সামহোয়্যার ইনে অনেকদিন ব্লগালাম। তার আগেও অনেকদিন ব্লগিয়েছি। কিন্তু কোন কার্টুনিস্ট ব্লগার পেলাম না।
এত রাজনৈতিক ডামাডোলের মধ্যেও কোন পলিটিক্যাল কার্টুনিস্ট বেরিয়ে এলো না ব্লগে।
এ বড় দুঃখজনক।
সচলায়তনে কার্টুন চাই।
লেখকেরা ছবি আঁকছেন । আঁকিয়েরা রংতুলি দিয়ে,লেখকেরা শব্দ ও বাক্য দিয়ে ।
এই ছবি আঁকার কাজটা কেমন হওয়া যুক্তিযুক্ত? একটা ছবি আঁকতে গেলে সাবজেক্টের অভিজ্ঞতা কি দরকার আছে নাকি নিজস্ব অনুভূতি দিয়ে তাকে নিজের মতো করে ভেবে নেয়াটা যথেষ্ট?
একটা উদাহরন দেইঃ
বল ধরো , প্রাকটিস করো মনমোহন গোলকিপার
দেহ মাঠে বল খেলতে চায় মন আমার, মন রে...
আছে দশ ইন্দ্রিয় দশ তারা, আরো সব বিজাতিরা
এই মাঠে খেলবি যারা হইয়া বিশ্ব খেলোয়াড়
খেলতে চাও মন গোপী ভজন, গায়ে পড় গেউরা বসন
অধিনায়ক পাগলা মদন পাগলামী করবে না আর ।।
অফসাইড ফাউল হইলে, বল পাবে বিরোধী দলে
গোল করিতে না পারিলে বলটারে করিবে কর্ণার;
চেহারা ভালো লাগতেছে।
এখন পিষে ফেলতে পারলেই হয়।
তহনো আমাগো পক্কু পাকে নাই। দিন রাইত চিন্তা করি প্যাটফুলা ভুলারে কেমনে কইরা গুতান যাইবো। রাইতে পরিকল্ফনা ফানদি, আর দিনে তার বাস্তবায়ন নিই সুচারুভিঙ্গতে। তবে বাচোয়া এই যে ভুলার প্যাটবুঝাই আছিল কিমরি। যেজুইন্যে আমাগো নরম হাতের ঘুষি ভুলার গরম প্যাট ঠিকই হজম কইরা ফালাইতো। তে ভুলারে একিদন এমনে এমনেই নিষ্ঠুরের মতো গুতাইতাছি,বৈরান নদী থিক্আজ যায়যায়দিনে আমার ই-মেইল ঠিকানা সহ "সাড়ে সাত হাজারের ভেলরি.."শিরোনামের লেখাটি ছাপা হয়েছে পলিটিক্স নামের সাপ্লিমেন্ট ম্যাগাজিনে।
আমি এই লেখা যায়যায়দিন-এ পাঠাই নি,এবং যায়যায়দিন-এর কাউকে এই লেখাটির কথা বলিওনি।
সুতরাং তার কিভাবে ছাপলো বুঝতে পারছি না।
আপনারা যেহেতু ঘোষনা দিয়েছেন যে আমাদের লেখা আপনাদের অন্য মিডিয়ায় ছাপতে পারবেন (রেজি:শর্ত মোতাবেক)তাই আমার বিনীত প্রশ্ন,লেখাটি কি আপনারা দিয়েছেন সেখানে?
যদিও এই লেখাটির বহুল প্রচার আমার কাম্য,কিন্তু না বলে আমার লেখাটি তারা ছাপিয়ে দিয়েছেন,এটি হজম করতে পারছি না।
আপনারা যদি না দিয়ে থাকেন,তাহলে আমি যায়যায়দিন সম্পাদকের সাথে আলাপ করে ব্যখা দাবী করব ,আর আপনারা যদি বাই এনি চান্স যায়যায়দিন