ব্লগ

‘স্যার, আমি ঘুমানোর সময় পাই না !’

নিলয় নন্দী এর ছবি
লিখেছেন নিলয় নন্দী [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২০/০৬/২০১৫ - ৪:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.


জীবনের ভীড়ে-৩

নীলকান্ত এর ছবি
লিখেছেন নীলকান্ত (তারিখ: শনি, ২০/০৬/২০১৫ - ২:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পর্ব তিনঃ মাইক

নামঃ মাইক
বয়সঃ ৪৮।
জন্মঃ মিসর
নাগরিকত্বঃ মার্কিন
পেশাঃ ক্যাবড্রাইভার


ভুল সবই ভুল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৬/২০১৫ - ৬:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শেখার নাকি কোনো বয়স নেই, তাই এই বুড়ো বয়সেও কোনোকিছু শিখতে আপত্তি নেই আমার। বেশ তো, নতুন নতুন জিনিস শিখব, নতুন নতুন কাজ করব আবার করতে করতেও এটা ওটা শিখতে থাকব-মন্দ তো নয়। কিন্তু কিসের কী, নতুন কিছু শিখতে গিয়ে দেখি পুরনো যা কিছু সঠিক বলে জেনে এসেছি আর ভালবেসে করে এসেছি, সে সবই ভুল! তাহলে আর শেখার আগ্রহ থাকে, বলুন?


একটি অসম্পূর্ণ জীবন বৃত্ত

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৮/০৬/২০১৫ - ৩:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বলি রে মানুষ মানুষ এই জগতে/ কী বস্তু কেমন আকার পাই নে দেখিতে।।
যে চারে হয় ঘর গঠন/ আগমেতে আছে রচন/ ঘরের মাঝে বসে কোনজন/ হয় তাই জানতে।।
এই মানুষে না যায় চিনা/ কী বস্তু কেমন জনা/ নিরাকারে নিরঞ্জনা/ যায় না তারে চিনতে।।
[লালন সাঁই]

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
১.
মানুষের জীবনে ধারাবাহিকতা থাকাটা কি আবশ্যক? অথবা ধারাবাহিকতা কি স্বাভাবিক বিষয়? সিনেমায় দেখা নায়কের চরিত্রগুলো সম্পর্কে আমরা জানি ছেলেবেলা থেকেই যে ছেলেটা সুবোধ মানবিক দর্শনীয়, বড় হয়ে সেই ছেলেটিই সিনেমার মধ্যমনি। আর যে দুষ্ট ছেলেটি ছেলেবেলায় স্কুলের বন্ধুদের মেরে রক্তাক্ত করতো, বড় হয়ে সে ভিলেনই হয়। উপন্যাসেও একই জিনিস দেখি। নায়কের মধ্যে শুধুই সাধুতা, ভিলেনের মধ্যে কেবলই মন্দতা।


কাঁটা নামানোর গল্প - How to swallow a fishbone

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৭/০৬/২০১৫ - ১২:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গরমের ছুটিতে দেশে ফেরার সবচেয়ে বড় আনন্দ মনে হয় বিয়ে বাড়ির নেমন্তন্ন খাওয়া।

তিনু মাসি বাসায় আসা মানেই কোনো একটা উপলক্ষ আছে।

তাই মাসি “চল, নিমন্ত্রণ আছে।“ বলতেই মাথার ভেতর সানাই বেজে উঠলো। আহা, মুরগির রোস্ট, খাসির রেজালা, পোলাও। সুন্দর করে সেজে আসা... ইয়ে মানে, যাই হোক - বিয়ে বাড়ির মজাই আলাদা।

তো চটপট পাঞ্জাবি পরে রেডি হয়ে গেলাম।

কার বিয়ে? রিক্সায় উঠে জিজ্ঞেস করলাম।


বেঁচে থাকি মুগ্ধতায়

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/০৬/২০১৫ - ৩:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঘুম ভেঙ্গে গেলে দেখি সকালটা একমনে বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছে, কী মুগ্ধতা!
আবার কাল রাতে হঠাৎ দেখলাম এক আকাশ থেকে অন্য আকাশে তীর
ছুঁড়ে যাচ্ছে কোন এক অদৃশ্য যাদুগর, তখন মনে পড়ে মার্টিন লুথার কিং
' অন্ধকার নেমে এলেই তবে দেখা যায় আকাশ জুড়ে ফুটে আছে তারার মেলা'।
বলিষ্ঠ পায়ে হেঁটে চলে যায় সময়, বৃষ্টি আর বসন্ত, রৌদ্র আর শরৎ


বাকস্বাধীনতা ও ধর্মানুভূতি সংক্রান্ত আমাদের তিনটি আইন

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/০৬/২০১৫ - ১:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগাম সতর্কতা: আমার আইনের উপর কোন আনুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ বা পেশাগত অভিজ্ঞতা নেই।

কিছুদিন আগে অপেশাদার কৌতুহল থেকে আমি আমাদের তিনটি আইনের কথাগুলো পড়ছিলাম। আইনগুলো হল:

১. পেনাল কোড, ১৮৬০ এর ২১ নম্বর অধ্যায়ের বর্ণিত - মানহানির প্রতিকার আইন
২. পেনাল কোড, ১৮৬০ এর ১৫ নম্বর অধ্যায়ের বর্ণিত - ধর্মপালনে বাধার প্রতিকার সংক্রান্ত আইন


যানজট নিয়ে দুইআনা

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/০৬/২০১৫ - ১:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঢাকার রাস্তা যেহেতু সময়ের সাথে বাড়ছে না, কিংবা বাড়লেও খুব সামান্য বাড়ছে, তাই প্রতিটি নতুন গাড়ি ঢাকার যানজটকে আরেকটু বাড়ানোর খানিকটা দায় মাথায় নিয়ে পথে নামছে।

সরকার চাইলে দুটো ছোটো উদ্যোগ নিয়ে এই যানজট কমানোয় খানিকটা অবদান রাখতে পারে।


কর নয় প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি গুলোতে সরকারের সুনজর চাই

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/০৬/২০১৫ - ১:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত বছর এইচএসসি পাশ করে বের হয়েছিল প্রায় পাঁচ লাখ ৮৫ হাজার শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৭০ হাজার ৬০২ জন শিক্ষার্থী। মেধা তালিকা অনুসারে পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হতে চাইলেও প্রায় ২০ হাজারেরও অধিক জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারতোনা। প্রতি বছর যে পরিমান শিক্ষার্থী উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে বের হয় তার প্রায় ৪০ ভাগ ভর্তি হবার সুযোগ পায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে আর বা


বাংলার তরু লতা গুল্ম ৪৩ : গোবুরা

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৫/০৬/২০১৫ - ৪:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

DSC01218
বর্ষায় বান ডাকে প্রকৃতিতে। ব্যাঙের ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ শব্দের সাথে তাল মিলিয়ে অঝরে ঝরে বৃষ্টি। সবুজে সবুজে ছেয়ে যায় প্রকৃতি। ভাঁট-আশশ্যাওড়ার দাপট পথের দুধারে। আকন্দ তো সারা বছরই মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকে বেগুনি সাদা ফুলের গয়নায় সেজে। বনওকড়ার চারা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে সবুজের মিছিলে। কিন্তু কিছু উদ্ভিদ একেবারে নীরবে-নিভৃতে চুপটি করে মাথা তুলে দাঁড়ায় সবুজের কোন্ গহীন কোণে। অনাদর অবহেলায় কখন বেড়ে ওঠে তার হদিস রাখে না কেউ। কিন্তু প্রয়োজন হলেই খোঁজ পড়ে। ওষুধ বানাতে হবে না! এখন তো ওদের বড্ড কদর।