এআই গবেষক প্রফেসর রিচার্ড সাটন এআই-সংক্রান্ত তার মৌলিক কিছু ভাবনা নিয়ে ২০০১ সালে কয়েকটি ব্লগ লিখেছিলেন। ভাবনাগুলো আমার কাছে সবিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। নিজের ভাবনার সাথে মিল ও ওনার সাথে ভাবনাগুলোর আদান-প্রদানের ব্যক্তিগত ইতিহাসের কারণে। এখানে ওনার Subjective Knowledge ব্লগটির ভাবানুবাদ করলাম।
আমি আর রাজি রিক্সা করে সিলেটের কোর্ট পয়েন্ট দিয়ে যাচ্ছি। খুব বেশি দিন আগের কথা না। ইলিয়াস আলীর খোঁজে পুরো বাংলাদেশে তখন খোঁজ দ্য সার্চ অবস্থা। সিলেটের অবস্থা তো পুরাই উড়াধুড়া। পোস্টারে আর ব্যানারে পুরো শহর ইলিয়াসময়। হঠাৎ একটা ব্যনারে চোখ আটকে গেল। আরো সঠিকভাবে বলতে গেলে ব্যনারের একটা লাইনে চোখ আটকে গেল। ব্যানারে ইলিয়াস আলীকে ফিরিয়ে দেবার পরিণতি সম্বন্ধে কিছু লেখা না থাকলেও ফিরিয়ে না দেয়ার পরিণতি স
২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের দুই দাবিদারের একজন, কৃতী ব্যবসায়ী ড.
[আদৌ কি কোনো সতর্কতার দরকার আছে !]
…
প্রথম আলোতে একটা খবর পড়ে মনে পড়ে গেলো মালেনা সিনেমাটার কথা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কাহিনী, মালেনার স্বামী যুদ্ধে গেছে, সে শহরে একা। শহরের সব পুরুষ সুন্দরী মালেনার প্রতি লুব্ধ। কিন্তু সামাজিক চাপে মালেনা একঘরে হয়ে পড়ে। তার কাছে কেউ কোনো কিছু বিক্রি করে না। মালেনাকে সামান্য খাবারের বিনিময়ে দেহদান করতে হয় লুব্ধ পুরুষের কাছে। জার্মান সৈন্যরা যখন শহরে আসে, মালেনা দেহোপজীবিনী হয়ে তাদের কাছে যায় জীবিকার তাগিদে, এরই মাঝে তাকে নানা ছুতোয় ভোগ করে চলে শহরের পুরুষেরা। জার্মান সৈন্যেরা চলে যাওয়ার পর নগরের বিবাহিতা নারীরা মালেনার ওপর চড়াও হয়, তাকে মারধর করে তাড়িয়ে দেয়। এরই মাঝে ফিরে আসে মালেনার স্বামী, সে যুদ্ধে পঙ্গু। সে এসে খুঁজতে থাকে তার স্ত্রীকে, শহরের সবাইকে অভিসম্পাত করে, এক পর্যায়ে প্রহৃত হয় সে-ও। কিন্তু সে হাল ছাড়ে না, খুঁজে বের করে ফিরিয়ে আনে মালেনাকে, দু'জনে হাত ধরাধরি করে মাথা উঁচু করে হেঁটে যায় বাজারের মাঝ দিয়ে। মালেনাকে আবারও কারো মালিকানায় দেখতে পেয়ে লম্পট স্বামীর স্ত্রীরা নিশ্চিন্ত হয়, তারা মাথা ঝুঁকিয়ে অভিবাদন করে, শুভেচ্ছা জানায়। গোটা সিনেমাটি দেখানো হয় এক বয়োসন্ধি উত্তীর্ণ কিশোরের চোখে, যার চোখে মালেনা এক অধরা যৌনতার প্রতীক। শহরের সবাই যখন মালেনাকে কামনা করে, একমাত্র সেই কিশোরটিই মালেনাকে ভালোবাসে।
লেখাটির শিরোনাম কি দিব তা নিয়ে প্রথমে একটু দ্বিধায় পড়ে গিয়েছিলাম। প্রথমে ভেবেছিলাম নাম দিব 'নজরুল কথন'। কিন্তু তারপরে মনে হল এটা আসলে নজরুল কথন না, এটা 'হাসনাত কাহন'-আমার জীবনে কীভাবে নজরুল আছেন। 'হাসনাত কাহন' নাম দিলে শিরোনাম অন্য অর্থের দিকে ইঙ্গিত করবে বলে নাম হয়ে গেছে 'আমার নজরুল কাহন- অর্থাৎ আমার ও নজরুলের কাহিনী।
আমি এবং আমার স্ত্রী দু’জন দুইটি কর্পোরেট অফিসে চাকরী করি। আমারটি বহুজাতিক একটি মোবাইল অপারেটর; আমার স্ত্রী আছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি ওষুধ কোম্পানীতে (নাম বলাটা নিরাপদ নয়)। আমাদের অভিজ্ঞতাটাই শেয়ার করবো আপনার সাথে; আপনারটাও জানতে চাই সবশেষে।এ বিষয়ে অনাগ্রহীরা পোস্টটি এখনই বন্ধ করে দিতে পারেন, আগ্রহীরা সাথেই থাকুন।
সরকার বাংলাদেশের আবাসন খাতে বিনিয়োগের জন্য ভারতীয় কোম্পানি সাহারা গ্রুপের সাথে একটি সমঝোতা স্মারকে সই করেছে। এতে বলা হয়েছে- [b]“ঢাকার আশেপাশে কয়েকটি উপশহর গড়ে তোলার জন্য সরকার উপযুক্ত নির্মাতা প্রতিষ্ঠান খুঁজছে এবং সাহারা পরিবার এ কাজ করার জন্য যোগ্য প্রতিষ্ঠান। কম আয়ের মানুষদের জন্য বাসস্থান নির্মাণে দুই পক্ষ একে অপরকে সহযোগি
আজ ১৯শে মে । আজ থেকে প্রায় ৫১ বছর আগে এমনি একটা দিনে ভাষার জন্য রক্ত ঝরেছিল। সেই ভাষা আমার বাংলা ভাষা।
বাংলা ভাষার কথা আসলেই ৫২'র সেই রক্তিম পুষ্পাঞ্জলির কথা মনে পড়ে। কিন্তু এই ভাষার জন্যই যে আরেকটা বৃহৎ আন্দোলন হয়ে গিয়েছিল তার খবর কেউ রাখেনা। ইতিহাসের খাতাতেও এই আন্দোলন চিরকাল ব্রাত্য।
১
- হ্যালো আপা ?
- হ্যা শিপন বল।
- আপা ফারিয়া মামনির জন্য মেডিকেলের ভর্তির প্রশ্ন ম্যানেজ হয়ে গেছে।
- কোথায় ? কার কাছ থেকে।
- তুমি চিন্তা করো না আমার এক কলিগ আছে সেই সব করে দেবে শুধু তিন লাখ টাকা দিতে হবে। এডভান্স এক লাখ আর প্রশ্ন কনফার্ম হউয়ার পর বাকী টাকা।