আগের পর্বগুলোর লিংক--
প্রথমপর্ব :
দ্বিতীয় পর্ব
তৃতীয় পর্ব
চতুর্থ পর্ব
-----------------------------
ঘর্মাক্ত দিনের শেষে গোলাপি বরণ বিকেল।
আমাদের পাড়ায় কুখ্যাত এক বকুল গাছ ছিল । ঝাঁকড়া ডাল পালাওলা বিরাট চেহারা । বড়রা বলত 'দাগী গাছ' । দাগী চোরের মত দাগী গাছ । দুষ্টু জ্বিনের বাদশা সেটায় বাস করত বলে এমন নামকরণ । জ্বিনের বাদশার সাথে আমাদের ছোটদের কোন বিরোধ ছিলনা, বরং মনে হত উনি আমাদের একটু প্রশ্রয়ই দেন । কাজেই এত বড় তথ্য জানা থাকলেও ওইসব আমরা আমল দিতাম না ।
পর্ব-২
ঢাকা শহরে মাথা ঠান্ডা রাখা খুবই কঠিন। এমনকি নিজাম সাহেবের মতো মানুষের জন্যেও এটা একটা দুঃসাধ্য ব্যাপার। সারা শহর জুড়ে কেবল মানুষ আর মানুষ। ট্র্যাফিক জ্যামে পড়ে গোটা শহর ধুঁকছে। পনের মিনিটের পথ যেতে লাগে দু ঘন্টা।
এই উপকথা ইন্দোনেশিয়ার। এই উপকথায় মানুষেরা কীভাবে এলো আমাদের দুনিয়ায় সেই নিয়ে চমকপ্রদ এক কাহিনি আছে।
আগে মানুষেরা থাকতো অন্য একটা জগতে। সেখানে পাহাড় সমুদ্র নদী সবই ছিলো, মানুষে সুখে দু:খে জীবন কাটাতো।
[justify]
'ইতাক তুকে মানাইছে না গ, ইক্কেবারে মানাইছে না গ’
''লিখে লিখে এইসব; আর যদি নাই লিখি---
নিত্যদিনের অর্থহীন এই প্রাত্যহিকী?
না-ই বা যদি লিখি আর যা কিছু বেদনার ও বিষাদের,
বিজন ব্যথা তোমার-আমার, আমাদের.....''
শ্রীমান ভজহরি মুখুজ্যে বলেছিলেন ‘তত্ত্বাবধান মানে জীবে প্রেম!’ 
সবুজ পাহাড়ের কোলে অবস্থিত বান্দারবন শহর।এর এক পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে শংখ নদী। বান্দরবন শহর সুন্দর তবে রাঙ্গামাটির শহরের মত এতটা সুন্দর নয়। বান্দরবনের আসল রূপ ছড়িয়ে আছে শহরের বাইরে প্রতিটি পাহাড়ের বাঁকে বাঁকে। এই ভয়াল সুন্দর রূপের বর্ণনা দেওয়া আমার সাধ্য নাই। ক্যামেরার ফ্রেমে কিছু দৃশ্য ধরে রাখার ব্যার্থ চেষ্টা করেছি মাত্র।
আজ দিনটি ভালো-মন্দের মিশেলে পার হচ্ছে।
সকালে উঠেই মনটা ভালো হয়ে গিয়েছিল যেটা দুপুর পেরোতে না পেরোতেই খারাপ লাগায় ভরপুর হয়ে উঠেছে। 
ছোটবেলায় অনেকের মত আমারো মনে বড় আশা ছিল বড় হয়ে আম্রিকা যামু, কিন্তু বড় হওয়ার সাথে সাথে সে আশা এক্সপোনেন্সিয়ালি কমতে থাকে। বুয়েটে ভর্তি হওয়ার পরে আবার সে আশার পালে একটুখানি হাওয়া-বাতাস লাগে বড়ভাইদের আম্রিকা যাওয়ার আগ্রহ/সুযোগ দেখে।