সচলদের প্রতি জরুরী আবেদন জানাচ্ছি যে নীড়পাতার প্রথম অংশ মিশরের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে নিউজ ফিড যোগ করার জন্য। ঘৃণ্য স্বেচ্ছাচারী মোবারকের পেটোয়া বাহিনী এই মূহুর্ত্বে স্বাধীনতা স্কোয়ারে নির্বিচারে গুলি করছে। হতাহতের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে।
১.
হেরিং মাছটা সস্তায় পাওয়া যায় কৌটায়। মাঝেমধ্যে টাকাপয়সার টানাটানি থাকলে দরিদ্র ছাত্রদের জন্যে কৌটাবন্দী হেরিং, টুনা, ম্যাকেরেল আর সার্ডিন ভরসা। কৌটার হেরিঙের জাতপাত কিংবা গায়ের রং বিচার করা সম্ভব নয়। কিন্তু লাল-হেরিঙের মাহাত্ম্য অন্য জায়গায়। বেশি কষ্ট করলাম না, জ্ঞানের বাটখারাদের মতো গুগল মেরে উইকিপিডিয়ার ভুক্তির প্রথম প্যারাটা তুলে দিচ্ছি।
গোয়েন্দা ঝাকানাকা কমিকের আঁকার কাজ শেষ। রঙের কাজ শেষ পর্যায়ে। গত কয়েকদিন ধরে রং করতে করতে করতে করতে করতে করতে করতে করতে করতে করতে করতে করতে ... এত রংবাজির পর কি আর পোস্ট লেখা যায়?
আজকে আর একটা মুণ্ডু না, কয়েকটা দেখাতে চাই। কমিক বইয়ের লেআউট আর টুকিটাকি নিয়ে কিছু কথা বলি।
এক. আবদুইয়ার মাথাটা সারাবছরই নড়বড়ে থাকে। আর শীতকাল আসলে তো একদম চরমে। তার মুখ দিয়ে যেসব শব্দ বের হয় সে তুলনায় রাস্তাঘাটে শুনতে পাওয়া দৈনিক খিস্তিগুলি নিতান্তই নিরীহ। আবদুইয়ার চোখে চোখে তাকালেই সে ধরে নেবে আপনি তার গালির খদ্দের এবং খদ্দের সন্তুষ্টির জন্য তেড়িয়া হয়ে উঠবে সে...... সুতরাং তার চোখে চোখে কেউ তাকায় না। নিরাপত্তার খাতিরে আবদুইয়াকে রাস্তার যেপাশে দেখি আমি তার বিপরীত দিকে চলে যাই।
অনেকদিন ধরে একটা বিষয় নিয়ে লিখবো বলে চিন্তা করেও লেখাটা আর হচ্ছিল না। কিন্তু ভেবে দেখলাম যে, আলসেমিটা আর না করে বরং একটু একটু করে শুরু করি, একদিন তো শেষ হবেই। সচলে আমার টুক-টাক লেখালেখি করার বিষয়বস্তু একটাই - ফটোগ্রাফি। যদিও এখন পর্যন্ত কোনো তথ্যমূলক লেখা এই বিষয়ে পোস্ট করিনি, তবে আজ একটু কচকচানি করতেই এই লেখা নিয়ে হাজির হলাম। তবে এটা খুব গুরুগম্ভীর বা তথ্যে ভরপুর কোনো লেখা নয়। নিতান্তই ক্যামেরা নিয়ে ঘোরা একজন স্বল্পজ্ঞান সম্পন্ন মানুষের নিজের কিছু কথাকে উগরে দেয়া আর প্রয়োজনে দু'একটি ওয়েব সাইট থেকে একটু আধটু কপি-পেস্ট করা আর সাথে ৪-৫টা ছবি ... (দাঁত কেলিয়ে হাসির ইমো)।
(অতিরিক্তমাত্রায় ১৮+ কনটেন্ট থাকায় পোস্টারটি এখানে যুক্ত করা হলো না।)
[justify]আলোকচিত্রে প্রকৃতি ও জীবজগতের বৈচিত্র তুলে ধরার অপটু প্রয়াস বহুদিনের। শুরুতে যা ছিল শখ - এখন তা নেশা। মুশকিল হল একটা ভালো ছবি পেতে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হয় বহুক্ষণ। নির্বান্ধব পরিবেশে (স্থান বিশেষে নির্বিদ্যুৎ ও নির্টয়লেটও বটে) বিশাল ওজনের মাল-সামালা নিয়ে মশার কামড় খাওয়া এবং দিন শেষে ষোল গিগা মেমোরি কার্ডের অন্তত বিশ মেগা ভর্তি করতে পারাটা যেন আরেটা পুলসিরাত। তবু এই কষ্ট গায়ে লাগে না যখন
গত ২৫ জানুয়ারি ২০১১ সালের অস্কার মনোনয়ন তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। তার উপর ভিত্তি করে আমার কিছু ভাবীকথন।
কক্সবাজার।
যেদিন চলে আসব সেদিন অনেক ভোরে সমুদ্র সৈকতে গিয়েছিলাম। উদ্দেশ্য সূর্যোদয় দেখবো।
দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম।
সূর্য উঠেছিল শহরের দিক থেকে। ঝাউগাছের ফাঁক দিয়ে প্রথমে সে তার উপস্থিতি জানান দিল। সমুদ্রের পানিতে সূর্যের প্রথম কিরণ পড়ার দৃশ্য এককথায় অপূর্ব। মনে হল এ দৃশ্য দেখার জন্য সারারাত জেগে থাকতেও সমস্যা হবে না।
হঠাৎ দেখি এক লোক অদ্ভূত এক মাছ হাতে দাঁড়িয়ে।