মাকড়সার সাথে রাত্রিযাপন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২২/১০/২০০৯ - ৬:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রতিদিনকার মতো কাল রাতেও ঘুমাতে ঘুমাতে বেশ রাত হয়ে গেল। যখনি ঘুমাতে যাব, নেভালাম ছড়ানো আলো। নিভু আলো জ্বলতেই দেখি, ছাদের এপাশ হতে ওপাশে দ্রুত দৌড়ে যাচ্ছে একটা মাকড়সা। দেখি আমার মতো চন্দ্রিমাও একই গতিবিধি লক্ষ্য করছে। দুজনের চোখ সেই মাকড়সার দিকে। দ্রুত সরাসরি একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে পৌছে গেল । সাধারনত রাতের অন্ধকারে এত দ্রুত মাকড়সা দৌড়াতে দেখিনি, তার উপর গভীর রাত। প্রায় রাত পৌনে দুটো তো হবেই । একবার ঘড়ির দিকে তাকালামও। তাই তো মনে হল ১.৪২ ।

এবার মাকড়সাটা একটু বাঁক নিল। অনেকটা ৪৫ ডিগ্রী ঘুরে গেল। আবার গতি বাড়ল। ধীরে ধীরে চলে আসছে অন্য কোণে - একেবারে আমাদের কাছের কোণে। সংগে সংগেই চন্দ্রিমার ভয়ার্ত চোখ। সরে এল কাছে, আরো কাছে। মাকড়সাটা কাছে আসছেই। আরো কিছু কাছে আসতেই বোঝা গেল - এটা তো মা মাকড়সা। বেশ বড় মা মাকড়সা।

পেটে বাধা বিশাল এক থলে - সাদা থলে। হয়ত বাচ্চা ফুটে বের হবার সময় হয়ে এল ,তাই ছুটছে নিরাপদ স্থানের জন্য। এদিকে চন্দ্রিমার ভয় কে দেখে। বলে গা শিরশির করে আমার মাকড়সা দেখলে, আমি আজ ঘুমাতে পারব না - যদি আমার গায়ে এসে পড়ে। একটু প্লিজ মারুন, আমি বলি - না বিনা কারনে মারতে নেই। ভয় লাগিয়ে তাড়াব। তুমি ঘুমাও।

এদিকে মাকড়সা - তো এগুচ্ছে।

আমি আরো একটু ভয় লাগাই চন্দ্রিমাকে, আরে সত্যি তো !
তোমার দিকেই তো আসছে, আমি বলি।

সে, ভয়ার্ত চোখে তাকায় আর বলে, বাতিটা জালান প্লিজ। আমি আজ বাতি জালিয়ে ঘুমাবো। আর কী করা, বাতি জালালাম। পুরো ঘরটা আলোময়, পাশে ঘুমাচ্ছে সোনালী। আর আমি জেগে দেখি ওই মাকড়সার গতিবিধি। মাকড়সাটা একবার খুউব কাছে আসে , আরেকবার সরে যায়। এদিকে আলো বাড়ায় বেচারীর কষ্ট বেড়েছে, হয়ত ভয়ার্ত কিছুটা।

যখন খুউব কাছে চলে আসে ঠিক বিছানার কাছে আমি পাশের কিছুতে শব্দ করলে সরে যায়। আমিও ঘুমাচ্ছিনা, বেশ লাগছে । চাচ্ছি, মাকড়সাটা যেন নিরাপদ জায়গায় যাক, আবার চন্দ্রিমার কাছেও না ভিড়ুক। এভাবে কখন যে ঘন্টা পেরোয়। জানিনা, ঘড়ির কাটাঁয় তিনটা ছুঁই ছুঁই। দেখি, ধীরে ধীরে মাকড়সা আবার ছাদের দিকে উঠতে থাকে, উঠতে এক কোনায় পেয়ে যায় একটা লুকানোর জায়গা। একটা লাগেজ রাখা আছে , তার পাশে ধীরে ধীরে ঢুকে পড়ে। একটু অন্ধকার আর একটু নিরাপদ জায়গা।

ভাল লাগছে মাকড়সার নিরাপদ স্থান খুজে নেয়া । তাকালাম চন্দ্রিমা আর সোনালীর দিকে । শান্তির ঘুমে চোখ বুঁজে আছে ওরা।

আমার চোখ লেগে আসছে, আর পারছি না। এক পাশে শুয়ে পড়ি। কাল সকালে তাড়াতাড়ি উঠতে হবে। বেশ কিছুদিন কাজের ঝামেলা গেল। আজ কিছুটা নির্ভার, তবুও কতটা এখনও নিশ্চিত না। কখন যে কী হয় - কী ঝামেলা হয় আবার .....।

- নীল মানব


মন্তব্য

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

অনুগল্প বলেই হয়তো অনেক কিছু বুঝতে পারলামনা।

মূলত পাঠক এর ছবি

কোনো প্রতীকী অর্থ থাকলেও ধরতে পারি নি, আর না থাকলে অর্থটা কী দাঁড়ালো?

জি.এম.তানিম এর ছবি

বোঝা গেল না...
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

ভুতুম এর ছবি

নীল মানব ভাই, গল্পটা একটু ঝাপসা রয়ে গেলো আমার কাছে। আরো লিখুন, তবে আরেট্টু খোলাসা হলে আমার মত পাঠকের সুবিধা হয়।

-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি

-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি

অতিথি লেখক এর ছবি

বোঝা গেল না কথাটা মানা গেল না, কেননা এর থেকেও না বোঝার মত কিছু লেখা আসে।
নীল মানব, আমার ভালো লেগেছে। চলুক।

অতিথি লেখক এর ছবি

বোঝা না যাওয়ার চেয়ে আমার মনে হল গল্পটার 'গল্প' টা খুঁজে পেলাম না। পাপী মনে একটা সন্দেহ ও উঁকি দিচ্ছে.....

সংসপ্তক

হিমু এর ছবি

না মনে হয় ... তবে সাবধানের মার নাই ...



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

অতিথি লেখক এর ছবি

হিমু ভাই, লেখাটার সময় মনে হচ্ছিল ১০%, প্রতিবাদের ভাষা টাই কেমন যেন ২৫%।

যাই হোক। আমি কিন্তু মিস করি।

সংসপ্তক

হিমু এর ছবি

আবার হবে তো দেখা, এ দেখাই শেষ দেখা নয় তো ...



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

ধুসর গোধূলি এর ছবি
অতিথি এর ছবি

গল্প বেশি আগে শেষ হয়ে গেছে।কেমন জানি ভালো হইছে আবার ভালো হয় নাই।তবু ভালো লাগছে।
যারা মাকড়সা ভয় পায়, তারা গল্পের মানে আরো তাড়াতাড়ি বুঝবে।

ওডিন [অতিথি] এর ছবি

আমি মাকড়শা ভয় পাই, কিন্তু গল্পটা আমারো মাথার উপর দিয়া গেলো- অবশ্য এইটা নতুন কিছু না- আজকাল অনেক কিছুই আমার ফ্রিকোয়েন্সির বাইরে দিয়া যায়।
তবে এইখানে কমেন্ট করার কারন হইলো আমার সাথে এইসব জন্তুদের যতবার এনকাউন্টার হইসে কোনবারই তারা "নিরাপদ স্থান খুজে" নেয় নাই, মন খারাপ আপনার গল্পের চরিত্রদের পরিনতি বাস্তবের অনেকের থেকেই ভালো।

---------------------------------------------------
right church, wrong pew!

সাইফ তাহসিন এর ছবি

হে নীল মানব, আপনার লেখনির দুর্বলতা এতই বেশি যে কি বলব। একটু সময় নষ্ট করে বলে দেই, যদিও আমি মোটামুটি নিশ্চিত আপনার সাথে এটা প্রথম দেখা না আমার।

নিভু আলো জ্বলতেই দেখি, ছাদের এপাশ হতে ওপাশে দ্রুত দৌড়ে যাচ্ছে একটা মাকড়সা
। আপনার চোখ কি বিলাইয়ের না বাঘের? নাকি আপনে পেঁচা? ডিম লাইটে দেখে ফেললেন মাকড়সার এত দৌড়াদৌড়ি!! কস্কি মমিন! , আপনার চোখে এত জোর থাকতে আমাদের দেশের মানুষ চোখে কিসু দেখে না ইয়ে, মানে...

সংগে সংগেই চন্দ্রিমার ভয়ার্ত চোখ।

বাক্যটা কি হইসে দাদা? মনে হয় বলতে চাইসিলেন, সঙ্গে সঙ্গেই চন্দ্রিমার চোখে ভয় ফুটে উঠে, কিন্তু এটা আপনার ট্রেডমার্ক ভোদাইগিরি বলেই মনে হল।

মাকড়সাটা কাছে আসছেই। আরো কিছু কাছে আসতেই বোঝা গেল - এটা তো মা মাকড়সা। বেশ বড় মা মাকড়সা।

বাপরে, ডিম লাইটে দেখে ফেললেন, মা মাকড়সা? পুরাই বেকুব হইলাম এখানে। কিভাবে বুঝলেন, একটু বুঝায় বলবেন কি? আমি তো রাস্তায় গরু দেখলে কোনটা ষাড় আর কোনটা গাভী তাই চিনতে পারি না।

বলে গা শিরশির করে আমার মাকড়সা দেখলে, আমি আজ ঘুমাতে পারব না - যদি আমার গায়ে এসে পড়ে। একটু প্লিজ মারুন, আমি বলি - না বিনা কারনে মারতে নেই। ভয় লাগিয়ে তাড়াব। তুমি ঘুমাও।

চন্দ্রিমার সাথে আপনার সম্পর্ক কি? স্ত্রী? প্রেমিকা? অন্যের স্ত্রী? বোন? এর যে কোনটাই হোক না কেন, আপনে করা বলার ব্যাপারাটা মনে হয় না গত ৫০ বছরে ঘটেছে।

সে, ভয়ার্ত চোখে তাকায় আর বলে, বাতিটা জালান প্লিজ।

আবারো সেই "আপনি" সম্বোধন, মানতে পারলাম না।

পুরো ঘরটা আলোময়, পাশে ঘুমাচ্ছে সোনালী

আবারো সেই একই প্রশ্ন! সোনালী কে? মেয়ে? যদি মেয়ে না হয়ে থাকে, তাহলে কিন্তু অর্থ আরো ভয়াবহ দিকে মোড় নিবে। এগুলো একটু খোলাসা করবেন? লেখতে চান ভালো কথা, একটু পড়ে দেখেন, কি লিখলেন? কোন মানে পেলেন কিনা, কিছু পৌছালো কিনা পাঠকের কাছে।

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

সাফি এর ছবি

সাইফ ভাইতো চেইতা গেসেন দেখা যায় দেঁতো হাসি আমিও আগুনে ডিজেল দেই খারান -

"সাধারনত রাতের অন্ধকারে এত দ্রুত মাকড়সা দৌড়াতে দেখিনি, তার উপর গভীর রাত" -- সন্ধ্যারাত হলে একটা কথা ছিল, কিন্তু তাই বলে গভীর রাতে????

"এবার মাকড়সাটা একটু বাঁক নিল। অনেকটা ৪৫ ডিগ্রী ঘুরে গেল। আবার গতি বাড়ল। ধীরে ধীরে চলে আসছে অন্য কোণে - একেবারে আমাদের কাছের কোণে।"-- জাফরুল্লাহ শরাফত ভাইয়ের ইস্টুডেন্ট মনে হয়

"যদি আমার গায়ে এসে পড়ে। একটু প্লিজ মারুন, আমি বলি - না বিনা কারনে মারতে নেই। ভয় লাগিয়ে তাড়াব। তুমি ঘুমাও।" -- আমারতো মনে হইতেসে ধরেন বাসে কইরা যাইতেসিলো, এরপর বাস গেসে নষ্ট হয়ে, তখন চন্দ্রিমা আর নীল মানব মিলে একটা ভাঙ্গাভুঙ্গা বাসা দেখে তার মধ্যে ঢুকে পড়সে। এর পরেই মাকড়সা, তারপরে চন্দ্রিমাকে সাহস দেও্য়া, তার পর চায়ের কাপে চুমুক দেওয়া, থুক্কু লালা খাওয়া দেঁতো হাসি

‌আর সোনালীরে চেনেন নাই দেখে দু:খু পাইসি, ওইটা সোনালী বেন্দ্রে

সাইফ তাহসিন এর ছবি

ওইটা সোনালী বেন্দ্রে

গড়াগড়ি দিয়া হাসি গড়াগড়ি দিয়া হাসি গড়াগড়ি দিয়া হাসি

সাফি ভাই, মন্তব্যে উত্তম জাঝা!

তারপরে চন্দ্রিমাকে সাহস দেও্য়া, তার পর চায়ের কাপে চুমুক দেওয়া, থুক্কু লালা খাওয়া

পুরাই কঠিনস্য কঠিন, বস মানুষ আপনে মিয়া, তয় ঘটনা হইল, আমাগো দলছুট ভাইতো কাল্ট পর্যায়ে চলে যাইতেসে গড়াগড়ি দিয়া হাসি হো হো হো

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

সম্ভবত মাকড়শার পেটের নীচে থলে দেখে উনি ধারণা করেছেন ওটা মা মাকড়শা। এরকম মাকড়শা আমি দেখেছি তবে বলতে পারবোনা সেটা স্ত্রী না পুরুষ মাকড়শা। ধারণা করি স্ত্রী মাকড়শাই হবে।

সাইফ তাহসিন এর ছবি

বাপরে, পিপিদা, তারমানে আপনার মত প্রকৃতিপ্রেমিক ও চিনতে পারেন নাই, কোনটা ছেলে মাকড়সা আর কোনটা মহিলা মাকড়সা, দুনিয়াজুড়া দেখি বিয়াপক গিয়াঞ্জাম। আমাগো নীল মানব দেখি বিয়াপক বিচক্ষন মানুষ, এমুন গিয়ানি মানুষ নিউটনের আমলে জন্মাইতো, এখনো জন্মায়, ভাবতেই ভালো লাগতেসে। উনার মত গিয়ানি মানুষরে সচলে পাইয়া নিজেরে ধন্য মনে হইতাসে।

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

সাইব্বাই, প্রাণিজগতে অনেক কিছুই রহস্যময়। কোনটা পুরুষ আর কোনটা স্ত্রী তা কিন্তু সবক্ষেত্রে সহজে বোঝা যায়না। যেমন কাকের কথাই ধরো, দেখে কিন্তু বলা যায়না কোনটা পুরুষ আর কোনটা স্ত্রী।

মাকড়শা বিষয়ে আমি তেমন জানিনা। তবে পেটে সাদা থলে দেখে যে কারোই ধারণা করা স্বাভাবিক যে ওটা স্ত্রী মাকড়শাই হবে হয়তো।

গুগল করে দেখলাম ধারণাটা সঠিক। ইচ্ছে হলে এই লিংকে দেখতে পারো। অনেকের মাকড়শাভীতি আছে বলে ছবিটা এখানে দিলাম না।

সাইফ তাহসিন এর ছবি

পিপিদা, ধন্যবাদ। আপনার জানার পরিধি দেখে আবার অবাক হইলাম। মাকড়সা সম্পর্কেও দেখি আপনার পড়ালেখা আছে বলে মনে হইতেসে। মাকড়সা দেখলে আমি একটা কামই করি, ঝাড়ু দিয়া বাড়ি দেই, এত দেখার সময় কই বস!! তয় আমেরিকা আইসা আর মাকড়সাও পাই না, মাঝে মাঝে মনে হয়, ২-১ টা দেশি মাকড়সা দেখতে পাইলে ভালই লাগত।

বাপরে, আমাগো নীল মানবের কি চোখ, ডিম লাইটে ঐ থলি দেখে ফেলসে।

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

অতিথি লেখক এর ছবি

লেখাটা পড়ে কিছু বুঝলাম না ভাই। মন খারাপ
তবে নিশ্চই কিছু বোঝাতে চেয়েছিলেন। একটু খোলাসা করে অন্তত মন্তব্যটা কইরেন।
/
ভণ্ড_মানব

সাফি এর ছবি

লেখার ইশ্টাইল কিরাম কিরাম লাগে।
কি যে দুনিয়া আইসে কোন অতিথি লেখকই আর সন্দেহের বাইরে না। আল্লাহ আল্লাহ করতেসিলাম মাকড়সা না আবার বাচ্চা দিয়া বাচ্চারে মাতৃস্নেহে চুম্বন করে!

মরমী লেখক, দলছুটে স্বাধীন হওয়া, জামান ভাইয়ের সচলত্ব চাই যেন আর কোন অতিথি লেখককে নিয়ে মনে সন্দেহ না যাগে।

সাইফ তাহসিন এর ছবি

আল্লাহ আল্লাহ করতেসিলাম মাকড়সা না আবার বাচ্চা দিয়া বাচ্চারে মাতৃস্নেহে চুম্বন করে

সাফি ভাই, আপ্নারে পার্মানেন্টলি বস মানলাম, যা দিসেন, আমি তো দুদু খাই এখনো.

আর সাফি ভাই, নিক সচলিকরন হওয়ার অভিনন্দন রইল। মোটকুদের দেশে ২ চাই তাড়াতাড়ি

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

মরমী লেখক, দলছুটে স্বাধীন হওয়া, জামান ভাইয়ের সচলত্ব চাই যেন আর কোন অতিথি লেখককে নিয়ে মনে সন্দেহ না যাগে।

এইটা কিন্তু একটা খাঁটি কথা হইসে, উনারে একটা একাউন্ট দিলে অহেতুক অন্যদের উপর সন্দেহ কর্তে হয় না- আমাদের সময় বাঁচে ঐ বিশেষ লেখা কার এটা বুঝে নিলে।

-------------------------------------------------------------
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

নীল মানব নামে আগে একজন লিখতো। তার দুটো লেখা আছে। সেগুলোর সাথে এই লেখার বিস্তর ফারাক আছে বলে মনে হচ্ছে।

কদিন ধরেই ভাবছিলাম লেখার প্যাটার্ণ বোঝার কোন সফটওয়্যার থাকলে মন্দ হতোনা। সেরকম আছে হয়তো, কিন্তু বাংলার জন্য নিশ্চই নাই। প্রোগ্রামাররা চিন্তা করে দেখতে পারেন কিছু করা যায় কিনা।

সামারি ভ্যালু (বাক্যে গড় শব্দ সংখ্যা, শব্দে গড় বর্ণ সংখ্যা, ইত্যাদি) দিয়ে একটা কিছু করার কথা চিন্তা করেছিলাম। একটু লিটারেচার ঘেঁটে দেখতে হবে-- হয়তো এরকম কিছু আগেই করা হয়েছে।

মুর্শেদ বা কেউ কি এমন কিছু করতে পারেন যা দিয়ে সয়ংক্রিয়ভাবে কোন লেখকের লেখার সামারি ভ্যালুগুলো জানা যাবে? যেমন ধরুন হিমুর ২০০টা একই ধরনের লেখার (গল্প/ব্লগ) ২০০সেট ভ্যালু কি পাওয়া সম্ভব? একটা ট্রাই দিয়ে দেখতাম কিছু করা যায় কিনা। ম্যানুয়ালি কপি পেস্ট করে করে এগুলো বের করা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার।

সাইফ তাহসিন এর ছবি

পিপিদার মন্তব্যে ও চিন্তা ভাবনায় উত্তম জাঝা!, এরকম কিছু দাড় করালে জটিল মজা হবে।

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

হিমু এর ছবি

একটু বেশিবেশিই হয়ে গেলো মনে হচ্ছে।



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

দ্রোহী এর ছবি

আমি মানুষটাই খুব খ্রাপ। শিরোণাম পড়ে কী একটা খারাপ কথা ভেবে বসে আছি!!!!!

নীল মানব [অতিথি] এর ছবি

ভাই সবাই কৃতজ্ঞতা জানবেন।

এমনিতে লেখি না । আপনাদের লেখা পড়ে মাঝে মাঝে দুএকটা লেখার উৎসাহ পাই । সেই উৎসাহে লিখে ফেলি।

যা উৎসাহ পাইলাম এবার। আবারো অনেক কৃতজ্ঞতা।

আরেকটু বলি এই যে প্রকৃতি প্রেমিক ভাই কইলেন -

নীল মানব নামে আগে একজন লিখতো। তার দুটো লেখা আছে। সেগুলোর সাথে এই লেখার বিস্তর ফারাক আছে বলে মনে হচ্ছে।
,

তবে আপনাদের জ্ঞাতার্থে - আমি খুউব অনিয়মিত এখানে। তাই আপনাদের আমাকে নিয়া বিভ্রান্ত হবার কোন কারন নাই। সময়াভাবে ঢু মারা হয় না এখানে। তাই তেমন জানাও হয় না। বোঝাও হয় না।

প্রকৃতি প্রেমিক ভাইকে বলছি - হ্যা, এই অধমের দু'একটা আরো লেখা আছে এই স্থানে। সেগুলো যদি আপনি জানেন তাহলে নিশ্চয় লিংক দেবেন্।

সচলে আমি আমার সেই দু একটা পুরানো লেখার লিংক খুজে পাই না। আপনার মাধ্যমে যদি সেটা পাই উপকার হবে।

আসি আজ।

শুভ কামনা। আপনারা ভাল থাইকেন।

-নীল মানব

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

যা উৎসাহ পাইলাম এবার। আবারো অনেক কৃতজ্ঞতা।

আরেকটু বলি এই যে প্রকৃতি প্রেমিক ভাই কইলেন -
উদ্ধৃতি

নীল মানব নামে আগে একজন লিখতো। তার দুটো লেখা আছে। সেগুলোর সাথে এই লেখার বিস্তর ফারাক আছে বলে মনে হচ্ছে।

ভাই, মনের ভাব প্রকাশ করলেও যদি মন খারাপ করেন তাহলে তো মন্তব্য করাই বন্ধ করে দিতে হবে। ভাল বিপদ দেখছি।

প্রকৃতি প্রেমিক ভাইকে বলছি - হ্যা, এই অধমের দু'একটা আরো লেখা আছে এই স্থানে। সেগুলো যদি আপনি জানেন তাহলে নিশ্চয় লিংক দেবেন্।
আপনার নামের সাথে আমি পরিচিত, তাই সন্দেহটাকে দূরে রেখেছি। ইদানিং অতিথি লেখক বিষয়ক একটা জটিলতা হয়েছে.. সে যাই হোক। এই যে আপনার বাকী দুটি সহ তিনটি লেখার লিংক। এর বাইরেও থাকতে পারে, আমি নিশ্চিত নই। অবশ্য অন্য দুটিও যে আপনারই লেখা সেটা কেবল আপনিই নিশ্চিত করতে পারেন কারণ সেগুলোও অতিথি লেখক হিসেবে লেখা হয়েছিল।

http://www.sachalayatan.com/guest_writer/28164 (মাকড়শা বিষয়ক)

http://www.sachalayatan.com/guest_writer/21671 (শীতপাচালি ১)

http://www.sachalayatan.com/guest_writer/21594 (শীতপাচালি ২)

মূলত পাঠক এর ছবি

হিমু হয়তো ঠিকই বলেছেন, বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে হয়তো। তবে সম্প্রতি অত্যুৎসাহী এক লেখকের অত্যাচারে তিতিবিরক্ত লোকে রজ্জুকেও সাপ ভাবে। তার ফলে নতুনেরা অনেকেই লিখতে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। আগামীতে সেই অত্যাচারের পুনরাবৃত্তি না হলে পাঠক হয়তো রজ্জুকে রজ্জুই ভাবতে শুরু করবে। কিন্তু ততোদিনে সন্দেহের ব্যাপারটা খানিকটা থাকবে বলেই মনে হয়। ঔচিত্য এক জিনিস, বাস্তব আরেক রকম। বাস্তব হলো এটাই যে লেখার আগ্রহ যাঁদের আছে তাঁদের এর মধ্যেই লিখতে হবে, এবং যাঁরা লিখতে জানেন তাঁদের জন্য চিন্তার কারণ নেই, সেই অনন্য স্টাইল তাঁদের কলমে বেরোবে না।

সাইফ তাহসিন এর ছবি

সচলে আমি আমার সেই দু একটা পুরানো লেখার লিংক খুজে পাই না।

যে কোন লেখকের লেখা খুজতে বা কোন নির্দিষ্ট লেখা খুজতে নিচের ছবিটা দেখুন, সেখানে লাল তীর চিহ্নিত স্থানে লেখুন। আশাকরি ভবিষ্যতে আপনে আপনার পুর্বে অর্জিত বাক্যগঠনের ক্ষমতা আবার ফিরে পাবেন দেঁতো হাসি
গুগুল করে লেখা খুজুন এখানেগুগুল করে লেখা খুজুন এখানে

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

নীল মানব [অতিথি] এর ছবি

প্রকৃতি প্রেমিক ভাই ধন্যবাদ। আমি আপনার কাছে শুধু একটাই প্রশ্ন রেখেছিলাম - সেটা হচ্ছে আমার লেখার লিংক পেতে সাহায্য। আপনি সেটা করেছেন: ধন্যবাদ আবারো। এগুলো ছাড়াও আমার আরেকটা / দুটো লেখা সম্ভবত এই সচলে দিয়েছিলাম।

আর লেখা সংক্রান্ত অনেকের মন্তব্য। তা তো দেখলাম । আমি খুব উৎসাহিত। ভবিষ্যতে নিয়মিত লেখার জন্য অনুপ্রেরনা বটে।

ভাই, মনের ভাব প্রকাশ করলেও যদি মন খারাপ করেন তাহলে তো মন্তব্য করাই বন্ধ করে দিতে হবে। ভাল বিপদ দেখছি।

ভাই বিপদের কিছু নেই। আমি আবারো বলছি আমি উৎসাহিত। থাকুন এবং উৎসাহিত করুন।

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

যদি উৎসাহিত করতে পেরে থাকি সেটা খুশির কথা। সব সময় একই রকম লেখা যায়না, সেটাও ঠিক। আমিও আপনার মতই শিখছি। শেখার কোন শেষ নাই, সবসময়ই লেখা উন্নত করার চেষ্টা করে যাই। এখানে অনেক ভালো ভালো লেখক আছেন, যাদের লেখা পড়ে, যাদের মন্তব্য পড়ে সেখান থেকে শেখার চেষ্টা করি।

আপনার ব্লগও দেখলাম। আপনি তো লেখালেখি করেন দেখছি। নিয়মিত হবেন আশা করি। হাসি

দময়ন্তী এর ছবি

'ভয় লাগিয়ে তাড়াব'৷ বা: 'লাগানো' ক্রিয়ার এই ব্যবহার আমাকে একবিংশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি শ্রী পুরন্দর ভাট'কে মনে পড়িয়ে দিল৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

দময়ন্তী এর ছবি

অতিথি লেখক লিখেছেন:

ভয় লাগিয়ে তাড়াব।


বা: 'লাগানো' ক্রিয়ার এই ব্যবহার আমাকে একবিংশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি শ্রী পুরন্দর ভাট'কে মনে পড়িয়ে দিল৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

হিমু এর ছবি

পুরন্দরকে নিয়ে কিছু লিখুন গালফোলাদি। পুরন্দর ভাটের সেই "একটি কামান দুটি কামানের গোলা" কিংবা অজরামর "ঘরের বাহিরে শত্রু খাড়া" ভুলতে পারি না।



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

দময়ন্তী এর ছবি

'গালফোলাদি' রেগে টং

আচ্ছা৷
কিন্তু নবারুণ আর চন্দ্রিল, এই দুজনেই এখন কিছুটা হেজে গেছে৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

হিমু এর ছবি

হেজুকগা। একদম গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত ধুনে দিন।

আজকে আরেকটা পড়ে দম আটকে মরার দশা।

বোকাছেলে পুচ পুচ
কোকাকোলা খায়
বোকাচোদা বাপ তার
পয়সা যোগায়



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

মূলত পাঠক এর ছবি

এইটা তো ভয়ানক! কে লিখেছে?

হিমু এর ছবি

শ্রীভাট বলেই তো মনে হলো। আরো কয়েকটা পড়লাম, একেবারে ইয়ে!

তবে যতো যা-ই বলুন, ঘরের বাহিরে শত্রু খাড়া, ঘরের ভিতরে গরীব বাঁড়া ... এটার তুলনা কোথাও পাইনি। তারপর এক পা স্বর্গে এক পা নরকে ঝোলা, একটি কামান, দু'টি কামানের গোলা, এটাও প্রাতস্মরণীয়।



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

দময়ন্তী এর ছবি

আচ্ছা ঘুমোতে যাবার আগে এক পিস দিয়ে যাই

'খুলিতেছে ছাতা, বক্র বাঁট
ফুটিতেছে ছাতি, ফাটিছে কাঠ
সহসা দেখিনু স্নানের ঘাট

জলকে চলিছে বধুর দল
দোলায়ে কলসী, নামায়ে ঢল
দেহবল্লরী কি উচ্ছল!

দিল না, দিল না তৃষিতে বারি
চাতক, চিনিল ঘাতক নারী
ধুতুরার বিষ মিশানো তাড়ি

রৌদ্রে ভাঙিছে পুকুরঘাট
তপ্ত কাঁচিতে ছাঁটিছে ঝাঁট
খুলিতেছে ছাতা, বক্র বাঁট'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

মূলত পাঠক এর ছবি

আপনারা একেবারে যা-তা!

হিমু এর ছবি

আরেক্টা প্লাম।

কানা পালোয়ান সনে শিখেছিলে কুস্তির প্যাঁচ
সেই প্যাঁচে পরে দেখি অন্য যতেক কবি ঘ্যাঁচ্
জাহাজ-ক্যাপ্টেন তুমি ,বাকি সব মাঝি আর মাল্লা
সকলে জাঙ্গিয়া পরা,তুমি শুধু পরে আলখাল্লা ।
সকলে কুড়োয় বেল,তুমি একা বাগাও নোবেল
ইস্কুলে না পরিয়া ফার্স্ট তুমি, বাকি সব ডাহা ফেল
তোমার ওজনে ভারি একদিকে হেলে দাঁড়ি-পাল্লা
সকলে জাঙ্গিয়া পরা, একা তুমি পরে আলখাল্লা।



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

দ্রোহী এর ছবি

ঠাকুর্দার কথা মনে পড়ে গ্যালো।

নীল মানব [অতিথি] এর ছবি

ভাই সবাই, একটা কথা বলি।

কারো লেখা নিয়ে পাঠক মন্তব্য প্রয়োজনীয়। লেখা খারাপ বা ভাল হতে পারে। অনেকের একি লেখা ভাল না লাগতে পারে। সব কিছুই গ্রহনযোগ্য।

কিন্তু এখানে যে প্রক্রিয়ায় মন্তব্য দেখলাম - তা অসামান্য। যে কোন নতুন লেখক অনেক উৎসাহিত হবেই হবে।

আমিও উৎসাহিত।

সাইফ তাহসিন এর ছবি

ঠিকই কইসেন, আপনে লিখে যান, আমরা আছি না? আপনার লেখা পড়ে কুচিন্তিত মন্তব্য দিতে থাকব। আসলে নিজে কিসু লেখতে পারি না, অন্যের ভালু লেখা দেখলে জ্বলন হয় কিনা চোখ টিপি

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

আপনার স্পিরিটের প্রশংসা করতেই হয়। চলুক

স্পর্শ এর ছবি

লেখা তো খুব একটা খারাপ লাগেনি! অস্পষ্ট একটা ভাব ছিলো। কিন্তু চাইলে অনেক কিছু কল্পনা করে নেওয়া যায় সেই শূন্যস্থানে। যেমন চন্দ্রিমা ও সোনালী গল্প কথকের কন্যা হতে পারে (আমি নিজে বাবা কে 'আপনি' বলি)। মাকড়শা না মেরে তাড়িয়ে দেওয়াটা একটা সুন্দর উদাহরণ। নিজের মেয়েরা মাকড়শার ভয় পেলেও ব্যাপারটা বাবার কাছে 'অন্যকে বলার মতো একটা ঘটনা'।

আমার মতে ভালোবাসা আর উৎসাহ ছাড়া আর কিছুই কোনো কিছুরই মান উন্নয়ন করতে পারে না। প্রিয় সচলরা সেটা ভুললে চলে কীভাবে?


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

খেকশিয়াল এর ছবি

গল্প বুঝি নাই, কিন্তু কিছু মন্তব্যে মনে হইলো একটু বাড়াবাড়ি হইয়া গেছে। কথাগুলি ভালমতও কওয়া যাইতো। যাউকজ্ঞা, নীল মানব ভাইডি, সোনালী আর চন্দ্রিমার ব্যাপারটা বুঝায়া দেন দেঁতো হাসি

------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

সাইফ তাহসিন এর ছবি

সোনালী আর চন্দ্রিমার ব্যাপারটা বুঝায়া দেন

একমত, এইটা শুরুতে করলে এত কথার জন্ম হইতো না। তয় আগের লেখা পরের লেখা তুলনা করে মনে হইল, কেউ একজন দৌড় শেখার পর হাটা ভুলে গেছেন, তাই হামাগুড়ি দিতেছেন।

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

আমরা ইদানীং প্রায়ই সচলায়তনের পরিবেশ নিয়ে কথা বলছি, মডারেশন নিয়ে কথা বলছি, লেখার মান নিয়ে কথা বলছি। কিন্তু সচল, অর্ধ-সচল, অতিথি—সব শ্রেণীর অংশগ্রহণকারীর সচেতনতা, ধৈর্য আর পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ বা সহযোগিতা ছাড়া, এই প্ল্যাটফর্মকে ঘিরে আমাদের যে ভালোবাসা বা গর্ব, তার কোনোই মূল্য থাকবে না।

নীল মানব, লেখাটা 'মোটামুটি' লেগেছে। তবে চাইবো, নিয়মিত লিখে যাবেন, থামবেন না। ভবিষ্যতে আরও অনেক ভালো লেখা পাবো আমরা আপনার কাছ থেকে, এইটুকুই আশা করি। ভালো থাকবেন।

সাইফ ভাই, কিছু মনে করবেন না, আপনার কিছু মন্তব্য ভালো লাগলো না আমার কাছে। হয়তো আমার সেন্স অভ হিউমার কম, কিন্তু সচলায়তনের পাতায় এমন মন্তব্য দেখতে/পড়তে একদমই ভালো লাগে না।

স্পর্শ এর ছবি

আমার নিজের প্রথম দিনগুলোর কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। অতিথি হিসাবে আমার প্রথম লেখা ছাপা হয়নি। দ্বিতীয় ও তৃতীয় লেখা শুধু অতিথি লেখকের ব্লগে ছাপা হয়েছিলো। এর পরেও যেগুলো প্রথম পাতায় ছাপা হয় সেগুলো আহমারি কিছু নয়। হয়তো আগের তিনটার চেয়ে একটু ভালো।

সচলে প্রথম লেখা ছাপা হওয়ার দিনটা একটা খুশির দিনই ছিলো। অন্তত বিশ জনকে সেই লেখার লিঙ্ক দিয়েছি। জোর করে ধরে ধরে পড়িয়েছি। অতিথি 'নীল মানব' কে, সেটা নিয়ে ভাবতে চাইনা। আমার শুধু মনে হচ্ছে ইনি যদি তার লেখার লিঙ্কটা বন্ধুদের কাছে শেয়ার করেন তাহলে ব্যাপারটা কেমন হবে।

শুরুতে সত্যিই অনেক উৎসাহ পেয়েছিলাম। পেয়েছিলাম ভালোবাসাও। নইলে আগুন্তকের মতো এসে এই সচলায়তনকে এত সহজেই আপন করে নিতাম কেমনে? মডারেশন পার হয়ে আসা অতিথি লেখকরাও সেই ভালোবাসার দাবিদার।


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

হুমম। শেষ কথাগুলোর সাথে একমত।

পাশাপাশি আরও একটা কথা বিশ্বাস করি, সমালোচনারও নিজস্ব ভাষা আছে। প্রকাশভঙ্গি সঠিক না হলে উপযুক্ত সমালোচনাও তার গ্রহণযোগ্যতা হারায়। অসহিষ্ণুতা কখনওই কোনও সমাধান নয়।

সাইফ তাহসিন এর ছবি

সাইফ ভাই, কিছু মনে করবেন না, আপনার কিছু মন্তব্য ভালো লাগলো না আমার কাছে। হয়তো আমার সেন্স অভ হিউমার কম, কিন্তু সচলায়তনের পাতায় এমন মন্তব্য দেখতে/পড়তে একদমই ভালো লাগে না।

ধন্যবাদ। তা লাগবে কেমনে? পেচায়ে না বলে সরাসরি বললাম কিনা? সেন্স অফ হিউমারের দরকার পড়ার কথা না। তুমি বরং আমার মন্তব্যগুলা নিয়া একটা বিশ্লেষন দাও, আমি দেখি বুঝায় বলতে পারি কি, কি বলেছি, কি বুঝেছ।

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

হিমু এর ছবি

সাইফ, আমিও বলতে বাধ্য হচ্ছি, আপনার ধরিয়ে দেয়া ত্রুটিগুলি আপনি নিজেই আরো অনেক ভালোভাবে ধরিয়ে দিতে পারতেন। মন দিয়ে মন্তব্যগুলি পড়ে দেখুন, অনেক কর্কশ।

"নীল মানব = দলছুট" জাতীয় সমীকরণ মাথায় নিয়ে লিখেছেন বলে মনে হয়েছে আমার কাছে। এই সমীকরণের প্যাঁচ থেকে বের হই আসুন।



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

সাইফ তাহসিন এর ছবি

কথা ঠিক, আমি বেশ লজ্জিত বোধ করছি

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

রণদীপম বসু এর ছবি

অনেকেই বেশ কড়া মন্তব্য করেছেন দেখছি।
কারো লেখাকে ব্যবচ্ছেদ করে এর মান যাচাই করা যেতেই পারে। তাই বলে লেখককে কটাক্ষ করাটা কি এতোটাই জরুরি ছিলো, বিশেষ করে একজন নতুন/অতিথি লেখকের বেলায় ?

বুঝা যাচ্ছে, গল্প বা অনুগল্প হিসেবে লেখাটা উৎড়ে যায় নি। হয়তো কিছু বিশেষ মুহূর্তের বর্ণনা তা। যেহেতু অনুগল্প হিসেবে ট্যাগিং করা, তাহলে উত্তম পুরুষে বর্ণিত লেখাটাকে লেখক-বাস্তবতার সাথে মিলানো কি ঠিক হবে ? গল্পের একটা চরিত্রের নিজস্ব বয়ান তা। এখন প্রশ্ন, বয়ানকারী চরিত্রটি যে পুরুষ, তা কি গল্পে কোথাও ইঙ্গিত করা হয়েছে ? ওখানে অবস্থানকারী তিনজনই মেয়ে হলে কি গল্প বলায় কোন সমস্যা আছে ? বয়ানকারী চরিত্র এখানে সিনিয়র বোঝাই যাচ্ছে। আর কোন বিশেষ অবস্থায় বড় কোন খাটে বা বিছানায় তিনটা মেয়ে একসাথে ঘুমাতেই পারে।যদিও গল্পের বিস্তারের খাতিরে সম্পর্কসূত্রটা ধরিয়ে দেয়া লেখকের দায় ছিলো বলে মনে করছি আমরা। তাই বলে পাঠক কল্পনায় ন্যস্ত করে এর ব্যতিক্রম করা যাবে না এমন বাধ্যবাধকতা তো নেই !

মন্তব্যটা লেখা শুরুর আগে আমি ঘরের টিউবটা নিভিয়ে নিভু আলো বা ডিম লাইটটা জ্বালিয়ে দেখলাম, একটা টিকটিকির চলাচল দিব্যি দেখা যায়। তাহলে এতো বড়ো একটা মা-মাকড়শা দেখা না যাওয়ার কোন কারণ নেই। মা-মাকড়শাদেরই বিশেষ সময ঘনিয়ে এলে পেটে বিশাল একটা ঝোলা তৈরি হয়, এটা পাঠক হিসেবে আমাদের ধারণায় না থাকাটা নিশ্চয়ই লেখকের অপরাধ হতে পারে না।

অতএব যেসব যুক্তি দিয়ে লেখককে অল্পবিস্তর আক্রমণ ও কটাক্ষ করা হয়েছে, আমার দৃষ্টিতে তা যৌক্তিক মনে হয় নি। তবে লেখাটা গল্প বা এজাতীয় কোন প্রকরণে আমার বিচারেও উৎড়ে যায় নি, তা ব্যক্ত করলে লেখক মনঃক্ষুণ্ন হবেন না এটা নিশ্চয়ই আশা করতে পারি। লেখালেখি শুরুর দিকে আমি এর চাইতে অনেক বাজে ও মানহীন লেখা লিখেছি, তবে তা কোথাও প্রকাশের সাহস হয় নি এই যা। চেষ্টা করলে কিছু টুইস্ট ব্যবহার করে এই লেখাটাকেই একটা চমৎকার লেখায় হয়তো রূপান্তর করতে পারবেন, লেখকের কাছে এ অনুরোধ রেখে যাই। হতোদ্যম না হয়ে অবিরাম চেষ্টা করবেন এই আশা রাখি।

আর আমার এ মন্তব্য কাউকে আঘাত দেয়ার জন্য নয়, বরং আঘাত সারানোর জন্যই করা। তাই কেউ এতে মনঃক্ষুণ্ন হবেন না বলেই বিশ্বাস।
ধন্যবাদ সবাইকে।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

স্নিগ্ধা এর ছবি

রণদীপম - শুধু সহমতই নয়, সাধুবাদও জানাচ্ছি!

মাঝে মাঝে ভাবি, সচলায়তনে যত্তো ভালো ভালো লিখিয়েই থাকুক না কেন, নতুন লেখকরা যদি না আসতে থাকেন তাহলে এর বাইরে আরও যে সব ভালো লেখা পড়ার সম্ভাবনা ছিলো/আছে, তার কী হবে? ঘুরে ফিরে, সেই আমরাই?

'মাত্রাজ্ঞান' ব্যাপারটা আয়ত্তে রাখা দেখা যাচ্ছে প্রায় অসম্ভবের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে!!

রানা মেহের এর ছবি

অপ্র আর স্পর্শ
এখানে যারা মন্তব্য করছেন তারা নতুনদের সাথে অনেক নমনীয়।
তাদের অনেক মন্তব্য নতুন লেখকদের অনেক উতসাহ দিয়েছে সন্দেহ নেই।
এলেখায় একধরনের মিক্সআপ হয়েছে।
একে এবারের মতো দেখাই ভালো।

সাইফ
অপ্রর উত্তরে এভাবে না বললে কি হতোনা?
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

সাইফ তাহসিন এর ছবি

অবশ্যই হত, কিন্তু কোন জায়গা কেন খারাপ লাগল, সেটা বুঝতে চাচ্ছি

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

হিমু এর ছবি

রজ্জুত সর্পভ্রম হয়েই মনে হয় এই পোস্টে এত উত্তেজনা। সর্প শনাক্ত করার জন্যে উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিশন গঠন করা হোক। তারা লিটমাস টেস্ট করে পাকাপোক্ত রায় না দিলে আসুন ধরে নিই, ববি ব্রুস আপাতত সচলে আর লিখছেন না। অতিথি মাত্রেই "উনি", এমন ভুল আমরা বরং আর না করি।



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

সাইফ তাহসিন এর ছবি

ঠিকাছে হিমুদা

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

নীল মানব [অতিথি] এর ছবি

লেখা তো খুব একটা খারাপ লাগেনি! অস্পষ্ট একটা ভাব ছিলো। কিন্তু চাইলে অনেক কিছু কল্পনা করে নেওয়া যায় সেই শূন্যস্থানে। যেমন চন্দ্রিমা ও সোনালী গল্প কথকের কন্যা হতে পারে (আমি নিজে বাবা কে 'আপনি' বলি)। মাকড়শা না মেরে তাড়িয়ে দেওয়াটা একটা সুন্দর উদাহরণ। নিজের মেয়েরা মাকড়শার ভয় পেলেও ব্যাপারটা বাবার কাছে 'অন্যকে বলার মতো একটা ঘটনা'।

আমার মতে ভালোবাসা আর উৎসাহ ছাড়া আর কিছুই কোনো কিছুরই মান উন্নয়ন করতে পারে না। প্রিয় সচলরা সেটা ভুললে চলে কীভাবে?

এই উদ্ধৃতি দিয়ে শুরু করলাম্ আরো কিছু ভাই-বোন কমেন্ট করেছেন। তাও পড়লাম।

তাদের কমেন্টের পড়লাম। আবারও কৃতজ্ঞতা।

আমার নিজের লেখা নিয়ে দু'একটা কথা হয়ত বলা যেতে পারে।

১. এখানে এটি একটা ছোট ঘটনার চিত্র। তাই বিশদ বর্ননা নেই, এখানে তেমন কথোপকথন নেই। এটা গল্প হতে পারে, অনুগল্প হতে পারে বা কিছুই হতে পারে না। জাস্ট বলে যাওয়া।

২. ঘটনাটি হচ্ছে একটি মাকড়সার দেখা পাওয়া। এমন - গভীর রাতে একটা প্রতিক্রিয়া। সেই প্রতিক্রিয়া দুজন মানুষের। যে ভাই রাতের ডিম লাইটে সন্দেহ করেছেন - সেটা নিজে জেনে করেছেন কী না তিনি ভার জানেন। কিন্তু আমি অভিভূত তার সেন্স অব হিউমার দেখে।

৩. এই লেখায় মূলত একটা বিষয় স্পষ্ট করা হয়েছে- একটা মা মাকড়সার প্রতি অনুভূতি। একটা প্রাণীর প্রতি অনুভূতি। চাইলে ঘটনার বক্তা মাকড়সাটা মেরে ফেলতে পারতেন। তাহলে কিন্তু এত কথার অবকাশ ছিল না। কিন্তু তা করা হয়নি - বরং তার নিরাপদ লুকানোটা নিশ্চিত করা হয়েছে।

৪. আর কিছু বিষয় - যেমন ডিম লাইট, কিংবা আরো কিছু টুকি টাকি বিষয় কিছু পাঠক ভাই-বোন নিজেরাই তুলে ধরেছেন। ভাল লেগেছে তাদের নিজেদের প্রচেষ্টা। কৃতজ্ঞতা তাদের প্রতি। এখানে আমার বর্ননায় কথক একজন পুরুষ, সেউ পুরুষের স্ত্রী হচ্ছেন চন্দ্রিমা যে সোনালীর মা। আরেকটি কথা বলার দরকার একই বিছানায় অন্যকিছু ভাবার অবকাশ থাকে কেন। সাধারন ভাবনায় তো আমরা সাধারনভাবেই ভাবতে পারি একটি কক্ষে একটি পরিবার থাকতে পারে যাদের শান্তির ঘুমে একজন বাবা, একজন স্বামীর স্বাভাবিক রিএকশান বলা আছে।

ভাল লাগছে মাকড়সার নিরাপদ স্থান খুজে নেয়া । তাকালাম চন্দ্রিমা আর সোনালীর দিকে । শান্তির ঘুমে চোখ বুঁজে আছে ওরা।

তারপরও বলব যদি এত সুস্পষ্ট না হয়ে থাকে একজন লেখক হিসেবে এটা আমার ব্যর্থতা। তবে আপনাদের সোনালী বেন্দ্র খুজতে যাওয়া সেন্স অব হিউমারের প্রশংসা করতেই হয়। বেশ !

৫. সমালোচনা- আরে সমালোচনা তো হতেই হবে। নইলে লেখব কেমনে ? প্লিজ এমন কোন ঝাঁঝা দেয়ার চেষ্টা কইরেন না যার প্রতিক্রিয়া আরেকটি ঝাঁঝার সৃষ্টি করে। তবে আমি কিনতু বেশ মজা পাইছি প্রথম থেকে। লেখা যাই হোক, কিন্তু লেখা পইড়া প্রথমেই যেভাবে লোকজন লাফাইছে - আহা কী মধুর।

৬. নীল মানব = দলছুট । এটা যারা মেলাইলেন কেমনে মেলাইলেন আমি বুঝতে পারি না। তবে আবারো তাদের প্রতি ভালবাসা আর কৃতজ্ঞতা।

৭. সবশেষে সবার জ্ঞাতার্থে - আমি বিভিন্ন সামাজিক ব্লগে খুউব কম লেখালেখি করি। নিজের দৌড় কম তো, তাই সাহস পাইনা । ভয়ে থাকি - আমার এই সব ছাইপাশ দেইখা পাবলিক আবার চেইতা না যায়। তবে আমার নিয়মিত যাতায়াত আমার নিজের করা ব্লগ অবধি। আপনাদের জন্য এই অধমের ব্লগ ঠিকানা দিলাম

http://www.neelmanob.blogspot.com

আবারো সবাইকে কৃতজ্ঞতা জানাই। বিশেষত যারা আমার লেখার ক্ষেত্রে আমার চেয়ে। আর সকল প্রকার ভুলত্রুটির জন্য ক্ষমা প্রার্থী।

নীল মানব [অতিথি] এর ছবি

আবারো সবাইকে কৃতজ্ঞতা জানাই। বিশেষত যারা আমার লেখার ক্ষেত্রে আমার চেয়ে। আর সকল প্রকার ভুলত্রুটির জন্য ক্ষমা প্রার্থী।

উপরের বাক্যটি অসম্পূর্ন রয়ে গিয়েছিল - তাই আবার দিলাম। হবে -

আবারো সবাইকে কৃতজ্ঞতা জানাই। বিশেষত যারা আমার লেখার ক্ষেত্রে আমার চেয়ে অধিকতর যত্ন নিয়ে পড়েছেন এবং মন্তব্য করেছেন । আর সকল প্রকার ভুলত্রুটির জন্য ক্ষমা প্রার্থী।

আরো দু' এক জায়গায় টাইপোজনিত ত্রুটি পড়েছে। একটি আমার চোখে পড়েছে -

১. তাদের কমেন্টের পড়লাম। আবারও কৃতজ্ঞতা। এখানে কমেন্ট হবে।
২. - সেটা নিজে জেনে করেছেন কী না তিনি ভার জানেন। এখানে ভাল হবে।

এ রকম কিছু ত্রুটি থাকলে ক্ষমা করবেন আশা করি।

শাহেনশাহ সিমন এর ছবি

অতিথি লেখকদের ভালো লেখা প্রত্যাশিত। অতিথিরা নিজেদের 'বিশেষ একজন' ভাবতে চাইবেননা এটাও স্বাভাবিক।

ওয়েলডান নীল মানব। আরো ভালো গাঁথুনির লেখার প্রত্যাশায় রইলাম।

_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না

সাফি এর ছবি

ভাই নীল মানব,
রজ্জুকে সর্প ভ্রম করিয়া সমালোচনায় বা রসিকতায় বেশ কঠোর হয়ে গেছিলাম বলে ক্ষমা প্রার্থী। আমি নিজেও নতুন, অন্যদেরটা পড়েই শিখছি বলে হয়ত অন্যদের প্রতি আমার প্রত্যাশাটা আরেকটু বেশী ছিল।আশাকরি ব্যপারটা ব্যক্তিগত ভাবে না নিয়ে লেখা চালিয়ে যাবেন।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।