সাম্প্রতিক সময়ে যুদ্ধাপরাধের বিচারের বিরুদ্ধাচরণ করে একটি গোষ্ঠী দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে । সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক জীবনকে ব্যাহত করার যাবতীয় চেষ্টা করছে । যা জাতির জন্য অমঙ্গল বয়ে আনবে বলে আমার আশঙ্কা হয় । যুদ্ধাপরাধীদের উপযুক্ত বিচার ও স্বাধীনতা বিরোধীদের এ ষড়যন্ত্র থেকে জাতিকে রক্ষা করার প্রয়াস অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার পথকে সুগম করবে । উপর্যুক্ত প্রসঙ্গে আ
আর কতো লাশ দেখবো আমরা?
বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্মের সাথে বেদনাদায়ক ইতিহাস আছে । আমরা বাঙালি, বাংলা আমাদের মাতৃভাষা । বাংলার ইতিহাস সুপ্রাচীন । বাঙালির অতীতগাথা অত্যন্ত সমৃদ্ধ । আমাদের ভাষারীতি উঁচুমানের । বাঙালির আরও আছে শিল্পকলা আর সংস্কৃতির নিজস্ব ধারা । তবুও আমাদের একটি বড় অপ্রাপ্তি ছিল, স্বাধীনতা নামক এক মুকুটমণির অভাব ছিল । প্রায় দু’শ বছরের ঔপনিবেশিক শাসনের নাগপাশ ছিন্ন করে বাঙলা তথা ভারতমাতা বৃটিশদের হাত থেকে মু
(অনেক জায়গায় অনেক সার্টিফিকেটধারী শিক্ষিত মানুষের সাথে কথা বলতে গিয়ে অনুধাবন করেছি আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা কতটুকু সঠিক শিক্ষায় আমাদের শিক্ষিত করছে আর কতটুকু বেঁচে থাকার প্রয়োজনে পাস করা শিক্ষিত করেছে। অার শিক্ষিতই বা কাকে বলে, এটি নিয়েও আমাদের অনেকের মাঝে ভ্রান্ত ধারণা বিদ্যমান রয়েছে। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পাশ দিলেই আমরা তাকে শিক্ষিত বলি। আসলে কি তাই?
[i](ইমেজ ক্রাইসিসে ভোগা পুলিশ বাহিনীর নানারকম খারাপ খবরই আমাদের চোখে পড়ে, খবরের পাতা খুললেই নীল ইউনিফর্ম পরা লোকগুলোর কোন না কোন অপকর্ম দেখতে পাই। কোন বিক্ষোভ সামলাতে গিয়ে হতাহতের খবর লেখা হয় এভাবেঃ "২ জন পুলিশ এবং ৪ জন মানুষ হতাহত"। এর মানে দাঁড়ায় পুলিশ আর মানুষ যেন দুটো আলাদা প্রানী!
বাংলাদেশের শেষ ওভারে হয়তোবা একশ এর উপরে রান দরকার, আমি বলছি হতে পারে। বোলারের এমন কুফা লাগল যে, নো বল থেকে বেরোতেই পারছে না। শেষ বল, অথবা খেলার পরেও বলি এই দিনেরে নিব আমি সেই দিনেরও কাছে। এগার জন খেলোয়াড়দের হয়ে ফাইট করতে হয় বাকী সাপোর্টারসদের সাথে প্রতিনিয়ত। এই কারণে নিজেকে একজন খাঁটি বাংলাদেশী সাপোর্টার হিসেবে ভাবার মত ভ্রান্ত ধারনা ছিল।
গত পরশু সকালে কলেজে গিয়েই শুনলাম সেকন্ড ইয়ারের একটা ছেলে কলেজের ১৫ তলার ছাত থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। একজন শিক্ষক দেখে ফেলায় ছেলেটি প্রাণে বেঁচে যায়। ছেলেটির আত্মহননের চেষ্টার কারণ পড়াশোনার তীব্র চাপ, বায়োকেমিস্ট্রির একগাদা পেন্ডিং আইটেম(মেডিকেল কলেজের ক্লাস-টেস্ট তথা টিউটোরিয়াল)। মনটা ভারী হয়ে গেল। আইটেম নেয়ার ফাঁকে এ নিয়ে ছাত্রদের সাথে দু-একটা কথা বললাম। স্কুল থেকেই চলছে এই অসুস্থ মধ্
বি.দ্রঃ এই পোস্ট শুধুমাত্র মারাত্মকভাবে কনফিউজডদের জন্য প্রযোজ্য।
==========
পেপারে প্রায় একটা বিজ্ঞাপণ দেখি।
" অস্ট্রেলিয়া যেতে চান? এক পা এখানে রাখুন, পরের পা মেলবোর্নে "
হাসি... কিন্তু আবার এইটাও ভাবি, নিশ্চয় বাজারে অমন ডিমান্ড আছে বলেই এই ধরণের বিজ্ঞাপণ প্রকাশিত হয়।
অনেক দিন ধরে পথ চলতে গিয়ে সুমনকে খুঁজছি।
২০০৯ সালে যখন প্রথম দেখা হয়, তার বয়স ৬ বছর। বাচ্চা বয়সে একটা ছেলে রিকশা চালাচ্ছে –এ বাস্তবতায় বিমর্ষ হয়েছিলাম। জিজ্ঞেস করেছলাম, “তুমি ছোটো মানুষ, তুমি টানতে পারবা?”
"চলেন, নিয়া যামু।"
(শুরুতেই নিজের পরিচয় দিয়ে নিই- এই অধমের নাম মাসরুফ হোসেন, আমি বাংলাদেশ পুলিশের একজন ছোটখাটো চাকুরে। "উর্দিপরা লোকগুলো ইন্টেলেকচুয়ালি নানারকম সীমাবদ্ধতায় ভোগে"- এই কথাটি আমার জন্যে সর্বাংশে সত্য।তবুও,বিচিত্র পু্লিশ জীবনের নানা ঘটনা আপনাদের সাথে ভাগাভাগি করে নেয়ার উদ্দেশ্যেই খানে লেখার দুঃসাহস করছি।উল্লেখ্য,এখানে লেখা মতামতগুলো একান্তই আমার ব্যক্তিগত, এর সম্পূর্ণ দায়দায়িত্ব আমার নিজের।)