আজ ৩১শে মে, ২০১৩।
না, এমনিতে কোন বিশেষ দিন নয়। কিন্তু একজন মানুষের কাছে আজকের দিনটা খুব মন খারাপ করা, ভারি হয়ে ওঠা একটা দিন। তিনি একজন সাধারন মানুষ, খাটো উচ্চতার একজন মধ্যবিত্ত স্কুলশিক্ষক। আজ তাঁর অবসরগ্রহণের দিন।
বাংলাদেশের জীববৈচিত্র শুধু ব্যাঙের প্রজাতিগুলির বৈচিত্র দেখলেই বোঝা যায়। সম্প্রতি ব্যাঙ নিয়ে অল্পস্বল্প পড়তে গিয়ে মনে হল আমি দেশি ব্যাঙ কোনটা কেমন দেখতে সেটাই জানিনা। তাই দেশি ব্যাঙের একটি লিস্টের সহায়তায় প্রায় সবগুলির ছবি খুঁজে বের করে ফেললাম।
আজ সারাদিনই টিপটিপ বৃষ্টি। ঝড়ের লক্ষণ ছিল না মোটেও। রাত সারে ৯ টায় কোথা থেকে যেন ঝড়ো বাতাস এসে হামলে পড়লো! সে কি বাতাস!! আছি পাঁচ তলায় এবং বাসার দক্ষিণ ও পশ্চিম দিকটা ফাঁকা,কাছাকাছি বিল্ডিং নেই। শোঁ শোঁ আওয়াজ এসে যেন আছড়ে পড়ছে! কত যে ক্ষোভ তার!!
[justify] যুগে যুগে গল্প-কবিতা লিখতে গিয়ে বিপদে পড়েছে অনেকেই। কিন্তু সে তো মেইন স্ট্রিম সাহিত্য। সাইন্স ফিকশন লিখতে গিয়ে সবচেয়ে বড় বিপদে পড়েছে এমন কারো নাম কি বলতে পারেন? উত্তরটা শুনলে অবাক হতে হয়, এই কল্পবিজ্ঞান লেখকের নাম ইয়োহানেস কেপলার!
গতকাল রাতে ঘুমাতে যাবো, এমন সময় ফেসবুক চ্যাটে নক করে আমার বোন জানালো, ঋতুপর্ণ আর নেই!
আমি ব্যাপক অলস মানুষ। অনেক দিন ধরে একটা জরুরি লেখার চিন্তা করেও লেখা হচ্ছে না। কারন লেখা দেয়ার মতন পর্যাপ্ত তথ্য বা যোগ্যতা হয়তো আমার নেই। কিন্ত বাধ্য হয়েই লিখতে হচ্ছে। কারন আর কেউ তেমন লিখছে না এই ব্যাপারে। কিছুদিন আগে আমি ক্লাস নাইনের একটা মেয়েকে পড়ানো শুরু করি। ফিজিক্স আর কেমিস্ট্রি পড়াতে হবে। শুনলাম বই চেন্জ করেছে এইবার। আমরা যেই বইটা পড়ে এসেছি সেইটা সম্ভবত চালু হয়েছিল ১৯৯৭ থেকে এবং এই
উইলিস টাওয়ার