যে সময়ের কথা বলছি তখন পণ্ডিত মশাইদের সে-কী হাঁক-ডাক!
[ছবি কৃতজ্ঞতা হাল্টন সংগ্রহশালা]
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
১৮৯৮ সালের ৩ আগস্ট সপরিবারে রবীন্দ্রনাথ শিলাইদহে বাস করতে আসেন। রথীন্দ্রনাথ লিখেছেন, শিলাইদহে আমরা যে পরিবেশের মধ্যে বাস করতে লাগলাম, কলকাতার পারিবারিক ও সামাজিক জীবনধারা থেকে তা সম্পুর্ণ বিপরীত। আমাদের বাড়িটা খোলা মাঠের মধ্যে, খরশেদপুর গ্রাম, কাছাড়ি বাড়ি বা শিলাইদহের ঘাট থেকে খানিকটা তফাতে। বাবা মা ও আমরা পাঁচ ভাইবোন থাকি।
(একটা উকুন পেটের ডাক্তারের কাছে গেল কোঁকাতে কোঁকাতে। )
ডাক্তার: নির্ঘাৎ ইফতারে ভাজাপোড়া খেয়েছেন। দাঁড়ান ঔষুধ লিখে দিচ্ছি। সকাল থেকে কয়বার পাতলা পায়খানা হয়েছে?
উকুন: গতকাল সন্ধ্যা থেকে আর পাতলা হচ্ছে না। নরমাল।
ডাক্তার: তাহলে তো ভাল হয়ে গেছেন। আমার কাছে আসলেন কেন? যান একটু আরাম করলে ঠিক হয়ে যাবে।
উকুন: না না। এমন ঔষুধ দেন যেন এটা আরো কিছুদিন থাকে।
ডাক্তার: মানে কি? ফাজলামি করেন?
স্যার, আপনাকে নিয়ে লিখবনা ভেবেছিলাম। সবাই তো লিখছে, নতুন করে আর কী লিখব? আপনার জন্যে ভালবাসা ছিল, শ্রদ্ধা ছিল, আপনার সহজ ভাষার যাদুকরী ক্ষমতায় মুগ্ধতা ছিল। আর এসব ছিল বলেই, আপনার প্রতি অনেক অভিযোগও ছিল, আক্ষেপ ছিল, মনে মনে অনেক দাবী ছিল। আপনি মারা গেলেন, এত আগে হয়ত না গেলেও চলত, হয়ত আমাদের আরও কিছু দিতে পারতেন, কে জানে!
এপ্রিলের চমৎকার একটা সকাল। টোকিওর সবচেয়ে বড় সুপারমার্কেটের সামনে জনবহুল একটা রাস্তায় তাকে আমি প্রথম দেখি। আমার স্বপ্নের মেয়েটাকে। দুই মিনিট পরে সে আমাকে পাশ কাটিয়ে চলে যায়। আর আমি দেখতে থাকি পুরোপুরি একশো ভাগ মনের মতো, স্বপ্ন থেকে নেমে আসা সেই মেয়েটাকে।
ধর্মপ্রচার নয়, বিভিন্ন ধর্মমত সম্পর্কে যৎসামান্য জানার প্রচেষ্টা মাত্র।
আব্রাহামিক ধর্মীয় হিব্রু বাইবেল অনুসারে, সৃষ্টির শুরু থেকে 'নোয়া'র সময়ের মহাপ্রলয়ে 'নোয়া'র আর্ক (বৃহদাকার জাহাজ) ব্যতিত সমস্ত প্রাণীকুল বিনাশ প্রাপ্ত হওয়া পর্যন্ত সময়কে এন্টিডিলিউভিয়ান পিরিয়ড হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
আজ আমার সব আছে
শুধু ভালোবাসা ছাড়া।
আমি আমার ভালোবাসা ফেলে এসেছি
রৌদ্রজ্জ্বোল করতলে
জীবনের বিন্যস্ত সজ্জা ছেড়ে
পলাতক কাপুরুষের মতো
আমি পালিয়ে এসেছি
জীবনের আলোকিতো চৌকাঠ পেরিয়ে।
মান জলপ্রপাতে একদিন ( আইভরি কোস্ট টুকিটাকি -২)