[justify]চেতনার গভীর থেকে বণ্হি জেগে উঠার চেষ্টা করে যাচ্ছে।কিন্তু বারবার যেনো আর ও গভীরে তলিয়ে যাচ্ছে।কিছুতেই যেনো আর জেগে উঠবেনা সে।চোখ খুলে নিজেকে আবিষ্কার করলো মধ্যবয়সী এক ভদ্রলোকের দুহাতের মাঝে।কি হচ্ছে বুঝে উঠতে পারছেনা। কিন্তু সহজাত প্রবৃওি থেকেই বোধকরি লোকটাকে ঠেলে সরিয়ে দিতে চাইলো আর আনমনে বলতে লাগলো আমাকে ছেড়ে দিন, আমি ঠিক আছি।কিন্তু লোকটা তাকে বলছে মা আমি তোমাকে কাশেম ভাই এর বাড়িতে নিয়ে
ড. ইউনূস আপাত অনাড়ম্বর জীবনযাপনের কারণে তাঁর ভক্তমহলে সমাদৃত। তাঁর গ্রামীণ চেকের পাঞ্জাবি তাঁর পেশাগত সততা ও নিষ্ঠার একটি প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। নোবেলজয়ের অব্যবহিত পরবর্তী সময়ে তিনি শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশের কাছে সমাজসেবা, দেশপ্রেম ও দুর্নীতিমুক্ত নেতৃত্বের আইকন হিসেবে কিঞ্চিৎ প্রতিষ্ঠা পেয়েছিলেন।
সাম্প্রতিক সময়ে খোদ সরকার প্রধান ইউনূস সম্পর্কে রুষ্ট বক্তব্য দিয়েছিলেন, তার পরিপ্রেক্ষিতে সাধারণ মানুষের চোখে ইউনূসের কার্যক্রম সম্পর্কে সরকারের মনোভাব অনুসন্ধানী না হয়ে প্রতিশোধপরায়ণ হিসেবে বিবেচিত হবার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
প্রথম যুদ্ধ
বানু বিবি যখন নিতান্তই অপ্রাপ্তবয়স্কা কিশোরি, রুস্তম বেপারী তখন বয়:প্রাপ্ত যুবক। দুজনের বাড়ি ছিল নদীর দুই পাড়ে—পূর্বে বানু বিবি আর পশ্চিমে রুস্তম বেপারী। কিন্তু প্রকৃতির কী খেয়াল, নদীর ভাঙন বানু বিবিকেও নিয়ে এলো এই পাড়ে। ভাঙনের পর বানু বিবির বাবা নতুন ঘর তুললেন শরিয়তপুর এসে। পাশের বাড়িটিই ইকবাল আহমেদ বাচ্চুর—যেই বাড়িতেই দিনমজুরের কাজ করেন রুস্তম বেপারী। সেখানেই বানু-রুস্তমের প্রথম পরিচয়।
[justify]এসব দুপুরের রোদ আরো কড়া হয়। বাইরের আগুনের হলকা ঘরের মধ্যেও তাপ বিকোয়। রাহেলা এই ক্যাম্পে পড়ে আছে আজ প্রায় তিন মাস। তার নিজের গায়ের ঘামের গন্ধ ঘরের মধ্যে কর্কশ মৌতাত ছড়িয়ে দেয়। বাবা-মা, ছোটভাইয়ের চেহারাগুলো এই তিন মাসে একটু একটু করে আরো ঝাপসা হয়। প্রাণ বাঁচানোর একাগ্র সব আর্তনাদ কানে এখন আর গাঢ়ভাবে এসে লাগে না।
[justify]
কড়া আলো পিচাশ করিমের পছন্দ নয়। নিরেট অন্ধকারও ভালোবাসেন না তিনি। এই দুটোই হচ্ছে দৃষ্টিগ্রাহ্য পৃথিবীর দুই চরম অবস্থা। তিনি ভালোবাসেন রহস্য, যা থাকে আবছায়ায়। আলো আছে, কিংবা আলো নেই, এমন সরল বাইনারির জগতে যারা বাস করতে চায়, তাদের জন্যে প্রতিনিয়ত করুণার ভারে পিষ্ট হন পিচাশ। মূর্খ, ভালগার একটা সোসাইটি।
[justify](মুখবন্ধঃ এই লেখাটা নিছক একটা ভূমিকাসম্বলিত কৌতুক। সুক্ষ্ম, মার্জিত এবং পরিশীলিত রুচিবোধসম্পন্ন পাঠক এটা নিজ দায়িত্বে পড়বেন। পাঠশেষে নাসিকাকুঞ্চন শিরোধার্য)।
[justify]সযত্নে প্লেটের ভাতগুলো ময়লার ঝুড়িতে ফেলে দিলাম। প্রায় রাতেই এভাবে খাবার নষ্ট করছি।তারপর সবকিছু ধুয়ে গুছিয়ে, বিছানায় শুতে চলে এলাম।কোনও একটা গল্পের বই পড়তে পড়তে ঘুমানোর অভ্যেসটা কেমন করে যেনো রপ্ত হয়ে গেছে। গল্পের বই হাতে নিয়ে ও আজ নামিয়ে রাখলাম।মাঝেমাঝে আমার ঘরের জানালা দিয়ে তাঁরাভরা রাত দেখা যায়।কিংবা পূর্ণিমার ভরা চাঁদ যেদিন আমার জানালা দিয়ে উঁকি দিয়ে আলোয় ভরিয়ে ফেলে ছোট্ট রুমটা, ব
মোল্লা নাসিরুদ্দিনের একটা গল্প মনে পড়ল,
গ্রামের একটি লোক একদিন হন্তদন্ত হয়ে দৌড়ে এসে মোল্লাকে বলল, "সুখবর আছে মোল্লা সাহেব, আপনার পাশের বাড়িতে পোলাও-মাংস রান্না হচ্ছে"।
- "তাতে আমার কী!" মোল্লার জবাব।
- "আপনাকেও নিশ্চয়ই দাওয়াত করেছে...!"
- "তাতে তোমার কী?"
১) ঈশ্বর ও তার প্রচারক দু’জনেই মূলত নাস্তিক। ঈশ্বরের নাস্তিকতা প্রকাশ্য, কিন্তু প্রচারকের নাস্তিকতা সদা গোপন থাকে।
[justify]বিষ্যুৎবারে সন্ধ্যা ঠিকই নামে। রাত আটটার আগেই বাবা আমার ব্যাগ রেডি করে রাখে। বোবা দরজার কাছে চুপ করে বসে থাকে। অনুপদের বাসায় শান্ত হয়ে থাকার কথা একবার মাত্র বলে বোবার হাতে আমাকে দিয়ে আস্তে করে দরজা বন্ধ করে দেয়। আমার সামনে তখন ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক, গাছমণ্ডলী আর পুকুর ঠায় দাঁড়িয়ে থাকে। বোবা হাঁটতে থাকলে আমিও তার সাথে চলতে শুরু করি। কুকুর ভোলা কিছুক্ষণ কুঁইকুঁই করে আমার সাথে এসে পরে আবার বাবার