[img][ihttp://i.imgur.com/HQDeY.jpg[/img]
অন্ধকারে বসে আছি।
আলোটা চলে গেলো হঠাৎ করে। চারিদিক নির্জনতায় ডুবে গেছে। নির্জনতা ভাঙতে কানের কাছে মশা এর মাঝেই গুনগুণ শুরু করে দিয়েছে। অন্ধকার এলে তাদের বড্ড আনন্দ হয়। যদিও অন্ধকারে বসে থাকতে আমারও খুব একটা খারাপ লাগছে না। চারপাশের অনেক কিছু দেখতে পাচ্ছি না, এই যা।
আমার নেইবার এক সুইস মহিলা এখানে একটা রেস্টুরেন্ট চালায়। যার নাম 'মামা'স রেস্টুরেন্ট' বা মায়ের হোটেল। সবাই তাকে মামা ডাকে, সত্যি বলতে তার আসল নাম আমি এখনো জানিনা। সেই রেস্টুরেন্টই তার বাসা, উপরে একটা ঘরে সে থাকে। তার সাথে পরিচয় প্রায় তিন বছর আগে আমার এক বার্থডে তে তার রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়েছিলাম। আমরা তখন কেবল এখানে এসেছি, তখনো জানতাম না যে রেস্টুরেন্টটা তার, আমদের পাশের একটা টেবিলে সে দুটো কালো বা
বেশ ছোটবেলার কথা। আমার বয়েস তখন ১০-১২ বছর হবে। জন্মদিনে উপহার পেলাম একটা 'ব্রাউনি বক্স ক্যামেরা।' দেখতে একটা ছোট জুতার বাক্সের মত এই ক্যামেরাটা, তবে জুতার বাক্স যেমন সাধারনত সাদা রঙের হয় তার বদলে এটি ছিল কাল। ছবি তোলার বদলে এটি আমি আমার ‘স্ট্যাটাস সিমবল’ হিসাবে বেশি ব্যাবহার করার সুযোগ পেলাম। তখনকার দিনে এই ক্যামেরাতে ব্যবহার করতে হত ১২০ সাইজের ফিল্ম। তখন সাদা-কালোর দুনিয়া। রঙ্গিন ফিল্ম তখনও শুর
১। ধান ভানতে শিবের গীত
ওয়েভার স্ট্রিট ধরে হেঁটে যাচ্ছি, ফুটপাথে দেখি এক প্ল্যাকার্ড, বলছে "vote against amendment 1"। কদিন ধরে নর্থ ক্যারোলাইনার যেখানেই যাই একই ঘটনা। ফেসবুক থেকে মাস দুয়েকের ছুটি নেয়ায় একটা ভালো ব্যাপার হয়েছে, বই পড়া, ডকুমেন্টারী দেখা ইত্যাদি "ভালো" অভ্যাসগুলো ফিরে এসেছে। নোভার "জাজমেন্ট ডেঃ ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইন ইন ট্রায়াল" দেখছিলাম। বায়োলজি ক্লাসে বিবর্তনের অলটারনেটিভ হিসেবে "ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইন" নামে সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ানোর পায়তাড়া করছিলো স্কুলবোর্ড। অ্যামেন্ডমেন্ট ১ এর ভায়োলেশন হচ্ছে এই দাবী করে এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে মামলা করে দেয় এক অভিভাবক।
[justify][justify][left][center][justify]আজকাল মেয়েটি একদম চুপচাপ থাকে। অফিস থেকে বাসায় ফেরার পর টুকটাক কিছু কথাবার্তা বলার পরেই হটাত করেই চুপ হয়ে যায়। কেমন যেন একটা অদ্ভুত নিরব অন্ধকার এসে গ্রাস করে নেয় তাকে। ছেলেটি বুঝতে পারে তার মনের মধ্যে একটা ঝড় উঠবে যে কোন মুহূর্তে। কিছুক্ষন চেষ্টা করে একটু ভাল রাখার, কিন্তু যখন দেখে মেয়েটি তাকে বুঝতে দিতে চায় না, তখন আস্তে আস্তে নিজেকে গুটিয়ে নেয়, সময় দেয় ম
হিলারী বাংলাদেশের সাথে আড্ডা দিয়ে গেলেন। বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের সাথে। আসলেই কি তাই?
হিলারী আরো অনেক আড্ডা দিছেন এবং ভুল না হয়ে থাকলে দিবেন। মনে করি, এই আড্ডাসকল হিলারীর জন্য গুরুত্বপুর্ণ না হলেও অন্য পক্ষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
হিলারী বাংলাদেশের সাথে আড্ডা দিয়ে গেলেন। বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের সাথে। আসলেই কি তাই?
আমাদের দেশের অনেক অ্যাপার্টমেন্ট বা অফিস দপ্তরে দেখা যায় ফায়ার এক্সটিংগুইশার। তবে কত জন এর সঠিক ব্যবহার জানে তা প্রশ্নের বিষয়। ফায়ার ড্রিলের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেবার উদ্যোগও অধিকাংশ জায়গাতে নেই। কোথাও কোথাও আবার দেখেছি ফায়ার এক্সটিংগুইশার থাকলেও তা মেয়াদোত্তীর্ন। এইসব হাবি জাবি চিন্তা ভাবনা নিয়ে একপাতা কার্টুন আঁকা আঁকি।
উপলক্ষ্যটা খুব সিম্পল। আলিম আল রাজি ফার্স্ট প্রফ সাপ্লিমেন্টারিতে পাশ করেছে। সেলিব্রেট করা দরকার। সাপ্লিমেন্টারিতে পাশ করেছে এটা কোন উপলক্ষ্য হল?
৬০-দশকের শেষের দিক তখন। অনেকটা রুটিন মতই যথারীতি দেরীতে গতরাতে হলে ফিরেছি। ফলে অন্যদের সকাল হয়ে গেলেও তখনো আমি বিছানায়। এছাড়া দিনটি ছিল রবিবার। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাশ বন্ধ। হঠাৎ শুনি কে যেন আমাকে ডাকছে আমার ডাক নাম ধরে। এখানে সাধারণত কেউ আমাকে ডাক নামে ডাকে না। চোখ খুলে দেখি পন্ডিত স্যার আমার বিছানার পাশে দাঁড়িয়ে আমাকে ডাকছেন - স্বপন, ওঠো।
- স্যার আপনি? - ধড়মড় করে ওঠে বসে প্রশ্ন করলাম।