সচলায়তন এবং আমার দিনকাল (আব্জাব সচলবক্তৃতা)
ক্যাটেগরি:
১.
নোবেল প্রাইজ পাবার পর নাকি সবাই (যারা নোবেল পায়) একটা বক্তৃতা দেয়। নোবেল বক্তৃতা। এরকম কিছু বক্তৃতা আমি পড়েছি। আর পড়ার সময় অবাক হয়ে ভাবতাম যে লোক সারা জীবন ফিজিক্স, কেমিস্ট্র বা অর্থনীতি নিয়ে গুতাগুতি করল সে কি করে এমন বক্তৃতা দেয়!! সাহিত্য ওয়ালারা দিলে তাও এক কথা। এখন হুঠ করে যদি আমি নোবেল পেয়ে যাই তাইলে এই বক্তৃতা দিতে গেলেই তো কেঁদে ফেলব। এবং তার পর থেকেই নিজের জন্য একটা নোবেল বক্তৃতা লেখা স্টার্ট করেছি। তাও প্রায় এক বছর হয়ে গেল। এত দিনে এক প্যারা লেখা হয়েছে। তেমন কিছু মাথায় আসলেই সেখানে অ্যাড করে দিই। বলা তো যায় না। কখন কাজে লাগে। কিন্তু তেমন কিছু মাথায় আসেনা। শুধু এই কারণেই মনে হয় আমার কোনদিন নোবেল পাওয়া হবে না!!
২.
বাংলাদেশের টাকার দাম যে কত কম এটা আমরা সবাই জানি। গত কাল সেটা হাড়ে হাড়ে টের পেলাম। ‘লেইস’ নামক এক চিপ্স খেতে গিয়ে। এক প্যাকেট চিপ্স নিল ৬০ টাকা! একটু আগেই ধানমন্ডি-১১ থেকে মেট্রো শপিংমলে একটা রিক্সায় করে আসলাম। রিক্সাওয়ালা চাইল ১২ টাকা। অনেক ক্যাচাল করে ১০ টাকায় তাকে রাজি করিয়েছি। এসে দেখি খুচরা টাকা নেই। টাকা ভাঙানোর জন্য একটা চিপ্স কিনলাম। ‘লেইস’। চিপ্সটা যেই হাত দিয়ে ধরেছি। অমনি দোকানী আমার হাত থেকে ছো মেরে কেড়ে নিল! বলে, ‘এইটা কিন্তু ৬০ টাকা!’ আসলে আমাকে দেখে ৬০ টাকার চিপ্স খানেওয়ালা মনে হয় নাই তার(আসলেও নই)। দোকানে মেট্রোশপিং মল থেকে বের হয়ে আসা ‘উচুতলার’ সুন্দরী দাঁড়িয়ে আছে দুইজন। হয়তো তাদের সামনে প্রেস্টিজ রাখতেই দুইটা কিনে ফেললাম। রিক্সাওয়ালাটা তখন ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছে সেই প্যাকেট জোড়ার দিকে। হয়তো নিজের কষ্টার্জিত ১০ টাকার কথা ভাবছে। তাকিয়ে আছি আমিও। বললাম, ‘ভাই আপনার নাম কি?’
-‘মকবুল’
-‘মকবুল ভাই, আসেন আমরা খেয়ে দেখি এইটা কি বস্তু!’
অপরিচিত এক জনকে নাম জিজ্ঞেস করে, পরের লাইনেই নাম ধরে কথা বলার এই আর্টটা শিখেছি কোন একটা হলিউডি মুভি দেখে...। বাকি প্যাকেটটা নিয়ে গেলাম ছোট বোন দের জন্য।
৩.
টাকার প্রসংগ তুললাম আসলে নিজের দিনকাল সম্পর্কে বলতে গিয়ে। পাস করেছি কিছুদিন হল। আমি মনে হয় বাংলাদেশের সবচে সৌভাগ্যবান চাকরিজীবিদের একজন। যে টিমে কাজ করি সেই টিম টার জন্য। আমার টিমের সবাই এ,সি,এম আই,সি,পি,সি ওয়ার্ল্ড ফাইনালিস্ট। কেউ কেউ এখন জাজ এবং প্রবলেম সেটার। আমি বাদে। নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের সেরা মেধা এরা। মনিরুল আবেদীন পাপ্পানা যখন ছাত্র অবস্থায় মাইক্রোসফটে জব পেয়ে গেছিল তখন বিরাট একটা খবর হয়ে গেছিল। আমার টিমের বেশীর ভাগই মাইক্রো সফট এবং গুগলে জব পেয়ে বসে আছে তৃতীয় বর্ষে থাকতেই। এখন বলি কাজের ধরণ। একটা ‘বুদ্ধিমান’ কিছু বানাচ্ছি আমরা সবাই। ডাটামাইনিং এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স টেকনিক গুলো ব্যবহার হচ্ছে দেদারছে। কাজটা এতই ইন্টারেস্টিং যে সকাল বিকাল অফিসে থাকি। প্রায়ই সপ্তাহে দুই তিন রাত ও থাকি এখানে। বাসা থেকে আসার সময় মা এখন আর জিজ্ঞেস করে না, ‘কখন ফিরিবি!’ বরং জিজ্ঞেস করে, ‘কবে ফিরবি?’!!! যে জিনিসটা বানাচ্ছি সেটা নিয়ে অনেক মোরাল প্রশ্ন উঠতে পারে। এইটা একটা বিশাল আড়িপাতা যন্ত্র টাইপ। নেটে কোথায় কে কি বলল। তার থেকে জিস্ট এক্সট্রাক্ট করা। ধরেন দুজন কথা বলছে। আমরা জানতে চাই তারা কি বিষয়ে কথা বলছে। তাদের কার ইন্টারেস্ট কি! এসব জানার জন্য তো আর হিউম্যান লিসেনার নিয়োগ সম্ভব নয়। সেই কাজটাই করাচ্ছি কম্পিউটারকে দিয়ে। চ্যালেঞ্জটা হল মানুষের কথা কম্পিউটার কে বোঝানো। আর তার মধ্যে থেকে গুরুত্ব পুর্ন ইনফর্মেশন ‘মাইনিং’ করা। কোম্পানিটা সাউথাফ্রিকান। আগের দিন মালিক এসে বলল সফটয়ারের যে ১০% ফিচারসমৃদ্ধ ডেমো ভার্সনটা বানানো হয়েছে সেটার দামই নাকি উঠেছে ‘তিন মিলিওন ইউ এস ডলার’!! মূল সফটওয়ার দিয়ে এই কম্পানি গুগলের সাথে পাল্লা দিতে চায়। সেটা বিলিওন ডলার প্রোডাক্ট। আমার দুই হাতে লেখা সিরিজ গল্পের মত এইটাও এই দুই হাতেই লেখা! কয়েকজন মিলে গত পাঁচ মাসে লিখলাম। পিউর সি প্লাস প্লাসে। খুশিতে সেই শ্বেতাংগ মালিক আমাদের টিমকে, “ইউ হ্যাভ ডান এ গ্রেট জব ডুডস! তোমাদের জন্য একোটা ‘থাম্বস আপ’!!” এই বলে একটা ‘কাঁচ কলা’ দেখিয়ে দিল। আর তখনই মাথায় আসলো! তিন মিলিওন ডলার চলে যাচ্ছে সাউথ আফ্রিকা! আরো অনেক যাবে। বিনিময়ে আমরা পাচ্ছি সবাই মিলে এই কয়েক মাসের লাখ ছয়েক টাকা বেতন!! শুধু এরকম চমৎকার একটা টিম আর চমৎকার একটা কাজের লোভেই কাজটা করে যাচ্ছি। আমাদের ‘টাকা’র দাম বাড়বে কি করে? !! ‘লেইস’ তো ৬০ টাকা দাম হবেই!
৪.
এখন আসি মূল কথায়। রাত দিন অফিসে থাকি। শত শত রিসার্স পেপার পড়ছি আইট্রিপলই আর এ সিম এর। এতদিনে যে কাজ হয়েছে তাতে মনে হয় আমাদের কয়েকজনের পি এইচ ডি হয়ে যেত। (সত্যিই)। এবং রিসার্চপেপার ও হয়ে যেত আরো কিছু। তো, দিনরাত একটা ঘুপচি ঘরে এসির ঘড় ঘড়ানির মধ্যে আটকা পড়ে থাকি। আর যে জানালা দিয়ে বাইরে তাকাই সেটা হল ‘সচলায়তন’!! ডেস্কটপে আর সব উইণ্ডোর সাথে সাথে এইটাও সব সময়ই খোলা থাকে। মাঝে মাঝে দুয়েকটা লেখা পড়ি। আর টুক টাক কমেন্ট করি। মাঝে মাঝে লিখিও। ‘বাধ ভাঙার আওয়াজ’এও লগ ইন করি। যখন আমার প্রিয় দুইটা ভাই(রন্টি, রাশেদ) থাকে সেখানে শুধু তখনই। সচলায়তন কে অনেক ধন্যবাদ। আমাদের জন্য এরকম একটা দারুণ জানালা খুলে দেওয়ার জন্য। নাইলে এতদিনে আমিও হয়ত মেশিন হয়ে যেতাম একটা!!
৫.
সচলায়তনে এসে অনেকের সাথে পরিচয় হল। ব্লগিং এমন একটা ব্যপার। যার মাধ্যমে মনের একাংশ উন্মুক্ত করে দেওয়া সম্ভব। অন্য কোন মিডিয়াতেই সম্ভব না। অনেক মানুষকে তাই আরো কাছে থেকে দেখার সুযোগ হয় এখানে। নতুন পরিচিতদের মধ্যে যার কথা সবার প্রথমে বলতে হবে সে হল রায়হান আবীর। এই ছেলেটাকে স্নেহ করি খুব। সচলায়তনে না আসলে হয়তো ওর সাথে পরিচয়ই হত না। গত দুই-তিন মাস সে আমাকে ক্রমাগত উৎসাহ দিয়ে গেছে এখানে লেখালেখি করতে। ইরতেজা ভাই, নুশেরাপু, ধুসর গোধুলী, দ্রোহী, তীরন্দাজ, স্নিগ্ধাপু, মুমু, শিমুল আপু, সন্যাসী, পুতুল, নজরুলভাই, রেনেট, খেকশিয়াল... লিস্ট টা বড় হতেই থাকবে। সবাই কে অনেক অনেক ধন্যাদ। এই অতিথির প্রতি আতিথেয়তার জন্য মানে আমার আব্জাব লেখা গুলো নিয়মিত পড়া, কমেন্ট করা এবং উৎসাহ যোগানোর জন্য।
অবশেষে একটা খবর। আমি এখন সচল!
- স্পর্শ এর ব্লগ
- ৮৫৬বার পঠিত
মন্তব্য
আমি আগে আপনাকে অভিনন্দন জানিয়ে নি - পুরোপুরি সচল হইবার জন্য আপনাকে অনেক অনেক অ.........নে...............ক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন!!
এখন আপনার লেখা পড়ছি। দেখি কি আবজাব লিখছেন।
----------------------------------------------------
সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কীর্তিনাশা ভাই। অনেক অনেক ধন্যাদ আপনাকে। সবার আগে আপনি শুভেচ্ছা জানিয়েছে। তারপরও অনেক পরে কমেন্টের রিপ্লাই দিলাম। আসলে কিন্তু আগে দিসি। আপনার পরের কমেন্টে।
আশাকরি দ্রুত সচল হবেন।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
সচল স্পর্শ ওরফে আবজাব ভাইরে লাল সেলাম
আবজাব ভাইয়ের আগমন শুভেচ্ছায় স্বাগতম
লও লও লও সালাম আবজাব ভাই লও সালাম
আবজাব তুমি এগিয়ে চল আমরা আছি তোমার সাথে
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
এইয়ার আপনারে সবুজ ওয়ালাইকুমুসসালাম।
লাল আর সবুজ মিলে পতাকা হউক
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
অন্য একটা লেখায় আগেই অভিনন্দন জানিয়ে ফেলেছি, এখানে আর জানালাম না।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
তোকেও মনে হয় সেখানে ধন্যবাদ দিসি!
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
সচলায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাগতম। আরো একজন মূল্যবান লেখককে আমরা পেলাম
এত গুণ কোথায় রাখেন ভাই? কষ্ট হলে আমাকে কিছু দিয়েন।
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
হা হা হা!! কি যে বলেন।
গুন রাখি চাপায়। সব চাপাবাজি।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
- তিন মিলিওনের হিসাবটা মাথায় টুং করে উঠলো। দেখুন, কাজটা কিন্তু করছেন আপনারাই। সাউথাফ্রিকান বস কাজটা করছেন না। তাঁর পুরো তিন মিলিওনের প্রজেক্টাই আঁতুর ঘরে জন্ম দিচ্ছেন আপনারা ক'জন।
এই তিন মিলিওনের পুরো টাকাটাই কি আমাদের দেশে রাখা যেতো না! কাজটা যেমন আপনারা করছেন, এর প্ল্যানারও কি আপনারা হতে পারতেন না! অবশ্যই পারতেন, হয়তো এরকম কিছু আছেও আপনাদের মাথায়। অদূর ভবিষ্যতেই কিছু করার নিশ্চই ইচ্ছা আছে আপনাদের।
কিন্তু ভয় হয়, বিলম্বেতো অনেক বেশি ক্ষতিই হয়ে গেছে আমাদের। যাদের সামর্থ্যের মধ্যে কিছু করার আছে, তাঁরা তো কিছু করুন!
আপনার কাজের জন্য অনেক গুলো শুভকামনা প্রিয় স্পর্শ। আর অবশেষের খবরটার জন্য তো রজনীগন্ধা থাকছেই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মজার ব্যপার হল আমার টিমের অনেকেই সি প্লাস প্লাস ছাড়া অন্য কোন ভাষাই(প্রোগ্রামিং) জানেনা! আমি নিজেও শুধু C++ জানি।
এই ধরণের কাজ এদেশে অন্য কোন কম্পানী করেনা। আর এই 'এসিএম' টাইপ প্রোগ্রামার দের তাই তেমন বেইল নাই দেশের কোথাও।
এই প্রোডাক্ট টা ডিজাইন করার পর মালিক পক্ষ কে বোঝাতেই বিরাট বেগ পেতে হয়েছে!! এখন বাজার দর দেখে তারা খুব খুশি। আসলে কিছু খামখেয়ালি ছেলেকে 'ওপেন এন্ডেড' কাজ করার সুযোগ অন্য কোথাউ পাওয়া যেতনা। আর আমরা নিজেরা করলে মার্কেটিং এর ঝামেলা গুলো আমাদের আটকিয়ে ফেলত।
সব মিলিয়ে প্রোডাক্ট টা বিদেশেই যাবে।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
- এই প্রোডাক্টটা যাক, কিন্তু ব্যাপারটা এভাবে দেখলে কেমন হয়!
আপনারা মিলে এই প্রোডাক্টটা ডিজাইন করলেন, তার পার্সপেক্টিভ বুঝালেন কোনো সফটওয়্যার কোম্পানীকে। এরজন্য মার্কেটিং ব্যক্টিত্ব পাওয়া খুব কঠিন কিছু না। একটু চেষ্টা করলে দেখবেন আপনারই কোনো বিবিএ বা এমবিএ করা বন্ধু হয়তো নিজেকে "দ্য ম্যান অফ মার্কেটিং" বলে দাবী করতে পারে। তাঁকে দলে নিয়ে নিন। এবার তাঁকে দিয়ে একটা প্রোফাইল দাঁড় করান, তাঁকে নিয়ে আপনারা দু-তিনজন দেশের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানীগুলোর সিইওদের সাথে দেখা করুন। তাদেরকে জিনিষটা খাওয়ান।
যে বেগটুকু পেলেন এই ডিজাইনটা মালিকপক্ষকে বুঝাতে নাহয় তার চাইতে একটু বেশিই কষ্ট করলেন।
তবে একটা আশার কথা হলো এখনকার এই কাজটা সমাধা করার পর এখন সামনের কাজ গুলোর জন্য হয়তো আপনাদের আর বাইরের কোনো মালিকের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না। দেশীয় কোনো এজেন্ট ধরেও পুরো টাকাটা নিজের দেশেই রেখে দিতে পারবেন ভবিষ্যতের যেকোনো কাজ।
এই কাজটা শেষ করে দিয়ে শুধু সাউথআফ্রিকান কেনো যে বিদেশী শালারা আমাদের দেশে বসে সফটওয়্যারের নাম করে পোষাক শ্রমিকদের মতো আমাদের প্রতিভাবান প্রকৌশলীদের কাজে লাগাচ্ছে স্বল্প খরচে, তাদের পাছা বরাবর কষে লাথি লাগান "গেট আউট অফ মাই কান্ট্রী" বলে।
সিম্পলী মাথার ভেতর এন্ট্রিপ্রিনিউরশীপ শব্দটা ঢুকিয়ে দেন।
ইউ ক্যান ডু ইট বাডি।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আসলে বড় কাজ করার অভিজ্ঞতা ছিল না আগে। এখানে এসেই হাতেখড়ি। নরমালি পাঠ্যবই এ যেসব 'ডাটামাইনিং প্যাটার্ণরিকগনিশন ব্লা ব্লা... ' পড়ি । শুনি কর্মক্ষেত্রে নাকি সেগুলো আপ্লাই এর সুযোগ থাকে না। এখানে কাজ শুরু করেছি সেই সুযোগ টা পেয়েছি বলেই। তখন নিজেরা কিছু করলে তো কিছুই বুঝতাম না। টিমমেটরা দুর্দান্ত সব প্রোগ্রামার কিন্তু দিন দুনিয়ার খবর কয়জনই বা রাখে?
আর মাস গেলে 'নিশ্চিত' একটা ইনকাম। সব মিলিয়ে ...
কদিন পরে এই টিমই বাইরে গিয়ে বিল গেটস আর পেজ দের পকেট ভারি করবে।
এখন বুঝি কি কারনে আমরা বার বার মার খেয়ে যাই।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
- এই মার খাওয়াটাই বন্ধ করার জন্য কাউকে না কাউকে এগিয়ে আসতে হবে, এবং সেটা হতে হবে ভেতর থেকেই। পাঁচ-আট-দশ বছর বাইরে কাটিয়ে লোকজন ফেরৎ যাবে তখনই যখন দেখবে ভেতরের লোকেরা বাইরের আপাতঃ অপেক্ষাকৃত নিশ্চিৎ জগতের মোহটাকে দূরে ফেলে একটা এনভায়রনমেন্ট তৈরী করছে। যাদের হ্যাডম আছে, তারা এটা না করলে আর কারা করবে তানভীর ভাই?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
শুধু একটা কথাই বলতে চাই-
... আমরা করব জয়... আমরা করব জয়।...
আমরা করব জয় এক দিন...
বুকের গভীরে ... আমরা জেনেছি আমরা করব জয় এক দিন!!
সেদিন আপনাকেও সাথে পাব আশা করি!
শুভেচ্ছা!!
................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
গেল... মোটে একজন নিয়মিত লেখা দিতো, এখন সেটাও গেল। সচল হবার পর লেখার পরিমাণ ধুমধাম করে নেমে যায়, এটাই রীতি (ইয়ে, অধম নিজেও এই দোষে দোষী কিনা!)। গেল স্পর্শও। এখন দেখি লেহন বা চুম্বন নামে কেউ এসে আবজাবকে পুনরুজ্জীবিত করে কিনা!
নারে ভাই। আমি লিখতেই আছি। অন্তত যতদিন এই বদ্ধ ঘরে আটকা অথবা মনের কথা সব বলার মত 'কেউ' জোগাড় না হচ্ছে ততদিন।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
সচল স্পর্শকে বিশাল অভিনন্দন !
আপনাকেও বিশাল ধন্যাবাদ!
বস আপনার মত করে 'বিশাল' দিত পারতেছিনা। টেকনিক জানা নাই।
মনে মনে দিলাম। 
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
স্বাগতম্
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
শুভেচ্ছা।
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
অরূপ, সুমন চৌধুরি, নাজমুল আলবাব
আপনাদের সবাইকে অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
স্পর্শ যখন অনলাইনে, আমি জানি আমার লেখার প্রথম পাঠক কে। তার সচল হওয়ার খবরে আমার ভীষণ আনন্দ হচ্ছে। (কেক বানাব, নাকি পোলাও চড়াব
)
ব্যাপক গুণের সচলকে বিশাল অভিনন্দন!!!
হ হ !! বিদেশ থিকা খালি কেক বানান আর পোলাও চড়ান ! আমরা এইখানে বইসা শুনি আর লোল ফেলি
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
কী আর করা, "খান্দানি" মানুষ
মানে খানাদানা ছাড়া কিছু মাথায় আসেনা... 
ভাবছি আপনার সাথে রান্নার পাল্লা দিব!
(আমার কুড-বি-বউ রা কান বন্ধ কর) আমি কিন্তু ভাল রাধি।
বাইরে কয়েক বছর একা একা ছিলাম তখন শিখে ফেলেছি।
সো কন্টেস্ট ইজি হবে না!!
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ভাইজান আপ্নে পারেন না কি কি তার একটা লিস্ট দিয়া আবজাব পোস্ট পয়দা কইরা ফালান তো।
আমরাও একটু যাক এইটা তাইলে পারেনা ভেবে মনটারে একটু সান্ত্বনা দেই...
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
আরে কি যে কউ মিয়া!
খালি চাপাবাজি!!
কিচ্ছু পারিনা।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
চাপা তো দুইখান আমারো আছে।
কিন্তু আমি তো কিছু করতে পারিনা
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
কথা নয় কাজেই পরিচয়। ঢাকাবাসীদের দাওয়াত দ্যান। নিজে রান্না করে খাওয়ান। ওরা খেয়ে এসে পোস্ট দিক। তখন বুঝবো।
কি মাঝি? ডরাইলা?
হ খাউয়াই! এর পর দিকে দিকে সুনাম ছড়িয়ে যাক! এর পর বিয়া করলে বউ আমারে দিয়া রান্না করাক !!
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
অভিনন্দন।
কি মাঝি? ডরাইলা?
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আজ আমার সচলে লগ-ইন করার ইচ্ছা ছিল না। প্রচুর কাজ জমে আছে ডেস্কে। কিন্তু স্পর্শ'র পোস্টটা দেখেই বুঝতে পেরেছি সে সচল হয়েছে। তাই সবার আগে অভিনন্দন জানানোর লোভটা সামলাতে পারলাম না।
আপনাকে আবারো অভিনন্দন প্রিয় পূর্ন সচল।
আপনার লেখাটা পড়লাম ভালো হইছে। কিন্তু ভাই একটা প্রশ্ন না কইরা পারতাছিনা - এক মাথায় এত প্রতিভা রাখেন ক্যাম্বায় আপনে? মাথায় ব্যাতনা করে না?
-----------------------------------------------
সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
অনেক অনেক ধন্যাদ আপনাকে। অভিনন্দন গ্রহন করিলাম।
আশাকরি শিঘ্রই আপনিও সচল হবেন।
আর প্রতিভা মাথায় রাখিনাতো!! চাপায় রাখি। সব চাপাবাজি হে হে হে
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
মিলিয়ন ডলার প্রজেক্ট এ টাকা কামানোর চেয়ে দেখি সচল হওয়া আরো বেশি কঠিন। কি বলেন ভাইজান?
অনেক অনেক অভিনন্দন। প্রথম লেখা থেকেই আপনাকে সচল হিসেবে ভাবি। কারণ জানি তুমি পারবেই...
সচল হয়ে লেখা কমাইয়েন না ভাই। আরো বেশি বেশি লিখেন।
আবারো অভিনন্দন...
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
অনেক ধন্যবাদ জিহাদ। তোমার প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ও
এইভাবে তাহলে নোবেল বক্তৃতা লেখে?
শিখলাম
এইবার নোবেলের জন্য কীভাবে এ্যাপ্লিকেশন লিখতে হয় তা একটু শিখিযে দেন...
(তবে নোবেল পাওয়ার জন্য যদি এ,সি,এম আই,সি,পি,সি এইসব বর্ণমালা বুঝতে হয় তাহলে দরকার নেই)
০২
অভিনন্দন
হে হে হে!
এভাবেই লেখে মনে হয়।
না ঐসব বর্ণমালা জানার দরকার নাই।
আর আপলিকেশন এর ও দরকার নাই।
আপনি এমনিতেই সাহিত্যে নোবেল পাওয়ার ক্যানডিডেট!! ঈমানে কৈতাসি !!
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আইচচা যান
নোবেলের ১০% টেকা আপনেরে দিলাম লেইজ খাওনের লাইগা
অগ্রিমদেন!! বাকির খাতায় ফাকি।
আমার লেইজ খাওনের নেশা হইসে গত কাইল! 
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
জাঝা
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
ধন্যবাদ জুলিয়ান সিদ্দিকি। আপনি সুলেখক। আশাকরি আমার রেকর্ড ভঙ্গের আগেই সচল হবেন।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
অনেক ব্যস্ততা অফিসে, আর বাসায় নেই নেট। অনেকের লেখা এক ঝলক পড়ে ছেড়ে দেই। কমেন্ট করা হয় না। এক ধরনের অপরাধবোধ কাজ করে এ নিয়ে। আপনার অনেক লেখার আমি মুগ্ধ পাঠক, কিন্তু কমেন্ট দিয়ে সেই মুগ্ধতা প্রকাশ করতে পারি নি।
অভিনন্দন সচল হবার জন্য। আরো আনন্দিত হব যদি ধূসর গোধুলীর কথামতো একটা ফার্ম দাঁড় করাতে পারেন। আমি কাজ করি বিজ্ঞাপন প্রতিষ্ঠানে। মার্কেটিং পার্সনদের অনেকরে সাথেই চেনাজান। কখনো সিরিয়াসলি এগোতে চাইলে অবশ্যই এগিয়ে আসব আপনার জন্য এবং... অবশ্যই দেশের জন্য।
আরো অনেক লেখাতেই হয়ত কমেন্ট পাবেন না আমার, কিন্তু জানবেন মুগ্ধতা নিয়ে একজন পড়েছিল এই লেখাটা। পাখি উড়ে গেছে, কিন্তু তার পালক পড়ে আছে...
---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
আপনি আমার লেখা পড়েন শুনে খুব ভাল লাগছে। আপনার মত প্রতিভাবান ছড়াকার কমই দেখেছি। আমিও আপনার ছড়ার একজন মুগ্ধ পাঠক। কোন দিন দেখা হলে আপনার একটা ছড়া মুখস্ত শুনিয়ে তাক লাগিয়ে দেব।
দেশের জন্য কিছু করতে চাই। অবশ্যই চাই। আপনার সাথে যোগাযোগ করব অবশ্যই।
পরের লেখা গুলোতেও পাখি অথবা পালকের আশায় রইলাম।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
তাইতো বলি! চাপাবাজ না হলে এমন সব অসাধারণ আবজাব বানায় কেম্তে? গুন্টার গ্রাস কোন এক প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন: ছোট বেলা থেকেই খুব চাপা মারতে পারতাম: কাঁদো কাঁদো ভাবনিয়ে মায়ের কাছে বিভিন্ন জিনিসের আব্দার নিয়ে যেতাম। মা আমার বনিতা বিস্বাস করে পাই পয়সাটি দিয়ে দিতেন। এভাবে মিথ্যাকে সত্য করে বলতে বলতে তো, নোবেল বক্তৃতাও দিলেন!
এখন আমাদের স্পর্স নোবেল বক্তৃতা লিখতে থাকুক একসময় নিশ্চই কাজে লাগবে।
সচল হওয়ার জন্য অভিনন্দন।
**********************
কাঁশ বনের বাঘ
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
আব্জাব আবার অসাধারণ হয় কি করে !!
আব্জাব তো আব্জাব।
অনেক ধন্যবাদ।
দুয়া করেন যেন এক হালি নোবেল প্রাইজ পাই।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আপনাকে সচল দেখে খুব ভালো লাগছে, স্পর্শ।
অনেক অনেক অভিনন্দন আপনাকে।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
অনেক ধন্যবাদ। আপনাকেও
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আইচ্ছা আপনেও তাইলে একজন প্রোগ্রামিং পাপী !
অনেক অনেক অভিনন্দন !
আপনার সব লেখাই পড়া হয়, তবে আজকাল আলস্য আর সময়ের অভাবে কমেন্ট করা হয় না।
তবে আমি কিন্তু আছি
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
হুম আমিও প্রোগ্রামিং পাপি।
অভিনন্দন গৃহীত হইল! বিনিময়ে অনেক অনেক ধন্যবাদ!
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আমারও একটা সাধুবাদ দয়া করে গ্রহন করুন।
আপনার প্রসঙ্গ টানার ক্ষমতা দেখে অভিভূত হলাম!
বিষয়বস্তু ভালো লাগলো, তবে মন খারাপ হয়ে গেল।
ভালো থাকুন।
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
আরে না। আব্জাব লিখি তো। যা মাথায় যা আসে সেখান থেকেই শুরু করি।
এর পর চলতেই থাকে। কথা বলতে পারিনা তেমন। তার মানে বাচাল নই। কিন্তু আমি 'লেচাল' লিখতে পারি দেদারসে। 
অনেক ধন্যবাদ।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ফাইনালি সচল হওয়ার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা
খুবি মজা করে লিখেছেন, অনেক হাসলাম
আর আপনার প্রোজেক্ট শুনে খুব লোভ হচ্ছে, দেশে চলে আসলে আপনার কাজে একটা ইন্টারভিউ এর ব্যবস্থা করে দিয়েন প্লিজ
-------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
হা হা হা দিব। কিন্তু আমাদের কাজে টিকতে পারবেন না। একটা গোপন কথা বলে দিই। প্রোগ্রামার দের মুখ কিন্তু খুব খারাপ। গাইল ছাড়া তারা কোন কথাই কইতে পারে না!!! আর এই রোগ আমাদের টিমে আরো ভয়ঙ্কর! সো বুইঝেন কিন্তু
আর অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
অভিনন্দন স্পর্শ। দেরি করে ফেললাম বোধহয়
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
আরে কি যে বলেন!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
অভিনন্দন, স্বাগতম!
হাঁটুপানির জলদস্যু
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
লেখাটি পড়ছি আদ্য দুপুর বেলা ২ ঘটিকা ২০ মিনিটে। পড়া শেষ করে কমেন্টাইতে যাবো এমন সময় দেখি নেট চলে গেল। তারপর আরও দুই তিনবার পড়ে সেশনালে দৌড়াইলাম।
আমি ধূ-গোর লগে পুরা একমন পোষণ করছি।
অভিনন্দন...আপনি আজকে পোস্ট না লিখলে আমি নিজেই আনন্দে একটা ব্লগ লিখে ফেলতাম যে, শোন হে সচলবাসী স্পর্শ সচল হয়েছে।
---------------------------------
জানিনা জানবোনা... কোন স্কেলে গাইছে কোকিল
গুনিনা আমি গুনিনা...কার গালে কটা আছে তিল
তাই তো বলি তুমি কই !!
তোমারে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ, বুঝলা?
তুমি না থাকলে আমার এইখানে লেখা লেখিই হইতো না!!
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
স্পর্শ - দেখুন তো শুনতে পান কিনা, বেশ একটু দূর থেকেই চ্যাঁচাচ্ছি, তাও -
"অভিনন্দ ও ও ও ও ন" !!!!!
আমি শুনতে পাচ্ছিইইইইইইই!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আরে খাইছে !!!! বিশাল সুখবর পাইলাম দেখি !!! স্পর্শ ভাইয়া পুরা সচল হয়ে গেছেন, আপনাকে আন্তরিক অভিনন্দন ভাইয়া!!! বাংলাদেশী মেধা পণ্য হয়ে বিদেশে যাবার প্রক্রিয়াটা নতুন নয়।আমার নিজের বলার মুখ নাই, কারণ যখন নিজেকে প্রশ্ন করি আমি বাংলাদেশের জন্য কি করেছি ? তখন সামনে শুধু সর্ষেফুল দেখি।আমিওতো এখনো কিছু করতে পারলাম না আমার প্রিয় মাতৃভূমির জন্য।লজ্জায় তখন মাথা লুকানোর জায়গা পাইনে।অনেক ভাল থাকবেন স্পর্শ ভাই।আর আপনার দাওয়াতের জন্য কিন্তু অপেক্ষায় রইলাম।
দেশের জন্য কিছু করা আজকাল আসলেই কঠিন। শুধু সদিচ্ছাই যথেষ্ট নয়। দরকার যুদ্ধ জয়ের স্ট্রাটেজি।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
যাক অবশেষে অনেক কাঠ-খড় পুড়িয়ে সচল...অভিনন্দন বন্ধু...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বিপ্রতীপ ব্লগ | ফেসবুক | আমাদের প্রযুক্তি
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
হ হইসি !! থ্যাঙ্কু দোস্ট!
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আপনার এক অলস ব্লগতুতো ভাই আমি। সচলায়তনে পড়ি বেশি লিখি কম। কমেন্টস লিখতেও মন সায় দেয় না। কারো কোনো লেখা পড়ে ভালো লাগলে মনে মনে বলি-চালাকের বাজী, লাইচ্ছামু ধরি। এমনকি নিজের লেখার ওপর আসা মন্তব্যগুলোর জবাব লিখতেও সীমাহীন আলস্য আমার। জেনে খুশি হবেন ‘‘বসে থাকার লোক’’ আমি না। প্রবাসের এই যান্ত্রিকজীবনে যেটুকু সময় পাই-শুয়ে শুয়ে কাটাই। শুয়ে শুয়ে সচলায়তনে আপনার অধিকাংশ রচনাই আমি পড়েছি। কিন্তু কোনো মন্তব্য করা হয়নি । তবে আপনি সচল হয়েছেন কি হননি সেটা নিয়ে কখনোই মাথা ঘামাইনি। লেখকটি সচল না অচল সেটা দেখার চাইতে তার লেখাটা পড়া যায় কিনা সেটাই বিবেচ্য আমার কাছে। আপনার ব্যবহূত ‘‘আবজাব’’ শব্দটি আমার পরিচিত ছিলো উন্মাদ সম্পাদক আহসান হাবীবের লেখার কল্যাণে।
এবার আপনার নোবেল স্পিচ এবং কাজকর্মের ফিরিস্তি পড়ে ভালো লাগলো। এক সময় ইউনিসেফের হয়ে অনেক স্ক্্রিপ্ট লিখেছি। তখন দেখেছি অনেক কাজেরই মূল কন্ট্রাক্ট ইন্ডিয়ান ফার্মের। আমাদের দিয়ে বেসিক কাজগুলো করিয়ে নিয়ে আমাদের হাতে সামান্য কিছু টাকা ধরিয়ে দিয়ে বিশাল অংকের টাকা নিয়ে যেতো ইন্ডিয়ান ফার্ম।
কি আর করা। ছড়া লিখে তো আর সংসারের চাকা ঘোরে না পোড়ার দেশে!
স্পর্শ,ভবিষ্যতে অনেক বড় জায়গায় দেখতে চাই আপনাকে।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
কি বলব !! আপনার কমেন্ট পড়ে আমি বিষ্ময়াভিভুত!! অন্যদের যখন বলি সচলায়তনে কেন যাই। তখন তার একটা কারণ থাকে-অনেক বড় মাপের লোক আছে এখানে যেমন ছড়াকার লুতফর রহমান রিটন!! সেই আপনি আমার লেখা পড়েন জেনে যারপরনাই খুশি!!
আব্জাব শব্দটা আমিও পেয়েছি একই সৌর্স থেকে।তবে মুল সোর্স থেকে না। আমার এক 'উন্মাদ' বন্ধুকে বলতে শুনতাম শব্দটা। আর একবার হুমায়ুন আহমেদ তার কোন বই এর মুখবন্ধে তার ভাই সম্পর্কে বলে ছিল যে "সে বলে যে যা লেখে তাই আব্জাব" ব্যস মাথার মধ্যে ঢুকে গেল শব্দটা। এই একটা শব্দ আপনাকে দিতে পারে যা খুশি তাই লেখার ০০ লাইসেন্স! কেউ কিছু বললেই উত্তর "ভাই এসব আব্জাব লেখা গুরুত্ব দেবেন না"
আসলেই এই অভাগা দেশের জন্য কিছুই করতে পারছিনা। আমরা যারা দেশে আছি তারাও !! এখন আর শুধু সদিচ্ছাই যথেষ্ট না দরকার যুদ্ধ জয়ের স্ট্রাটেজী। কেউ হয়তো সেই স্ট্রাটেজী আবিষ্কার করে ফেলবে। সেই অপেক্ষায়...
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার এই কমেন্টটা অনেক উৎসাহ দিল।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
স্পর্শকে অনেক অভিনন্দন।
সচল থাকুন, লেখা থামাবেন না যেন।
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
অবশ্যই! আমি লিখতেই আছি। !
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
অভিনন্দন হে
কম্পুতে আমার বন্ধুর নামও তানভীর। যদিও সবাই ডাকে জমিদার। সে আবার পাপ্পানার জিগরী দোস্ত। ওরে এই লেখা দেখাইতে হবে। হে হে।
= = = = = = = = = = =
ঊষার দুয়ারে হানি আঘাত
আমরা আনিব রাঙ্গা প্রভাত
আমরা ঘুচাব তিমির রাত
বাধার বিন্ধ্যাচল।
খাইসে! দেখিয়েন
আপনাকে ধনব্যাদ। অনেক!
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
সচল হওয়াতে অনেক অনেক অভিনন্দন।
_____________________________
ত্রসরেণু অরণ্যে
_____________________________
টুইটার
ইরতেজা ভাই!! আমারে কইসা একটা লাত্থি মারেন!!
আপনার নাম ডাই লিস্ট থেকে বাদ পড়ছে !!!
দাড়ান এখনই যোগ করি। আর তার আগে পাঁচ বার কান ধরে উঠ বস।
ইরতেজা ভাই আপনারে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমার লেখা লেখি এবং ব্লগিং এর যে কয়জন লোকের প্রভাব সবচেয়ে বেশি তার একজন আপনি।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
জানি অনেক দেরিতে এসে হাজির হয়েছি। কী করবো, কাজ এখন মাথার ওপর বাজ হয়ে পড়ছে। আপনার লেখা এবং সবার মন্তব্য পড়ে, আর কিছু লিখতে সাহস হচ্ছে না। কী বলব, কী লিখবো! শূন্য শূন্য লাগছে। আগেই অভিনন্দন জানাই। আর বলি ভাই, আপনি অনেক বড় কেউ হন, সেই দোয়া করি। আপনার লেখার অনেক মুগ্ধ পাঠকের মধ্যে আমিও একজন। আপনার জন্য অনন্ত শুভ কামনা।
হায় হায় সাহস হবেনা কেন ?!!! কি যে বলেন!!
খুব ভাল লাগছে। আপনাকে পাঠক হিসেবে পেয়ে। আমিও আপনার গুনমুগ্ধ একজন পাঠক! 
অনেক অনেক ধন্যবাদ এত চমৎকার একটা কমেন্টের জন্য।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
অভিনন্দন। অভিনন্দন।।
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
ধন্যবাদ!
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
সন্ধ্যার পর যখন অফিস থেকে বাসায় ফিরি, তখন তিনি তাঁর স্বাভাবিক অবস্থায় থাকেন। অর্থাৎ থাকেন না আর কি। বুঝতে পারছেন তো কার কথা বলছি ? আরে নাহ্ ! আপনি যার কথা ভাবছেন তিনি না। আমি বলছি ঢাকার ইলেকট্রিসিটির কথা। তাঁর স্বাভাবিক অবস্থা মানেই তো না থাকা। দয়া করে যে মাঝে মাঝে আসেন, তখনই একটু সচলে ঢুকার ফুরসৎ পাই। সেই ন'টা দশটা বা আরো পরে। সব পোস্টই পড়তে চাই, মন্তব্যও করতে ইচ্ছে খুব। কিন্তু মন্তব্য করতে করতে বেশিরভাগই সব পড়া আর হয় না। কারণ তিনি যে ফের তাঁর স্বাভাবিক অবস্থায় চলে যান ! ফলে তাড়াহুড়ো করে পড়াটাকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে মন্তব্য আর হয় না।
গত রাতেই আপনার পোস্টে নামের পরে ব্রাকেটে অতিথি শব্দটি নাই দেখেই বুঝে গেছি। অপেক্ষায় ছিলাম সচল-বক্তৃতার পোস্টটির জন্য। দিলেন তো ঠিকই, একেবারে নোবেল খসড়া !
অভিনন্দন জানাবো কী, লাইন যে একেবারে পাতাল ছুঁতে চলেছে !
যাক্ তবু তো জানাতে পারলাম ! তিনি যে (বিদ্যুৎ) আমাকে অন্তত সুযোগটা দিয়েছেন , তাই তাঁকেও একটা দিয়ে দেই ?
অতঃপর যে কথাটা বলতে গিয়ে টাল হারিয়ে 'আবজাব' বকাবকি করলাম এতোক্ষণ, সেটা হলো-
সচল অভিনন্দন আপনাকে। আপনার পোস্টগুলো আসলেই চমৎকার হয়। মন্তব্য না করলেও জানবেন যে পড়া হয়।
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ইলেকট্রিসিটির কথা আর বলিএন না!! আমারো একই অবস্থা। সচলে বসা হয় তাই শুধু মাত্র অফিসে থাকলে!
আর এত কষ্ট করে আমাকে কমেন্ট করেছেন জেনে গর্বিত বোধ করছি। হাসি
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। 'আব্জাব' বকাবকি অবশ্যই করবেন। আমার এরকম ই ভাল লাগে! দেঁতো হাসি
আমার পোস্ট গুলোতে আপনাকে পাঠক হিসেবে পেয়ে ভাগ্যবান মনে করছি।
(আর নোবেল বক্তৃতার এর খসড়া তো দেই নাই!! এরকম একটা খসড়া যে বানাচ্ছি সেইটা বলছি শুধু।
)
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
স্বাগতম ।
ধন্যাবাদ!
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
স্পর্শ... প্রথমে আপনাকে অভিনন্দন।
দুইদিন চরম ব্যস্ত ছিলাম... নাওয়া খাওয়া বাদ দিয়া কাজ করতে হইচে... তাই আপনার এই লেখায় কমেন্ট করতে পারি নাই... ভালো লাগলো আপনার আবজাব বক্তৃতা।
একটা মজার কথা বলি... প্রথম যখন আপনার লেখা পড়ি তখন মনে হইছিলো এইটা তো মনে হয় এক্কেরে বাচ্চা পোলা... ইশকুলে টিশকুলে পড়ে মনে হয়... তারপরে আস্তে আস্তে ধারনা পাল্টাইতে থাকলো... একটা কইরা লেখা পড়ি আর আপনে অনেকটা কইরা বড় হইতে থাকেন আমার কাছে... এই লেখাটা পইড়া মনে হইলো আপনে তো হালায় একটা জিনিয়াস... আমি তো এক্কেরে নন টেকনিকাল লোক... এবিসিডি বুঝি না... তয় এট্টুক বুঝলাম যে বিরাট কিছু করতেছেন... অভিনন্দন।
আমিও সময় পাইলে রাঁধতে পছন্দ করি... বিয়ার পর পর বউ তেরম রানতে পারতো না... আমিই তারে রাইন্ধা খাওয়াইতাম। এখনো মাঝে মাঝেই আমি সময় পাইলে রান্ধি।
সচলে এইটাই মজা লাগে... এইখানে কত কত গুণি লোক (এক আমি ছাড়া)
আবারো অভিনন্দন।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
অনেক অনেক ধনব্যাদ নজরুল ভাই!
না ভাই আমি আসলে বড় হইনাই। আমার বয়স হইল ১৩। তের বছর বয়সে আমি সেচ্ছায় 'এজিং' ত্যাগ করেছি।
আপনিও রান্ধেন জেনে আপন লোক মনে হচ্ছে আপনাকে। আপনার রান্নাও একদিন খেতে হবে।
হুম এইখানে অনেক অনেক গুনি লোক আছে!! সেইখানে 'বেগুনা' হিসেবে আমাকেও পাবেন
আবারো অনেক অনেক ধন্যবাদ!!
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
সচল স্পর্শকে একটা বিরাট স্পর্শ কাতর গতিময় অভিনন্দন। লেখার অর্ধেকতো ছিলো অঙ্ক সংক্রান্ত ব্যাপার। অঙ্ককে সারাজীবন ভয় পেলাম, সারা জীবন এখন অঙ্কই করছি, তারপরও এই এ্যালজেব্রা টার্ম শুনলে মাইনাস বি, সি এখনও কেমন যেনো ডর লাগতে থাকেরে ভাই।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
হা হা!! অঙ্ক কিন্তু মজার জিনিষ !!
অভিনন্দন গৃহীত হল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ !
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
খবরটা জেনে খুবই মনে জাগে হর্ষ:
সচল যে হয়ে গ্যাছে আমাদের "স্পর্শ"!
অভিনন্দন!
কী কৈসিলাম কয়দিন আগে, মনে আছে?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
হ্যা বস!!
এখন মনে পড়তেছে প্রথম দিনের কথা!!
অইদিন সচলে ঢুকে 'কাম রাঙা ছড়া' না দেখলে দ্বিতীয়দিন হয়ত ঢুকতামই না!! আপনারে তাই স্পেশাল থ্যাঙ্কস!!
আর আপনার ভবিষ্যত বানী খাটছে!!
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
বাহ বাহ! মেলা লেখা জমছে এখানে। কিছু কিছু পড়ছি। বাকিগুলো দেখি সময় করে শেষ করবো।
অভিনন্দন জানাইলাম। যদিও আমি এইখানে নাই।
রাশেদ ভাই! অনেক ধন্যবাদ আপনাকেও!!
লেখালিখি ছেড়েই দিয়েছিলাম! 'বাঁধ ভাঙার আওয়াজে' আপনার দেওয়া গুতা ঠেলা তেই আবার শুরু করেছি। শুধু মাত্র আপনার!
আপনার কথা তাই সবাই কেই বলি।
আপনি হয়তো তাদের চিনেনই না!! আমি চিনি কয়েকজন কে।
মজার ব্যপার হল। আমার মত আরো অনেকে আছে যারা আপনার কমেণ্টের আশায় বসে থাকে।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
খাইছে! ভেসে গেলাম প্রসংশায়!
ঐদিকে তো এখন তেমন আর যাই না।
নতুন ব্লগার কই? তেমন তো আর চোখে পড়ে নাই।
ইজ্জতের ব্যাপার! আবার রেপুটেশন খারাপ হয়ে গেলো! আজকেই আবার গুঁতা দিতে হবে কার লেখা বাদ গেল! হি হি! নতুন তো তেমন ভালো কারো লেখা দেখি না। স্বপ্নাহতদের গ্রুপটার লেখা পড়ি। মজাই লাগে।
অভিনন্দন। সচল হওয়া এবং বিলিয়ন ডলার প্রোগ্রাম তৈরি করা দু'টোর জন্যই। চালিয়ে যান একদিন হয়তো নোবেল বক্তৃতাটাও সচল হবে আপনার।
জিজ্ঞাসু
অনেক অনেক ধন্যাদ ভাই আপনাকে!
না ঐ প্রোগ্রাম তৈরিকরার জন্য অভিনন্দন দিয়ে লাভ নাই!
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
শাবাস! ব্যাটা।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
ছোট ভাই তোমারে ধইন্যাপাতা !!
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আমাদের দেশের ছেলেগুলো এতো ভালো কাজ করে যাচ্ছে।
অথচ নাম আসছে অন্য কারো।
স্পর্শ, পরেরবার এতো সহজে মাটি ছাড়বেন না
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
ধনব্যাদ!
শিখছি প্রতিদিন। আশাকরি পরের বার কিছু করতে পারব।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আলতো করে শর্ট কাভারে ঠেলে দিয়ে একটি রান।
---------------------------------
এবং সেঞ্চুরী...মু হা হা হা
---------------------------------
জানিনা জানবোনা... কোন স্কেলে গাইছে কোকিল
গুনিনা আমি গুনিনা...কার গালে কটা আছে তিল
অই মিয়া কি ক্ষতিডা করলা জানো?
আমার কমেন্টের গ্রাফ এখন ১০০ থেইকা উইট্টহা ৫০০ এর স্কেলে চইলা গেছে !!
পুরা গ্রাফ টাই মাটির লগে মিশ্যা গেছেগা!!
আগে উচা উচা গ্রাফ দেইখা শান্তি পাইতাম। সেই শান্তি নষ্ট
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আহ!!! কি সুখ কি আরাম। কাউরে মাটির সাথে মিশানোর মজাই আলাদা।
---------------------------------
জানিনা জানবোনা... কোন স্কেলে গাইছে কোকিল
গুনিনা আমি গুনিনা...কার গালে কটা আছে তিল
বাকী অর্ধেক শুভেচ্ছা দিচ্ছি এখন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে!!
আমিও বাকি অর্ধেকের জন্য অপেক্ষা করছিলাম
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আবার আপনাকে হাচল করে দিলে কি আগের মতো নিয়মিত লিখবেন?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নতুন মন্তব্য করুন