[justify]
অ
তার সাথে কথাসন্ধি The Danish Girl চলচ্চিত্রটির প্রসঙ্গ ধরে অথবা আমাদের দুজনেরই পছন্দ এডি রেডমেইনের (Eddie Redmayne) অভিনয়। এডির সাথে আমার পরিচয় The Theory of Everything এর মাধ্যমে- হকিঙের বিভিন্ন লেখা ও আত্মকথা পড়ে তার জীবনকে আমি যেভাবে কল্পনা করে নিয়েছিলিম সেটি ফুটিয়ে তুলেছিলো এডি চমৎকারভাবে; এমনকি হকিং অনেক সাক্ষাৎকারে এডির প্রসংশা করেছে তাকে নিখুঁতভাবে উপস্থাপন করেছে বলে।
অণু-গল্প-১: মিনিভ্যান
২০১৪ এর কোন এক সকাল।
বেলা ১০টায় ঘুম ভেঙ্গে গেল ফোনের কর্কশ শব্দে। রাতে কল করেছিলাম একটা গাড়ীর মালিককে, ক্রেইগ-লিস্টে পুরাতন গাড়ির বিজ্ঞাপন দেখে, তখন ফোনে পাইনি। এখন কলব্যাক করেছে।
বৃদ্ধাশ্রম নিয়ে প্রায়ই হৃদয়-বিদারক প্রতিবেদন দেখা যায় আমাদের টিভি চ্যানেল গুলোতে। বছরের পর বছর ছেলেমেয়েদের দেখা পান না অনেকে - ব্যাপারটা দুঃখজনক। আমার নিজের দেখা মতে- এই ভিডিওগুলো মানুষ যখন দেখে তখন সব থেকে বড় ভিলেইন হিসেবে অটোমেটিকালি যাকে ধরে নেয়া হয় সে হোল ছেলের বউ ও ছেলে (ছেলেকেও মনে করা হয় ছেলের বউ এর কুচিন্তায় বশ হয়ে যাওয়ার ফল!)। এটা হয়তো অনেকাংশে ঠিক যে সেইভাবে বনিবনা না হওয়া বা সঙ্গের অভাব
সকালে ঘুম ভেঙ্গেই বিছানা ছেড়ে উঠে পড়ি, যেন ফাইনালে উঠা বাংলাদেশকে নিয়ে চিৎকার করতে পারি। টেলিভিশন ছেড়ে ,ওমা একি, বৃষ্টির কারণে ম্যাচ প্যাচে পড়ে আছে। টেলিভিশন চালু রেখে ভাবলাম, খেলার খবর দেখার ফাঁকে রান্নাটা সেরে ফেলি। কিছুক্ষণ পর দেখি আমার ছেলে চ্যানেল ঘুরিয়ে দিয়েছে। আমি রান্না ঘর থেকে এসে আবার খেলার চ্যানেল নিয়ে আসি। আর আমার ছেলে "শেইপ" বলে বলে নাঁকা কান্না করছে। কি করি?
ফেব্রুয়ারীর তিন তারিখ এটিন নিউজের এক অনুষ্ঠানে ডেইলিস্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামের তথাকথিত ‘স্বীকারোক্তি’ কিংবা ‘ভুল স্বীকার’ এক-এগারোর সম্ভাব্য কুশীলবদের বিতর্ককে আবার সামনে নিয়ে এসেছে। সেই সময়ের ছোটখাট কিছু খবরের বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করা যাক।
আমি রান্না ভালোবাসি। দুধরনের মানুষের মাঝে আমি সে ধরনের যারা শুধুই বেচে থাকার জন্য রান্না করে না। ক্লান্তিকর দিনের শেষে গান চালিয়ে জৈবিক তাড়না নিবৃত্তির লক্ষ্যে যে শুধু চুলোয় কিছু চাপিয়ে দেয়া সেরকম নয়। রান্না একটি শিল্পচর্চা, নৈপুণ্য আর বিজ্ঞানের এক সমন্বয় হিসেবেই বেছে নিয়েছি একে। ক্রোধ আর হতাশা গুলোকে ধারালো ছুরি দিয়ে ফালি ফালি করে কেটে সেখানে কষ্টগুলোকে মিশিয়ে হৃদয়ের উষ্ণতায় তৈরী করি আমার কাঙ্খিত
এক
প্রিয় জাফর ইকবাল স্যার,
আশা করি ভালো আছেন। আপনার সাম্প্রতিক একটি মন্তব্য পড়ে, বলা যেতে পারে বাধ্য হয়েই আপনাকে লিখতে বসা। যা লিখব তার অনেক কিছুই আপনি জানেন, হয়ত আমার চেয়ে ভালোই জানেন। তারপরেও আপনার কর্মব্যস্ত দিনের মধ্যে কোনো অবসর সময়ে আমার চিঠিটি পড়ে ফেললেও ফেলতে পারেন এই ভরসায় লিখতে বসলাম।