Archive - জ্যান 18, 2014 - ব্লগ

সব চরিত্র সত্যি!

শব্দ পথিক এর ছবি
লিখেছেন শব্দ পথিক [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৮/০১/২০১৪ - ৮:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.


কবিতা তোমায়

জি.এম.তানিম এর ছবি
লিখেছেন জি.এম.তানিম (তারিখ: শনি, ১৮/০১/২০১৪ - ২:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

.
..
...
[center]লাশকাটাঘরে পড়ে থাকে মূক লাশ,
মৃত্যুমিছিলে আসে কত পোড়া দেহ,
বুকে জমে থাকে অতল দীর্ঘশ্বাস,
কাঁধে নিয়ে পিতা মাটি চাপা দেয় স্নেহ।

ঘাড়ে চেপে বসে সিন্দাবাদের বুড়ো,
পুরনো শকুন আজো মেলে যায় ডানা,
সাতপুরুষের বিশ্বাস হয় গুড়ো,
রাতের মুখোশে শয়তান দেয় হানা।

আগামীদিনের শিরোনাম আজ ভয়,
বুকে চড়ে বসে, আর চেপে ধরে টুঁটি।
এই লাশস্রোতে কবিতা আমার নয়,


ঈশপের গল্প (৫৬ - ৬০)

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৮/০১/২০১৪ - ২:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সমকালীন সমাজের সাথে কতটা প্রাসঙ্গিক এই গল্পগুলি সেই কৌতুহল থেকে কয়েকমাস আগে এদের ফিরে পড়তে আর সেই সাথে আমার অনুভব-এ অনুবাদ করতে শুরু করি। যত দিন গেছে তত অবাক হয়ে গেছি দেখে যে একের পর এক গল্পগুলি কি প্রবলভাবে আমাদের সময়ের কথা বলছে। এই গল্পগুলিতে যাঁরা মন্তব্য করেছেন তাঁরাও বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গল্পে একই অনুভব-এর কথা জানিয়েছেন। আসুন, দেখা যাক এবারের পঞ্চক-এ কি পাওয়া গেল।


আমার পাকি ছ্যাঁচা

তানভীর এর ছবি
লিখেছেন তানভীর (তারিখ: শনি, ১৮/০১/২০১৪ - ১০:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিদেশ-বিভুঁইয়ে পাকি দেখলে আমি সাধারণত একশ হাত দূরে থাকি। কিন্তু সবসময় সেটা সম্ভব হয় না। বিশেষ করে আমেরিকার মসজিদগুলো সিংহভাগ থাকে পাকিদের দখলে। তার ওপর কাজে-কর্মে যে কোন সময়ই পাকিদের সাথে সাক্ষাৎ হতে পারে। এসব ক্ষেত্রে আমি যা করি তা হলো তাদের পাকি পরিচয় ভুলে যথাসম্ভব ভদ্রতা বজায় রাখা। কিন্তু আপনি যতই তাদের পাকি পরিচয় ভুলে যেতে চান, তারা ততই শশব্যস্ত হয়ে তাদের আচার-ব্যবহারে জানান দিবে যে তারা ‘পাকি


অপরাজিতা

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শনি, ১৮/০১/২০১৪ - ৭:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১। আমার সঙ্গে যদিও বহুকাল অনীশের দেখা নেই, তবু বসে বসে খাতায় লেখালিখি মকশো করে যাই। অনীশ শুনেছি বেড়াতে গিয়েছেন পাহাড়ে। সঙ্গে নিয়ে গিয়েছেন তিন ভাগ্নেভাগ্নী গ্যাঞ্জামা, নিশঙ্কা আর ঝঞ্ঝাকে। যাবার আগে আমায় কিছু ডেডলাইন দিয়ে গিয়েছেন , যাতে এসেই পাকড়াও করতে পারেন। অনীশ হলেন পাক্ষিক সাহিত্যপত্রিকা "আনন্দঝর্ণা"র সম্পাদক।


'এক বাকশো বিজ্ঞান'

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৮/০১/২০১৪ - ৫:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেই ছোট্টবেলা থেকেই শুনে আসছি যে দেশে 'সাইন্সের স্টুডেন্ট' এর সংখ্যা নাকি বাড়ছেই! কারণ 'সাইন্সে' পড়লে সব সাবজেক্টেই সুইচ করা যায়, তাই অনেক চাকরিও পাওয়া যায়!! কী আনন্দ!!! কিন্তু আনন্দটা বিষাদে পরিণত হল বড় হয়ে যখন জানতে পারলাম সংখ্যায় কিছুটা বাড়লেও বিজ্ঞানপড়ুয়াদের অনুপাত দিনদিন আসলে কমে যাচ্ছে। এরকম একটা বাস্তবতাতেই দু'হাজার বারোতে কাজ শুরু করে 'শিক্ষা দেশের জন্য'।