সেই দুষ্টু শিশুটির গল্প জানা আছে নিশ্চয়ই। অসুখ হয়েছে কিন্তু কিছুতেই সে তেতো ট্যাবলেট খাবে না। তার পছন্দের খাওয়া রসগোল্লা। মা পরে চালাকি করে এক হাড়ি রসগোল্লা কিনে তার সবগুলোর ভেতর একটা করে ট্যাবলেট ঢুকিয়ে রাখল। দুষ্টু শিশু প্রতিদিন দুটো করে রসগোল্লা খায়। সে মহা খুশী, সাথে তার মা ও খুশী। পরে অসুখ ভালো হচ্ছেনা দেখে একদিন পুত্রকে জিজ্ঞেস করেন, বাবা রসগোল্লা খেয়েছ? ছেলে ফোকলা দাতে ফিচেল হাসি দিয়ে বলে, রসগোল্লা খেয়েছি কিন্তু রসগোল্লার ভেতরের বীচি ফেলে দিয়েছি। যে দেশের বুড়ো বুদ্ধিজীবীরা দেশের প্রথম সারির পত্রিকায় 'বিজ্ঞান চাই, বিজ্ঞানবাদিতা চাইনা' ঘরানার বিষ্ঠা প্রসব করেন সেই দেশের শিশুরা খালি রসগোল্লা চাইবে, তার বীচি চাইবে না এটাই তো স্বাভাবিক।
হত্যার প্রতিশোধের মতই মৃতের জন্য শোক প্রকাশ করাটাও আদিবাসীরা খুব জরুরি বলে মনে করে। অসুস্থ হবার সময় থেকে শুরু করে মৃত্যুর পর তার জন্য যথেষ্ট শোক প্রকাশ করা না হলে মৃতের আত্মা ভাবে তার আত্মীয় স্বজন তাকে যথেষ্ট ভালোবাসতোনা সুতরাং ক্ষুব্ধ আত্মা তখন তার জীবিত আত্মীয়-স্বজনদের জীবনে নানান ধরণের দুর্বিপাকের সৃষ্টি করে। অসুখ বিসুখে শিশুরা মারা যায়, পর্যাপ্ত শিকার মেলেনা, মাছধরায় ভাগ্য মন্দ যায়। সুতরাং কার
টেরি প্র্যাচেটের ডিস্কওয়ার্ল্ড এর Color of Magic অনুবাদের পর্ব ৩। আপনাদের মন্তব্য থেকে শোধন করে করে অনুবাদ নিয়ে এগোচ্ছি। নাম আবার বদলে গেছে তাই। চাকতি জগত > চক্রাধাম > চক্রধাম। জাদুর রঙ থেকে বদলে করেছি "মায়ারাগ"। অনেক বাহানা শেষে এবার আসল গল্প শুরু হয়েছে।
সকলের মন্তব্য উপদেশ কাম্য।
[justify]
শুক্রবারের সকালটা বড় অলস। সারা সপ্তা'র ঘুম এসে যেনো চোখে ভর করে। বিছানা ছাড়তেই ইচ্ছে করেনা। কিন্তু তাহমিনার জন্য সেটা সম্ভব হয়না। নানা কাজ ঠিক করে রাখে সে শুক্রবারের জন্য। এম্নিতে সে নিজেই বাজার করে। ঘরের বিন্দু বিসর্গ সব কাজ নিজেই সামলায়। সেই অর্থে আসিফের আরামের জীবন।
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: আমার চিত্রনাট্য লেখার উপর কোন আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ নেই। যেহেতু এটি আমার বর্তমান পেশা না কাজেই আমি চিত্রনাট্যকারদের সাথে খুব বেশি আড্ডাও দেইনি। তাই বন্ধুদের সাথে সাথে ঘুরে অনানুষ্ঠানিক শিক্ষার সুযোগও হয়নি।
সুমনার হার্টের অসুখের কথা আত্মীয়স্বজনদের সবাই জানেন, তাই খুব সাবধানে, যেন চমকে না যান এইভাবে সুমনাকে তার স্বামীর মৃত্যুসংবাদ জানানো হলো।