ভেবেছি সেদিন, বড় বেশি দুখী আমি―
তুমি বলেছিলে, “এই শেষবার দেখা!”
তোমার দু’চোখে ছিল যতটুকু নীল
ছড়িয়ে দিয়েছি সুকেশী আঁধারে একা।
তোমার জন্যে আকুলতা একবুক
চোখের কিনারে বিধবা ব্যথার ছোপ
যতনে ভেবেছি এই বুঝি সব পাওয়া
মুক্তোর মতো বড় জ্বালাময়ী সুখ।
তোমার মুখোশে স্নিগ্ধতা সন্ধান―
করোটির রোদে ঘুঘু ডাকা নীরবতা
ধূসর মলিন মৃত তারাদের গান―
শব্দের স্নানে ভেসে যাওয়া খেরো খাতা।
সকাল থেকেই কিচিরমিচির কিচিরমিচিরে কান ঝালাপালা। পা টিপে টিপে লিভিং রুমে গিয়েই দেখলাম পুরোদস্তুর সার্কাস চলছে। একটা পাখি আসে, এসে প্রথমে রেলিংএ বসে, ইতিউতি চায়, ঝুপ করে ঝোলানো বার্ড ফিডারে গিয়ে ঠোঁটে বিচি তুলে নেয় একটা। তারপর উড়ে গিয়ে মাচায় বসে খুব দ্রুত ঠুকঠুক করে বিচিটা ভেঙে খেয়েই উড়ে পালায়। আবার একটু পরে এসে একই কান্ড করে। মাঝে মাঝে বার্ড ফিডারের মাঝে রাখা বাটির পানিতে একটু ঠোঁট ভিজিয়ে নেয়।
কী আসে যায় এই যদি হয় সেই সে শেষের রাত?
এই যদি হয় শেষ দেখা এই 'তিনটে বেজে সাত'?
কী আসে যায় এই যদি হয় শেষ কটি লাইন লেখা?
কী আসে যায় আর কখনো না-ই যদি হয় দেখা?
কী আসে যায় অচিন পথে একলা গেলে হেঁটে?
কী আসে যায় কেউ যদি দেয় প্রাণের ও ফুল ছেঁটে?
কী আসে যায় না-ই যদি আর সকাল দেখা জোটে?
কী আসে যায় শব্দ যদি না আসে আর ঠোঁটে?
কী আসে যায় দুই খানি হাত বিশ্রামে যায় যদি?
আবার ফটোব্লগ (এই ব্লগের সবগুলো ছবি পয়েন্ট এন্ড শুট ক্যামেরায় তোলা)। গতবছরের মাঝামাঝি গিয়েছিলাম বান্দরবান। সেখান থেকে তোলা কিছু ছবি তুলে দিলাম এই খানে।
কিছুদিন আগে সচল সাঈদ আহমেদ মুক্তিযোদ্ধা বানু বিবি সম্পর্কে আমাদের জানিয়েছিলেন। এই বৃদ্ধা আমাদের বাংলাদেশের জন্যে যুদ্ধ করেছেন, পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর হাতে নির্যাতিত হয়েছেন, হারিয়েছেন তাঁর স্বামীকে। স্বাধীন দেশে স্বয়ং বঙ্গবন্ধু প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তিনি বানু বিবিকে সহায়তা করবেন। বঙ্গবন্ধু তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষার আগেই নিহত হন।
১৮৫৬ সালের অগাস্ট মাসের রৌদ্রকরোজ্জ্বল এক প্রভাত । উত্তর-পশ্চিম জার্মানির নিয়ান্ডারথাল উপত্যকার চুনা-পাথরের খনিতে সেদিনের কর্মব্যস্ততা মাত্র শুরু হয়েছে । হঠাৎই এক শ্রমিকের শাবল শক্ত কিছুতে বাড়ি খেয়ে ঠং করে আওয়াজ করে উঠল । শ্রমিকটি আগ্রহী হয়ে আরেকটু খুড়েই দেখতে পেলো কিছু হাড়-গোড় । হয়তো পাহাড়ী ভালুকের হাড় এই ভেবে সে সেগুলো পাশে সরিয়ে রাখলো পরে দেখার জন্যে । ওই দিনই খনি শ্রমিকটি হাড়গুলো দেখাতে নিয়ে
[justify]প্রথম আলো বাংলাদেশের পত্রিকা পাঠকের ওপর একটা বিশাল ভূমিকা রাখে বলে ধারণা করা হয়। বদলে যাও, বদলে দাও শ্লোগানে মুখর এই পত্রিকা-কর্পোরেট একাত্তরের চেতনা ধূলিস্যাৎ করে দেয়ার জন্য গোচর অগোচরে ভূমিকা রাখছে। মোবাইল কর্পোরেট গোষ্ঠী ও নিওলিব্যারেল এনজিও ব্যবসায়ীদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত থাকা প্রথম আলো জনমতকে বিকশিত না করে সেটাকে রুদ্ধ করে রাখার জন্য স্তম্ভ লেখকদের ভাড়া খাটায়। বাংলাদেশের এক শ্রেণীর
ঐ যে নীল পাহাড়ের চূড়া, তার কাছে আছে এক বিরাট হ্রদ, সেই হ্রদ থেকে পাড়ের একটা দিকের পাথরের বাঁধন কাটিয়ে নেমে এসেছে ঝর্ণা, সেই ঝর্ণা নদী হয়ে বয়ে এসেছে নিচে, তিনকূট পাথরের কাছে এসে হয়েছে সরোবর, সেই সরোবরে আছে ঘূর্ণী। জল সেখানে নিশিদিন ঘুরপাক খায়।
আমার অভিজ্ঞতা বলে যে লিনাক্স শব্দটার সাথে চার ধরনের মানুষ জড়িত থাকে - যারা কখনো লিনাক্সের নাম শুনেননি, যারা লিনাক্সকে ভয়াবহ ভালবাসেন, যারা লিনাক্স ব্যবহার করতে ভয় পান এবং যারা লিনাক্স নিয়ে উল্টোপাল্টা অমূলক কথা বলে বেড়ান। পয়লা দু'দলকে নিয়ে কোন সমস্যা হয়না। কিন্তু শেষের দু'দল একটির সাথে আরেকটি ওতোপ্রতোভাবে জড়িত। লিনাক্স নিয়ে বিভিন্ন ভ্রান্ত ধারণার উৎপত্তি সাধারণত শেষের এ দু'দল থেকেই ঘটে থাকে। এসব ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে অনেকে লিনাক্স শব্দটি শুনলেই উল্টোদিকে দৌড় দেবার ধান্দায় থাকেন। তাই ভাবলাম এসব ভ্রান্ত ধারণাগুলোকে একহাত দেখে নেবার জন্য ধাপে ধাপে একটা সিরিজ বের করা দরকার। সেই ভাবনারই একটি ছোটখাট ফসল "লিনাক্সভ্রান্তি" সিরিজ। আমি চেষ্টা করব "লিনাক্সভ্রান্তি" সিরিজটিতে লিনাক্স নিয়ে প্রচলিত বিভিন্ন ভ্রান্ত ধারণাগুলোকে দূর করতে, যাতে করে লোকজন উল্টোদিকে না দৌড়ে অন্তত ঠিক দিকে দৌড়তে পারে। আর এ সিরিজটিতে "লিনাক্স" বলতে সামগ্রিকভাবে "উবুন্টু"কেই ধরা হচ্ছে/হবে।
এটা সুরিনামের উপকথা। একটু ভিন্ন আঙ্গিকে এ কাহিনি আমাদের দেশেও শোনা যায়। ইউরোপের নানা দেশেও একইরকম কাহিনি শোনা যায়।
এক রাজা এক রাণী। তাদের ছিলো বারোটি ছেলে। রাণীর আবার সন্তান হবে, রাজা এদিকে যাবে যুদ্ধে। এক গুণীন রাজাকে বললো, "রাজা, এই ছেলেদের মধ্যে একজন বড় হয়ে তোমাকে হত্যা করবে।" রাজা আতঙ্কিত হয়ে বললো, " কোন ছেলে?"