তার-ও আছে শরৎচিঠি ফড়িংরঙ খুব
রাতের অনুষদে
নক্ষত্রের ভবঘুরে আলো হয়ে ওঠে অতি-বেগুনি
[justify]আমি ঋক। বন্ধুরা ফাজলামি করে ডাকে রিগ বা গর্ত। পাঁড় নাস্তিক বাবা কেন আমার নাম ঋক রাখে সেটা প্রথমে না বুঝলেও পরে আস্তে ধীরে বুঝি। বাবার কথাবার্তার মধ্যে জার্গন ফেনা তোলে। দর্শনের শিক্ষক হিসেবে কিছুদিন কাজ করে বাবা কাজ ছেড়ে দেয়। তার নিজের বাবার অনেক সম্পদ থাকায় টাকার কোনো সমস্যা হয় না। বাবার নিজে নিজে কথা বলার রোগ আছে। একসময় আমরা জানতে পারি বাবা তার জটিল দার্শনিক সমস্যাগুলো কোনো এক অদৃশ্য বন
বেল পাকলে কাকের কী? সক্কাল বেলাতেই শুনিয়া আসা কথাটা রইসের মাথায় ঘুরিয়া চলিছে সারাদিনমান। কাকের চিন্তায় তাহার ক্ষুদ্র হৃদয়ের মূল যেন বিদীর্ণ হইয়া গেল। বেল পাকলে কাকের কী? বেল পাকলে কাকের কী? বেল পাকলে কাকের কী? বলিতে বলিতে তাহার মুখমন্ডল গৌরবর্ণ হইয়া উঠিল। জগৎকে উষ্ণ, ঘুর্ণিমস্তিষ্ক, রক্তনয়ন মাতালের কুজ্বটিকাময় ঘূর্ণমান ব্রহ্ম বলিয়া বোধ হইল।
বয়সের অপশনটা আসতেই আজকে একটা ঘটনা ঘটলো, আমি ‘যুবা’তে চাপ দিলাম। হতে পারে চল্লিশ এই বুঝি আসে আসে, হতে পারে হাইপ্রেশারে নিত্যরাতে ওষুধ খেতে হয় একটা করে, হতে পারে মাথার কাচা চুলের ভাজে ভাজে সাদা চুলের উকি দেয়া বেশ প্রবল - আমার তাতে কিচ্ছু আসে যায়না! আমি ‘এইটিন টিল আই ডাই’ – জ্বি মশাই, ঠিকই বলছি।
এই পর্বে সরাসরি চলে যাই মডেল পিএসসির (২০০৮) কিছু বিতর্কিত অংশে, যার কাঠামোতেই কনোকোফিলিপসের সাথে চুক্তি হয়েছে। এই পিএসসির সবচেয়ে বিতর্কিত অংশ সম্ভবত অনুচ্ছেদ ১৫। এই অনুচ্ছেদের কিছু ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ ইতিমধ্যে করা হয়েছে, তবে সরকারের তরফ থেকে খুব ভাল কোন ব্যাখ্যা এখন পর্যন্ত দেখিনি। আমি আমার মত ব্যাখ্যা করলাম।
শীতের সকালটায় হি হি করে কাঁপতে কাঁপতে স্যারের বাসায় পড়তে গিয়ে দেখি বাগানের পুরনো বেদিটায় একা একা বসে আছেন। বললেন, 'আজ পড়াব না রে, মনটা ভালো নেই'। সবাই খুশি মনে ফিরতে শুরু করতেই ডেকে বললেন, 'আশালতা, তুমি থাকো, তোমার সাথে কথা আছে'। আমি অবাক হওয়ার চেয়ে চিন্তিত হলাম বেশি। কারন একা ফিরতে হবে। তার মানে রোজদিন দরজার আড়ালে গোলাপ হাতে দাঁড়িয়ে থাকা উনার পাগল ছেলেটার সামনে দিয়ে একাই যেতে হবে, এইট
অশ্রুত কথার ছলে চেনা সুরে ক্ষণে ক্ষণে বেজে উঠো তুমি
হানা দাও, খুন করো, মৌনতা চিরে ফেলো নখের আঁচড়ে
রাজর্ষি রাতের জ্বরে পুড়ে যাই রুদ্ধবাক ঘোরের ভিতরে
একটু পাবো কি রেহাই ডুবে গেলে সবটুকু পাললিক ভূমি?
জলবতী মেঘে মেঘে গুণীর মন্ত্রের মতো মাতাল সিম্ফনি
নেব না নেব না আমি নেবুগন্ধী নির্জলা সন্ন্যাসী দিন
বেজে যদি যায় যাক অবিরত শূন্য হাত বিষণ্ণ ভায়োলিন
সেদিন জ্যাকসন হাইটসে মুক্তধারার নিচে দাড়িয়ে আড্ডা দিচ্ছিলাম। জায়গাটাকে নিউইয়র্কের বাংগালী হাব বলা হয়। হঠাৎ কানে বাংলা প্যারডি ভেসে এল। এক ছেলে গাড়ির হুডে বসে বন্ধুদের সুর করে বন্ধুদের প্যারডি শোনাচ্ছেঃ
শোন মমিন মুসলমানও
যত পার গাঞ্জা টানো
আখেরাতে সবই পাইবা
গাঞ্জা পাইবা না।।
নীলিমা,
অনেক দিন পর আজ আবার তোমায় চিঠি লখতে ইচ্ছে হলো।
আজ একটি বিশেষ দিন। গুছিয়ে তোমাকে চিঠি লেখা কেমন জানি কঠিন হয়ে ঠেকছে।
প্রথম প্রথম তোমায় কিছু লিখতে গেলে সব কিছু কেমন এলোমেলো হয়ে যেত।
খেই হারিয়ে ফেলতাম আমি। অনুভূতির ব্যাকরণগুলো কেমন বিব্রত দৃষ্টিতে আমার দিকে চেয়ে থাকত।
সত্যি বলতে কি - আজো আমি অবিকল আগের মতই। তোমার ভাষায় - 'একদম ছেলেমানুষ তুমি' !
তোমার খুব প্রিয় তিনটি শব্দ বল...।।
- বৃষ্টি ,
একাকীত্ব
আর নীরবতা ।
আজও তোমার কথায় একটা উদাসী ভাব !
আচ্ছা ,তোমার কি স্বপ্ন দেখতে ভালো লাগেনা??
-না ।
একসময় লাগতো,
যখন লাল-নীল,সাদা-কালো অনেক স্বপ্ন দেখতাম ।
একদিন হঠাৎ করে কেঁদে কেঁদে ,স্বপ্ন গুলি কোথায় যেন হারিয়ে গেল ।
আমি ওদের আর খুঁজে পাইনি ।
ওরা কেন জানি ,কোথায় জানিনা, হারিয়ে গেল ।