বুধো আচমকা থমকে গিয়ে নাকটা ওপরে ওঁচাতেই তার মস্ত শিংদুটো সিধুর পাঁজর থেকে বিঘৎখানেক দূরে এসে থিতু হলো। সিধু পেছনে হেলে বসে বুধোর পিঠে কম্বলের ওপর চাপানো কাঠের আসনটার শিং এক হাতে শক্ত করে ধরলো। বুধো আচমকা ঘুরে ছুট লাগাতে পারে; তখন ছিটকে পড়লে সিধু জখম তো হবেই, বুধোর পায়ের নিচে পড়লে মৃত্যুও অসম্ভব নয়।
সিধুর হাঁটুর নিচে বুধোর প্রকাণ্ড ফুসফুস কয়েকবার ফুলে ফুলে উঠলো, নাক দিয়ে ফোঁসফোঁস করে শ্বাস ছেড়ে দু'পা পিছিয়ে এলো বুধো। লক্ষণ ভালো নয়। ধনুকটা খাপ থেকে টেনে বের করে হাতে নিলো সিধু। বৈরী গন্ধ পেয়েছে বুধো, কিন্তু পালাবে না সে। তার মানে দাঁড়ায়, গন্ধটা শ্বাপদের নয়।
[justify] এসব মোহগ্রস্ত দিনলিপি অন্যকেউ লিখে গেছে আগে...
ঘুমে ঢুলছি।
সেই সক্কালে, যাকে বলে কাকভোরে জেগে, চুলা জ্বালিয়ে আর মুরগিরে খাওন দিয়ে দিন শুরু হয়েছিল। সারাদিনে দম ফেলার সুযোগ হয়নি একবারও, দুপুরে খাওয়ারও।
গত সন্ধ্যায় বইপড়ুয়া এবং অতিথি সচল এক ছোট্ট বন্ধুযুগলের বিবাহের নেমতন্ন ছিলো, শরীর বইছিলো না বলে যাইনি। দু'জন খুব কষে গালি দিচ্ছে নিশ্চয়ই।
রাত্রকালে খাবারের পরে
পাতে দুই হাতা আইসক্রিম নিরখিয়া বুঝিনু বসন্ত
নজদিক।
মাঘের দুবলা জারে জারেজার হয়ে যবে সকালে খন্তার ঘায়ে প্রস্ফুটিত আঁবখানি 'পরে
কুসুমগরম এক পুল্টিশ ধরে
নকশী খেতার নিচে গুটিশুটি সান্ধায়েছি যেই
হোসনে আরা এক ঠ্যাং অধমের কোমরে তুলিয়া নাচাইয়া বলে, খেলা-জান
একখানি গল্প বল শুনি।
তুম্বাড় চলচ্চিত্রের মূল বিষয় মানুষের তৃতীয় রিপু। লোভ। অন্ধ সর্বগ্রাসী লোভ। আর এই লোভের শুরু এক পৌরাণিক কাহিনী দিয়ে।
খবরের কাগজের আড়ালে গোয়েন্দা বিভাগের দারোগা কিংকর্তব্যবিমূঢ় চৌধারি ফিসফিস করে বললেন, "স্যার, এটা কোন দেশের খবরের কাগজ?"
১
পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুর নৃশংস হত্যাকান্ডের পরপরই অন্য দুই বাহিনী প্রধানের সাথে তখনকার বিমান বাহিনীর প্রধান এ কে খন্দকার খুনিদের সামনে নতজানু হলেও বেশিদিন নিজের পদ ধরে রাখতে পারেননি।
আজ বাংলা ট্রিবিউনের সাইটে গিয়ে ঢুকতেই চোখে পড়লো খবরটাঃ [url=http://www.banglatribune.com/politics/news/397165/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%...
ঢাকা থেকে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বোস্টার জানাচ্ছেন নভেম্বরের ৭ তারিখ দুপুর সোয়া বারোটায় মাহাবুব আলম চাষী তাকে ফোন করেন ‘নতুন স্টেটাস রিপোর্ট’ জানানোর জন্য। (তারবার্তা 1975DACCA05396_b )। অবশ্য পুরানো স্টেটাস রিপোর্ট ঠিক কোনটা সেটা বুঝা যায় না। তার পরেই দুপুর পৌনে একটায় মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান ডিএফআইয়ের (ডিফেন্স ফোর্সেস ইন্টালিজেন্স, বর্তমান ডিজিএফআই) তিন কর্মকর্তাকে তার সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে পাঠান।
ছত্রাকের দৃশ্যমান অংশ দেখে টের পাওয়া যায়, আক্রান্ত অংশের কোথায় কতটুকু পুষ্টি আছে, কিংবা কোথায় নিয়মিত রোদ পড়ে। ভাষাও তেমনই, যেখানে তার পুষ্টির সংস্থান হয়, সেখানে সে বাড়ে, আর প্রবল বাধার মুখে শুকিয়ে যায়। আজ মহাকাশে নভোযানে চরিত্রদের গুঁজে দিয়ে জমজমাট কোনো কল্পবিজ্ঞান গল্প লিখতে গেলে কয়েক চরণ লেখার পরই হাত বাড়াতে হবে ইংরেজির ভাঁড়ারের দিকে, একটা দুটো শব্দ টোকানোর জন্যে। মহাকাশে বাংলা ভাষার পুষ্টির অভা
ঘুম ভেঙ্গে চোখ মেলতেই ব্যাচেলার মেসের হেলাল মিয়ার দুমড়ানো মোচড়ানো কোলবালিশ খানা লাজুক গলায় তাকে বলল,"অ্যাই শোন......তুমি না বাবা হতে চলেছ।"