রোজার মধ্যে ইফতারির ছবি না তুললে কেমনে কি? এই কথাটা আমি এই বৃহস্পতিবার রাতে চিন্তা করলাম। মহামতি ওডিনের পরীক্ষা শেষ। ওনার তাই সময়ের অভাব নাই। আলোচনা করে ঠিক করা হলো শুক্রবার বিকাল চারটায় আমরা চকবাজার যাবো। ইফতারি করতে নয়, ছবি তুলতে!
চকবাজার গিয়ে দেখি হাঁটার জায়গা নাই বলতে গেলে। মানুষ আর মানুষ! কোথাও দাঁড়ায় ছবি তুলতে গেলেই মানুষ ঝাড়ি মারে।
চকবাজারে ইফতারির ছবি তুলতে শেষ গিয়েছিলাম ২০০৯ সালে। আমার মনে হয় গত ৩বছরে খাওয়ার আইটেমের বৈচিত্র অনেক কমে গিয়েছে। সবখানে মোটামুটি ভাবে কয়েকটা আইটেম কমন যেমনঃ বড় বাপের পোলায় খায়, আস্ত মুরগির রোস্ট, খাসির লেগ রোস্ট।
৭.কাবাব (কোন কাবাব নাম জানি না)
মন্তব্য
ওরে খাবার রে! ভাত খেতে খেতে দেখলাম, তাও আবার খিদা লেগে গেল!
এই ধরনের ছবি দেখতে জোস লাগে। প্রায় প্রতি বছরই পুরান ঢাকায় ইফতারি করার পরিকল্পনা করা হয় বন্ধু বা কলিগের সাথে, শেষ পর্যন্ত একবারও হয় না!
এইখানে খাইতে যাইয়েন না। খাইলে পেট খারাপ করতে পারে সিরিয়াসলি!! ছবি তুলার শখ থাকলে যাইতে পারেন।
---------------------
আমার ফ্লিকার
পুরান ঢাকার এইসব ইফতারের খালি নাম শুনলাম আর ছবি দেখলাম খাওয়া আর হলো না কোনদিন। পুরান ঢাকার ইফতার খাওয়ার কথা শুনলেই আগে আব্বু বলে অতো ঝামেলা করে কে কিনতে যাবে বাপ! বড় বাপের পোলায় খায় জিনিসটা খেতে পারলে হতো। যদিও আমি পোলা না মেয়ে তাতে কি!
ইফতারের আগেই দেখলাম। কিন্তু কিস্যুই হয় নাই
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
হাহাহা! চকের ইফতারি দেখতেই সুন্দর লাগে। এমনিতে যেই হাত দিয়ে এবং যেই পরিবেশে বানায় দেখলে খাওয়ার ইচ্ছা চলে যায়।
---------------------
আমার ফ্লিকার
বড় বাপের পোলার মত বাজে খাবার পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টা নাই!
এ গুলো যে অতি সুস্বাদু তাতে কোন সন্দেহই নেই, তয় অসাস্থকর খাওয়া দাওয়াতে আমি নেই
সুস্বাদু লাগে নাই আমার কোনোদিন। অসাস্থ্যকর এই ব্যাপারে কোনো দ্বিমত নাই।
---------------------
আমার ফ্লিকার
চমৎকার এসেছ ছবিগুলো।
---------------------
আমার ফ্লিকার
..................................................................
#Banshibir.
---------------------
আমার ফ্লিকার
সৌরভ কবীর
ভাই এই উইঙ্ক গুলা কোত্থেকে পান? আমিতো পাই না !!!
খালি ছবিই দেখে গেলাম
---------------------
আমার ফ্লিকার
চকবাজারের খাবার ইফতারির ঐতিহ্যে পরিনত হয়েছে।কিন্তু আপনি কি বলতে পারবেন এর কোনটি স্বাস্থ্যসম্মত? উৎপাদন থেকে বিপনন- পুরো প্রক্রিয়াটিই অস্বাস্থ্যকর।
এগুলাইখাইতে হবে রে ভাই,কিছুকরার নাই। এখন তো ফল গাছ থেকে পাড়ার আগেই ফরমালিন বা মেডিসিন দেয়া হয়।কি করার .... এখন লোহা খাইয়াও হজম করি।বৃদ্ধ হইলে খবর হবে আর কি .....
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
বড় বাপের পোলায় খায় বস্তুটা বানানোর ছবিটা দেখেন। যেই হাত দিয়ে বানাচ্ছে, পুরাই ইয়াক! খাওয়ার কথা বললে আমি চকবাজারের খাওয়া থেকে দূরে থাকতে বলবো।
---------------------
আমার ফ্লিকার
সত্যি কথা বললে ছবি দেখে আমার গা গুলাচ্ছিল, এসব খাওয়ার চিন্তা তো দূরের কথা
এত্তো ছবি তুল্লেন.. মাঠা বা ঘোল কই? চক এর মাঠা বা ঘোল ইফতারের আর এক অবিচ্ছেদ্য অংশ
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
ঘোলের ছবিটা ভালো আসে নাই।
---------------------
আমার ফ্লিকার
ঘোলের ছবি ঘোলাটে না হৈলে সেইটা আবার আদি ঘোল হৈলো কিভাবে?
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
---------------------
আমার ফ্লিকার
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
যখন ঢাকায় ছিলাম, প্রতি বছর এট লিস্ট একবার চকবাজারে ইফতারি করতাম। আর প্রত্যেকবারেই, পেট খারাপ হত!!
খাবারগুলো খেতে যত না মজা, তার থেকে মজা দেখতে আর এত এত উৎসাহী মানুষের ভিড়ে ইফতারি কিনতে ।
একেবারে একমত।
---------------------
আমার ফ্লিকার
জীবনে যদি একটা পূণ্যও করে থাকি (মনে হয়না করছি ) তার বিনিময়ে অভিশাপ দিলাম এর একটা কিছু মুখে দেয়া মাত্র আপনার পেট এমন নামা নামবে যে আগামী রোজার আগে উঠবে না
---------------------
আমার ফ্লিকার
কুউল! চকের ইফতারী দেখতে যতটা খেতে ততটা আহামরী লাগে নাই।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
খাইলে উলটা পেট খ্রাপ করতে পারে
---------------------
আমার ফ্লিকার
হ- খালি ছবি দেখলে পেট খ্রাপ করে না...
---------------------
আমার ফ্লিকার
ছবিতে
কিন্তু খামু কিনা সন্দেহ আছে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
---------------------
আমার ফ্লিকার
ঢাকায় আসার পর যে শখগুলা পূরণ করতে হবে সেই তালিকায় উপরের দিকেই চকের ইফতারি ছিল। কিন্তু দুদুবার করে খাওয়ার পর বুঝলাম জিনিসগুলা দেখতে যতটা সুস্বাদু, খাইতে ততটা না (অন্তত আমার কাছে)
হিল্লোল
হেহে কথা সইত্য!!
---------------------
আমার ফ্লিকার
ঘ্যাচাং
---------------------
আমার ফ্লিকার
শাহী জিলাপীর ছবি দেখে কিছুক্ষণ কান্নাকাটি করলাম
জিনিস্টা খাইতে তেমন আহামরি না!
---------------------
আমার ফ্লিকার
সুতি কাবাব খাওয়ার ইচ্ছা ছিলো, নাম শুনেছি খাওয়া আর হয় নাই !!
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
দারুন জিনিষ। এক সময় ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় এটা বাকরখানি, নানখাতাই বা ঢাকাই পরোটা (শেষের দুটা কি আমি জানি না) সহযোগে দারুন জনপ্রিয় ছিল। আমাদের এলাকায় (রমনা পার্কের কাছে) সে সময় কিছু লোক বাড়ি-বাড়ি রুটি-মাখন দিয়ে যেত তারা নিয়ে আসত। সুতির দারুন ভক্ত ছিলাম তখন। এখনও পাওয়া যায় - বিশেষ করে রোজার সময়, কিন্তু এখন এর মধ্যে বেসন থেকে শুরু করে দুনিয়ার নানা রকম ভেজাল ঠেলে মাংসের চিহ্ণ পেতে হলে মনে হয় মাইক্রোস্কোপ লাগবে। আসল জিনিষ এক সময় খেয়েছি বলে এগুলি তাই আর সহ্য হয় না। তবে আপনি ট্রাই করতে চাইলে স্টারের যে কোন আউটলেটে ইফতারের অন্তত ঘন্টা খানেক আগে খোঁজ নিতে পারেন।
****************************************
আরে !! আজকেই তো ধানমন্ডির স্টার থেকে এলাম দুপুরে, আগে জানলে তো ভালো হতো।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
আমি একবারই এই সুতি কাবাব খাইছিলাম। আর জীবনে শখ নাই!
---------------------
আমার ফ্লিকার
উপ্রে সুতি কাবাবের যে চমৎকার লোভনীয় ছবিটা দিয়েছেন, এর মধ্যে মাংস আসলে কট্টুক আছে?
সাত মসজিদ রোডের স্টারে ১ কেজি সুতি কাবাবের (কাবাব মে হাড্ডি নাই) দাম মনে হয় ৪০০/৪৫০ টাকা। আর কাছেই "মীনা বাজারে" ১ কেজি বোনলেস গরু মাংসের দাম ৪৩০/-। ১ কেজি কাবাবের দাম সমপরিমান কাঁচা মাংসের দামের চেয়ে কম বা সমান হয় কিভাবে?!! মশলাপাতি, কারিগরের মজুরি ও অন্যান্য আনুষাঙ্গিক খরচ এবং সর্বোপরি লাভ গেল কই?
তাহলে বলেন, এখনকার এই কাবাবে তাহলে মাংস কতটুকু থাকে আসলে? কেজিতে ৫০ গ্রাম? ১০০ গ্রাম???
আর কেজির মধ্যে ঐ মাংস বাদে বাকিটুকু তাহলে কি জিনিষ?? শখ না থাকারই কথা!
অনেক আগে একটা গল্প পড়ছিলাম। এক কাবাবের দোকানদার এক লোকের ঘাড়ে ধরে কাজির দরবারে হাজির। দোকানদারের বক্তব্য - লোকটা কাবাব খেয়ে দাম না দিয়েই চলে যাচ্ছিল। চাইলেও দাম দিতে চাচ্ছে না। কাজি অভিযুক্তকে প্রশ্ন করতে সে জানালো, সে শুধু দোকানটার সামনে দাঁড়িয়ে কাবাব বানানো দেখছিল। খায় নি। সাথে সাথে দোকানদারের জবাব - কাবাব না খাক, কাবাবের গন্ধ তো শুঁকেছে, সেই গন্ধ তো তার নাকে-পেটে গেছে? ঐটুকুর দাম দিতেই হবে। এখন গন্ধের দাম কিভাবে দেয়া যায়? অনেক ভেবে চিনতে কাজি দরবারের এক কর্মচারীকে বললেন একটা থলে ভর্তি রৌপ্যমুদ্রা নিয়ে আসতে। রৌপ্যমুদ্রা আনার পর কাজি নির্দেশ দিলেন লোভে চোখ চকচক করে ওঠা দোকানদারের কানের কাছে থলেটা নাড়তে। থলেটা দোকানদারের কানের কাছে ঝাঁকানোর পর কাজি জিজ্ঞেস করলেন সে কি শুনএছে। দোকানদার জানালো - রৌপ্যমুদ্রার আওয়াজ। ব্যস, কাজি রায় দিয়ে দিলেন - কাবাবের অশরীরী গন্ধের বিনিময়ে মুদ্রার অশরীরী আওয়াজ। দাম পরিশোধ হয়ে গেছে। এবার ভাগো!
আর আমাদের ক্ষেত্রেও এসব "অশরীরী" মাংসওলা (অর্থাৎ মাংসবিহীণ) 'কাবাব' খাওয়ার সেরা পদ্ধতি হচ্ছে তার গন্ধটুকু শুঁকেই ভেগে পড়া। আর দোকানদার চেপে ধরলে তঙ্কার টঙ্কার শুনিয়েই দাম চুকিয়ে দেয়া যাবে!
****************************************
---------------------
আমার ফ্লিকার
বনানীতে এই দোকানটাতে সুতি কাবাব আরও অনেক রকম কাবাব আছে। আপনি টেষ্ট করে দেখতে পারেন, মনেহয় ভালই। আর ডিস এন্ড ডেজার্টের পাতলা জিলেপিও কিন্তু খুব মজার।
-লাবণ্যপ্রভা
তোমার অন্যবারের ফুড ফটোগ্রাফির ছবি এবারের চেয়ে ভাল হয়েছিল। এবারে খাবারগুলো বেশি লোভনীয় বটে কিন্তু ছবির স্টাইল একটু রিপোর্টিং টাইপ মনে হচ্ছে।
আগের বার চকে গিয়ে খালি খাবারের ছবি তুলছিলাম। এইবার আসে পাশের পরিবেশটা তোলার চেষ্টা আর কি
---------------------
আমার ফ্লিকার
সেহরির সময় দেখে নিলাম ইফাতারির আইটেম । চমৎকার সব ছবি। চকবাজারের ইফতারির হরেক রকমের আইটেমের কথা শুনেছি কিন্তু অনেক দূর আর যানজটের কারণে সেখানকার আইটেম খাওয়া হয়নি। কি আর করা আপনার ছবি দেখে দুধের সাধ ঘোলে মেটালাম আর কি
আফসোসের কিছু নাই! খাওয়ার গুলা ছবিতেই খালি সুন্দর!
---------------------
আমার ফ্লিকার
অতি সৌন্দয্য
গ্রেট জব! ভীড়ভাট্টার ভেতর এত সুন্দর ফটো কিভাবে তুলতে হয়, এটা নিয়ে তোমার কাছে একটা কোর্স করতে হবে
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
ধন্যবাদ আপু
---------------------
আমার ফ্লিকার
হই মিয়া। আমরা যারা বৈদেশ আছি তাগো কথা মাথায় রাখবা না! দিলা তো মেজাজটা গরম কইরা।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
---------------------
আমার ফ্লিকার
এক সময় লোহা খেয়েও হজম হয়ে যেত, এখন ছবি দেখেই এসিডি ব্যথা শুরু হয়ে গেল।
ছবি
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
---------------------
আমার ফ্লিকার
আসলেই, দেখতেই ভালো। খেলে যে কী হয়, সে আর বলতে!
ফটুকগুলো দুর্দান্ত! কিন্তু ৭ নং-এ কি পকেটমারিং টাইপ কিছু ঘটছে?
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
ধন্যবাদ!
পকেটমারিং কিনা বুঝতে পারতেছি না!
---------------------
আমার ফ্লিকার
চকের রাস্তাঘাটের খোলা , অখাদ্য , বাসী খাবারগুলোকে আমাদের সাংবাদিকরা মাথায় তুলছে। প্রতিদিন কত লোক এসব খাবার খেয়ে অসুস্থ হচ্ছে , তার হিসেব কে রাখে?
আসলেই!
---------------------
আমার ফ্লিকার
বেশ কয়েক বছর আগে একবার চকের ইফতারি এনেছিলাম। সত্যিই, আসলে যত শোনা যায় তত মজা না।
যাহোক, গুছিয়ে প্রায় সব ধরনের আইটেমের ছবিই দিয়েছেন। ছবি দেখলাম, তবে এখন এই রাত দেড়টায়।
---------------------
আমার ফ্লিকার
facebook
---------------------
আমার ফ্লিকার
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
---------------------
আমার ফ্লিকার
পুরান ঢাকার ইফতারী আইটেমে যে জিনিসটার কথা বলতে সবাই ভুলে যায় সেটা হচ্ছে শরবত, কত পদের শরবত যে এরা ঘরে ঘরে বানায় আল্লারে! আর তার স্বাদ, জিহ্বা শুকিয়ে এলো
দইবড়ার ছবি দেখে মনে হইলো টাঙ্গাইলের চমচম সাজায়ে রাখা, এই কালার কেন!
সাথে ডাক্তার সাবে ছিলো বললেন, তারেতো দেখা গেলোনা, তিনি যে সশরীরে ছিলেন তার কুনু পরমান আছে!
---------------------
আমার ফ্লিকার
রোজার দিনে মানুষের মনে লোভ জাগানো ঠিক না!
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
---------------------
আমার ফ্লিকার
দারুন। খিদে জাগানিয়া পোস্ট
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
---------------------
আমার ফ্লিকার
খালি হাতে খাবার ছানার ব্যাপারটা ভাল্লাগলো না।
এইজন্যে চক থেকে খাবার কিনি না।
---------------------
আমার ফ্লিকার
বড় বাপের পোলায় খায় জিনিস্টা কি, ছবি দেখে ও বুঝতে পারলাম্না, এই প্রথম এই জিনিসের নাম শুনলাম!!
গুগল করে কপি পেস্ট:
"ডিম, গরুর মগজ, আলু, ঘি, কাঁচা ও শুকনা মরিচ, গরুর কলিজা, মুরগির মাংসের কুচি, মুরগির গিলা-কলিজা, সুতিকাবাব, মাংসের কিমা, চিড়া, ডাবলি, বুটের ডাল, মিষ্টিকুমড়াসহ ১৫ পদের খাবারের আইটেমের সঙ্গে ১৬ ধরনের মসলা মিশিয়ে ৩১ পদের যে মিশ্রণ তৈরি হয়, তার নামই 'বড় বাপের পোলায় খায়'। একটি বড় গামলায় এই ৩১ ধরনের খাবারসামগ্রী দুই হাতে ভালোভাবে মাখিয়ে তারপর ঠোঙ্গায় করে বিক্রি করা হয়।"
---------------------
আমার ফ্লিকার
আমার কেনো যেন মনে হয় এই 'বড় বাপের পোলায় খায়' জিনিসটা আগের দিন এর থেকে যাওয়া সব খাবার এর মিশ্রনএ তৈরী একটা খাবার যা অপচয় রোধের জন্য করা হয় অথবা মসজিদ এ যেমন সব কিছু একসাথে মাখানো হয় সবার জন্য যেনো সবাই সব কিছু সমান ভাবে পায় তেমন কোনো কনসেপ্ট. কারো জানা থাকলে শেয়ার করুন 'বড় বাপের পোলায় খায়' এর পেছনের ইনফো !
- একাকী আমি
ছবি গুলো দেখে ভালো লাগলো.. দেশে থাকতে অনেক ইচ্ছা ছিল একবার হয়তো খেয়ে দেখব - বড় বাপের পোলা খায় - তা খেতে কেমন বা দেখতে কেমন .. এক ফ্রেন্ড এর কাছে এর হালকা বর্ণনা শুনে আর তেমন চেষ্টা করিনি. কিছু কিছু পুরান ঢাকাইয়া ইফতারি খেয়েছি এয়ারপোর্ট রোড এর ওপরে আনন্দ কনফেকশনারী থেকে. আনন্দ কনফেকশনারী যেহেতু পুরান ঢাকার মালিকানার দোকান ওখানে সুতলী কাবাব, শাহী জিলাপী, দই-বড়া, মুরগি আর খাসির রোস্ট, ডিমচপ (নার্গিসী কাবাব), ভাজা-ভাজি অন্যান্য খাবার ভালো পাওয়া যেতো. দই-বড়া তা ছিল মারাত্মক.. সবই পুরান ঢাকার স্পেশাল ইফতারী. যারা পুরান ঢাকার ইফতারি খেতে চান কিন্তু যেয়ে আনা সম্ভব না, আপনারা এয়ারপোর্ট রোড এর ওপরে আনন্দ কনফেকশনারী থেকে অনেক কিছুই খেয়ে দেখতে পারেন . জানিনা এখনো পাওয়া যাই কিনা ! মিস করি খুব ..
রোজা, চাঁদ রাত, ঈদ, নববর্ষ এর বটমূল আর বাংলা একাডেমীর মেলা + কাছের চুরি, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, একুশের শহীদ মিনার আর বই মেলা আরো অনেক অনেক কিছু মিস করি ..
আবারও আপনাকে ধন্যবাদ ফটো গুলোর জন্য ..
- একাকী আমি
---------------------
আমার ফ্লিকার
নতুন মন্তব্য করুন