Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

যুবা (১৮ বছর বা তদুর্দ্ধ)

কুকুর

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/০৪/২০১১ - ৮:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নতুন কেনা লেক্সাসের নরম চামড়ায় হেলান দিয়ে মুচকি হাসির সাথে একটা তৃপ্তির শ্বাস ছাড়ে নুমায়ের মাহমেদ। সুমি আনাদিল খান, না! হট বেইব, হট নেইম! মাগী দামী গাড়ি আর দামী রেস্টোরান্ট পছন্দ করে,গতির পেছনে ছোটে। সেই গতি নুমায়ের দিতে পারে এখন, কিন্তু আনাদিলের জন্য আর কতটাই বা বরাদ্দ রাখা যায় তার মহামূল্যবান সময়ের? সাময়িক বিনোদন, ছুঁড়ে ফেলে দাও একটু পরেই, এমন কত খানম-চৌধুরানী পেছন পেছন ঘুরবে!


ফ্রেন্ডস্‌ অব মেহেরজান-২

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: মঙ্গল, ১৯/০৪/২০১১ - ৮:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]রুবাইয়াত হোসেনের ‘মেহেরজান’ সিনেমা শর্মিলা-বসু-প্রকল্পের একটি ক্ষুদ্র শাখা। শর্মিলা বসু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও ঐতিহাসিক সত্যকে একপাশে সরিয়ে একটা নতুন কিছু আবিষ্কারে মত্ত। একাত্তরে হানাদার পাকিস্তানিদের গণহত্যার দায় বাংলাদেশি তথাকথিত জাতীয়তাবাদীদের দিকে ঘুরিয়ে দিতে দীর্ঘদিন ধরে তিনি কাজ করে যাচ্ছেন। রুবাইয়াত হোসেনের গবেষণা, আগ্রহ, সিনেমা নির্মাণ অন্ধভাবেই শর্মিলা বসুর ঘরানাকে অন


পালক

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৮/০৪/২০১১ - ৭:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
আবার সেই চুল। গরম হলদে খিচুড়ির মধ্যে আমাজনের অ্যানাকোন্ডার মতো শুয়ে আছে চুল। লম্বা চুল। কোত্থেকে আসে এই চুল! আমাদের এই নারীরহিতনিবাসে এতো লম্বা চুল আসেই বা কি করে। শুধু নিবাস নয় কর্মক্ষেত্রেও আমাদের নারী ভাগ্য নেই। অফিসে পুরো ফ্লোরে যে একজন সবেধন নীলমণি আছেন তিনি আবার এইচআর ম্যানেজার। স্বয়ং আমার অন্নদাত্রী। তার চুল সংগ্রহ করতে গেলে আমার চাকরির মূল ধরে টান পড়বে। এই মেসে অন্য যে কজন আছেন তারাও মোটামুটি নারীবিহীন অফিসে কর্মরত।


একটি জিজ্ঞাসা

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১৭/০৪/২০১১ - ৩:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাফাই :

মায়ের স্নেহার্দ্র হাত যেমন করে কোলের সন্তানকে জড়িয়ে থাকে ঠিক তেমনি করে সবুজ পাহাড়ের পাচিল ঘেরা বিপুলা কর্ণফুলী বড়হরিণার তিনদিক জড়িয়ে। চৈত্রের নিদাঘ সময়ে চাষির দল সেই পাহাড়ের বুকে আগুন লাগিয়ে জুমচাষের জন্য উপযোগী করে তোলে। মাঝে মাঝে দাবানল হয়ে আগুন ছড়িয়ে পড়ে দিগ্বিদিক। পুড়ে যায় কতকিছু! এই বড়হরিণাতেই কেটেছে আমার একাকীত্বের কিছু দিন। তবুও সেগুলি ছিল রঙের। গোলাপি না হলেও ধুসর তো!


ঝড়ের বেগে চড়ক দেখা

নাশতারান এর ছবি
লিখেছেন নাশতারান (তারিখ: শনি, ১৬/০৪/২০১১ - ৭:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পয়লা বৈশাখে মৌলভীবাজারে চড়কপূজা দেখতে যাওয়ার কথা ছিলো, আবার ছিলো না। ছুটির দিনে ঢাকার উপচে পড়া ভিড়ে বারকয়েক অতীষ্ট হয়ে পণ করেছিলাম এবছর নববর্ষে আর যা-ই করি, ঢাকায় ঘুরতে বেরুবো না। বন্ধুদের সাথে আগে থেকেই পরিকল্পনা শুরু হলো। ‘অতি সন্ন্যাসীতে গাঁজন নষ্ট’ যেমন, তেমনিভাবে ‘অতি পরিকল্পনায় সব ভ্রমণই ভণ্ডুল’ হলো। তার উপর ছিলো ই-বুক ‘ভ্রমণীয়’র ডেডলাইন। দুনিয়া উলটে যাক, তবু ১৪ এপ্রিলে এই বইয়ের মুখদর্শন করাতে হবেই হবে।


আকাঙ্ক্ষা, স্বার্থপরতা, কল্লা-কাটা মোল্লা ও অন্যান্য

ধ্রুব বর্ণন এর ছবি
লিখেছেন ধ্রুব বর্ণন (তারিখ: শুক্র, ১৫/০৪/২০১১ - ৫:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মানবিক

মৃত্যুর পর স্বর্গ বা নরক কোনকিছুই আমার জন্যে অপেক্ষা করছে না। তাই যদি খুন করে ফেলি কাউকে, কিছু আসে যায় না আমার পরকালের, যেমন আসে যায় না একটি মানুষকে বাঁচালে। নিতান্ত বিবর্তনীয় কারণ ছাড়া আর কোনো কারণে কি তাহলে আমি মানবতাতাড়িত? নাকি এ কেবলই প্রোথিত?


বড়হরিণার দিনলিপি

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৪/২০১১ - ৮:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাফাই :
নতুন বাসায় উঠেছি। ট্রাঙ্ক থেকে বইপত্র গুছিয়ে গুছিয়ে আলমারিতে তুলছি। হঠাৎ দেখি ট্রাঙ্কের একপাশে দীর্ঘদিনের অবহেলায় পড়ে আছে আমার তরুণ বয়সের একটি ডায়েরি। একটু মমতা হয়। আজ দিনের শেষে, সকল কাজের শেষে, ওর সাথে কথা হয়। দিনপঞ্জি নয় বরং এলোমেলো কিছু লেখা দিয়ে ঠাসা। তখন কতই বা আমার বয়স। বাইশ কিম্বা তেইশ। এই রচনাগুলো কতটুকু সম্পন্ন হয়েছে সে বিবেচনার চাইতে বোধকরি সে বয়সের আবেগের প্রাবল্য আমাকে বেশী আলোড়িত করে। প্রকাশযোগ্য কিনা জানি না। তবে প্রকাশিত হলে পাঠক সহৃদয় হয়ে আমার সে বয়সটিকে বিবেচনায় নেবেন আশাকরি। কাপ্তাই লেকের দূরবর্তী প্রান্তে যেখানে কর্ণফুলির উদর সন্তানসম্ভাবা নারীর ফুলে উঠা তলপেটের মতো অসামান্য মমতায় ও আশ্রয়ের আশ্বাসে গোল হয়ে বিপুলা হয়েছে সেখানেই বড়হরিণা। তাহলে শুরু হোক 'বড়হরিণার দিনলিপি'।


ভয় পাওয়ার গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৩/০৪/২০১১ - ৮:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার কেন জানি মনে হ্য় আমরা ভয় পেতে ভালোবাসি। জন্ম থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত আমরা ভয় পাই, কারনে অকারনে ভয় পাই, ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত ভাবে ভয় পাই। কোন অচেনাকে দেখলে ভয় পাই আবার মাঝে মাঝে চেনাকে দেখেও ভয় পাই। আমরা অসুন্দরকে দেখে ভয় পাই আবার সুন্দরকে দেখে অসুন্দরকে অনুভব করে ভয় পাই। আমরা অন্ধকারকে ভয় পাই আবার আলোকে দেখে আলোর ভিতর অন্ধ হয়ে যাবার ভয় পাই। আমরা হেরে যেতে ভয় পাই আবার জয়ী হয়ে হেরে যাবার


আবার বিবাগিনীর অনুকাব্য (১)

বিবাগিনী এর ছবি
লিখেছেন বিবাগিনী (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৪/২০১১ - ৩:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

..:: এক ::..

তারায় তারায় খুঁজতে থাকি
এই একটা এতটুকুন একরত্তি ছোট্ট ছেলে।
রাতের বেলা চুপিচুপি কেন গেলি কোথায় গেলি মাকে ফেলে?

..:: দুই ::..

দাওতো ওকে আরেকটিবার নিয়ে নেই বুকে
দাওতো ওকে আরেকটিবার দেই আদর।
ছোট্ট কপালে আরেকটিবার টিপ দিয়ে দেই
সরাওতো ওই ভীষণ ঠাণ্ডা সাদা চাদর!

..:: তিন ::..

সারি সারি মাটির ঢিবি;
তারই একটা আজ থেকে তোর ঘর।
নিয়ে যা আমাকে ভয় পাবি একা!