Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

চিন্তাভাবনা

মেডিক্যালে ভর্তি পরীক্ষা বাতিল: পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া

গৌতম এর ছবি
লিখেছেন গৌতম (তারিখ: বুধ, ১৫/০৮/২০১২ - ৩:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মেডিক্যাল কলেজগুলোতে ভর্তি পরীক্ষা বাতিলের সরকারি সিদ্ধান্তে আপাতঃসমর্থন থাকলেও যে প্রক্রিয়ায় এবং যে সময়ে সিদ্ধান্তটি নেয়া হয়েছে, তা বিবেচনা করে আন্দোলনরত ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের দাবি ও অনুভূতির সঙ্গে একাত্ম পোষণ করতে চাই। এই মুহূর্তে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের দাবি যৌক্তিক এবং সে কারণে সরকারের উচিত সব দিক বিবেচনা করে এবারের মতো মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি পরীক্ষা চালু রাখা। পাশাপাশি আগামীবার (ভালো হয় আরো কয়েকবছর পর থেকে চালু করলে, সেই আলোচনা নিচে রয়েছে) থেকে ভর্তি পরীক্ষা না নেয়ার সিদ্ধান্তটিও এই মুহূর্তেই গ্রহণ করা উচিত। ভর্তি পরীক্ষার বদলে মেডিক্যাল কলেজগুলোতে আগামী বছরগুলোতে কোন প্রক্রিয়ায় ভর্তি করা হবে- তাও সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়া উচিত।


অথ: ইন্টারনেটে ট্রেনের টিকেট সমাচার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৪/০৮/২০১২ - ৫:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আসছে ঈদ। বাড়ি যাবো। চিন্তা করলেই মন ভাল হয়ে যায়। অকারনে পা মাড়িয়ে দেয়া সহকর্মীটিকেও ক্ষমা দেয়া যায় অনায়াসে। কিংবা বসের কঠোর চেহারার দিকে তাকিয়েও খুঁজে পাওয়া যায় মেঘের কোলে এক চিলতে রোদের মত উঁকি দিয়েই মিলিয়ে যাওয়া হাসির ঝলক (উনিও বাড়ি যাবেন কিনা!)।

কিন্তু বাড়ি ফেরার টিকেট পাওয়া যাবে তো?

সকল আনন্দের সামনে উদ্যত ফণা তুলে আছে এই প্রশ্নরূপী কালকূট!


GPA এর ভিত্তিতে মেডিকেলে ভর্তি.... এবং আমার ভাবনা....

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১২/০৮/২০১২ - ১১:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মেডিকেল কলেজে এবার ভর্তি পরীক্ষা হবে না, এটা মোটামুটি এতখনে সবাই জেনে গেছেন। এই সীদ্ধান্তের স্বপক্ষে-বিপক্ষে অনেক আলোচনাও ইতিমধ্যে হয়ে গেছে। যদিও মনে হচ্ছে বিপক্ষের পাল্লাটাই অনেক ভাড়ি।

মেডিকেলে Admission Test এর duration কতটুকু? মাত্র ১ ঘন্টা!! আর ১০০ টা MCQ!! ব্যাপারটা একটু কেমন অদ্ভূত না?? আপনার ১২ বছরের চেষ্টা-সাধনার ফলাফল নির্ভর করছে মাত্র ১ ঘন্টার একটা পরীক্ষায়, আর ১০০ টা MCQ এর উপর!!!! সত্যিই কি এই রকম একটা Admission Test পারে, সত্যিকার মেধাবি খুজে বের করতে??


একজন প্রিয় আইয়ুব বাচ্চু, আমার ছেলেবেলা এবং একটি পদক

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১১/০৮/২০১২ - ৪:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(বিনীত অনুরোধ ঃ এটি সেই অর্থে কোনও লেখা নয়, নিজের বিচ্ছিন্ন কিছু ভাবনাকে প্রকাশের চেষ্টা মাত্র। মোডারেটর এর কাঁচি ফাঁকি দিয়ে যদি পাঠকের মুখ দেখে (যদিও আশা কম) দয়া করে সবধরনের ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন )

আমাদের দেশে বোধহয় না মরলে খেতাব টেতাব পাওয়া যায় না !!!!

না না, আমার কোন খেতাব পাওয়ার শখ হয়নি, এতো আগে মরার তো নয়ই ; খুব খুব প্রিয় আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে বলছি।


বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞাপন

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি
লিখেছেন আনোয়ার সাদাত শিমুল (তারিখ: বুধ, ০৮/০৮/২০১২ - ১১:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
  • বিজ্ঞাপন ছাড়া ব্যবসা করা মানে হচ্ছে, আপনি কোনো এক অন্ধকার ঘরে সুন্দরী এক তরুণীর দিকে তাকিয়ে হাসছেন। কেবল আপনিই জানছেন আপনি কী করছেন। অপরপক্ষ কিছুই জানছে না।
  • বিজ্ঞাপনে সত্য কথা বলুন, কিন্তু বলুন খুব আগ্রহ-উদ্দীপক ভাবে, যাতে যে শুনছে সে মনোযোগ দেয়। ("মূল ইংরেজীটা এরকম - টেল দ্য ট্রুথ, বাট টেল দ্য ট্রুথ ইন অ্যা ফ্যাসিনেটিং ওয়ে।")

ধারাপাত

দুর্দান্ত এর ছবি
লিখেছেন দুর্দান্ত (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০৮/২০১২ - ৮:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একটা বই ছিল। খুব সম্ভবত রাদুগা প্রকাশনীর। লাল মলাটের শক্ত মোড়কের হাফ ডিমাই বই। আধুনিক ধাঁচের কাল-লাল-সবুজ কাঠখোদাই বা কালি-কলম ইলাস্ট্রেশানে শক্তপোক্ত কালো বুট আর চশমা পড়া একটা স্কুল পড়ুয়া ছেলের যত ছবি - নানান আকামে ব্যস্ত। ছেলেটা বড় হয়ে যখন বাবা হল, তার কন্যা পরিবারের সবার কাছ থেকে শোনা তার বাবার ছোটবেলার গল্পগুলো বেশ আদর করে লিখে রেখেছে।


কেইস স্টাডি: ন্যাভিস্টার - একজন সিইওর দায়

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: শুক্র, ০৩/০৮/২০১২ - ১০:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ন্যাভিস্টার একটি ট্রাক উৎ‍পাদনকারী প্রতিষ্ঠান। বাজারে মূলধণ সাড়ে তের বিলিয়ন, কর্মী সংখ্যা প্রায় একুশ হাজার (সুত্র)। প্রতিষ্ঠানটি গত প্রায় দশ বছর ভালোই করছিলো। কিন্তু কপালে সুখ বেশী দিন সহ্য হলো না।


মরুপ্রথা

কৌস্তুভ এর ছবি
লিখেছেন কৌস্তুভ (তারিখ: শুক্র, ০৩/০৮/২০১২ - ২:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“বাকি সবার মতই আমাদের পরিবারও ছিল সোমালিয়ার মরুভূমির পশুপালক। সেখানে আমরা ছোটোরা, মুক্ত আদিম প্রকৃতির সঙ্গ উপভোগ করতে পারতাম একশ’ভাগ। আমরা খোলা মাঠে সিংহদম্পতিকে রোদ পোয়াতে দেখতাম, জিরাফদের সঙ্গে দৌড়োতে পারতাম, মরু-খরগোশদের ধাওয়া করতাম।

কিন্তু বড় হবার সাথে সাথেই সেই সব স্বাধীনতাগুলো ফুরিয়ে আসতে থাকে। আমরা শিখতে থাকি, একজন আফ্রিকান রমণী হওয়ার অর্থ।