Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

কিশোর (১০ বছর বা তদুর্দ্ধ)

ছায়াময়

নিলয় নন্দী এর ছবি
লিখেছেন নিলয় নন্দী [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৭/২০১৩ - ৯:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার পায়ের কাছ থেকে বলটা কুড়িয়ে নিয়ে বদরুল ফিরে তাকায়, ‘স্যার, এখনো কিছু টের পান নাই?’
‘না তো! কী টের পাব?’
ছেলেটা অবাক হয়ে তাকায়, ‘কিছুই টের পান নাই?’
‘না! কী বলতে চাইছ বলো তো তুমি?’


করণীয় !

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৫/০৭/২০১৩ - ৩:১৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক মাওলানা গেলেন প্রত্যন্ত এক এলাকায় ধর্ম প্রচার করতে। এই এলাকায় তিনিই প্রথম ইসলামের আলো নিয়ে আসলেন। এলাকাবাসীকে ঈমান, আকীদা নানা বিষয়ে জ্ঞান দিলেন। নামাজ শেখালেন, দোয়া দুরুদ শেখালেন। এইভাবে সুন্দর করে ধরমচর্চার তরতরিকা শেখালেন, দেখতে দেখতে প্রায় বছর পুরতে চলল। রমজান মাস সমাগত হলো।


ঠিকানা পরি্বর্তন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৯/০৭/২০১৩ - ১১:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“ঠিকানা লিখে দিলুম ভাই, বোনের খবর নিয়ো
কেমন আছে ফুলকলিরা ‘লিখে’ আমায় পত্র দিয়ো”

‘লিখে’ হবে না ‘দেখে’ হবে শব্দটি ভুলে গিয়েছি, কিছুতেই মনে করতে পারছিনা। পল্লীকবি জসীম উদ্দিন এর ঠিকানা কবিতার প্রথম দুটি লাইন। গুগল মামাকে জিজ্ঞেস করলে নিশ্চিত হয়া যেত কিন্তু কেন জানি না ইচ্ছে করছে না। সব কিছুই কেমন যেন বিষাদের সুরে গুনগুন করছে মনের মাঝে।


কফিন

অকুতোভয় বিপ্লবী এর ছবি
লিখেছেন অকুতোভয় বিপ্লবী (তারিখ: বুধ, ০৩/০৭/২০১৩ - ৩:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দুপুর গড়িয়ে বিকেল হওয়ার পথে, খিদে পেয়েছে বেশ। কিন্তু কিছু খেতে ইচ্ছে করছে না।
খিদেটা উপেক্ষাও করা যাচ্ছে না। লেবু আর আদাকুচি দেয়া তিন কাপ চা পরপর মেরে দিলাম, খিদেটা এখন আর জ্বালাবে না।
রোদের তেজ কম নয়, বেশ কড়া বরঞ্চ। অফিস থেকে নিচে নেমে এসেও ভালো লাগছে না।
চা খেলাম, খিদেটাকে মাটিচাপা দিলাম। এবার বরং উপরে উঠে যাই, কাজ করি গিয়ে।


বিড়ম্বনার রোজনামচা - ২

অকুতোভয় বিপ্লবী এর ছবি
লিখেছেন অকুতোভয় বিপ্লবী (তারিখ: মঙ্গল, ০২/০৭/২০১৩ - ১:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকের দিন গেল আমার ছাতামাথা পাগলামির একটা ফুল প্যাকেজ কমপ্লিট করতে করতে দেঁতো হাসি

সকালে বের হওয়ার আগে কাপড়চোপড় ঘেঁটে যা বাছাই করলাম সব কালো রঙের, মা বলল তুমি তো কাবাব হয়ে যাবা গরমে, আমি বললাম মেঘলা মেঘলা সকাল কাজেই অসুবিধা নাই, মা বলল বাঘা রোদ উঠবে একটু পর, এগুলি পরার দরকার নাই। আমি অসুবিধা নাই বলে চাপিয়ে নিলাম সেগুলো খাইছে

যাত্রা শুরুই হল 'ফিউজিটিভ অ্যাকশন' দিয়ে খাইছে


ভেরমিরের বালিকা এবং মুক্তোর দুল!

মনি শামিম এর ছবি
লিখেছেন মনি শামিম [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২২/০৬/২০১৩ - ১১:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

Girl_with_a_Pearl_Earring

"গার্ল উইথ এ পার্ল ইয়ার রিং"


গ্রাম বাংলার উপকথা : ছালাবুড়ির গল্প

খেকশিয়াল এর ছবি
লিখেছেন খেকশিয়াল (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৩/০৬/২০১৩ - ৫:১৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক গ্রামে টুইন্না কইয়া এক পোলা আছিলো। বড্ড দুরন্ত আছিলো টুইন্না, সারাদিন দুষ্টামি করতো। কখনো এর গাছের আম পাড়ে, কখনো তার গাছের লিচু খায়। সবসময় একটা না একটা কিছুতে তার দুষ্টামি আছেই। টুইন্নার জ্বালায় তার বাপ মাও অতিষ্ঠ। পড়াশুনায় মন নাই। পাঠশালায় গেল কি গেল না, সারাদিন হয়তো দেখা যাইবো খেলার মাঠে, নয়তো কারো বাড়ি গিয়া ফলমূল চুরি, এই-ই চলে। লোকজন আগে বাপ মারে নালিশ করতো, এখন নিজেরাই লাঠি নিয়া দৌড়ায়।


ঝড়!!!!

সুবোধ অবোধ এর ছবি
লিখেছেন সুবোধ অবোধ (তারিখ: শুক্র, ৩১/০৫/২০১৩ - ৮:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ সারাদিনই টিপটিপ বৃষ্টি। ঝড়ের লক্ষণ ছিল না মোটেও। রাত সারে ৯ টায় কোথা থেকে যেন ঝড়ো বাতাস এসে হামলে পড়লো! সে কি বাতাস!! আছি পাঁচ তলায় এবং বাসার দক্ষিণ ও পশ্চিম দিকটা ফাঁকা,কাছাকাছি বিল্ডিং নেই। শোঁ শোঁ আওয়াজ এসে যেন আছড়ে পড়ছে! কত যে ক্ষোভ তার!!


পাউলো কোয়েলহোর দ্য আলকেমিস্ট - পর্ব -১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৬/০৫/২০১৩ - ১০:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ছেলেটির নাম সান্তিয়াগো। ভেড়ার পাল নিয়ে যখন সে পরিত্যক্ত গীর্জার কাছে পৌঁছালো তখন গোধূলীর আবছায়া নেমে এসেছে চরাচরে। কালের আঁচড়ে জীর্ণ গীর্জার ছাদ ধ্বসে পড়েছে অনেক আগেই। এককালে যেখানে তোষাখানা ছিল, এখন সেখানে সগর্বে মাথা ঊঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে একটি সুবিশাল সাইক্যামোর গাছ।


ডিম পাড়া সোনার হাঁসের দিকে লক্ষ্য দেবার সময় এখন !!!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৪/০৫/২০১৩ - ১:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোট বেলায় একটা সোনার হাঁসের গল্প পড়েছিলাম। এক দিন এক কৃষক হাট থেকে একটা হাঁস কিনে নিয়ে আসে। এবং সেই হাঁসটা প্রতিদিন একটি করে সোনার ডিম পাড়ত। কিন্তু এতে করে কৃষক ও কৃষাণির মন ভরেনি। তারা একই সাথে আরও সোনার ডিমের লোভ করল এবং একদিন হাঁসটাকে কেটে ফেলল অনেক সোনার ডিমের লোভে। কিন্তু হাঁস কেটে তারা কিছুই পেল না! তার পর দুই জনই হায় হায় করতে থাকল!!!