ছবি ব্লগ- স্বপ্নবাড়ী

মাইরালাইছেরে! এক্কেরে মাইরালাইছে... :'((

অসাধারণ প্রত্যেকটা বাড়ীই। যদি থাকতে পারতাম কোনো একটাই

সবগুলোই সুন্দর! তবে আমি থাকতে চাই ফিনল্যান্ডের বৃহত্তম হ্রদ সায়মার পাড়ে...

অসাম শালা।

ঘরে ছবি দেখে বার বার মনে হল কবে হবে ঘরে ফেরা? ছবি গুলো অসাধারণ, বিশেষ করে সরিষার খেতের মধ্যে বাড়িটার ছবি এত্তো ভালো লাগল যে বলার না।

প্রথম কমেন্ট আমার

কি যে সুন্দর!!! মনকে ছুঁয়ে যায় স্বপ্নের মত!!!

শুভ নববর্ষ।

ব্রাসেলসের বাড়িটা দেখে ডেজাভু বোধ হলো। নির্ঘাত স্বপ্নে দেখছিলাম এই বাড়ি।

আমারও এরকম একখানা ঘর চাইইই।

হুম, বুঝলাম। এত বাড়ী দেখে থাকার কথাই ভুলে গেছি। সবগুলো বাড়ীতে একবছর করে কাটালেও জীবন ফুরিয়ে যাবে তো বাড়ী ফুরাবে না। আমার নির্জনতা ভয়াবহ রকমের পছন্দ। নির্জন সমুদ্রের তীরে একলা একটা বাড়ীতে থাকার স্বপ্ন বহুদিনের, জানিনা জীবনে কোনদিন হবে কিনা।

তবে আপনার বাড়ীর ঠিকানা দিয়েন, ইউরোপে ঘুরতে আসলে ওখানেই থাকবো। এতগুলো বাড়ী দেখানোর জন্য পোষ্টে প্লাস, আর নিজে একা এতগুলো বাড়ী দেখার জন্য মাইনাস।

আউটসাইডার

কাহিনি কি আমি ইমো দিতে পারছি না কেন??

প্রত্যেকটা বাড়ি ই সুন্দর. বিশেষ করে ফিনল্যান্ড এর গুলি। দেখলাম আর আফসোস হলো

আহ, কি সব বাড়ি !
এরকম মনে শান্তি আনা কোন এক বাসগৃহের মালিকিন যেন আপনার পায়ে শিকল লাগায় দেয় , সেই দোয়া রইল । আমিন।

সোনারগাঁয়ের ঐ বাড়িটা আছে সম্ভবত এখনো, গতবছর গিয়ে ঐখানকারই ছবি তুলে এনেছিলাম মেলা। আমার ভাইয়ের ছোটবেলায় একসেট প্লাস্টিকের রঙিন ঘর ছিল, ছাত, দেয়াল সব টুকরো টুকরো জোড়া দিয়ে বানানো যেত, সম্ভবত এখনো কোথাও রাখা আছে সেই ঘরগুলো যত্ন করে তোলা। স্পিটসবের্গেনের রঙিন কুঁড়েগুলো দেখে সেই ঘরগুলোর কথা মনে পড়লো।

এই পোস্টটা দারুণ হয়েছে। ছবিগুলোর কম্পোজিশন, রঙ, পেছনের গল্পগুলো সবই ইন্টারেস্টিং। বাই দ্য ওয়ে, ফ্লিকারের ছবিগুলোতে টাইটেল/ক্যাপশন দিয়েন।

এই সৌন্দর্য ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব না। শুধু আফসোস এরকম একাটা বাড়িতে যদি থাকা যেত

ফিয়র্ডের ছবিটা সবচেয়ে ভাল লাগল।

আমার কিচ্ছু বলার নাই! হতবাক!!

ব্রাসেলস যাবো না প্রাগ? এই নিয়া কনফিউজড, ধন্যবাদ দেয়ার টাইম নাই। ধনেপাতা কিনে খান।

আপনার ক্যামেরাটা মনে বড় ব্যাথা দেয়।

ওহ্ কি সুন্দর সুন্দর বাড়ি, তার চেয়েও সুন্দর পরিবেশ। তবুও আমি আমার ঘরেই থাকতে চাইব। আমি যে গৃহী।

কী অপূর্ব!!! আহারে কত অতৃপ্তি এই জীবনের রয়ে গেল.............

ও অণুদা, বাংলাদেশে কবে আসবেন? আপনারে দেখার বড় শখ যে..........

অপূর্ব। পাশাপাশি মনটা উদাসও হল খানিকটা।

দারুণ!

অসাধারণ ভাই। আপনার একটা ছবির ওয়েব সাইট থাকা দরকার।

মনে হল ঘর-বাড়ি নিয়ে একটি স্টিল মুভি দেখলাম অণু দা।
বরবরই আমি নির্ভেজাল আর শান্ত পরিবেশবাদী। সে ক্ষেত্রে এই বাড়িগুলো উপযুক্ত আমার কাছে। মনে হয় যে অসীম আকাশ আর বিস্তৃণ প্রকৃতির মাঝে স্নিগ্ধ শান্তি।

পাপলু বাঙ্গালী

পুরাই অস্থির!

ধন্যবাদ। অসাধারন একটা সংগ্রহ।

এগুলা সব ফটোশপে বানাইছেন তাই না?

অচাম

১,৮৬,০০০

অনুদা, আপনার কাছে একটা ক্যাফের ছবি ছিলনা লেক মত কিছু একটার ধাঁরে, যেটাতে প্রথম কাপ কফি খেতে পে করতে হত আর তার পর যত কাপ তা ঐ প্রথমটা থেকে মাইনাস হত - ওই ছবিটা দেখে মনে হয়েছিল "এখানে শান্তির নীড়"
ছবিব্লগ ভাল লাগল

সবচেয়ে ভাল লেগেছে মাচুপিচু থেকে ফেরার পথে সবুজের মাঝে গড়ে তোলা অসাধারন বাড়িটি - পাহাড়ের নিরবতা, সবুজের ঘনঘটা একাকার হয়ে গেছে। তারপর নরওয়ের ফিয়র্ডের পাশের বাড়িটি - স্বর্গে গেলে এরকম বাড়ির আবদার করতে ভুল হবে না। আপনার ছবি ব্লগ বরাবরের মতোই সার্থক।

- শফকত ।।।

আমি কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। আহ! যদি পারতাম সব ছেড়ে পাহাড় ঘেরা ঐ ছোট্ট কুঁড়ে ঘরটায় একেবারে থেকে যেতে।

এমন অসামান্য পোস্ট খুব কম দেখেছি। আপনার ভ্রমণকাহিনি পড়ে নতুন অনেক স্থান সম্পর্কে জানি, কিন্তু একই পোস্টে এত কিছুর সমাহার বিরল। মুগ্ধতা যথারীতি বর্ণনাতীত।

অফটপিকঃ আপনি নতুন পাসপোর্ট করলে ভাই পুরানোটা আমাকে দিয়েন। দুই প্রজন্ম পর ঐটা মিউজিয়ামে বেচে নাতিপুতিরা ইশকুলে যেতে পারবে।

তারেক অণুর বাকি জীবন খুবই একঘেয়েমিতে কাটবে

এত সৌন্দর্য্য দেখার সৌভাগ্য যার হয়েছে, তার চোখ দুইটা সুঁই ফুটায়ে গলিয়ে দিতে পারলে জন্মের সুখ পাইতাম রে!

Kidding

আপনার বন্ধুর বাড়ি যাইতাম চাই।

মাচু পিচু থেকে যেই ছবিটা তোলা আর আপনার বন্ধুর বাড়ী। অনেক বড় সীল মাছ আছে যেখানে এই দুইটা ছবি চোখে লেগে গেছে! এবার যেতে পারলে কি চমৎকার হতো জীবনে কিছুই দেখলাম না আর আপনি :(

হিংসা

খাইছে রে

জলমগ্ন গাছবাড়ী দেখলেই কেমন যেন লাগেরে ভাই। এইটার স্বপ্ন আমার এক্কেরে পিচ্চিকাল থেকে, হয়ে যাবে

অসাধারন অসাধারন অবিশ্বাস্য............

অফিসের কাজ করতে করতে এমন অসহ্য লাগছিল, তাই আপনার লেখা খুললাম পড়ার জন্য। প্রায় দুই সপ্তাহ সচলায়তনে আসতে পারিনি, তাই এত সুন্দর গুড় খেলাম আজ, অনেক দেরিতে।

অসাধারন সুন্দর ছবিগুলো দেখে খুব ভাল লেগেছে। মন্তব্য করতে যেয়ে ২০০২ সালের এইচ এস সি পরীক্ষায় লেখা ভাব সম্প্রসারনটি আবার মনে হলঃ

"যত বড় হোক ইন্দ্রধনু সে সুদূর আকাশে আকাঁ
আমি ভালবাসি মোর ধরনীর প্রজাপতিটির পাখা"

অনুদা, আপনি আরো বেড়ান, আরো ছবি তুলুন, আমাদেরকে আরো নতুন দেশে নতুন জায়গায় নিয়ে চলুন। আপনার চোখের (বিনামূল্যে) বীমা করে দিচ্ছি। কোনো ভয় নাই

অসাধারন।।।।।।।

কয়েকদিন আগে আপনার এই লেখাটা আবার দেখলাম বিজয়পুরের গারো পাহাড়ে -

স্বপ্নের মত লাগল বাড়িগুলো, সবগুলোতেই তো থেকে যেতে ইচ্ছে করে

আসাধারন ভাই, মানুষকে গৃহহীন করার জন্য যতেষ্ট

অসাধারন সবগুলোই। নাগরিক কোলাহল এর মাঝে, ব্যস্ত শহুরে জীবনের সাথে দৌড়ে ক্লান্ত মনের পলায়নপর সাবকনশাস ভাবনায় এই রকম নিসর্গ উঁকি দেয়। দারুন পোস্ট। অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।

মানুষকে ঘর ছাড়া করার চক্রান্ত ,আপনি চান আমরাও রাস্তায় রাস্তায় থাকি ,অসাধারন