Archive - নভ 20, 2013 - ব্লগ

গল্প আর ছবিঃ কখনো আমার মাকে

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: বুধ, ২০/১১/২০১৩ - ৯:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
।।১।।

এই গল্পের সাথে দুটো ছবি আছে। প্রথমটি প্রায় কিশোরী একজন মেয়ের, ১৮/১৯ বছর বয়েসি। পঞ্চাশের দশকের। সেই সময়ে সম্ভবত এই বয়েসি মেয়েদের স্টুডিওতে গিয়ে ছবি তুলতে হতো। কারণটা অনুমান করা খুব কঠিন কিছু না। স্টুডিওর লোকজনকে হয়ত কিছুই বলতে হতো না। ওরা হয়ত এই বয়েসি মেয়েদেরকে দেখলেই জানতো কিভাবে ছবি তুলতে হবে। এই একই ভঙ্গিমাতে ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানো অনেকের ছবি আমি দেখেছি - এটা প্রায় সবারই সংগ্রহে থাকা বিয়ের আগে তোলা একমাত্র ছবি।


থিবো সায়েবের দৌলত - দ্বিতীয় পর্ব

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: বুধ, ২০/১১/২০১৩ - ৪:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(প্রথম পর্বের পর)

পাথর মসজিদ লাগোয়া চত্বর, পাটনা। ১৬৪৪ এর গ্রীষ্মকাল।

সওদাগরের ছদ্মবেশে থাকা পেয়াদা জাফর নদীর দিকে মুখ করে উবু হয়ে বসে টুপি বাছতে বাছতে টুপিওলাকে বলল, বুড়ামিয়া মাথা ঠাণ্ডা রাখে এরকম একখান টুপি দেন। দুপুরের দিকে মাথা রুটির তাওয়ার মতন গরম লাগে।

লালচে দাঁত দেখিয়ে হাসল টুপিওলা, বিসমিল্লা বইলা ফুঁ দিয়া পরবেন। দেখবেন কেমন ঠাণ্ডা থাকে মাথা।


বনলতা সেন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২০/১১/২০১৩ - ৩:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হাসনাত সাহেব দরজা ঠেলে ঘরটায় প্রবেশ করলেন। ঘরটা প্রকান্ড। আশেপাশের যে দশটা বাসায় ঘরগুলো দেখতে পাওয়া যায় তার সাথে এর কোনভাবেই মিল করা চলে না। ঘরটা প্রশস্ত, বিশাল। অনেকটা ক্লাসরুমের মত। হাসনাত সাহেব এ ঘরটায় প্রাণ খুলে শ্বাস নিতে পারেন। আজকাল যে ফ্ল্যাট-রুমগুলো তৈরী হয় সেখানে বেশিক্ষণ থাকা যায় না, দম বন্ধ হয়ে আসে।


শিশির

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২০/১১/২০১৩ - ৩:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শীত করছে আসি আসি... মৃদু কনকনে বাতাস শীতের আগমনের বার্তা বয়ে আনছে যেন। খুবই প্রিয় এই সময়টা হেঁটে হেঁটে এগিয়ে আসছে আমার কাছেই, পাতা পোড়ার গন্ধ আমায় মাতাল করে দেয় এই সময়টাতে। কুয়াশার চাদরে ভিজিয়ে দিয়ে যায় আমার সকল ইচ্ছেগুলোকে। আর দুঃখগুলোকে বন্দী করে শিশিরের কণায়। ঠিক এভাবেই...


শিম্পাঞ্জি কিংকং ও মর্তমান কলা

তীরন্দাজ এর ছবি
লিখেছেন তীরন্দাজ (তারিখ: বুধ, ২০/১১/২০১৩ - ১:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মিরপুর চিড়িয়াখানা থেকে একমাত্র শিম্পাঞ্জি কিংকং যখন শেষরাতে খাঁচা ছেড়ে বেরিয়ে যায়, টের পায়নি কেউ। টের পাবার কথাও নয়, এই সময়ে পাহারাদারেরাও ঘুমিয়ে পড়ে। দিনের বেলা যে লোকটি খাবার দিতে এসেছিল, তার সাথে কিংকঙের কী চুক্তি হয়েছিল, সে খাঁচায় একটি কলার বদলে এক কাঁদি কলা রেখে দরজাটিও বন্ধ করতে ভুলে গেল, এসব খবরাদি জানতে হলে স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডকে ডাকতে হয়। চিড়িয়াখানার পরিচালকদের এতো কিছু জানার আগ্রহও নেই, ট