প্রকৃতির শৃঙ্খলা টিকিয়ে রাখার জন্য মনুষ্য সমাজের স্বাভাবিক নিয়মগুলো মেনে চললে একদিন তোমার মুখ আমাকে দেখতেই হবে। তুমি ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে আমি তা জানি না । এটা নিয়ে আমার খুব একটা মাথা ব্যথাও নেই । আমি শুধু জানি তুমি হবে আমার অস্তিত্ব থেকে সৃষ্টি হওয়া আমারই পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমতাধর অংশ । তুমি হবে আমার স্নেহের, মমতার, আদরের, ভালবাসার সন্তান ।
আমাদের দেশের মানুষগুলো বড়ই অদ্ভূত প্রকৃতির। দেশের আনাচে-কানাচে, অলিতে-গলিতে নানা ধরণের অপরাধ সংগঠিত হয়, কোনটি ছোটখাট, কোনটি বা দেশকে নাড়িয়ে দেয়ার মত। যেসমস্ত অপরাধমূলক কর্মকান্ড দেশের সচেতন মহলের চিন্তাভাবনায় প্রবলভাবে নাড়া দেয়, সেইসব অপরাধের পেছনে দায়ী ব্যক্তি বা গোষ্ঠীদের পক্ষে প্রায়সময়ই দেখা যায় আমাদের দেশের মানুষেরা সচেতন বা অবচেতনভাবে পক্ষপাতিত্ব করে। এসমস্ত পক্ষপাতিত্ব মাঝে মাঝে নির্লজ্জ্বতা
একটা গল্প লেখার অপচেষ্টা
গ্রামটা শান্ত আর শীতল। চারিদিকে ছায়া ঘেরা। পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ছোট্ট একটা খাল। খালটার দুপাশে সার সার নৌকা বাধাঁ। খালের গা ঘেষে ওদের বাড়ি। সারাদিন ছুটোছুটি, হুটেপুটি করেই মেয়েটার দিন কেটে যায়।খালের ওপাশটায় রয়েছে মেয়েটার পুতুল খেলার ঘর। বন্ধুদের নিয়ে সারাদিন ওঘরটায় মুনার কত যে আয়োজন! দিনগুলো যেন স্বপ্নের মত কেটে যায়।
হিটলার, মুসোলিনি, স্টালিন – এ্যারা তিনজনেই নাকি নোবেল শান্তি পুরস্কারের লাইগা মনোনয়ন পাইসিলো! এখানে দেখুন
হেদিন কলকাতার এক সিনিয়ার সাংবাদিক কাইতাসিলো সে নাকি মাদার তেরেসা আর মিশনারিস অফ চ্যারিটিস-রে ব্যক্তিগতভাবে পসন্দ করে না। আমি তো হুইনা অবাক – এ্যাদ্দিন তো জানতাম নেলসন ম্যান্ডেলা, মাদার তেরেসা, মার্টিন লুথার কিং জুনিয়ার, অং সান সু চি – এ্যাগো নোবেল সব তর্কাতর্কির উপরে। সেই সাংবাদিক কয় মিশনারিজ অফ চ্যারিটিস-এর নাকি ঝামেলা আসে।
বাবা-কে নিয়ে দীর্ঘ একটা লেখা লিখবার ভাবনা মাথায় ঘুরছে অনেক দিন থেকেই। ভেবেছিলাম হয়তো লিখবো কি করে বাবার কাঁধটাকে পেয়ারা গাছ বানাতাম, বাবার হাঁটুতে বসে সুরেলা কন্ঠের তিল-ওয়াত শুনতাম সেই অবুঝ সময় গুলিতে, আর বাবা গা-ভর্তি পাউডার দিয়ে ঘর থেকে বের হবার পর সেই পাউডারে স্লিম কাটতাম, কিংবা বাবার পাঞ্জাবির পকেট থেকে কিভাবে 'চিজ' আবিষ্কার করতাম । কিন্তু একবারও পেরে উঠছিনা। আমার দুর্বলতাটা কাটিয়ে উঠত
মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী বলেই মনে হয় তা সম্পর্কে সব মানুষেরই কিছু নিজস্ব চিন্তা-ভাবনা থাকে। আমার বাবা সবসময় বলতেন উনি সুস্থ অবস্থায় মারা যেতে চান—কোন দুরারোগ্য ব্যাধীতে ভুগে ধুঁকেধুঁকে যেন তাকে মরতে না হয়। আমার বড়ভাইটার সবসময় বড় বড় চিন্তা করতে ভালবাসত; ওর ইচ্ছা ছিল মৃত্যুর পরও যেন ইতি হাসের অংশ হয়ে অমহয়ে যেতে পারে। আমার ছোটভাইটা চায় ওর মৃত্যুর সময় যেন গার্ড অফ অনার দিয়ে ওর কফিন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা দি
আমার জন্ম হয়েছিলো বন্যার সময়। ৮৮’র বন্যায়। সবার মুখে শুনতে শুনতে আমি যেন স্মৃতিতে দেখতে পাই কিভাবে আমাকে কোলে করে পানি’র উপর দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো এক বাসা থেকে আরেক বাসায়।
১.
শুকিয়ে যাওয়া ডোবার ধারে
একটি শামুক
রোদে পুড়ে হয়ে উঠে
বৃষ্টি-কামুক