গ্রামের নাম ঢেরপাড়া, চট্টগ্রামের পটিয়া থানায় অবস্থিত এই গ্রাম ‘পটিয়া চা বাগান’ নামেও পরিচিত। ব্রিটিশ আমলে স্থাপিত এই চা বাগানের সীমানা থেকেই শুরু হয়েছে পাহাড় যা বান্দরবন পর্যন্ত বিস্তৃত। শোনা যায় চা বাগানে কাজ করার জন্য ব্রিটিশরা বাঁকুড়া থেকে হতদরিদ্রদের নিয়ে আসে। সস্তা হওয়ার কারণে বিপুল সংখ্যায় তাদের নিয়ে আসা হয়। এই সব দরিদ্র শ্রমিকরা সংখ্যায় অনেক হওয়ার কারণ
আমাদের পীরগণ
"যাহার কোনো পীর নাই তাহার পীর শয়তান"।
“মানুষের সবচাইতে মূল্যবান অঙ্গের নাম পাসপোর্ট” কথাটা বলেছিলেন গুরু বার্থল্ড ব্রেখ্ট। জন্মের মতো খুব সহজ ও স্বাভাবিক পদ্ধতিতে পাসপোর্ট নামের অঙ্গ গজায়ও না। কিন্তু সেই বন্দরবৈতরণীর বাহক, পাসপোর্টের কল্যানে অনেক সুবিধা/অসুবিধা ভোগ করেন। কিছু মানুষ একটা বিশেষ পাসপোর্টর কল্যানে ব্রাহ্মণ্ডের প্রায় সব জায়গায় যাতায়ত, কাজকর্ম, বা বসবাস করতে পারেন নির্দিধায়। আবার পাসপোর্ট নিয়েও অনেকের কাছে বিশ্বের বিশাল অংশ
ক্যাফেটেরিয়ায় ঢুকতেই দৃষ্টি গেল মাঝের এক টেবিলের দিকে। গ্রীক-ত্রয়ী কোস্তাস, জর্জিস ও স্পিরোস বিরসবদনে নিজেদের মধ্যে কি যেন বিষয়ে গম্ভীর আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। স্পিরোস হাতের ইশারায় বসতে বললো। তিনজনই আমার সহকর্মি। ফিরতি বাসে কথায় কথায় একদিন বলেছিলাম তোমাদের দেশের কাজান জাকিস নামের ভদ্রলোক আমাদের দেশের শ্রেষ্ঠ উপন্যাসিক'এর প্রিয়দের তাল
আমাদের দেশে নতুন ব্যবসার ধারা শুরু হলে চিনির পাহাড়ের পিঁপড়ার সারির মতো সবাই একযোগে সেই ব্যবসার পেছনে ঝাঁপিয়ে পড়ে। তৈরি পোশাক শিল্প, চিংড়ি চাষ আর আদমব্যবসা লাভজনক বলে এগুলোর স্ফীতি অন্য সব বিবেচনাকে মলিন করে দিয়েছে। শহরাঞ্চলে তৈরি পোশাকের কারখানা গজিয়ে উঠেছে শয়ে শয়ে, কৃষিজমিতে লোনাপানি ঢুকিয়ে চিংড়ির ঘের বানানো হয়েছে, আর শ্রমবাজার বিশ্লেষণের তোয়াক্কা না করে দরিদ্র মানুষের কাছ থেকে চড়া টাকা আদায় করে তাদের পাঠানো হচ্ছে এমন সব দেশে, যেখানে তাদের জীবিকানির্বাহই এক বিষম দায় হয়ে দাঁড়িয়েছে, দেশে টাকা পাঠানো তো দূরের কথা। এতে করে কিছু লোক প্রচণ্ড লাভবান হচ্ছে, কিছু লোক খেয়ে পরে বাঁচতে পারছে, আবার এই ব্যবসার চাপে নাগরিক পরিবেশ, প্রাকৃতিক পরিবেশ, কৃষিজমি, শক্তি ও জ্বালানি পরিস্থিতি, এসবের সাম্যাবস্থার ছকও আমূল পাল্টে গেছে।
মনে করুন আপনি একটা রোবট বানাবেন যা মানুষের মতো ভাবে, ঘোরাফেরা করে বেড়ায়। তাকে কীভাবে সেই ক্ষমতা প্রদান করবেন?
আচ্ছা প্রধানমন্ত্রী কি রাষ্ট্র ??
আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদকে নিয়ে গতরাত থেকেই দেশ উত্তাল।
টিআইবির একটি অনুষ্ঠানে তিনি নাকি সাংসদ আর মন্ত্রীদের নিয়ে 'আপত্তিকর' কথা বলেছেন... তাই নিয়ে প্রথমে উত্তাল হয়েছে সংসদ। রোববার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে সভাপতির দায়িত্ব পালনকারী আলী আশরাফ বলেছেন আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদকে সংসদে এসে ক্ষমা চাইতে হবে।
এরপর উত্তাল হয়েছে গোটা দেশ, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম।
সাম্প্রতিক সময়ে বিদেশী সংস্কৃতির আগ্রাসন নিয়ে ব্লগ-ফেসবুকে অনেক লেখালেখি, সমালোচনা-প্রতিসমালোচনা হচ্ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কারণ হিসেবে বাঙালীদের আত্নপরিচয় ও আত্নসম্মানবোধের অভাব, মিডিয়া ব্যবসায়ী এবং ভারতীয় সরকারের ষড়যন্ত্র, সরকারী অবহেলা ইত্যাদিকে দায়ী করছেন লেখকরা। কিন্তু প্রায় প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে একটি ব্যাপারকে এড়িয়ে যাচ্ছেন সবাই। সেটা হলো বাংলায় উপভোগ্য মাধ্যমের অভাব, বিশেষ করে শিশুদের জন্য।
একজন মানুষের ছবি শৈশব থেকেই আমার মানসপটে খোদাই হয়ে আছে-পাতলা ধরনের মানুষটির মুখে এক চিলতে হাসি, নাকের নিচে সরু গোঁফ, মুখে বিনয়ী ভাব কিন্তু চোখ দুটো যেন আনন্দের জোয়ারে ভাসছে। মানুষটির হাত ভর্তি পুরস্কারের ট্রফি, সেগুলোর সংখ্যা এটি বেশী যে দুই হাতে আগলাতে যেন হিমসিম খাচ্ছেন তিনি। মলিন নিউজপ্রিন্টে ছাপা খবরের কাগজটি যেন প্রাণোচ্ছলতায় ভরে উঠেছে কেবল তার হাসিময় চোখ দুটোর জন্য। কে তিনি?