে। কিন্তু শাহবাগ থেকে বাসায় ফেরাটা জাহান্নামে তিনদিন থাকার মতো। বাস পাওয়া যায়, পাওয়া গেলেও সেইখানে ঢুকা যায়না, বিভীষিকা পুরা।

নাশতারান এর ছবি

রজিউদ্দীন সাহেব, অটোগ্রাফের অপেক্ষায় আছি।

_____________________

আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

আমিও কলমের অর্ডার দিলাম... চোখ টিপি
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

আনন্দী কল্যাণ এর ছবি

অনেক অভিনন্দন হাসি

আর ইয়ে আপনি কি আসলেই বেহালা বাজান?

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ। হাসি

(হ্যাঁ বললে কি প্রমাণ দিতে হবে!?)
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।