Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

কাজলদিঘি

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শনি, ২১/০৬/২০১৪ - ৮:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তোমার চোখ দুটি ভারী আশ্চর্য ছিল। কেমন যেন গভীর, অতল, একটু উঁকি দিলেই মনে হতো টুপ করে পড়ে যাবো। সেই চোখে কখনো চিকমিক করতো রোদ্দুর, কখনো বা মেঘলা হয়ে যেত, কখনও আবার তারা ঝিকমিক করতো। তবু সেই চোখের অপার রহস্যের দুয়ার কোনোদিন খুলতো না আমার কাছে।


অরগ্যানিক ইলেক্ট্রনিক্সঃ ভবিষ্যতের পরশ পাথর (পর্ব-৫)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২১/০৬/২০১৪ - ১২:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্যস্ততা আমায় দেয় না অবসর !! এ পর্ব লিখতে লিখতে সময় বয়ে গেল যে! দুঃখিত সেজন্যে।

গত পর্বের শেষে কথা দিয়েছিলাম কিভাবে কার্বনের চেইন, বাকি-বল, গ্রাফিন ইত্যাদির মধ্যদিয়ে ইলেকট্রনের প্রবাহ পাওয়া যায় সে নিয়ে আলোচনা করবো; আলোচনা করবো এই পরশ পাথরের গবেষণা কতদূর এগুচ্ছে, আমরা কতদূর যেতে চাই সেসব নিয়ে। আসুন তাহলে শুরু করি।


টুকলিংবাদিকতা

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: শুক্র, ২০/০৬/২০১৪ - ৫:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথমে ২১ শে এপ্রিল ২০১৩ সালের সকাল ১১ টা ৪০ মিনিট ৪০ সেকেন্ডে প্রকাশিত বিডিনিউজ২৪.কমের 'ড. তাহের হত্যামামলায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড বহাল' সংবাদটি পড়ে নিন (পিডিএফ কপি)!


আগুনে পোড়া দীর্ঘশ্বাস

মাসুদ সজীব এর ছবি
লিখেছেন মাসুদ সজীব (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৯/০৬/২০১৪ - ৬:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঘড়িতে দশটা পঞ্চাশ, এই সময়ে বদরুলের থাকার কথা ছিলো প্রগতি ফার্মের হেড অব মার্কেটিং সুমন কিবরিয়ার বাসার ডয়িংরুমে অথচ সে বসে আছে ফার্মগেট মোড়ে ছত্রিশ নাম্বার বাসের একেবারে পেছনের সারির একটি আসনে। অধিক জনসংখ্যা কি কারণে আর্শীবাদ বদরুল কোনদিনও বুঝতে পারেনি, তবু রাত বিরাতে টেলিভিশন টকশোতে কিংবা কোন কোন রাজনৈতিক নেতার উচ্ছ্বাস ভরা কন্ঠে সে মাঝে মাঝে শুনতে পায় অধিক জনসংখ্যা নাকি সম্পদ। তার মনে পড়ে ছেলে বে


বাইন্দালি

দীনহিন এর ছবি
লিখেছেন দীনহিন [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৮/০৬/২০১৪ - ৭:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাড়িতে আরও কতগুলি মেয়ে ছিল, তবু ফাতেমাই ছিল সেরা, আর এ নিয়ে বিন্দুমাত্র সন্দেহ দেখায়নি কেউ! তাই যখন এক দুবাই-ফেরত ইঞ্জিনিয়ারের সঙ্গে হুট করে বিয়ে হয়ে গেল, ভ্রু-টা পর্যন্ত কোঁচকালো না কেউ! বরং ঈদ-পার্বণ সামনে রেখে ফাতু যখন সোনায়-দানায় থলথল হয়ে বাড়ি আসতো, তখন মেয়ের উপচানো সুখে সবারই চোখ জুড়িয়ে যেত, শোকর-গুজরানও চলত পাল্লা দিয়ে, “হইব না? আল্লাহ্‌র নিজের হাতের জিনিস যে!”


বিদায় সরদার স্যার....

সুজন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুজন চৌধুরী (তারিখ: রবি, ১৫/০৬/২০১৪ - ১২:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিদায় সরদার স্যার....


ছুটি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৪/০৬/২০১৪ - ৬:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্বাদহীন, অসহ্য, একঘেয়ে দিন শেষে
আমার আকাশে, ছুটি আসে।

সকালে সাদা-বেগুনি ফুল ফুটে
কচুরিপানার সবুজ বুকের কাছে।

আকাশের ওপারে, একটা আকাশ
শান্ত জলের স্নিগ্ধতায় ছবি আঁকে।

কাশফুলের নরম সাদা ঢেউয়ে
মেঘে মেঘে, মেঘ বালিকা হাসে।

বহুদূর অরণ্যের ঠিকানায় যেতে
প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষায় থাকে ট্রেন।

এই ছুটিতে, কোথাও না যাওয়ার সুখ
লেগে থাকে দিগন্তের হালকা নীলে।


প্রজাপতিডানার রেণুধূলি

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শুক্র, ১৩/০৬/২০১৪ - ১০:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একদিন ভাবছিলাম আর লিখবো না । কী হবে লিখে? তার চেয়ে চোখ মেলে দিয়ে, কান পেতে রেখে, মনের দরজা খুলে চুপ করে বসে দেখাই ভালো। মানুষের হৃদয়ের আলোছায়ার খেলাও তো এই আকাশ বাতাস মেঘ রোদ বন নদীর উপরের আলোছায়ার খেলার মতনই। যারা সত্যিকারের অনুভবী লেখক, যারা সত্যিকারের সূক্ষ্ম স্পন্দনশীল হৃদয় নিয়ে পৃথিবী দেখেন-তারা হয়তো পারেন এই আলোছায়ার খেলা তুলে ধরতে। আমার পক্ষে চেষ্টা করাই মূঢ়তা।


স্বাধীনতার ঘোষণা ও একজন এম.এ. হান্নান

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৩/০৬/২০১৪ - ৯:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২৫ মার্চ ১৯৭১, হঠাৎই বঙ্গবন্ধুর সাথে আলোচনা বন্ধ করে সন্ধ্যায় পাকিস্তানের কসাই প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ঢাকা ত্যাগ করে পশ্চিম-পাকিস্তান চলে যায়।

এই পাকি কসাইয়ের আদেশে ওই রাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পূর্ব-পাকিস্তানে শুরু করে 'অপারেশান সার্চলাইট' আর এর সাথেই শুরু হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-উত্তর সর্ববৃহৎ গণহত্যা ও জাতিগত ধোলাই।


এক একদিন প্রতিদিন-৪

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৩/০৬/২০১৪ - ৯:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।

আজ গাড়িটা অনেক দূরে পার্ক করেছি, ইচ্ছে করেই। সাইড ওয়াকের পাশে প্রবল সবুজ ঘাসের মধ্যে মধ্যে বিচিত্র রঙের সব ঘাস-ফুল ফুটে থাকে এসময়, হেঁটে যাবার সময় ওদের দেখবো বলে। এখানে দেশী সব ঘাস ফুল গুলো নেই। থাকলেও অবশ্য ওদের নাম বলতে পারতাম না। তবে এখানে যে সব বিদেশী ফুলগুলো ফুটেছে, নিজেকে অবাক করে দিয়েই তাদের অনেকের নাম জানি। খুব বেশী দেখা যায় উজ্জ্বল হলুদ রঙা ড্যান্ডিলায়ন, সাথে আছে ম্লান সাদা আর হালকা গোলাপী রঙের ক্লোভার, আরো দেখা যায় ম্যাজেন্টা এবং গোলাপী রঙা ভেচ। এদের দেখে দেখেই হাঁটছিলাম আস্তে ধীরে। আজ কাজে অতো তাড়া নেই। হঠাত-ই একটা খুব পরিচিত ছোট্ট নীলচে বেগুনী রঙা ফুল নজরে এলো, আমি কাছে গিয়ে ভালো করে দেখবার চেষ্টা করবো কিনা, ভাবছি। কিন্তু পাশে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন পরিচিত সহকর্মী দের একজন, সে আবার কি না কি ভাববে! সেকারণে ঠিক হোয়ে উঠল না। ওকে এড়াতেই দ্রুত পথটা পেরিয়ে হাসপাতালে ঢুঁকে পড়লাম। ভেবেছিলাম যাবার পথে আবার খুঁজে দেখব। কিন্তু হাসপাতালে ঢোকার পর হঠাত করেই সব কেমন জানি ব্যস্ত হোয়ে গেল। ফিরবার পথে ফুলটি খুঁজবার কথা মনে থাকলেও ঠিক কোন জায়গায় দেখেছিলাম মনে করতে পারিনি, হাতে সময়ও ছিলনা। আমি নিজেকেই নিজে তাড়া দিচ্ছিলাম, তোমার কথা খুব মনে পড়ছিল।