Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

চিন্তাভাবনা

বাঘাদা, হীরা কত নিলে শুনি?

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: শুক্র, ২৮/০১/২০১১ - ৫:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

বুদ্ধিজিগোলো কথাটা ব্যবহার করার সমস্যা হচ্ছে, ট্যাটনারা এসে ত্যানা প্যাঁচাবে। জিগোলো হওয়া কি খারাপ? নিজের শরীরের বিনিময়ে কাউকে যৌন আনন্দ দেয়া কি খারাপ? কিংবা আমি কি জিগোলোদের ডাইনিশিকার করতে চাই? এর আগে একবার কতিপয় আত্মবিস্মৃত ব্যক্তিকে সাহিত্যবেশ্যা বলায় কিছু ট্যাটনা এসে বেশ্যাদের দুঃখে কেঁদে মাটিতে গড়াগড়ি শুরু করেছিলো। হায় হায়, বেশ্যাদের গালি দেয়া হচ্ছে। সমাস বলে যে একটি ব্যাপার রয়েছে, সেই ব্যাপারটি তারা স্বীকার করতে নারাজ। মৃগ আর শাখামৃগ কদাপি এক নয়, যেমন নয় বেশ্যা আর সাহিত্যবেশ্যা, জিগোলো আর বুদ্ধিজিগোলো। বেশ্যা বা জিগোলোদের প্রতি আমার বাড়তি কোনো অনুরাগ বা বিরাগ নেই, যেমন নেই অ্যালুমিনিয়াম কারখানার ঢালাই মিস্ত্রি কিংবা রেস্তোরাঁর বাবুর্চিদের প্রতি। তবে সাহিত্যবেশ্যাদের ভালো পাই না। আরো খারাপ পাই বুদ্ধিজিগোলোদের।


আবেগ, 'ফ্রিডম' এবং সুখের স্থিরবিন্দু

সিরাত এর ছবি
লিখেছেন সিরাত (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৭/০১/২০১১ - ৯:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify](সাবধানঃ এই ‘লেখা’টা মূলত ‘অবমুক্ত চিন্তারেখ’। খাইছে তিনখান আলাদা চিন্তাধারা। একেবারেই না পোষানোর সম্ভাবনা সমুহ।)

‘ফ্রিডম’ পড়ছিলাম। এরকম কিছু বই আছে, এই জনরাঁটাকে কি লিটারারি নভেলই বলে; ‘ব্লু হাইওয়েস’-ও এই ঘরানার ছিল।


মেহেরজান- যা দেখলাম

নাশতারান এর ছবি
লিখেছেন নাশতারান (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৭/০১/২০১১ - ৮:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পরের মুখে ঝাল খেতে আমার ভালো লাগে না। তাই সিনেমা দেখার আগে বা বই পড়ার আগে রিভিউ পড়ি না কখনোই। তবে মেহেরজানের কথা আলাদা। রিভিউ না পড়লে এই সিনেমা দেখতে যাওয়া হতো না। বেশ কিছু আলোচনা-সমালোচনা পড়ে শেষমেষ ঢুঁ দিলাম সিনেপ্লেক্সে নিজে চেখে দেখার আশায়। পড়ে আসা আলাপের বাইরেও কিছু জিনিস দেখলাম আর বেরিয়ে এলাম কিছু প্রশ্ন নিয়ে। সমাজতাত্ত্বিক বা মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ নয়, দর্শকের আসনে বসে টাটকা অনুভূতির খসড়া ল


বাংলাদেশ- একটি গিনিপিগ!!

বাউলিয়ানা এর ছবি
লিখেছেন বাউলিয়ানা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৬/০১/২০১১ - ৯:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।
সম্প্রতি মেহেরজান চলচ্চিত্র নিয়ে অনেক সমালোচনা হচ্ছে চারিদিকে। এই সমালোচনা যতটা না ছবির মেকিং বা টেকনিক্যাল দিক নিয়ে তার চেয়েও বেশি ছবির গল্প বা কাহিনী নিয়ে। এই চলচ্চিত্র বানিয়েছেন মূলতঃ একজন বাংলাদেশি যে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহনকারী নারী মুক্তিযোদ্ধাদের একাংশ তথা বীরাঙ্গনাদের নিয়ে গবেবষনা করেছেন। তো এই গবেষনা হচ্ছে বাংলাদেশের বাইরে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে। বোধকরি সেই বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়নে চালিত হয়েছে এই গবেষনা। তার ফলস্বরুপ কাহিনীকার পাচ্ছে তার কাংক্ষিত ডিগ্রী- মাষ্টার্স বা পিএইচডি। সচল আনন্দী কল্যাণের পোষ্ট থেকে আমরা জেনেছি, লেখিকার প্রাপ্ত ডিগ্রীর বিষয়


রুবাইয়াত যা বলতে চেয়েছে

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: বুধ, ২৬/০১/২০১১ - ৫:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

১.
প্রথম আলোতে "মেহেরজান" চলচ্চিত্রের পরিচালিকা রুবাইয়াত হোসেন একটি আর্টিকেল লিখেছেন, "মেহেরজান যা বলতে চেয়েছে" শিরোনামে। আমি মেহেরজান চলচ্চিত্রটি দেখার সুযোগ পাইনি, কিন্তু রুবাইয়াতের আর্টিকেলের পিচ্ছিল দিকগুলো পড়ে সেগুলো নিয়ে কিছু কথা বলতে চাই।

রুবাইয়াত লিখেছেন,


এ শহরে মানুষ হারিয়ে গেলে

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি
লিখেছেন আনোয়ার সাদাত শিমুল (তারিখ: বুধ, ২৬/০১/২০১১ - ২:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্কুল জীবন থেকে রেডিও শোনার ব্যাপক শখ আমার। রেডিও’র নানান অনুষ্ঠানে চিঠি লিখতাম, নাম শোনার অপেক্ষা করতাম। এসব স্মৃতি নিয়ে লেখার ইচ্ছেটা এখনো আছে, লিখবো আগামীতে। কৈশোরের সে সময়ে রেডিও বাংলাদেশ ঢাকা-খ চ্যানেলে দুপুর একটার ইংরেজী সংবাদের পরে থাকতো ‘নিখোঁজ সংবাদ’। হারিয়ে যাওয়া মানুষের সন্ধান বিজ্ঞপ্তি। ধীর উচ্চারণে জানানো হতো – কে কখন হারিয়ে গেছে, বয়স কতো, হারিয়ে যাওয়ার সময় গায়ে কী রকম পোশাক ছিল, কোন ভাষায় কথা বলে; এসব। বেশিরভাগের বয়স ছিল দশের নিচে। আম্মা আমাদের বলতেন, এদেরকে ছেলে-ধরা নিয়ে গেছে।
হয়তো ভয় দেখাতে বলতেন, যাতে খেলতে গেলে সাবধানে থাকি, চকলেট দেখিয়ে ডাকলে কারো সঙ্গে কোথাও না যাই...।


বাংলা ভাষা এল কোথায় থেকে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৬/০১/২০১১ - ১:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সংস্কৃত না পালি—ভারতের সবচেয়ে পুরোনো ভাষা কোনটি তা নিয়ে সুদীর্ঘকাল ধরেই বিতর্ক চলেছে। তবে সে বিতর্ককে পাশ কাটিয়েও বলা যায়, সংস্কৃত গ্রিকের চেয়ে বেশি নিখুঁত, ল্যাটিনের চেয়ে বেশি গভীর, এবং এ দুটো ভাষার তুলনায় অনেক বেশি নিপুণতার সাথে সংস্কারকৃত, যদিও তাদের উভয়ের সাথেই সংস্কৃতের যথেষ্ট পরিমাণে সাদৃশ্য রয়েছে। ক্রিয়াপদের মূল এবং ব্যাকরণগত গঠনপ্রণালীর দিক থেকে এ তিনটি ভাষায় এত বেশি মিল যে, ভাষাগুলোর উৎপত্তি যে একই উৎসমূল থেকে হয়েছে সে বিষয়ে সন্দেহের কোনো অবকাশই নেই। সেই অজ্ঞাত মূল সূত্রটি অবশ্য চিরতরে কালের গর্ভে হারিয়ে গেছে।


বর্জন করুন মেহেরজান

আনন্দী কল্যাণ এর ছবি
লিখেছেন আনন্দী কল্যাণ (তারিখ: বুধ, ২৬/০১/২০১১ - ১২:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া মেহেরজান ছবিটিকে পরিচয় করানো হচ্ছে পুরুষতন্ত্রের একক ক্ষমতায়ন আখ্যানের বাইরে গিয়ে নারীত্বের আবেগ ও অনুভুতির বহুবিচিত্র সংবেদনশীলতা কে এগিয়ে নেয়ার প্রয়াস হিসেবে। এই ছবি বানানোর অনুপ্রেরণা হিসেবে ছবির পরিচালক বলেছেন, "I did my Masters in South Asian Studies at University of Pennsylvania and the topic of my thesis was 'rape of women,' particularly the Birangonas of 1971


কম্পিউটারে প্রথম বাংলা লেখনী শহীদলিপিকে শুভেচ্ছা

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: মঙ্গল, ২৫/০১/২০১১ - ১:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কম্পিউটারে প্রথম বাংলা লেখনী শহীদলিপির যাত্রা শুরু হয়েছিলো ২৫ শে জানুয়ারী ১৯৮৫ সনে। এই দিন শহীদলিপির জনক সাঈফ শহীদ শহীদলিপি দিয়ে মাকে চিঠি লেখার মাধ্যমে এই ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন। সচলায়তনে রেকর্ড হয়ে আছে এই ইতিহাস

আজ, শহীদলিপির সূচনার ২৬ বছর পরে, শহীদলিপিকে বাংলা কম্পিউটিংয়ে এই যুগান্তরকারী ইতিহাস সৃষ্টির জন্য ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা জানাই।


আইডিয়াল স্কুলের রিইউনিয়ন ও একটি কাটছাঁট হওয়া লেখা

জ্বিনের বাদশা এর ছবি
লিখেছেন জ্বিনের বাদশা (তারিখ: সোম, ২৪/০১/২০১১ - ২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের প্রাক্তন ছাত্রছাত্রীদের রিইউনিয়ন হয়ে গেলো ডিসেম্বরের ২৫ তারিখে। সে উপলক্ষে ছাপা সাময়িকীতে একটা লেখা পাঠিয়েছিলাম। স্কুল নিয়ে অনেক আনন্দের আর কৃতজ্ঞতার স্মৃতি যেমন ছিলো, তেমনি অনেক ক্ষোভও জমা ছিলো। স্কুল ছাড়ার পরের কয়েকবছর তক্কে তক্কে ছিলাম কোন একদিন সুযোগ পেলে স্কুল কর্তৃপক্ষ মানে স্যারদেরকে সেইসব ক্ষোভের কথা শুনিয়ে দেবো। সুযোগ হয়নি। পুরোনো ইচ্ছেটা এবার তাই মাথাচাড়া দিয়ে উঠলো। পাঠিয়ে দিলাম গর্ব, আনন্দ, বেদনা আর ক্ষোভের কথাগুলো। লেখার শুরুতে স্কুলের স্যারদের প্রতি কৃতজ্ঞতার কিছু কথা লিখেছিলাম। তারপর স্কুল নিয়ে এবং স্যারদের নিয়ে খোলামেলা কিছু সমালোচনা ছিলো। লেখার একটা বড় উদ