মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে প্রচুর গল্প-উপন্যাস লেখা হলেও মনে দাগ কাটার মতো ক’টি লেখা আছে? মুক্তিযুদ্ধের দর্শন-রণ-বেদনা-প্রাপ্তি এসবকে ধারন করে ঐরকম ভাবে উল্লেখ করার মতো এখনো কোনো লেখা কেউ লিখেননি বলেই আমার মনে হয়। এনিয়ে মুক্তিযুদ্ধ প্রত্যক্ষ করেননি এমন প্রজন্মের একটা ক্ষোভ -অপ্রাপ্তির অভিমান আছে। সেই ক্ষোভ-অভিমানের প্রতিক্রিয়ায় কিছু কিছু লেখা বের হয়ে আসছে। এই ধরনেরই একটি লেখা মাহবুব ...
আজ ১৬ ফেব্রুয়ারি সোমবার চ্যানেল আই তে ''বইমেলা প্রতিদিন'' অনুষ্টানটি দেখলাম। বিশিষ্ট ছড়াকার লুৎফর রহমান রিটন এই অনুষ্টানটি সরাসরি উপস্থাপন
করেন। আজকের অনুষ্টানে দুই প্রিয় সচল তাদের বই পরিচয় করিয়ে দিলেন।
মাহবুব লীলেন তার ''তৃণতুচ্ছ উনকল্প'' আর সৈয়দ (নজরুল ইসলাম)দেলগীর
তার '' অন্তস্থ পৃথিবী'' নিয়ে হাজির ছিলেন।
সৈয়দ দেলগীর কে লাল পোশাকে অনেকটা নতুন বর বর লাগছিলো !
তাদের কথা শুনলাম। ...
মাঝে মাঝে এমন হয় কোন একটি লেখা পড়ামাত্র তার দু’একটা লাইন হৃদয়ে গেঁথে যায়, বারবার সেগুলো ঘুরেফিরে আসে। আসুন, এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা জানাই আমাদের হৃদয়ে গেঁথে থাকা সেসব প্রিয় পংক্তিমালা ……
[এক্ষেত্রে কবিতার পাশাপাশি সচলায়তনে বিভিন্ন সময় পড়া গদ্য কিংবা পদ্যের লাইনও তুলে দিতে পারেন...সাথে লেখা এবং লেখকের নামটিও উল্লেখ করলে ভালো হয় ]
মাত্র জ্ঞান ফিরেছে এমন একজন লোককে জিজ্ঞেস করা হলো - "ভাই, আপনি অ্যাকসিডেন্ট করলেন কী করে?"
"তাতো জানিনা রে ভাই, মনে হয় সাইড দিতে গিয়ে.."
"মানে? ব্যাপারটা খুলে বলুন তো"
"ফুল স্পিডে গাড়ি চালাচ্ছিলাম। এমন সময় সামনে একজন লোক এসে পড়লো, তখন তাকে সাইড দিলাম। এরপর সামনে রিক্সা চলে এলো, সেটাকেও সাইড দিলাম। তারপর সামনে একটা ব্রিজ এসে পড়লো, দিলাম সাইড! এরপর আর কিছু মনে নাই!"
××××××××××××××××××××××××××
টান...
আজকে মাহবুব লীলেনের বই তৃণতুচ্ছ উনকল্প মেলায় এল । মোড়ক উন্মোচন হল সন্ধ্যায়, নজরুল মঞ্চে । বইয়ের চরিত্র সচলেরা কেউই উপস্থিত ছিলেননা সেই অনুষ্ঠানে । চামে অন্যলোকে (আমার মত) প্রক্সি দিয়ে সেই অনুষ্ঠানে মোয়া খেয়েছে । সেই মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের কয়েকটি ছবি দিলাম ।
মোড়ক উন্মোচনের জন্য নজরুল মঞ্চে গিয়ে বসলাম আমরা । কিন্তু তখন অন্য একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন চলছিল, তাই আমরা কিছুক্ষণ অপে...
দেখতে যে যায়, চমকে ওঠে- এই চেহারা কার !
কোত্থেকে এক আয়না এলো বিদঘুটে কারবার !
করিম সাহেব আঁৎকে ওঠেন ছাগল বিম্ব দেখে,
নাকের আগায় শিং দেখে কি অবশেষে
বসলো হোসেন বেঁকে -
এই ছবিই আমার ?
থলথলে এই ঝুল-চামড়ায় আমি কি গণ্ডার !
আহারে তুই থাম্ না হোসেন, মীম’কে দেখতে দে-
দুই-মুখো এক সাপ দেখে মীম ফিচকে ওঠে কেঁদে।
যদুটাকে জানতো গাধা সবাই মোটামুটি
তাই বলে কি
শেয়ালমুখো টম’কে দেখে হেসেই কুট...
ফোরাম, ওয়েবসাইট, ম্যাগাজিন, বই এইগুলি ছাড়া আমাদের যুগ অসহায়। ফটোগ্রাফী বিষয়টির সাথে সংযুক্ত থাকা, নতুন টেকনোলজীর সাথে পরিচিত হওয়া এগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ। এ অধ্যায়টি বিভিন্ন রকম ফটোগ্রাফী রির্সোস দিয়ে সাহায্য করবে আপনাকে।
ক্যামেরা তাক করে শুধু ছবি তুললেই হয়না। দরকার বিষয়বস্তু নির্বাচন, সঠিক ব্যাকগ্রাউন্ড, ফ্রেইম এবং কোন কিছু "দেখার চোখ"। এখানেই আসলে একজন ফটোগ্রাফার আলাদা হয়ে যান ক্যামরা হাতে যাস্ট আরেকজন থেকে। এই অধ্যায়ে আলোচনা করে সেই শৈল্পিক এলিমেন্ট গুলি।
ছবি তোলার পরও ছবিকে নিঁখুত করতে দরকার হয় সফটওয়্যার। ইদানিং ইমেজ প্রসেসিংকে খুব গুরুত্ব দিয়ে থাকেন ফটোশিকারী। আসল ছবিকে বদলে সুন্দর করার জন্য সফটওয়্যারের ব্যবহার কতটা ন্যায্য সে তর্কে না যাই। এই অধ্যায়ে আলোচিত হবে বিভিন্ন রকম সফটওয়্যার ট্রিকস।
লেন্স প্রফেশনাল ক্যামেরার জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিভিন্ন ধরনের লেন্স তাদের গুনাগুন এইসব নিয়ে আলোচনা করা হবে এই অধ্যায়ে।