Archive - জুন 10, 2012 - ব্লগ

আমাদের ছোট নদী

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি
লিখেছেন লুৎফর রহমান রিটন (তারিখ: রবি, ১০/০৬/২০১২ - ১১:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঊননব্বুই-নব্বুই সালের কথা। আমার মেয়ে নদী তখন র‍্যাংকিন স্ট্রিটের ক্ষুদে পন্ডিতদের পাঠশালা নামে একটা কিন্ডারগার্টেনে কেজি ওয়ানের ছাত্রী। বেশিরভাগ সময় ওর মা শার্লিই ওকে স্কুলে আনা-নেয়ার দায়িত্বটি পালন করে। মাঝে মধ্যে আমি ওকে নিয়ে যাই। আমাদের হেয়ার স্ট্রিটের বাসা থেকে ক্ষুদে পন্ডিতদের পাঠশালা খুব একটা দূরে নয়। হাঁটা পথে পাঁচ সাত মিনিটের দূরত্ব। একদিন সকালে নদী বায়না ধরলো—আজ বাবাই তাকে নিয়ে যাবে স্কুল


সেই কলার উঁচু ছেলেটা - শেষ পর্ব

প্রদীপ্তময় সাহা এর ছবি
লিখেছেন প্রদীপ্তময় সাহা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১০/০৬/২০১২ - ১০:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের পর্বগুলি এখানে দেখুন

এতগুলো পর্ব ধরে যাঁরা সাথে থেকেছেন, পড়েছেন, মন্তব্য করেছেন তাঁদের প্রত্যেককে আমার আর নাসিরের তরফ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়ে শুরু করছি শেষ পর্ব। রোজকার জীবনে হারিয়ে থাকা একটা ছেলের জীবনের গল্পকে আপনারা যে ভালোবাসা দিয়েছেন তা সত্যিই তুলনাহীন।


আতঙ্ক

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১০/০৬/২০১২ - ১০:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আতঙ্ক


লন্ডন অলিম্পিক ২০১২ এর মশাল ভ্রমণ (ছবি ব্লগ)

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী (তারিখ: রবি, ১০/০৬/২০১২ - ৭:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এ বছর লন্ডনে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে অলিম্পিক প্রতিযোগিতা। সে কারণে আলিম্পিকের মশাল লন্ডন থেকে যুক্তরাজ্য এবং আয়ারল্যান্ড ভ্রমণে বেরিয়েছে। এ দুই দেশের বিভিন্ন শহরে ঘুরে মশাল আবার ফিরে যাবে লন্ডনে।


একটি ভুল, প্রশ্ন অনেকগুলো !

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১০/০৬/২০১২ - ২:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সালেক খোকন

বৈশাখ মাস। প্রচন্ড রোদ। তবুও চারপাশে শীতল অনুভূতি। বড় বড় আমগাছ। সংখ্যায় দুই হাজারের মতো। অধিকাংশই শতবর্ষী। দিনময় এখানে চলে পাখিদের কোলাহল। ছায়াঘেরা পাখিডাকা আম্রকানন এটি। খরতাপও এখানে কুর্নিশ নোয়ায়। প্রচন্ড গরমে তাই আগতরা আশ্রয় নেয় আম্রকাননের শীতলতায়।


পৌরুষ

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১০/০৬/২০১২ - ২:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বনের ভেতর থেকে বেরিয়ে এসে সরু রাস্তাটি খোলা মাঠে মিশেছে। সাপের মতো এঁকে বেঁকে একটু একটু করে ঢালু হয়েছে সামনের পথটা। একজোড়া বাইসাইকেল ফ্রি হুইল করে এগিয়ে আসছিল। একটিতে বাবা, অন্যটিতে ছেলে। প্যাডেলে একটুও চাপ ছিলনা, তবু এগুচ্ছিল বেশ ভ্রুতই। বাপ বেটা দুজনেই শ্বাস ফেলছিল অনায়াসেই। অবশেষে বনের প্রান্তে এসে সামনে চোখ মেলে সামনে তাকালো তারা। ফ্রি হুইলের স্বস্তি ফুরিয়ে যাবার আগেই দেখলো, ছোট্ট ঢালুটা ফুরিয়ে এসেছে। সেইসাথে রাস্তাটা আবার উপরে উঠতে শুরু করেছে।


একটি অলস কর্পোরেট দুপুর, অতঃপর... (শেষ পর্ব) - এভাবেই পাল্টায় সুখের ধরন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১০/০৬/২০১২ - ১০:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই লেখাটা শুরু করেছিলাম ২২শে নভেম্বর ২০১১ তে। আজ ৯ই জুন ২০১২। কত তাড়াতাড়ি সময় বয়ে যায়। হঠাৎ ল্যাপটপের “হাউস কিপিং” করতে গিয়ে অসম্পূর্ণ লেখাটা পেলাম। এরই মধ্যে চাকরীটা পাল্টেছি, মেঘাও বেশ বড় হয়ে গেছে।