1ম পর্ব
----------------------------------------
2য় পর্ব
-----------------------------------------
রাত প্রায় সাড়ে 12টা। স্বপন নামের একজন ফটোগ্রাফার বেরিয়ে এল গলির ভেতর থেকে। জানাল ভেতরে একটি বিশেষ বাড়ি ঘিরে জমায়েত হচ্ছে র্যাব। দিলাম ভো-দৌড়। আমাদের আশেপাশে থাকা র
ডাগদর সাব ভোটে জিতিয়াই প্রথমে ইঁটের ভাঁটির মালিক সমিতির পান্ডাদের তলব করিলেন।
তাহারা প্রথমে ফরমান পাইয়া ভড়কাইয়াছিলো, বিশেষ করিয়া ডাগদরসাবের ক্ষুদ্রসূচিকার ডর তাহাদের সকলের অন্তরেই ছিলো। নিতম্বের কন্দরে একটি সুঁই ভরিয়া সপ্তাহান্তে উহার দামের উপর সুদ আদায়ে ডাগদরসাবের জুড়ি ছিলো না। প্রাথমিক পর্যায়ে কলাটামূলটাকচুটা দিয়া তাহার সুদ শোধ করা সম্ভবপর হইলেও কালক্রমে তাহা ফুলিয়া ফাঁপিয়া এমন আকার ধারণ করে যে বাটীর চাল পর্যন্ত উড়াইয়া লইয়া যায়।
কিন্তু ডাগদর তাহাদের হোগায় ইঞ্জেকশন দিবার কোন উৎসাহ না দেখাইয়া স্মিত হাসিয়া কহিলেন, "ইষ্টক লাগিবে প্রচুর।"
ব্যবসায়ের গন্ধ পাইয়া ভাঁটির মালিকগণ নাচিতে নাচিতে বাটী ফিরিলো।
এরপর দেশ জুড়িয়া ইঁটে
বইমেলায় প্রথম দিন ঢুকেই দেখি ভাষা শহীদদের ভাস্কর্যের নীচে জটলা। বাংলা ভিশন সরাসরি সমপ্রচার করছে। লেখক, প্রকাশক, পাঠকদের সাথে কথা বলছেন আলী ইমাম আর দর্শকদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন নতুন বইয়ের। ইমামভাইকে দেখেই দাঁড়ালাম। অনুষ্ঠান শেষে আমাকে দেখে, অনেক বছর পর, তিনি উচ্ছসিত হয়ে উঠলেন। পরিচয় করিয়ে দিলাম আমার বউ রেহনুমার সাথে। ঠিক তখনি দেখি নাসরীন জাহান একটি চশমা-পরা মিস্টিমুখের বিদেশি বিদেশি দেখতে মেয়েকে নিয়ে হাজির। ইমাম ভাইকে বললেন এই কবির কবিতার বই
বইমেলায় প্রথম দিন ঢুকেই দেখি ভাষা শহীদদের ভাস্কর্যের নীচে জটলা। বাংলা ভিশন সরাসরি সমপ্রচার করছে। লেখক, প্রকাশক, পাঠকদের সাথে কথা বলছেন আলী ইমাম আর দর্শকদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন নতুন বইয়ের। ইমামভাইকে দেখেই দাঁড়ালাম। অনুষ্ঠান শেষে আমাকে দেখে, অনেক বছর পর, তিনি উচ্ছসিত হয়ে উঠলেন। পরিচয় করিয়ে দিলাম আমার বউ রেহনুমার সাথে। ঠিক তখনি দেখি নাসরীন জাহান একটি চশমা-পরা মিস্টিমুখের বিদেশি বিদেশি দেখতে মেয়েকে নিয়ে হাজির। ইমাম ভাইকে বললেন এই কবির কবিতার বই
আগের পর্ব
-----------------------------------------------
বিকাল সাড়ে চার টার দিকে সহকর্মি জাকির জাহামজেদ ফোন করলেন। বল্লেন, ভাল একটা অপারেশন আছে। বল্লাম নিশ্চিত হও। তারপর জানাও। সন্ধার পর আর খেয়াল ছিলনা।
সাতটার দিকে আবার ফোন। ভাই আসেন, টিলাগড়ে। মনে হয় ভাল জিনিস! আবারও বল্লাম তুমি থাক, আমি পরে আসি। এরপর অফিসের কাজে মন দিই। এদিকে অফিসের অন্যান্য আর
কিছুক্ষন আগে একটি পোস্ট করেছি পোস্টের শিরোনাম,গতকাল আমাকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়া হয়েছে.. এবার একটু পিছু ফিরে চাওয়ার জন্য এই দ্বিতীয় পোস্টের অবতারনা।
এক.
পাঠক,আপনারা যারা ওপরের পোস্টটি পড়েছেন,তাদের অনেকেই আমাকে পুলিশ,র্যাব এবং বিভিন্ন আইন শৃংখলা বাহিনীর কাছে যেতে বলেছেন।তাদের পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ।অনেকেই আমার এই দূর্গতির জন্য সমবেদনা প্রকাশ করেছেন।তাদের কাছেও কৃতজ্ঞতা।
আমাকে পরামর্শ দেয়ার জন্য বন্ধুরা আছেন।
আমার দূর্দশা তুলে ধরার জন্য ব্লগে ও ব্লগের বাইরে সাংবাদিক বন্ধুরা আছেন।
আমার পরিবারকে দীর্ঘদিন আশ্রয় দেয়ার জন্য
এক.
গতকাল আমার জীবনে এক ভয়ংকর দূর্ঘটনা ঘটে গেছে।বলা নেই কওয়া নেই,বাড়িওয়ালা হঠাৎই ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বাসা থেকে বের করে দিয়েছে।
গত কয়েকদিন ধরেই কপাল ভালো যাচ্ছে না। ছোট একটা কারখানা করেছিলাম মিরপুরে,সেটি গুড়িয়ে দিয়েছে বুলডোজার দিয়ে। না না জায়গায় পাওনা টাকা কড়ি যে ফিরত পাবো তার আশা তেমন একটা নেই।
মাসের শেষ,হাত একেবারেই খালি।
এর মাঝেই বাড়িওয়ালা কাল দুপুরে এসে বাসায় আম্মাকে বলল,আপনাদের কে ঘর খালি করে দিতে হবে।এক্ষুনি।
আমার বউ কাজে গেছে,আমিও ধান্দা টান্দা খুজতে বেরিয়েছি--এ সময় এমন ধারা কথায় আমার বৃদ্ধ মায়ের হার্ট এটাকের মতো অবস্থা!
ঘরে টেলিফোন নেই,আমাদের কে যে খবর দিবেন তার কেন উপায় জানা নেই এই বৃদ্ধা মহিলার। ঢাকার রাস্
দিনটা অন্যান্য দিনের মতই ছিল স্বাভাবিক। নিয়মিত দু'একটা এ্যাসাইনমেন্ট, গেজানো, দুপুরের খাবার, বিকালে নিউজ পাঠানো। সন্ধায় অফিস। এমনটাই হওয়ার কথা। হচ্ছিলও তাই।
আমি বলছি 28 ফেব্রুয়ারী 2006 এর কথা। স্বাভাবিক একটি দিন অস্বাভাবিক ও স্মরনীয় হয়ে উঠার কথা বলতেই আজ বসলাম। 24 ঘন্টার সময়সীমা পেরিয়ে যা প্রায় 40 ঘন্টার কাছাকাছি গিয়ে দাড়িয়ে ছিল। সরকারী হিসাবেই ছিল 33 ঘন্টা।
বলার দির্ঘসুত্রিতায় যারা বিরক্ত হচ্ছেন তাদের জন্য এখনই বলে নেই, আমি শায়খ আব্দু
সহব্লগার নজমুল আলবাব এর সম্পাদনায় প্রকাশ পেয়েছে, কবিতার কাগজ শস্যপর্ব
এটি শস্যপর্ব' র দ্্বিতীয় সংখ্যা । প্রথমটি হয়েছিলো সম্ভবত: 2000 সালের দিকে । সম্পাদক আলবাবই ছিলেন । সদ্য কৈশোর পেরুনো আলবাবের সম্পাদনায় সেই সংখ্যা বেশ সমৃদ্ধ হয়েছিল ।
আলবাব অনেক পরিনত এখন, বয়সে এবং মননে । ভরসা রাখি 'শস্যপর্ব' ও আরো পরিনত হয়েছে ।
এ সংখ্যায় 'সামহোয়ার ইন' এর বেশ কয়েকজন ব্লগারের লেখা দেখছি:
[b]
1।মাহবুব মোর্শেদ
সাইফুরের কথা আপনাদের মনে আছে বলে মনে হয় না।
কোন সাইফুর?
ঐ যে বায়তুল মোকাররমের সামনে দাঁড়িয়ে আঙুর ছিঁড়ে ছিঁড়ে মুখে পুরছিলো আর ভাবছিলো চাঁদপুরের রফিক হুজুরের কথা। যিনি বলেছেন বেহেশতের আঙুরের স্বাদ হবে যুবতী মেয়ের স্তনের বোঁটার মতো।
হুমম এটুকুতে যাদের স্মৃতিতে ভেসে উঠলো, তারা মনে করতে পারবেন সাইফুর হচ্ছে মাসুদা ভাট্টির একটি উপন্যাসের চরিত্র। উপন্যাসটির নাম তরবারির ছায়াতলে। এই ব্লগসাইটটির শুরুর দিকে উপন্যাসটির দুই অধ্যায় মাসুদা তুলে দিয়েছি