১৯৯২ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট চলছে।
তখনকার মিরপুর এত ইট কাঠের জঙ্গল হয়ে ওঠেনি। পাশের বিল্ডিংয়ে কেউ জোরে কথা বললে অন্য বিল্ডিং থেকে শোনে যেতো। পাকিস্তানের প্রতিটি রানে এবং ওয়াসিম আকরামের উইকেট লাভে আশেপাশে অনেক বাসা থেকে আনন্দ ধ্বনি আসতো। অনেক বারান্দায় ছাদে উড়তো পাকিস্তানের পতাকা।
গত কয়েকবছর ধরে, বিশেষ করে যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হওয়ার পর থেকে, অনেক মানুষের জীবনের একটি বড় সময় গেছে দেশের বাকি মানুষদের কিছু সহজ সত্য জানাতে। কি সহজ সত্য?
ব্রিটেনের বৈজ্ঞানিক মহলে খাদ্য-বিষয়ক গবেষণায় খুব নামডাক ড: আরপাদ পুজতাই এর। ছোট্ট একটি সাক্ষাতকার দিলেন ব্রিটিশ টেলিভিশনে। বললেন, “জিটি-খাদ্যের কার্যকরীতা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই আমার। কিন্তু এটি বৈধ করার আগে অবশ্যই সুদূরপ্রসারী পরীক্ষা নিরীক্ষার দরকার। বর্তমান এই অবস্থায় এই প্রযুক্তির কোনো ধরণের খাদ্য গ্রহণ করতে রাজি নই আমি”। নিজের বক্তব্যের স্বপক্ষে নিজের কিছু পরীক্ষার ফলাফল তুলে ধরলেন তিনি। কয়েকট
কুওরার এই প্রশ্ন এবং উত্তর থেকে আংশিক অনুদিত।
প্রশ্নটা ছিল এরকম-
প্রকল্পিতভাবে(hypothetically), মহাশূন্য পাড়ি দিয়ে পৃথিবীতে আসার জ্ঞান আছে এমন এমন কোন বুদ্ধিমান এলিয়ান সভ্যতা থেকে থাকে যদি, আমাদের সাথে যোগাযোগ না করার কোন কারণ আছে কি তাদের?
৮.
কি যে এক অদ্ভুত যন্ত্রণা হয়েছিল কিছুদিন! পথে চলতে গেলে পথও চলা শুরু করত আমার সাথে। অথচ পথের শেষটা দেখব বলেই পথে নেমেছিলাম। সকালে হাঁটতে বেরুলে ঘর থেকে যেই না বাইরে আসতাম, দিব্বি সেজেগুজে পথ এসে ঠিক জুড়ে যেত সাথে। বলত- চল, তোমার সঙ্গী হই, তুমি বুঝি একা?
ঘটনা ১: সিমন বাড়ি ফিরছিল। ভরা বাসে দৌড়ে উঠতে গিয়ে কনট্রাকটর ধাক্কা মেরে ফেলে দেয়। ফলশ্রুতি তে সিমন কে পিষে বাস এগিয়ে যায়। ফলাফল জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণ এ কয়েক মাস ছিল আমাদের সিমন। মৃত্যু এবং বাস কে পরাজিত করে সিমন আজ আমাদের মাঝে।কিন্তু সিমন হারিয়েছে তার একটি পা।
সদ্য স্কুল পেরুনো ভাগ্নীর মুখে অত বড় কথাটা শুনে হজম করতে পারলাম না আমি। তাই ওকে আবার জিজ্ঞেস করলাম –এই কী বললি তুই?
ঘাড়টাকে ত্যাড়া করে মেয়েটা বলল- তুমি কি জানতে চাইছিলে যেন?
-আমি জানতে চেয়েছি মুখে ওসব কী আটা ময়দা মেখে বসে আছিস পড়াশুনা না করে?
-এর উত্তরে আমি বলেছি পরচর্চা অপেক্ষা রূপচর্চা উত্তম।
আমার লেখক হবার শখ কোনো কালেই ছিলনা আজও নাই। আমার চারপাশে(বৈদেশিক জীবনে)বেশ কিছু শিক্ষিত/অশিক্ষিত বাংলাদেশীদের পাকিস্তান/পাকিস্তানিদের প্রতি প্রেম দেখতে দেখতে বিরক্ত হয়ে কিছু একটা লেখার চেষ্টা মাত্র এটা। অনেকেই(যারা নিজেদের অতিরিক্ত উদার মনের অধিকারী মনে করে, কিন্তু নিজের ফাঁদে নিজেই পড়ে। কিভাবে পড়ে?
সব মানুষই লড়াই করে, করতে হয়। জীবনের কোনো না কোনো বাকে সবাইকেই যুদ্ধে নামতে হয়। কিন্তু লড়াই সবাই করলেও যোদ্ধা সবাই হতে পারে না। যুদ্ধ করার শপথ নেবার কঠিন মানসিক শক্তি সবার থাকে না। একজন ডাক্তার যেমন শপথ নেয়, যে কোন পরিস্থিতি তে সে একজন মানুষকে চিকিতসা সেবা দিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। একে সম্ভবত ''হিপোক্রিটাস ওথ" বলা হয়। তেমনি দেশের প্রয়জনে যে কোন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ করার শপথ নিতে হয় একজন সৈনিক কে। যুদ্ধ করার