চুরি বিদ্যা বড় বিদ্যা...
আজকাল পৃথিবীটা বোঝা বড় দায় হয়ে উঠেছে।
কেন বলছি এ কথা?
একটু বিশদ ব্যাখ্যা করতে হয় তাহলে।
যাঁরা জানেন না, তাঁদের অনেকেরই মনে চিন্তা খেলা করে, এই লোকগুলো নিজেরা লিনাক্স ব্যবহার করে ভাল কথা, কিন্তু আমাদের পিছে লাগছে ক্যান? এঁদের স্বার্থ কী? এদের কি মহাপুরুষ রোগে ধরছে? কাউরে ইমপ্রেস করতে চায়? নাকি কেউ কি এঁদের টাকা দেয়?: দেয় মনে হয়, অবশ্যই দেয় ….
আমার পরে দেশ রসাতলে যাক। ফ্রঁসোয়া মিতেরা সৎ লোক ছিলেন বলেই সত্য কথাটা বলে গেছেন। বাকী সবাই এই সংকল্প গোপন রেখে, মুখে ভবিষতের সুন্দর পৃথিবীর স্বপ্ন দেখান আমাদেরকে। পৃথিবীতে ভূমি বা দেশ দখল এখন আর জনপ্রিয় দশুতা নয়। খনিজ কাঁচামালের উৎস দখলের প্রতিযোগীতাও কারিশমা হারাচ্ছে। গ্লোবালাইজেশনের ফলে শুভ মিউনিখের বাংলা-মনোহারী দোকানে পেয়ে যায় ফ্রোজেন পরোটা। কাঠালের বীঁচি, কচুর লতা ফ্রজেন সব্জী প্যাকেটে সব মসলার সাথে গুড়ো চিংড়িও থাকে। সব কিছুই এখন হাতের নাগালে।
কবিতা লেখা সবচেয়ে সহজ। বেশি শব্দ খরচ করতে হয় না। অল্পশব্দে অধিক কথা প্রকাশ করা যায় বলে একটা ধারণা প্রচলিত, যদিও ধারণাটা ভুল হওয়ার সম্ভাবিলিটিও প্রচুর। কবিতা লেখার বিপদও আছে। শব্দভাণ্ডারের ক্যাচাল বিশাল ক্যাচাল। মাইকেলের মতো পাঁচজন পণ্ডিতের বন্দোবস্ত করা যেহেতু আম-পাবলিকের জন্য দূর-কল্পনার বিষয়, সেহেতু অভিধান মুখস্ত ভিন্ন উপায় নাই। তবে আম-পাবলিক অতো বোকা না, অভিধান যদি মুখস্ত করতেই হয়, তাহলে ইংরেজি
মাথায় কোনভাবেই ঢুকত না, ফেইলরস কিভাবে পিলারস হয়?
তাও অনেক কষ্টে ঢুকালাম, স্কুলের দৌড় প্রতিযোগীতায় যখন শেষের দিকে প্রথম হলাম,
স্যার বলেছিলেন, ফেইলরস আর দা পিলারস অফ সাকসেস। মনে সান্ত্বনা একটাই, খালি হাতে তো আর বাড়ী ফিরি নাই, পিলারটাতো পেয়েছি। সেই আমার শুরু।
Paulownia tomentosa একটি মাঝারি উচ্চতার (১০-২৫ মি) গাছ, যার মূল আবাস মধ্য ও পশ্চিম চীন। ইংরেজিতে এটিকে Princess Tree, Foxglove Tree, Royal Tree ইত্যাদি নানা রাজকীয় নামে ডাকা হয়। হৃদয়াকৃতির পাতা, ফুলগুলোও দেখতে সুন্দর। কাছে থেকে দেখলে গাছের বাকলও সাধারন গাছের চেয়ে একটু বেশী সুন্দরই লাগে। বড় বড় পাতাসহ ডালপালা ছড়িয়ে দেয় বলে বেশ ছায়
শহরটা ভিজতেই থাকে...রোদে,বৃষ্টিতে।জবুথবু রাজপথ চিত হয়ে চেয়ে চেয়ে দেখে ধূসর (অথবা হলুদ) আকাশ।একটা নিঃসঙ্গ সানশেড ঘিরে ছটফট করে আরো নিসঃঙ্গ একটা কাক।ধুলো আর ধোঁয়া চুরি করে নিয়ে যেতে থাকে এক একটা বিকেল,দুপুর...মধ্যরাত।যান্ত্রিক ডামাডোলে নিখোঁজ হয় একটা হুতুমপেঁচার একঘেয়ে দীর্ঘশ্বাস।
গল্পগুলো বলা হয়ে ওঠে না...কখনোই।
[justify]"আমার মত অনভিজ্ঞ ও নতুন পোড়োদের পক্ষ থেকে পণ্ডিতদের কাছে আমি এই আবেদন করে থাকি যে, ব্যাকরণ বাঁচিয়ে যেখানেই বানান সরল করা সম্ভব হয় সেখানে সেটা করাই কর্তব্য তাতে জীবে দয়ার প্রমাণ হয়।" –রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
দুর/দূর, কুজন/কূজন, কুল/কূল, পুত/পূত, পুর/পূর, সুতি/সূতি, অনুপ/অনূপ, অনুদিত/অনূদিত, কুট/কূট, ধুম/ধূম, আহুতি/আহূতি–ইত্যাদি অজস্র শব্দের উচ্চারণই অভিন্ন, তবু বানানের তারতম্যের কারণে অর্থ আলাদা হয়ে যেতে দেখা যায়। বাংলায় নাকি উ-কার ( ু) ব্যবহার হয় হাজারে ১৭টা আর ঊ-কার ( ূ) হাজারে মাত্রই ১টা। তাই 'উ' ব্যবহারকে ঊন বলা না-গেলেও 'ঊ' ব্যবহার কিন্তু সত্যিই
১০. কালো টাকা - সাদা টাকা
[justify]বিচার মানে কী? আমার চোখের সামনে সাক্ষাৎ যে খুনিকে খুন করতে দেখলাম, তাকে পিটিয়ে মারতে পারলেই কি বিচার? না কি পিটিয়ে ছেড়ে দিলে তখন গিয়ে বিচার? না কি কান ধরে ঘুরপাক খাওনো? বা পা কেটে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা? নাকি পুলিশকে দিয়ে পিটাতে থাকা? বা র্যাবকে দিয়ে পঙ্গু কিংবা ক্রসফায়ার করে দেয়া? না কি বিচার মানে এটাই যে আদালতের সামনে সাব্যস্ত হবে সে দোষী!