Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

প্রবাস

রোমান হরফে বাংলা লেখা, প্রবাসে বাংলা শেখানো – কিছু প্রশ্ন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৪/০১/২০১৮ - ৩:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেকদিন ধরে বিষয়টা নিয়ে একটা লেখা লিখতে চাচ্ছিলাম। লেখাটার মুখ্য উদ্দেশ্য আসলে যারা ‘বাংলা লেখা’ বিশেষত অভ্র অথবা রিদ্মিক নিয়ে লেখালেখি করে বা বিষয়টা জানে তাদের কাছে সরাসরি পৌঁছানো। সেজন্য ফেসবুকে নিজের দেয়ালে না লিখে সচলায়তনের দ্বারস্থ হলাম। সম্প্রতি নতুন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রীর নাম শুনে মনে পড়ে গেলো এই বিষয় নিয়ে লেখাটা আর হয়ে ওঠেনি। তাই ব্লগের উপর নতুন কোন আইন পাশ হবার আগেই আমি


প্রবাসে আমরা এবং আমাদের কমফোর্ট জোন

গীতিকবি এর ছবি
লিখেছেন গীতিকবি (তারিখ: শুক্র, ২৭/০১/২০১৭ - ৭:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক দিন পর সচলায়তনে লিখছি।

সাম্প্রতিক যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আমার কিছু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং তা থেকে যা উপলব্ধি সেটি নিয়ে একটি লেখা লিখেছি। প্রথম আলো পত্রিকা লেখাটি প্রকাশ করেছে।

লেখাটি দীর্ঘ। কিন্তু সবাইকে, বিশেষ করে প্রবাসে যারা থাকেন তাদেরকে পড়ার জন্য বিশেষ অনুরোধ করছি।


রঙের দুনিয়া

মুস্তাফিজ এর ছবি
লিখেছেন মুস্তাফিজ (তারিখ: বুধ, ২১/১২/২০১১ - ১:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভ্যাঙ্কুভারে আসার পর কয়েকদিন রঙ দেখতে দেখতে মাথা খারাপ অবস্থা।
আমার আর মাতিসের কোন কাজ নাই। ওর স্কুল ছুটি হলে বিকেলে আমরা দুজন ঘুরি, রাস্তায়, পার্কে, ট্রেইলে।
ঘুরতে ঘুরতে রঙ দেখি, এইসব রঙ ...


লুন্ড শহরের ১৪ ঘন্টা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৫/১০/২০১০ - ৮:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সন্ধি

মাস পাঁচেক আগে একটা কনফারেন্সে সুইডেনের দক্ষিণের শহর লুন্ড এ যাওয়া পরেছিল। যাওয়াটা অবশ্য চরম রকম অ্যাডভেঞ্চারের ক্যাটাগরিতে পরে। কারণ স্ক্যান্ডিনেভিয়াতে সাধারণত মানুষ দূরের পথ বিমানে না উড়তে পারলে রেলে যাতায়াত করে। আমি আবার আরেক কাঠি সরেশ । ভাবলাম একবার বাসে চড়ে গেলে কেমন হয়? দেশে থাকতে তো বাসে চড়তে খুব একটা মন্দ লাগতো না। যাই হোক জাহাজের খবর প্রচুর দেয়া হয়েছে। একদিন ...


ঈদের লুলাশুভেচ্ছা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৩/০৯/২০১০ - ৭:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(১)

বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে আড্ডাতে গালিগালাজ করে নাই, এমন লোক খুজে পাওয়া বোধ হয় দুস্কর। খুবই সিরিয়াস কোনো আলোচনা হচ্ছে, তাতেও ভিতরে ঢুকে যাবে এ ওকে কিভাবে ইয়ে দিচ্ছে। ব্যাপারটা এমন হয়ে গেছে যে, লবণ ছাড়া যেমন খাওয়া হজম হয় না গালি ছাড়া আড্ডা জমে না। তবে বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়ার পর সবাই তাদের বিভিন্ন গন্তব্যের কারণে নানা জায়গায় ছড়িয়ে যায়। আর আমরা মিস করতে থাকি সেই রসময় ...


টেক হোম এক্সাম

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৫/০৬/২০১০ - ৫:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

জীবনে আঁতেল কম দেখিনি; কিন্তু আজ যা দেখলাম সেটাকে বোধ করি আঁতলামির চেয়ে বোকামী বলাটাই শ্রেয় হবে। ঘটনা ব্যাখ্যা করার জন্য একটু পেছন থেকে আসি। দেশের বাইরে পড়তে আসার পর অনেক অদ্ভুদ অদ্ভুদ সিস্টেমের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি- ওপেন বুক এক্সাম, টেক হোম এক্সাম, অনলাইন এক্সাম ইত্যাদি। পরীক্ষা ছাড়াও হাবিজাবি অনেক কিছুর কম্বিনেশানের পর পরিসমাপ্তি ঘটে এক একটি কোর্সের। যেমন গত সেমিস্টারে ...


শিক্ষকভীতি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৭/০২/২০১০ - ১০:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের প্রাইমারী স্কুলটা ছিল একটু ইসলামিক মাইন্ডেড। বাধ্যতামূলকভাবে কঠিন কঠিন আরবী শিখতে হত- বাংলা থেকে আরবীতে অনুবাদ টাইপ। যদিও তার অধিকাংশই এখন মনে নেই এবং প্রত্যক্ষভাবে পরবর্তীতে কাজে এসেছে কিনা বলতে পারবো না। মাঝে মাঝে আরব দেশগুলো থেকে আমাদের স্কুলে অতিথি আসতেন। তাঁরা আসার আগে আমাদের পি.টি. তে ট্রেনিং দেয়া হত- কিভাবে তাদের সাথে কথা বলতে হবে বা কী জিজ্ঞেস করলে কী উত্তর দি...


প্রবাসে একাকী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৪/১২/২০০৯ - ৬:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লিফটে দরজার সামনে ওদের দেখা। দুজনের চোখেই কিছুটা কৌ্তুহল।কোন রকম ইতস্তত না করেই তরুন দু পা এগিয়ে যুবতীকে পরিস্কার ইংরেজীতে জানতে চায়, তুমি কোন দেশী?

আমি বাংলাদেশী, তুমি? মৃদু হেসে যুবতীও ইংরেজীতেই উত্তর দেয়।

তরুন এবার বাংলায় বলে, আপনি বাংলাদেশী!সিঙ্গেল স্টুডেন্টসদের এই হাউজেই থাকেন! এখানে আর কোন বাংলাদেশী আছে বলে তো জানি না!

-আমিও তো জানতাম না। কাল চাবি নেয়ার সময় প্রভোষ্টকে ...


আয়্যূটি সমাবর্তন ও একটি দুঃসাহসিক বাবাকাহিনী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৬/১১/২০০৯ - ১১:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আব্বু-ম্মু, এক আত্মা হলেও মানুষ তো দুইজন। একজনকে তো আরেকজনের চে' কম ভালবাসিনা। তাই দু'জনের একজন অডিটোরিয়াম-এ প্রবশাধিকার পাবে আরেকজন পাবে না, কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিলাম না। কার্ড নেবার সময় জিজ্ঞেস করছিলাম, উপযুক্ত কোন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করলে আরেকটা কার্ড পাবো? জানলাম এমন কোনো পক্ষের কথা কারও জানা নাই। হতাশ হলাম। ওদিকে সৃষ্টিকর্তা বোধহয় স্মিতহাস্যে মজা দেখছিলেন, আর বলেছি...