মেডিক্যাল কলেজগুলোতে ভর্তি পরীক্ষা বাতিলের সরকারি সিদ্ধান্তে আপাতঃসমর্থন থাকলেও যে প্রক্রিয়ায় এবং যে সময়ে সিদ্ধান্তটি নেয়া হয়েছে, তা বিবেচনা করে আন্দোলনরত ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের দাবি ও অনুভূতির সঙ্গে একাত্ম পোষণ করতে চাই। এই মুহূর্তে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের দাবি যৌক্তিক এবং সে কারণে সরকারের উচিত সব দিক বিবেচনা করে এবারের মতো মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি পরীক্ষা চালু রাখা। পাশাপাশি আগামীবার (ভালো হয় আরো কয়েকবছর পর থেকে চালু করলে, সেই আলোচনা নিচে রয়েছে) থেকে ভর্তি পরীক্ষা না নেয়ার সিদ্ধান্তটিও এই মুহূর্তেই গ্রহণ করা উচিত। ভর্তি পরীক্ষার বদলে মেডিক্যাল কলেজগুলোতে আগামী বছরগুলোতে কোন প্রক্রিয়ায় ভর্তি করা হবে- তাও সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়া উচিত।
আসছে ঈদ। বাড়ি যাবো। চিন্তা করলেই মন ভাল হয়ে যায়। অকারনে পা মাড়িয়ে দেয়া সহকর্মীটিকেও ক্ষমা দেয়া যায় অনায়াসে। কিংবা বসের কঠোর চেহারার দিকে তাকিয়েও খুঁজে পাওয়া যায় মেঘের কোলে এক চিলতে রোদের মত উঁকি দিয়েই মিলিয়ে যাওয়া হাসির ঝলক (উনিও বাড়ি যাবেন কিনা!)।
কিন্তু বাড়ি ফেরার টিকেট পাওয়া যাবে তো?
সকল আনন্দের সামনে উদ্যত ফণা তুলে আছে এই প্রশ্নরূপী কালকূট!
মেডিকেল কলেজে এবার ভর্তি পরীক্ষা হবে না, এটা মোটামুটি এতখনে সবাই জেনে গেছেন। এই সীদ্ধান্তের স্বপক্ষে-বিপক্ষে অনেক আলোচনাও ইতিমধ্যে হয়ে গেছে। যদিও মনে হচ্ছে বিপক্ষের পাল্লাটাই অনেক ভাড়ি।
মেডিকেলে Admission Test এর duration কতটুকু? মাত্র ১ ঘন্টা!! আর ১০০ টা MCQ!! ব্যাপারটা একটু কেমন অদ্ভূত না?? আপনার ১২ বছরের চেষ্টা-সাধনার ফলাফল নির্ভর করছে মাত্র ১ ঘন্টার একটা পরীক্ষায়, আর ১০০ টা MCQ এর উপর!!!! সত্যিই কি এই রকম একটা Admission Test পারে, সত্যিকার মেধাবি খুজে বের করতে??
(বিনীত অনুরোধ ঃ এটি সেই অর্থে কোনও লেখা নয়, নিজের বিচ্ছিন্ন কিছু ভাবনাকে প্রকাশের চেষ্টা মাত্র। মোডারেটর এর কাঁচি ফাঁকি দিয়ে যদি পাঠকের মুখ দেখে (যদিও আশা কম) দয়া করে সবধরনের ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন )
আমাদের দেশে বোধহয় না মরলে খেতাব টেতাব পাওয়া যায় না !!!!
না না, আমার কোন খেতাব পাওয়ার শখ হয়নি, এতো আগে মরার তো নয়ই ; খুব খুব প্রিয় আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে বলছি।
একটা বই ছিল। খুব সম্ভবত রাদুগা প্রকাশনীর। লাল মলাটের শক্ত মোড়কের হাফ ডিমাই বই। আধুনিক ধাঁচের কাল-লাল-সবুজ কাঠখোদাই বা কালি-কলম ইলাস্ট্রেশানে শক্তপোক্ত কালো বুট আর চশমা পড়া একটা স্কুল পড়ুয়া ছেলের যত ছবি - নানান আকামে ব্যস্ত। ছেলেটা বড় হয়ে যখন বাবা হল, তার কন্যা পরিবারের সবার কাছ থেকে শোনা তার বাবার ছোটবেলার গল্পগুলো বেশ আদর করে লিখে রেখেছে।
ন্যাভিস্টার একটি ট্রাক উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। বাজারে মূলধণ সাড়ে তের বিলিয়ন, কর্মী সংখ্যা প্রায় একুশ হাজার (সুত্র)। প্রতিষ্ঠানটি গত প্রায় দশ বছর ভালোই করছিলো। কিন্তু কপালে সুখ বেশী দিন সহ্য হলো না।
“বাকি সবার মতই আমাদের পরিবারও ছিল সোমালিয়ার মরুভূমির পশুপালক। সেখানে আমরা ছোটোরা, মুক্ত আদিম প্রকৃতির সঙ্গ উপভোগ করতে পারতাম একশ’ভাগ। আমরা খোলা মাঠে সিংহদম্পতিকে রোদ পোয়াতে দেখতাম, জিরাফদের সঙ্গে দৌড়োতে পারতাম, মরু-খরগোশদের ধাওয়া করতাম।
কিন্তু বড় হবার সাথে সাথেই সেই সব স্বাধীনতাগুলো ফুরিয়ে আসতে থাকে। আমরা শিখতে থাকি, একজন আফ্রিকান রমণী হওয়ার অর্থ।