[justify]এক একটা দিন কিভাবে কিভাবে যেন পেরিয়ে যায়। টুকটাক বসে থাকি, শুয়ে থাকি কিংবা লেবু চা বানিয়ে নিয়ে এসে রেলিং এর কাছে দাঁড়াতে না দাঁড়াতেই বারান্দার রোদ বদলে যায়। রাত হয়ে আসে। লাইব্রেরি থেকে মাঝে মধ্যে বই নিয়ে আসি। বই পড়তে খুব একটা ভালো লাগে না, বই এড়িয়ে চুপচাপ সময় কাটিয়ে দেয়া বরং বেশি পছন্দের। বারান্দা থেকে এসে বিছানায় গা এলাই। মাথার কাছে বইটা নাড়াচাড়া করি। দা গার্ল ইন দা পিকচার। দক্ষিণ ভিয়েত
আমার চোখে কবির সুমেঘ
‘প্রতিদিন’ সংবাদ পত্রের পাতা চায়ের কাপ হাতে বেতালার মতো উল্টে চলেছি।রেডিওতে নিজের পছন্দের ষ্টেশনের মেগা হার্তজ্ খুঁজতে গিয়ে যে ক্যাঁচক্যাঁচ আওয়াজের সম্মুখিন হতে হয় আজ সকালে সংবাদপত্রের পাতা উল্টাতে উল্টাতে সেরকমই শব্দ খরমর খরমর করে আমাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল লোভনীয় পপ্কর্ণের দিকে আর সাথে অদ্ভুত কাগুজে গন্ধের আবহ!এই পপ্কর্ণ মেলা বা শপিং কমপ্লেক্সের কাঁচের বাক্সের মধ্যে নজর কাড়া বিশেষ মুখরোচক খাদ্য নয়।
:: ১ ::
মনের ভিতর বাস করে তোর
অসভ্য আর ইতর গোছের কদাকার এক আদিম মানব।
মনের গুহার গুহাচিত্রে আঁকতে থাকে
বিশ্রী হাতে কুৎসিত সব দৈত্য দানব।
:: ২ ::
মাঝরাত্তির। অমাবস্যা।
কালো কালির রাত।
নিজেই নিজের টিপতে গলা
নিশপিশ করে হাত।
:: ৩ ::
ঠকিয়ে তোকে ভীষণ মজা!
ভাবতে গিয়ে একাই হাসি।
এতদিনেও বুঝলি না তুই
তোকে আমি ভালবাসিনা; খারাপ বাসি।
হুজুরদের গল্প ২
হুজুরদের গল্প ৩
ইশকুল কাণ্ড
এতদিন পরে এসে খটমটে আর জ্বালাময়ী ধরনের সব লেখা পড়ে মাথা ঝাইঝাই করছে। তাই ভাবলাম সাইসাই করে কিছু লিখে ফেলি তাহলে মাথার ভিতরের হাউকাউটা থামবে। তো ঠিকাছে যথারীতি ব্লগরব্লগর। কিন্তু শান্তির মা মারা গেছে।শান্তি নাই।বাংলা লেখা পুরাই গেছি ভুলে। ধুর। কেমন যেন আজকাল সব জট পাকিয়ে যায়। সারা জীবন যত্নে লালিত বৈষ্ণবী কাট দেয়া চুলের জটগুলো মাথার ভেতরে ঢুকে যায়।
গত কয়েক মাস ধরেই ডকুমেন্টারি দেখছি কাজের ফাঁকে বের করা সময়টুকুতে। নানা বিচিত্র সব বিষয়ের ওপর বিচিত্রতর তথ্যচিত্র তৈরি হয়ে আসছে বছরের পর বছর ধরে, দুষ্টমতি লোকেরা কপিরাইটের তোয়াক্কা না করে সেগুলো ইন্টারনেটের নানা অন্দরেকন্দরে আপলোড করে রেখেছে। এই পোস্টটিও তেমনি কয়েকটি ডকুমেন্টারির প্রতিক্রিয়া।
[justify]
সিগারেট কেনার জন্য রিকশা থেকে নেমেছিল মামুন। কেনা শেষ করে আবার রিকশায় চড়তেই মিলিকে দেখতে পেল সে। বেশ হেসে হেসে গল্প করতে করতে যাচ্ছে বিপুলের সাথে। মামুনের সাথে আবিরও ছিল, সেও দেখেছে মিলিকে।
“কিরে, ওইটা তোর মিলি না?” নিরীহ গলায় প্রশ্ন করল আবির।
দুর্গেশ্বরী জেনে গেছি
তোমার সেই সুরক্ষিত দুর্গ কপাট,
কোথায় আক্রান্ত হলে
বিনা যুদ্ধে হয়ে যায় হাট।
জেনে গেছি সব-ই গেছি জেনে,
কেনো যে বিব্রত দ্বার-রক্ষী
পথ ছাড়ে পরাভব মেনে।
এদেশের নাস্তিকেরা, আল্লাহ মানে না, কোরান মানে। আল্লাহমানা মুসলমানের মতই - সে মদ খায়, জুয়া খেলে, জেনা করে। কিন্তু কোরানমানা মুসলমানের মত দিন শেষে তওবা করে। বলে, "সব দোষ শালা উদারপন্থী মাদারচোদদের"!