Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

চিন্তাভাবনা

কাজ-কর্ম নিয়ে উর্বর(!) চিন্তাভাবনা

শামীম এর ছবি
লিখেছেন শামীম (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৬/০৬/২০১১ - ২:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঢিসক্লেইমার: এই লেখাটা আমার উর্বর মস্তিষ্কের সাময়িক উত্তেজনা এবং কিছু দীর্ঘমেয়াদী উত্তেজনা হ্রাস করার উদ্দেশ্যে নামানো হয়েছে। কাজেই ইহার কোন তথ্যসূত্র চাইলে নিজ দায়িত্বে খুঁজিয়া লইতে হইবেক -- আমার মনে হয়, এর সূত্রগুচ্ছগুলোর কিছু অংশ আমার তথাকথিত উর্বর মস্তিষ্কে জটা পাকাইয়া রহিয়াছে।
---
যদি বলা হয় কী কাজ কর? তাহলে আমার মেয়ে হয়তো বলবে "কুকুল দেখি' -- আসলেই সে ইউটিউবে চালিয়ে রাখা কুকুরের ঘেউ ঘেউ দেখছে। কিন্তু আমাকে জিজ্ঞেস করলে আমার প্রতিষ্ঠান আর পদবী বলবো হয়তো। অর্থাৎ কাজ বলতে আমি চাকুরী বাকুরীকেই বুঝিয়ে থাকি -- এই কাজের বিনিময়ে আমি বেতন পাই। এই লেখার পয়েন্ট অব ভিউ হল, যেই কাজ কোন না কোন ভাবে সমাজে অবদান রাখে। ... ... নাহ্ ঠিক মনমত হল না ... ... আরেকবার একটু গুছিয়ে শুরু করার চেষ্টা করি:


ইতিহাস পুনর্পাঠ (১ - ৮)

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: মঙ্গল, ১৪/০৬/২০১১ - ২:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.

নাজাফি বংশের প্রতিষ্ঠাতা গাদ্দার-ই-আবরার নওয়াব মীর জাফর আলী খানকে বাংলার মানুষ “মীরজাফর” নামে চেনেন। এ’দেশে কাউকে “মীরজাফর” বলা হলে তাকে আসলে কী বলা হলো তার আর কোনো ব্যাখ্যা দেবার দরকার হয় না। নাজাফি বংশের শেষ নওয়াবের নাম মনসুর আলী খান। মনসুর আলী খানের ছেলে সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ ফতেহ্‌ আলী মির্জা’র বড় ছেলের নাম ইস্কান্দার আলী মির্জা - সংক্ষেপে ইস্কান্দার মির্জা। মুর্শিদাবাদে জন্মানো এই নবাবপুত্তুর ছিলেন পাকিস্তানের সর্বশেষ বড়লাট (গভর্নর জেনারেল) আর প্রথম প্রেসিডেন্ট। পাকিস্তানে প্রথম সামরিক শাসন জারীর কৃতিত্বও এই হুজুরের। সামরিক শাসন জারীর বিশ দিনের মাথায় উনাকে ক্ষমতা আর দেশ দুইটাই ছাড়তে হয়। গাদ্দারদের প্রথম পুরুষ যেমন চতুর্দশ পুরুষও তেমনই তার নিজের দেশ-জাতির বারোটা বাজিয়ে গেছে, কিন্তু বেশি দিন ক্ষমতা ভোগ করতে পারেনি।


ই-ভোটিং - কিছু পর্যবেক্ষণ ও একটি জিজ্ঞাসা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৩/০৬/২০১১ - ৩:৪৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সম্প্রতি ই-ভোটিং নিয়ে অনেক খবর আসছে মিডিয়াতে; অনেকেই এর পক্ষে বিপক্ষে মত দিচ্ছেন। সরকারি দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওয়াজেদ ই-ভোটিং চালু করতে চান। তার সেই ইচ্ছা পূরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন।


ওরা বঞ্চিত

সুমিমা ইয়াসমিন এর ছবি
লিখেছেন সুমিমা ইয়াসমিন [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০৬/২০১১ - ৯:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মনের আনন্দে গাইছে শিশুটি, আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে কখন আপনি, তুমি এই অপরূপ রূপের বাহির হলে জননী...
প্রিয় গানটি শুনে হঠাৎ আমার চোখ দুটো ভিজে ওঠে। জন্মান্ধ এই শিশুটি কোনোদিন অপরূপ জননী আর রূপসী বাংলাদেশের রূপ দেখতে পায় নি চোখ মেলে!


ঘুষখবর!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০৬/২০১১ - ৭:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ইয়ে, মানে একটা ব্যাক্তিগত প্রশ্ন করি, শেষ কবে ঘুষ দিয়েছিলেন? মানে ইচ্ছায়, অনিচ্ছায় কিঞ্চিত তেলপানি দেয়া লেগেছিল? পাসপোর্ট করার সময়? বিদ্যুতের ভূতুড়ে বিল সামলানোর জন্য? কলেজের সার্টিফিকেট ইংরেজী করার সময়? বাড়ি সংক্রান্ত কোন কাজে রাজউকে? নাকি বছরশেষে ইনকাম ট্যাক্সের ঝামেলা ভদ্রলোকের মত মেটানোর জন্য আপনার ট্যাক্স লইয়ার আপনাকে বলেছিল আপনার ট্যাক্স এত টাকা, আমার ফী এত টাকা আর এই টাকার ভেতরে জান ছুটানোর জন্য ট্যাক্স অফিসের খরচ এত টাকা?


পুঁজি পাচারঃ মাধ্যম সামাজিক যোগাযোগের নেটওয়ার্ক ফেসবুক

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০৬/২০১১ - ৫:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কিছু দিন আগে টেলিভিশনে একটি অনুষ্ঠান দেখার সময় একটি মুঠোফোন কোম্পানীর বিজ্ঞাপন চোখে পড়ে। বিজ্ঞাপনটি ছিল এইরকম----একটি ছেলে চোখ কচলাতে কচলাতে ঘুম থেকে উঠলো, দাঁত ব্রাশ করল তারপর কম্পিউটারের সামনে বসলো। বসে ফেসবুক ওপেন করে নোটিফিকেশন দেখলো, মন্তব্য করলো এরপর বন্ধুদের সাথে chat করা শুরু করলো। একটু পর তার মুঠোফোনে রিং বেজে উঠলো এটা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য যে তার ক্লাসের সময় হয়ে গেছে। এটা দেখে সে যারপরনা


এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে... হে আল্লা...

মন মাঝি এর ছবি
লিখেছেন মন মাঝি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৬/০৬/২০১১ - ৭:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify] মনটা খুব খারাপ। নির্ঘুম, বিষন্ন, ভারাক্রান্ত। কিছু বলার নেই, সবই তো জানা কথা – এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে... হে আল্লা...


উচ্চ শিক্ষা ডিলেমা - মার্স্টাস, পিএইচডি না এমবিএ?

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: রবি, ০৫/০৬/২০১১ - ১১:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি নিশ্চিত অনেকেই ক্যারিয়ারের একটি প্রান্তে এসে এধরনের সিদ্ধান্তের মুখোমুখি হন। কিন্তু এ রকম বিষয়ে আলোচনার একটি জায়গা পাওয়া মুশকিল। অনলাইনে যদিও প্রচুর আলোচনা রয়েছে, কিন্তু প্রত্যেকের ইস্যু স্বতন্ত্র্য বলে বেশীরভাগ আলোচনাই অনেক ক্ষেত্রে ফলপ্রসু সিদ্ধান্তের সহায়ক নয়। আমি একই রকম পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়ে এই ব্লগটির মাধ্যমে আমার চিন্তাভাবনাকে স্ট্রিমলাইন করতে চেষ্টা করছি। আশা করছি আলোচনাটা হয়ত আরো অনেকের সিদ্ধান্ত নিতে সহায়ক হবে।


ঈশ্বরের অস্তিত্বের প্রমাণঃ মোহাম্মদের মানসিক নিরাপত্তা ও নৈতিক জিঘাংসা

ধ্রুব বর্ণন এর ছবি
লিখেছেন ধ্রুব বর্ণন (তারিখ: রবি, ০৫/০৬/২০১১ - ৮:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি মানুষের বিশ্বাস নিয়ে আগ্রহবোধ করি। এ কারণে মানুষের বিশ্বাস নিয়ে আমি তাদের সাথে আলোচনা করি। আমার ল্যাবে একজন ইরানি ছাত্র এসেছে। নাম মোহাম্মদ। ঠিক আমার পিছে বসে, উল্টোদিকে ফিরে। সে অতিরিক্তরকমের ফিলোসফিক্যাল এবং অতিরিক্তরকম বাচাল। একবার শুরু করলে আর থামতে চায় না। প্রায়ই নৈর্ব্যক্তিক বাস্তবতা/অবজেক্টিভ রিয়েলিটি আর ঈশ্বরের অস্তিত্ব প্রমাণ করতে চায়। আর যেকোন কথা থেকে ঘুরেফিরে নৈতিকতা, নৈর্ব্যক্তিক বাস্তবতা আর বিজ্ঞানের দর্শনে চলে যেতে পারে সে। একবার বাসা ভাড়া করা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে চলে গিয়েছিলো নন-টিউরিং কম্পিউটেবল ফাংশনে। তাকে জায়নামাজ ভাঁজ করতে দেখেছি। আবার বিয়ার পার্টিতে বিয়ার খেতেও দেখেছি। এখন আবার খারাপ সুগারের উছিলায় বিয়ার খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। বিশ্বাস নিয়ে সে দোদুল্যমান। আজ অজ্ঞেয়বাদী আস্তিক তো কাল অজ্ঞেয়বাদী নাস্তিক। শেষবার সে অজ্ঞেয়বাদী আস্তিকে স্থিত হয়েছে এবং বিশ্বাসের একটা সুসংবদ্ধ গাণিতিক সিস্টেম সে প্রস্তাব করেছে। এটার একটা ভালো দিক আর একটা খারাপ দিক। ভালোদিক এই যে সে স্বীকার করেছে যে সব শেষে এটা একটা বিশ্বাসই কেবল। খারাপ দিকটা এই যে এই সুসংবদ্ধ সিস্টেমে তার নৈতিকভাবে খুন করার সুযোগ রয়েছে।


আপনার সেবায় বন

মাহবুব রানা এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব রানা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৫/০৬/২০১১ - ৪:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ ৫ জুন, বিশ্ব পরিবেশ দিবস। জাতিসঙ্ঘ ২০১১ সালকে International Year of Forests ঘোষনা করেছে, আর তার সাথে সংগতি রেখে এ বছরের পরিবেশ দিবসের প্রতিপাদ্য "Forests: Nature at Your Service"। ১৯৭২ সালের ৫-১৬ জুন অনুষ্ঠিত UN Conference on Human Environment-এর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিশ্বব্যাপী প্রতিবছরের এই দিনে পালন করা হয় পরিবেশ দিবস।