অসময়ের বর্ষায় ঘাসের বুকে সমুদ্রের জন্ম হলো। আদি-অন্ত:হীন দিকচক্রবালের কুহক মেশানো বৃষ্টিতে- রহস্যময়তার অনুপস্থিতি, চোখে লাগে।ঝির ঝির জলপতনের মৃদু-মন্দ শব্দ টিনের ধাতব পিঠ ঘেষে, প্রতিধ্বণিত হচ্ছে সিংহনাদে-একটানা সুরেলা। জন্মোন্মুখ বিটপীর অর্ধমৃত শেকড়গুলোর সর্বাঙ্গে হোলি উতসবের দামামা-শুষে নেই জীবনরস; অযাচিত পাওয়া দাক্ষিণ্যে অকৃতি অধমের দৃপ্ত শৃঙ্গার অঙ্গীকারাবদ্ধ তব পারিপার্শ্বিক মায়াময় আবেশ সৃষ্টি
ক্রোনাসসহ তাঁর বার ভাই-বোনকে বলা হয় প্রথম যুগের টাইটান। সাধারণ অর্থে তাদের যে সন্তান-সন্ততি জন্মগ্রহন করেছিলেন, তাদেরকে বলা হয় দ্বিতীয় যুগের টাইটান। এই হিসেবে ক্রোনাস এবং রিয়ার ছয় সন্তানকেই দ্বিতীয় যুগের টাইটান বলা উচিত ছিলো, কিন্তু অলিম্পাস পাহাড়ে অবস্থানের কারণে তাদেরকে বলা হয় অলিম্পিয়ান। আবার টাইটান ওসেনাস এবং টেথিসের সন্তান তিন হাজার নদী দেবতা এবং তিন হাজার ওসেনিড নিম্ফকেও টাইটান বলা
[justify]ফেসবুকে আজ এক নেটাতো বন্ধু ( যার লেখার আমি একজন বড় ভক্তও) দেখি অন্যতম প্রিয় সায়েন্স ফিকশন লেখক রে ব্র্যাডবেরীর একটা কথা উদ্ধৃতি দিয়েছে। কথাটা হলো –
You don’t have to burn books to destroy a culture. Just get people to stop reading them
ক্রোনাস বিশ্ব- ব্রক্ষ্মান্ডের রাজা হয়েই মা গাইয়ার গর্ভাশয় থেকে হেকাটনখিরাস এবং টারটারাস থেকে সাইক্লোপসদের মুক্ত করেন। কিন্তু ক্ষমতা দখলের পর ক্রোনাসের মনোজগতেও পরিবর্তন ঘটে, এই পরিবর্তন পরবর্তীতে পৃথিবীতে সব সময়েই হয়ে এসেছে। ক্রোনাস যখন দেখলেন হেকাটনখিরাসরা বিশাল শক্তির অধিকারী, প্রায় কাছাকাছি শক্তি সাইক্লোপসদেরও, তখন তিনি ভীত হয়ে পড়েন এবং মুক্ত করার বেশ কিছুদিন পরেই এদেরকে ও ইউরেনাসের রক্
গালভরা পদবির দিকে সবার ঝোঁক থাকে কিনা জানি না, কিন্তু আমার একটু যেনো বেশীই ছিলো । ফার্মেসীতে মাস্টার্স পাশ করে শখ হোল সেলসে কাজ করবো। একটা মোটর সাইকেল পাওয়া যাবে এবং সেটা নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর প্রচণ্ড আকর্ষণে। বেশির ভাগ কোম্পানিতে দেখলাম পোস্টটার নাম মেডিকেল রিপ্রেজেন্ন্টেটিভ। পছন্দ হোল না। আই-সি-আই এ একই চাকুরীতে পজিশনটার নাম ছিল সেলস প্রোমোশন অফিসার। দারুণ মনপুত হোল এবং বিনা পরিশ্রমে চাকুরীটাও হয়ে
সেই অনেক কাল আগে তাতারারাবুগা যখন তারেক অণুর মতো যত্রতত্র ঘুরেটুরে বেড়াতো, সেই আমলে বা তার হাজার বছর পরে একদিন আমি আর মুম ভাই গারো পাহাড়ের পাদদেশে হাজির হয়েছিলাম। পেয়েছিলাম জীবনের জন্য দারুণ উপকারী অমোঘ এক বানী। জেনেছিলাম লালন সাঁই আসলে বিমান বাহিনীর, আর হাছন রাজা নৌবাহিনীর! বলেছিলেন এক স্বনামখ্যাত কবি।
কস্কী মমিন!
[justify]সুখী মানুষেরই বুঝি নানা রকম শখের কাজ থাকে। আর অসুখীদের থাকে অপূর্ণ শখ। যখন বয়সে আরেকটু ছোট ছিলাম, শখ নিয়ে মাথা ঘামাইনি কখনো। আমার শখের কাজ কি তা এখনো নিশ্চিত নই। তাই বলে অবসরে চুপচাপ বসে থাকি তা কিন্তু না। বরং যখন যা ইচ্ছে তাই করি। যা ইচ্ছে তাই করাটাকে কি শখ বলা যায় কিনা সেটাও ভাবনার বিষয়!
গত ২৩ জুলাই মঙ্গলবারে মার্কিন রাষ্ট্রদুত ড্যান মজিনার বাসায় ইফতার পার্টি ছিল। সেখানে এক টেবিলে বসেছিলেন সৈয়দ আশরাফ, এইচ এম এরশাদ, ক্যাপ্টেন এবি তাজুল ইসলাম, মওদুদ আহমদ। পাশের টেবিলের কোনোটিতে ছিলেন মোহাম্মদ নাসিম, মঈন খান, অধ্যাপক আবদুল মান্নান, আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। সুশীল সমাজ, সিনিয়র সাংবাদিকরাও উপস্থিত ছিলেন।
[justify]
গুডরিডস নিয়ে হিমু ভাইয়ের পোস্ট দেখে মনে হলো আরেকটা উদ্যোগ নিয়েও কথা বলা যায়। আন্তর্জালে তথ্য ভাগ নেয়ার সুবিধাটা যেহেতু আছেই, সেটার ব্যবহারে সবার লাভবান হওয়ারই কথা।
কথা বলবো বইশেয়ার ডট কম নিয়ে।
মিথলজি শব্দটির আকর্ষন যেনো অনতিক্রম্য। ছোট থেকে বড়, বাচ্চা থেকে বয়স্ক সবার মধ্যেই মিথলজির প্রতি এক দুর্নিবার আকর্ষন আছে। মিথলজি মানে কি?