সাইফুরের কথা আপনাদের মনে আছে বলে মনে হয় না।
কোন সাইফুর?
ঐ যে বায়তুল মোকাররমের সামনে দাঁড়িয়ে আঙুর ছিঁড়ে ছিঁড়ে মুখে পুরছিলো আর ভাবছিলো চাঁদপুরের রফিক হুজুরের কথা। যিনি বলেছেন বেহেশতের আঙুরের স্বাদ হবে যুবতী মেয়ের স্তনের বোঁটার মতো।
হুমম এটুকুতে যাদের স্মৃতিতে ভেসে উঠলো, তারা মনে করতে পারবেন সাইফুর হচ্ছে মাসুদা ভাট্টির একটি উপন্যাসের চরিত্র। উপন্যাসটির নাম তরবারির ছায়াতলে। এই ব্লগসাইটটির শুরুর দিকে উপন্যাসটির দুই অধ্যায় মাসুদা তুলে দিয়েছি
আমার সুবন্ধু সহব্লগার পথিক সাহেব আমার এই [লিংক=যঃঃঢ়://িি.িংড়সবযিবৎবরহনষড়ম.হবঃ/অৎরভ-ঔবনঃরশনষড়ম/ঢ়ড়ংঃ/28700257]লেখাটির[/লিংক] জবাবে একটি [
ি[লিংক=যঃঃঢ়://িি.িংড়সবযিবৎবরহনষড়ম.হবঃ/ঢ়ড়ঃযবথঢ়ড়ঃযবনষড়ম/ঢ়ড়ংঃ/28700279#পড়সসবহঃ]সুন্দর পোস্ট[/লিংক] দিয়েছেন।
তিনি কবি -গল্পকার মানুষ,সুন্দর করে লিখেছেন,আমরা পাঠকরা সহজে এবং আরামে তা পড়তে পারলাম।তাকে ধন্যবাদ।
তবে কী কারনে আমার লেখাটিকে তার 'বিচি' মনে হলো ,তা আমি বলতে পারবো না।
এ বিষয়ে কোন ব্যাখ্যা যদি তিনি দিয়েও থাকেন,তা আমার মাথার ওপর দিয়েই গেছে।
তবু তার লেখা থেকে আমি নিচের বিষয়গুলো শিখতে পেরেছি বলে তাকে ধন্যবাদ দেই।
প্রথম শিক্ষা
আমার তো এতোদিন ধারনা ছিল যে ,যে কোন লেখারই প্রত
শস্যপর্ব কবিতা প্রকাশের একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস। এক সময়, যখন আরও সজিব ছিলাম মননে, তখন আমরা যারা একসাথে বাঁচতাম তারা এইসব কাজের সাথে যুক্ত থাকতাম দিনের বেশির ভাগ সময়। তখন একবারে হঠাৎ বাতাসে শ্বাস নিয়েছিল শস্যপর্ব। তারপর শীতঘুম। প্রায় 7 বছর পর আবারও শস্যের ঘ্রান নিতে ইচ্ছে হল। অন্তর্জালে সংরক্ষনের উদ্দেশ্যে এখানে রাখা হল। কেউ যদি পড়ে ফেলেন কস্ট করে সেটা হবে বাড়তি পাওনা।
---------------------------------------
এখানে পোস্ট করার পরই মনে হ
ব্লগের কিছু পোস্ট নিয়ে একটি বই প্রকাশিত হয়েছে সমপ্রতি।
বইটির নাম 'অপর বাস্তব'।
ব্লগারদের অনেকেই বইটি নিয়ে বিভিন্ন সময়ে খোজখবর করেছেন,খুনসুটি করেছেন,বইয়ের দেরি দেখে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং এখন পর্যন্ত এর বিপনন নিয়ে চিন্তিত হয়েছেন,বিভিন্ন মারফতে বইটি সংগ্রহ ও প্রচারে সাহায্য ও পরামর্শ দিয়েছেন।
এদের এই ভালোবাসাটুকু বইটির উদ্যোক্তারা অনুভব করবেন,সম্মান করবেন এইটুকু বাকি বিল্লাহ,রাহা আর কৌশিকের কাছে আমাদের সকলের প্রত্যাশা।
বইটি প্রকাশিত হওয়ার আগে আগে এবং প্রকাশিত হওয়ার পর এ বিষয়ে ব্লগে বিভিন্ন সময় আলোচনা হয়েছে। প্রকাশক 'ছাপাকল' কর্তর্ৃপক্ষের প্রথম বই এটি। বইয়ের প্রকাশকের প্রথম বই,সম্পাদকদের অনেকেরই জন্য এ রকম একটি প্রজেক্টে কাজ ক
সতেরো বছর বয়সে আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন। বাবার কারণে পারেননি। শিকাগোতে জন্ম নেয়া মানুষটি বিশ বছর বয়সে সপ্তায় 17 ডলার বেতনে হলিউডে স্ক্রিপ্ট রিডারের কাজ নিয়েছিলেন। দ্্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ছিলেন এয়ারফোর্সের পাইলট। আর গত 30 জানুয়ারী, 2007 এ যখন চলে গেলেন তখন তাঁর নামটি এক ইতিহাস...
-----------
বন্ধু হাবিব দ্বিতীয় বিয়ে করবার ইচ্ছা প্রকাশ করামাত্র আমি হাহাকার করে উঠলাম। একজীবনে ন্যাড়ার মাথায় সাকসেসফুলি্ল বেল কয়বার পড়তে পারে থেকে হেন যুক্তি নাই আমি তুলি নাই। কিন্তু তার ঐ একটাই বক্তব্য। ডিভোর্সের চার বছর হয়ে গেছে। এখন যদি সে বিয়ে না করে তবে প্রথম বিয়ে থেকে শেখা কোনো দক্ষতা, অভিজ্ঞতা সে দ্বিতীয় বিয়েতে কাজে লাগাতে পারবে না। সুতরাং তাকে আবার গোড়া থেকেই শুরু, মানে বিসমিলা্ল করতে হবে। আমার তখনও একটাও বউ হয়নি মানে আমি বিয়েই করিনি। বন্ধুর দ্বিতী
বন্ধু হাবিব দ্বিতীয় বিয়ে করবার ইচ্ছা প্রকাশ করামাত্র আমি হাহাকার করে উঠলাম। একজীবনে ন্যাড়ার মাথায় সাকসেসফুলি্ল বেল কয়বার পড়তে পারে থেকে হেন যুক্তি নাই আমি তুলি নাই। কিন্তু তার ঐ একটাই বক্তব্য। ডিভোর্সের চার বছর হয়ে গেছে। এখন যদি সে বিয়ে না করে তবে প্রথম বিয়ে থেকে শেখা কোনো দক্ষতা, অভিজ্ঞতা সে দ্বিতীয় বিয়েতে কাজে লাগাতে পারবে না। সুতরাং তাকে আবার গোড়া থেকেই শুরু, মানে বিসমিলা্ল করতে হবে। আমার তখনও একটাও বউ হয়নি মানে আমি বিয়েই করিনি। বন্ধুর দ্বিতী
এক.
অফিসে ঢুকেই এক ধরনের অস্থিরতা টের পাই। সবগুলো ডেস্ক কেমন যেন ফাকা ফাকা।সবাই টিভি রুমে হুমড়ি খেয়ে পড়েছে। কারওয়ান বাজারে ফালু ভবনে আগুন লেগেছে। এই ভবনে রয়েছে ফালু সাহেবের দুইটি টিভি স্টেশন,একটি পত্রিকা,যুবরাজ তারেক রহমানের ডান্ডি ডাইংয়ের অফিস....আরো কতো জানা অজানা ব্যবসায়ীদের অফিস আদালত।
টিভি চ্যানেলগুলোয় লাইভ দেখাচ্ছে...মাথার ওপর টহল দিয়ে বেড়াচ্ছে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার...সারা ঢাকা শহর হুমড়ি খেয়ে পড়েছে সেখানে...
দুই.
এই পোড়ার দেশে বস্তি নামের এক লাইভ নরকে আমার কিছু ভাই বোন বাস করে। নিজেদের জন্মের ওপরে তাদের হাত নেই বলেই কোন রাষ্ট্রনায়কের ঘরে জন্ম না নিয়ে তাদের জন্মাতে হয়েছে কুলি মজুর,রিঙ্াওয়ালা,নাপিত
একবার এদেশের প্রায় সব মানুষ, সাড়ে সাত কোটি মানুষ সম্মিলিতভাবে 'ভারতের দালাল' হয়েছিলো ।
কয়েকপুরুষে আগে নিম্নশ্রেনীর হিন্দু থেকে মুসলমান হওয়া এদেশীয়দের মুসলমানিত্ব পাকা করার প্রয়াসে এসেছিলেন তখন পেয়ারে পাক বাহিনী ।
যাদের ইমান দুর্বল(বস্তুত: প্রায় সকলেরই) ছিলো তাদের জন্য এ প্রয়াস বড় বেশী কড়া ছিলো । তাই তারা ভারতে শরনাথর্ী হয়েছিল । এদের ভেতর অতি বেয়াড়া কেউ কেউ আবার সেই শত্রুদেশে ট্রেনিং নিয়ে পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ও করেছিল । এদেরকে অ
[justify]
ঈশ্বর জরুরি সভা তলব করিয়াছেন। ম্যানেজার পর্যায়ের স্বর্গদূতের চোখ ডলিতে ডলিতে আসিয়া সভায় বসিয়াছে। ঈশ্বর বুঢ়া সর্বদা কাকভোরে সভা ডাকিয়া থাকেন।
ঈশ্বর রুদ্র কণ্ঠে বলিলেন, "আমি গোপন সূত্রে সংবাদ পাইয়াছি, আদম নাকি নাস্তিক হইয়া গিয়াছে!"
স্বর্গদূতরা অস্ফূটে আর্তনাদ করিয়া ওঠে। মাশরাফিলের হাতে ধরা সানকি হইতে কফি ছলকাইয়া পড়ে। আদম এত বড় চো*না তাহা কেউ আগে বুঝিতে পারে নাই।
ঈশ্ব...